আফগানিস্তান ইসলামি আমিরাত–মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক
২০২১ সালের ১৫ আগস্ট তালেবান ক্ষমতায় ফিরে আসার পর এবং ২০২১ সালের আগস্টের কাবুলের পতনের পর তালেবান আফগানিস্তান ইসলামি আমিরাত পুনরায় প্রতিষ্ঠা করে। আফগানিস্তান ইসলামি আমিরাত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সম্পর্ক সম্প্রতি শুরু হয়, কিন্তু তা আনুষ্ঠানিকভাবে নয়।[১]
![]() তালেবান | ![]() মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
---|---|
কূটনৈতিক মিশন | |
দূতাবাস নেই | দূতাবাস নেই |
২০২১
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আফগানিস্তান ইসলামিক আমিরাতকে সরকার হিসেবে স্বীকৃতি দেয় না, যদিও যুক্তরাষ্ট্র বলেছে যে, তারা এমন সরকারকে স্বীকৃতি দিতে পারে, যা মৌলিক অধিকারগুলোর প্রতি শ্রদ্ধাশীল।[২]
২৭ আগস্ট
২৭ আগস্ট আফগানিস্তান ইসলামি আমিরাত খলিল হাক্কানিকে কাবুলে নিরাপত্তা প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেয়। হাক্কানি সোভিয়েত-আফগান যুদ্ধ ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধের একজন অভিজ্ঞ, তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী, এবং বর্তমানে তিনি ৫০ লাখ মার্কিন ডলার পুরস্কারের একজন ওয়ান্টেড।[৩]
২০২১ কাবুল বিমানবন্দর হামলার পর তালেবান মুখপাত্র একটি টুইটের মাধ্যমে এই হামলার নিন্দা জানিয়ে বলেছে, "মন্দ চক্রদের কঠোরভাবে প্রতিহত করা হবে"।[৪] তালেবান পরবর্তীকালে ঘোষণা করে যে, তারা আইএসআইএস-কে নেতা শাহাব আল-মুহাজিরকে ধরার জন্য সম্ভাব্য সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।[৫] ২৭ তারিখেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র একটি বিমান হামলা চালায়, যেখানে ইসলামিক স্টেট সদস্যকে হত্যা করা হয়, যিনি কাবুল বিমানবন্দরে বোমা হামলার পরিকল্পনা করেছিলেন বলে ধারণা করা হয়।[৬]