ইসলা ফিশার

অস্ট্রেলীয় অভিনেত্রী

ইসলা ল্যাং ফিশার (/ˈlə/; জন্ম ৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৬)[১] একজন অস্ট্রেলীয় অভিনেত্রী। তিনি ওমানে স্কটিশ পিতা-মাতার ঘরে জন্মগ্রহণ করেন, ৬ বছর বয়সে তিনি অস্ট্রেলিয়ায় গমন করেন। তিনি শিশুদের এ্যাডভেঞ্চার সিরিহ বে কোভ এবং সর্ট-লাইভ সোপ অপেরা প্যারাডাইজ বীচ এ অংশগ্রহণ করেন, সোপ অপেরা হোম এন্ড এ্যাওয়ে তে শ্যানন রীড ভূমিকায় অভিনয়ের পূর্বে। তখন থেকে তিনি পরিচিত কমেডি চরিত্রে স্কুবাই-ডু (২০০২), আই হার্ট হকবিস (২০০৪), ওয়েডিং ক্রাশারস (২০০৫),[২] হট রড (২০০৭), ডেফিনিটলি, মেবি (২০০৮), কনফেসন্স অব এ সোপাহোলিক (২০০৯), রানগো (২০১১), ব্যাচেলরটেট (২০১২), রাইজ অব দ্য গার্ডিয়ানস (২০১২), এবং অ্যারেস্টেড ডেভেলপমেন্ট (২০১৩) এ অভিনয়ের জন্য।

ইসলা ফিসার
২০১৩ কান চলচ্চিত্র উৎসব এ ফিশার
জন্ম
ইসলা ল্যাং ফিশার

(1976-02-03) ৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৬ (বয়স ৪৮)
জাতীয়তাঅস্ট্রেলিয়ান
পেশাঅভিনেত্রী
কর্মজীবন১৯৯৩-বর্তমান
দাম্পত্য সঙ্গীসাচা ব্যারন কোহেন (বি. ২০১০)
সন্তান

২০১৩ সালে, ফিশার দ্য গ্রেট গ্যাটসবি এবং "হেনলি রিভস ইন" চরিত্রে নাও ইউ সি মি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।

প্রাথমিক জীবন

ফিশার মাসকট, ওমান এ জন্মগ্রহণ করেন, তিনি স্কটিশ পিতা-মাতা এলপেইথ রিড এবং ব্রায়ান ফিশারের কন্যা।[৩] তার পিতা সেই সময় ইউনাইটেড নেশনস এর হয়ে ওমানে ব্যাংকার হিসেবে কর্মরত ছিলেন।[৪]যখন তিনি ছিলেন একজন শিশু, তখন ফিশার এবং তার পরিবার বেথগেটে, তারপর পার্থ, ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়াে ফিরে আসেন, তখন তিনি ৬ বছর বয়সী ছিলেন।[৫] তার চারজন ভাইবোন আছে এবং বলেছেন যে পার্থে তার "অতি দরিদ্র জীবন" নিয়ে তিনি বেড়ে উঠেছিলেন।[২]

ফিশার সোয়ানবোন প্রাইমারি স্কুল এবং মেথডিস্ট লেডিজ কলেজে উপস্থিত ছিলেন। তিনি স্কুলে প্রযোজনায় প্রধান ভূমিকাতে উপস্থিত ছিলেন যেমন: লিটল সপ অব হররস'। ২১ বছর বয়সে, তিনি প্যারিসে এল ইকুল ইন্টারন্যাশনাল ডি থিয়েটার জ্যাক লিকক এ যোগদান করেন, যেখানে তিনি জোড়, মোম এবং কমেডি ডেলার্ট অধ্যয়ন করেন।[৬]

ব্যক্তিগত জীবন

ফিশার বলেন যে তার "সংবেদনশীলতা অস্ট্রেলিয়ান," তার রয়েছে "জীবনের পিছনে থাকা মনোভাব" এবং তিনি মনে করেন যে তিনি "খুব অস্ট্রেলিয়ান"।[৭] তিনি নিজেকে নারীবাদী বলে মনে করেন।[৮] তার মা এবং ভাইবোন গ্রিসের এথেন্সে বাস করে, যখন কিনা তার পিতা ফ্রাংকফুর্ট, জার্মানি ও নিকারাগুয়ায় ।[৭]

বিবাহ এবং পরিবার

সাশা ব্যারন কোহেন এর সাথে অভিনেত্রী ইসলা ফিশারের প্রথম সাক্ষাৎ হয় ২০০২ সালে অস্ট্রেলিয়ার সিডনির একটি পার্টিতে।[৯] ২০০৪ সালে তাদের দু'জনের বাগদান সম্পন্ন হয় এবং ২০১০ সালের ১৫ মার্চ ফ্রান্সের প্যারিসে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়।[১০][১১] ব্যারন কোহেন এবং ইস্‌লা ফিশারের দুই কন্যা- অলিভ (জন্ম: ১৯ অক্টোবর, ২০০৭ সাল)[১২] এবং এলুলা লটি মিরিয়াম (জন্ম: অক্টোবর, ২০১০ সাল)[১৩] এবং একটি পুত্র সন্তান মন্টগোমেরি মোজেস ব্রায়ান (জন্ম: ১৭ মার্চ, ২০১৫ সাল) রয়েছে।[১৪]

দাতব্য অনুদান

২৮ ডিসেম্বর ২০১৫ সালে ইসলা ফিশার ও তার স্বামী সাশা ব্যারন কোহেন উত্তর সিরিয়ার শিশুদের হাম রোগের টিকা দানের জন্য সেভ দ্য চিলড্রেন সংগঠনকে ৩,৩৫,০০০ পাউন্ড (৫,০০,০০ মার্কিন ডলার) অনুদান হিসেবে দান করেন এবং সম-পরিমান অর্থ যুদ্ধ বিদ্ধস্থ সিরিয়ার শরণার্থীদের সাহায্যের জন্য ইন্টারন্যাশনাল রেসকিউ কমিটিকে অনুদান হিসেবে প্রদান করেন।[১৫]

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

টেমপ্লেট:MTV Movie Award for Best Breakthrough Performance

🔥 Top keywords: প্রধান পাতা২০২৪ আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপতুফান (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)বিশেষ:অনুসন্ধানঈদুল আযহাঈদের নামাজকুরবানীরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরঈদ মোবারকক্লিওপেট্রাকোকা-কোলারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)এক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশমিয়া খলিফাআসসালামু আলাইকুমআবহাওয়া২০২৪ কোপা আমেরিকাদ্য কোকা-কোলা কোম্পানিইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনউয়েফা ইউরো ২০২৪ওয়ালাইকুমুস-সালামসন্দীপ লামিছানেতানজিম হাসান সাকিববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকানির্জলা একাদশীকাজী নজরুল ইসলামচন্দ্রবোড়াশাকিব খানঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরস্বামী বিবেকানন্দভারতমহাত্মা গান্ধীঐশ্বর্যা রাইবাংলা ভাষাআইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপবিশেষ:সাম্প্রতিক পরিবর্তনসমূহমুহাম্মাদএকাদশী