গ্রয়টার ফুর্ট
স্পিয়েলভেরাইনিগুং গ্রয়টার ফুর্ট ইভি (জার্মান: SpVgg Greuther Fürth; সাধারণত এসপিভিজিজি গ্রয়টার ফুর্ট এবং সংক্ষেপে গ্রয়টার ফুর্ট নামে পরিচিত) হচ্ছে ফুর্ট ভিত্তিক একটি জার্মান পেশাদার ফুটবল ক্লাব। এই ক্লাবটি বর্তমানে জার্মানির দ্বিতীয় স্তরের ফুটবল লিগ ২. বুন্দেসলিগায় প্রতিযোগিতা করে। এই ক্লাবটি ১৯০৩ সালের ২৩শে সেপ্টেম্বর তারিখে এসপিভিজিজি ফুর্ট নামে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ১৬,৬২৬ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট স্পোর্টপার্ক রনহফে ক্লিব্লাটার নামে পরিচিত ক্লাবটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে।[২] বর্তমানে এই ক্লাবের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন জার্মান সাবেক ফুটবল খেলোয়াড় আলেক্সান্ডার জরনিগার এবং সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন ফ্রেড হফলার।[৩] বর্তমানে সুয়েডীয় আক্রমণভাগের খেলোয়াড় ব্রানিমির রগোতা এই ক্লাবের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন।[৪][৫]
![]() | |||
পূর্ণ নাম | স্পিয়েলভেরাইনিগুং গ্রয়টার ফুর্ট ইভি | ||
---|---|---|---|
ডাকনাম | ক্লিব্লাটার | ||
প্রতিষ্ঠিত | ২৩ সেপ্টেম্বর ১৯০৩ এসপিভিজিজি ফুর্ট হিসেবে | ||
মাঠ | স্পোর্টপার্ক রনহফ | ||
ধারণক্ষমতা | ১৬,৬২৬[১] | ||
সভাপতি | ![]() | ||
ম্যানেজার | ![]() | ||
লিগ | ২. বুন্দেসলিগা | ||
২০২২–২৩ | ১২তম | ||
ওয়েবসাইট | ক্লাব ওয়েবসাইট | ||
ঘরোয়া ফুটবলে, গ্রয়টার ফুর্ট এপর্যন্ত ২৯টি শিরোপা জয়লাভ করেছে; যার মধ্যে তিনটি বুন্দেসলিগা, একটি ২. বুন্দেসলিগা শিরোপা রয়েছে। রিচার্ড গুটিঙ্গার, হার্বার্ট আরহার্ট, বার্নহার্ট বার্গমান, হরস্ট শাডে এবং মাক্স আপিসের মতো খেলোয়াড়গণ গ্রয়টার ফুর্টের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
ইতিহাস
ক্লাব প্রতিষ্ঠার প্রায় ১০৯ বছর পর, ২০১২–১৩ মৌসুমে গ্রয়টার ফুর্ট প্রথমবারের মতো জার্মানির পেশাদার ফুটবলের শীর্ষ স্তর বুন্দেসলিগায় অংশগ্রহণ করতে সক্ষম হয়েছিল। ২০১২ সালের সালের ২৫শে আগস্ট তারিখে, বুন্দেসলিগায় ক্লাব ইতিহাসে নিজেদের প্রথম ম্যাচে মিকে বুস্কেন্সের অধীনে গ্রয়টার ফুর্ট বায়ার্ন মিউনিখের কাছে ৩–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছিল।[৬] তবে, তারা বুন্দেসলিগায় তাদের প্রথম মৌসুমটি স্মরণীয় করে রাখতে পারেনি, কেননা ২০১২–১৩ বুন্দেসলিগায় তারা ৪টি জয় এবং ৯টি ড্রয়ে মাত্র ২১ পয়েন্ট অর্জন করে পয়েন্ট তালিকার ১৮তম দল হিসেবে বুন্দেসলিগা হতে অবনমিত হয়েছিল,[৭][৮] যেখানে নিকোলা জুরদিচ ৫টি গোল করে লিগে গ্রয়টার ফুর্টের হয়ে সর্বোচ্চ গোলদাতা হয়েছিলেন।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
![](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/4/4a/Commons-logo.svg/30px-Commons-logo.svg.png)
- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট (ইংরেজি)