টাইটাস অ্যান্ড্রোনিকাস

শেক্সপিয়ার রচিত নাটক

টাইটাস অ্যান্ড্রোনিকাস (ইংরেজি: Titus Andronicus) হল উইলিয়াম শেকসপিয়রের লেখা একটি ট্র্যাজেডি। সম্ভবত ১৫৮৮ থেকে ১৫৯৩ সালের মধ্যবর্তী কোনও এক সময়ে জর্জ পিলের সহযোগিতায় শেকসপিয়র এই নাটকটি রচনা করেছিলেন। মনে করা হয় যে, এটিই শেকসপিয়রের লেখা প্রথম ট্র্যাজেডি। সমগ্র ১৬শ শতাব্দী জুড়ে দর্শকদের মধ্যে সমসাময়িক নাট্যকারদের লেখা হত্যাকাণ্ড ও রক্তপাত সংবলিত প্রতিশোধমূলক নাটকগুলি অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়েছিল। অনেকেই টাইটাস অ্যান্ড্রোনিকাস নাটকটিকে শেকসপিয়রের তাঁর সমসাময়িক নাট্যকারদের সমকক্ষ হওয়ার প্রয়াস বলে মনে করেন। [১]

১৬২৩ সালে প্রকাশিত ফার্স্ট ফোলিও থেকে দ্য ল্যামেন্টেবল ট্র্যাজেডি অফ টাইটাস অ্যান্ড্রোনিকাস নাটকের প্রথম পৃষ্ঠা।

রোমান সাম্রাজ্যের শেষ পর্যায়ের পরিপ্রেক্ষিতে রচিত এই নাটকটিতে রোমান সেনাবাহিনীর সেনানায়ক টাইটাস অ্যান্ড্রোনিকাসের কাল্পনিক কাহিনি বর্ণিত হয়েছে। তিনি ও গথ রানি টামোরা পরস্পরের বিরুদ্ধে প্রতিহিংসার একটি চক্রে জড়িয়ে পড়েন। এই নাটকটিতে যতগুলি হিংসাত্মক ঘটনা দৃশ্যায়িত হয়েছে, ততগুলি শেকসপিয়রের আরও কোনও নাটকের ক্ষেত্রে ঘটেনি। প্রথাগতভাবে এই নাটকটিকে শেকসপিয়রের সর্বাধিক স্বল্প-প্রশংসিত নাটক হিসাবে ধরা হয়। তাঁর সমসাময়িক কালে অবশ্য নাটকটি অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিল। কিন্তু ১৭শ শতাব্দীর শেষভাগে নাটকটির জনপ্রিয়তা হ্রাস পায়। হিংসার অত্যুগ্র বিবরণ সংবলিত হওয়ার কারণে ভিক্টোরীয় যুগে এই নাটকটিকে অগ্রাহ্য করা হত। যদিও ২০শ শতাব্দীর মধ্যভাগ থেকে এই নাটকটির খ্যাতি আবার বাড়তে শুরু করে।[২]

চরিত্রগণ

  • টাইটাস অ্যান্ড্রোনিকাস – বিশিষ্ট রোমান সেনানায়ক
  • লুসিয়াস – টাইটাসের জ্যেষ্ঠ পুত্র
  • কুইন্টাস – টাইটাসের পুত্র
  • মার্সিয়াস – টাইটাসের পুত্র
  • মিউটিয়াস – টাইটাসের পুত্র
  • শিশু লুসিয়াস – লুসিয়াসের পুত্র ও টাইটাসের পৌত্র
  • লাভিনিয়া – টাইটাসের কন্যা
  • মার্কাস অ্যান্ড্রোনিকাস – টাইটাসের ভ্রাতা এবং রোমের জনসাধারণের ট্রিবিউন
  • পাবলিয়াস – মার্কাসের পুত্র
  • স্যাটার্নিয়াস – প্রয়াত রোমান সম্রাটের পুত্র; পরে সম্রাট ঘোষিত হন
  • ব্যাসিয়ানাস – স্যাটার্নিয়াসের ভ্রাতা; লাভিনিয়ার প্রেমিক
  • সেমপ্রোনিয়াস, কাইয়াস ও ভ্যালেনটাইন – টাইটাসের আত্মীয়
  • এমিলিয়াস – রোমান অভিজাত
  • টামোরা – গথদের রানি; পরে রোমের সম্রাজ্ঞী হন
  • ডিমেট্রিয়াস – টামোরার পুত্র
  • কায়রন – টামোরার পুত্র
  • অ্যালারবাস - টামোরার পুত্র (সংলাপহীন ভূমিকায়)
  • অ্যারোন – জনৈক মুর; টামোরার সঙ্গে তাঁর শারীরিক সম্পর্ক স্থাপিত হয়েছিল[৩]
  • ধাত্রী
  • বিদূষক
  • দূত
  • রোমান ক্যাপ্টেন
  • প্রথম গথ
  • দ্বিতীয় গথ
  • সেনেটরগণ, ট্রিবিউনগণ, সৈনিকবৃন্দ, প্লেবিয়ানগণ, গথগণ ইত্যাদি

কাহিনি-সারাংশ

অ্যারোন কর্তৃক টাইটাসের হস্তচ্ছেদন, তৃতীয় অঙ্ক, প্রথম দৃশ্য; হুবার্ট-ফ্রান্সিস গ্রেভলট অঙ্কিত এবং গেরার্ড ভ্যান ডের গাচ কর্তৃক খোদিত (১৭৪০)

এই নাটকের সূত্রপাত রোমান সম্রাটের মৃত্যুর অব্যবহিত পরে। সম্রাটের দুই পুত্র স্যাটার্নিয়াস ও ব্যাসানিয়েসের মধ্যে সিংহাসনের উত্তরাধিকার নিয়ে তুমুল বিবাদ উপস্থিত হয়েছে। তাঁদের বিবাদ ক্রমে হিংসাত্মক আকার ধারণ করতে চলেছিল। কিন্তু তার আগেই ট্রিবিউন মার্কাস অ্যান্ড্রোনিকাস ঘোষণা করলেন যে, জনগণ মার্কাসের ভ্রাতা টাইটাসকে নতুন সম্রাট নির্বাচিত করেছেন। গথদের বিরুদ্ধে দশ বছরের যুদ্ধে বিজয়ী টাইটাসের কিছুদিনের মধ্যেই রোমে ফেরার কথা ছিল। এরপরই প্রবল তূর্যনিনাদের মধ্য দিয়ে টাইটাস রোমে উপস্থিত হলেন। সঙ্গে আনলেন তাঁর বন্দী গথদের রানি টামোরা, টামোরার তিন পুত্র অ্যালারবাস, কায়রন ও ডিমেট্রিয়াস এবং টামোরার গোপন প্রেমিক মুর অ্যারনকে। টামোরার কাতর অনুনয় সত্ত্বেও টাইটাস তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র অ্যালারবাসকে বলি দিয়ে যুদ্ধে নিজের পুত্রদের মৃত্যুর প্রতিশোধ নিলেন। বিহ্বল হয়ে টামোরা ও তাঁর দুই জীবিত পুত্র টাইটাস ও তাঁর পরিবারের উপর প্রতিশোধ গ্রহণের শপথ নিলেন।

ইতিমধ্যে টাইটাস সিংহাসনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলেন। তিনি নিজেকে শাসনে অক্ষম বলে উল্লেখ করে স্যাটার্নিয়াসের দাবি সমর্থন করলেন। এরপর স্যাটার্নিয়াস যথাবিধি সম্রাট নির্বাচিত হলেন। স্যাটার্নিয়াস টাইটাসকে বললেন, সম্রাট হিসাবে তাঁর প্রথম কাজ হবে টাইটাসের কন্যা লাভিনিয়াকে বিয়ে করা। লাভিনিয়া স্যাটার্নিয়াসের ভাই ব্যাসিয়ানাসের প্রতি বাগদত্তা হওয়া সত্ত্বেও এবং ব্যাসিনিয়াস লাভিনিয়ার উপর দাবি ত্যাগ না করলেও সম্রাটের প্রস্তাবে টাইটাস রাজি হয়ে গেলেন। টাইটাসের পুত্রগণ তাঁকে বললেন যে, রোমান আইন অনুযায়ী লাভিনিয়ার উপর পূর্ণ অধিকার রয়েছে ব্যাসিয়ানাসেরই। কিন্তু টাইটাস সেই কথা শুনতে রাজি ছিলেন না। তিনি তাঁদের সবাইকেই রাজনৈতিক প্রতারণার অভিযোগে অভিযুক্ত করলেন। এর ফলে একটি হাতাহাতির সূচনা হয় এবং সেই সময় টাইটাস তাঁর নিজের পুত্র মিউটিয়াসকে হত্যা করে বসেন। এরপর স্যাটার্নিয়াস জনসমক্ষে অ্যান্ড্রোনিসি পরিবারকে তাঁদের ঔদ্ধত্যের জন্য জনসমক্ষে অভিযুক্ত করলেন এবং টামোরাকে বিবাহ করলেন। এই ঘটনায় টাইটাস মর্মাহত হলেন। টামোরা প্রতিশোধ গ্রহণের সুবিধার জন্য স্যাটার্নিয়াসকে উপদেশ দিলেন ব্যাসিয়ানাস ও অ্যান্ড্রোনিসি পরিবারকে ক্ষমা করে দিতে। স্যাটার্নিয়াস অনিচ্ছাসত্ত্বেও তাই করলেন।

পরদিন রাজকীয় শিকার অভিযানের সময় অ্যারোন ডিমেট্রিয়াস ও কায়রনকে প্ররোচিত করল ব্যাসিয়ানাসকে হত্যা করতে। উদ্দেশ্য ছিল যাতে তারা লাভিনিয়াকে ধর্ষণ করতে পারে। তারা তাই করল। ব্যাসিয়ানাসের দেহ একটি গর্তে নিক্ষেপ করে তারা লাভিনিয়াকে টেনে নিয়ে গেল জঙ্গলের গভীরে। তারপর পাশবিকভাবে ধর্ষণ করল তাকে। লাভিনিয়া যাতে সত্যি কথা প্রকাশ করতে না পারে, তাই তারা তার জিভ ও হাত দু’টি কেটে নিল। এদিকে অ্যারোন একটি জাল চিঠিতে লিখল যে, টাইটাসের ছেলে মারশিয়াস ও কুইনটাসই ব্যাসিয়ানাসকে হত্যা করেছে। ভাইয়ের মৃত্যুতে আতঙ্কিত হয়ে স্যাটার্নিয়াস মারশিয়াস ও কুইনটাসকে গ্রেফতার এবং মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করলেন।

কিছুকাল পরে মার্কাস হীনাঙ্গ লাভিনিয়াকে খুঁজে পায় এবং তাকে তার বাবার কাছে নিয়ে যায়। টাইটাস তখনও তাঁর পুত্রদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের ব্যাপারে হতচকিত হয়ে ছিলেন। লাভিনিয়াকে দেখে তিনি দুঃখে ভেঙে পড়লেন। তারপর অ্যারোন টাইটাসের সঙ্গে দেখা করতে আসে। সে টাইটাসকে মিথ্যা সংবাদ দেয় যে, টাইটাস, মার্কাস বা টাইটানের একমাত্র অবশিষ্ট পুত্র লুসিয়াসের মধ্যে একজন যদি তার একটি হাত কেটে স্যাটার্নিয়াসের কাছে পাঠান, তবে স্যাটার্নিয়াস মারশিয়াস ও কুইন্টাসকে ক্ষমা করে দেবেন। টাইটাস অ্যারোনকে তাঁর বাঁ হাতটি ছেদন করতে দেন এবং সেটি পাঠিয়ে দেন সম্রাটের কাছে। কিন্তু পরিবর্তে একজন দূত তাঁর সেই কাটা হাসের সঙ্গে মারশিয়াস ও কুইন্টাসের ছিন্ন মস্তক দু’টি নিয়ে আসে। প্রতিশোধ গ্রহণের জন্য মরিয়া হয়ে উঠে টাইটাস লুসিয়াসকে রোম ছেড়ে পালিয়ে গিয়ে তাঁদের পুরনো শত্রু গথদের নিয়ে একটি বাহিনী গড়ে তোলার নির্দেশ দেন।

পরে লাভিনিয়া একটি কাঠি নিজের মুখ ও দু’টি কর্তিত হাতের মাঝখানে ধরে তাঁকে আক্রমণকারীদের নাম মাটিতে লিখে দেয়। এদিকে টামোরা গোপনে একটি মিশ্র-জাতীয় শিশুর জন্ম দেয়। এই শিশুর বাবা ছিল অ্যারোন। শিশুটির জন্মরহস্য গোপন রাখতে অ্যারোন তার ধাত্রীকে হত্যা করে এবং স্যাটার্নিয়াসের অবশ্যম্ভাবী ক্রোধের হাত থেকে বাঁচাতে শিশুটিকে সঙ্গে নিয়ে পালিয়ে যায়। এরপর সৈন্যবাহিনী নিয়ে রোমের দিকে কুচকাওয়াজ করতে করতে আসা লুসিয়াস অ্যারোনকে বন্দী করেন এবং তাকে ভয় দেখান যে, শিশুটিকে তিনি ফাঁসিয়ে ঝুলিয়ে হত্যা করবেন। শিশুটিকে রক্ষা করতে অ্যারোন প্রতিশোধের সমগ্র পরিকল্পনাটির কথা লুসিয়াসের কাছে প্রকাশ করে দেয়।

কায়রন ও ডিমেট্রিয়াসের মৃত্য, পঞ্চম অঙ্ক, দ্বিতীয় দৃশ্য; নিকোলাস রো সম্পাদিত দ্য ওয়ার্কস অফ মি. উইলিয়াম শেকসপিয়র (১৭০৯) গ্রন্থের অলংকরণ।

প্রেক্ষাপট ও সূত্র

প্রেক্ষাপট

সূত্র

ব্যালাড, গদ্য ইতিহাস ও সূত্র-সংক্রান্ত বিতর্ক

তারিখ ও পাঠ

তারিখ

প্রথম কোয়ার্টোর প্রচ্ছদ পৃষ্ঠা (১৫৯৪)

পাঠ

নাটকটির ১৫৯৪ সালের কোয়ার্টো পাঠটি ১৬০০ সালে (কিউ২) এডওয়ার্ড হোয়াইটের পক্ষ থেকে জেমস রবার্টস কর্তৃক পুনর্মুদ্রিত হয়। এই মুদ্রণেও নাটকের শিরোনামটি একই ছিল। ১৬০২ সালের ১৯ এপ্রিল মিলিংটন কপিরাইটে তাঁর ভাগটি বিক্রি করে দেন টমাস পেভিয়ারের কাছে। যদিও ১৬১১ সালে প্রকাশিত নাটকের পরবর্তী পাঠটিও প্রকাশিত হয় হোয়াইটের পক্ষে। এই পাঠে নাটকের শিরোনামে সামান্য পরিবর্তন এনে করা হয় দ্য মোস্ট ল্যামেন্টেবল ট্র্যাজেডি অফ টাইটাস অ্যান্ড্রোনিকাস (ইংরেজি: The Most Lamentable Tragedie of Titus Andronicus)। এই পাঠটির মুদ্রক ছিলেন এডওয়ার্ড অলডে (কিউ৩)।

পিকাম চিত্র

পিকাম চিত্র, আনু. ১৫৯৫

বিশ্লেষণ ও সমালোচনা

সমালোচনার ইতিহাস

রচয়িতা

ভাষা

লুসিয়াস কর্তৃক তাঁর পিতাকে ট্রিবিউনদের চলে যাওয়ার সংবাদ দান, তৃতীয় অঙ্ক, প্রথম দৃশ্য; জ্যঁ-মিশেল মোরেউ কর্তৃক অঙ্কিত ও এন. লে মায়ার কর্তৃক খোদিত (১৭৮৫)

বিষয়বস্তু

মঞ্চায়ন

অভিযোজনা

নাটক

মিউজিক্যাল

চলচ্চিত্র

টেলিভিশন

বেতার

এই নাটকটি খুব কমই বেতার-নাটক হিসাবে সম্প্রচারিত হয়েছে।[৪] ১৯২৩ সালে এই নাটকের অংশবিশেষ বিবিসি বেতারে শেকসপিয়রের নাটকগুলি নিয়ে সম্প্রচারিত শেকসপিয়র নাইট নামাঙ্কিত সেই ধারাবাহিক অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে কার্ডিফ স্টেশন রেপোর্টরি কোম্পানি কর্তৃক এটি অভিনীত হয়েছিল। ১৯৫৩ সালে বিবিসি থার্ড প্রোগ্রামে নাটকটির ১৩০ মিনিটের একটি পাঠ সম্প্রচারিত হয়। জে. সি. ট্রেউইন বেতার-অভিযোজনার পাঠটি রচনা করেন এবং টাইটাসের ভূমিকায় বালিওল হলোওয়ে, টামোরার ভূমিকায় সোনিয়া ড্রেসডাল, অ্যারোনের ভূমিকায় জর্জ হায়েস ও লাভিনিয়ার ভূমিকায় জেনেট ট্রেগার্দেন অভিনয় করেন। ১৯৭৩ সালে মার্টিন জেনকিনস পরিচালিত একটি অভিযোজনা বিবিসি রেডিও ৩-তে সম্প্রচারিত হয়। এই অভিযোজনায় টাইটাসের ভূমিকায় মাইকেল অ্যালড্রিজ, টামোরার ভূমিকায় বারবারা জেফোর্ড, অ্যারোনের জুলিয়ান গ্লোভার এবং লাভিনিয়ার ভূমিকায় ফ্র্যান্সেস জিটার। ১৯৮৬ অস্ট্রিয়ান বেতার চ্যানেল অস্টাররেইখ ১-এ কার্ট ক্লিঙ্গার কর্তৃক যে অভিযোজনা সম্প্রচারিত হয় সেখানে টাইটাসের ভূমিকায় রোমল্ড পেঙ্কি, টামোরার ভূমিকায় মারিয়ন ডেগলার, অ্যারোনের ভূমিকায় উলফগ্যাং বোক এবং লাভিনিয়ার ভূমিকায় এলিসাবেথ অগাস্টিন অভিনয় করেন।

তথ্যসূত্র

টীকা

All references to Titus Andronicus, unless otherwise specified, are taken from the Oxford Shakespeare (Waith), based on the Q1 text of 1594 (except 3.2, which is based on the folio text of 1623). Under its referencing system, 4.3.15 means act 4, scene 3, line 15.

টাইটাস অ্যান্ড্রোনিকাস নাটকের সংস্করণসমূহ

  • Adams, Joseph Quincy (ed.) Shakespeare's Titus Andronicus: The First Quarto, 1594 (New York: C. Scribner's Sons, 1936)
  • Baildon, Henry Bellyse (ed.) The Lamentable Tragedy of Titus Andronicus (The Arden Shakespeare, 1st Series; London: Arden, 1912)
  • Barnet, Sylvan (ed.) The Tragedy of Titus Andronicus (Signet Classic Shakespeare; New York: Signet, 1963; revised edition, 1989; 2nd revised edition 2005)
  • Bate, Jonathan (ed.) Titus Andronicus (The Arden Shakespeare, 3rd Series; London: Arden, 1995)
  • Bate, Jonathan and Rasmussen, Eric (eds.) Titus Andronicus and Timon of Athens: Two Classical Plays (The RSC Shakespeare; London: Macmillan, 2008)
  • Cross, Gustav (ed.) Titus Andronicus (The Pelican Shakespeare; London: Penguin, 1966; revised edition 1977)
  • Dover Wilson, John (ed.) Titus Andronicus (The New Shakespeare; Cambridge: Cambridge University Press, 1948)
  • Evans, G. Blakemore (ed.) The Riverside Shakespeare (Boston: Houghton Mifflin, 1974; 2nd edn., 1997)
  • Greenblatt, Stephen; Cohen, Walter; Howard, Jean E. and Maus, Katharine Eisaman (eds.) The Norton Shakespeare: Based on the Oxford Shakespeare (London: Norton, 1997)
  • Harrison, G.B. (ed.) The Most Lamentable Tragedy of Titus Andronicus (The New Penguin Shakespeare; London: Penguin, 1958; revised edition, 1995)
  • Hughes, Alan (ed.) Titus Andronicus (The New Cambridge Shakespeare; Cambridge: Cambridge University Press, 1994; 2nd edition 2006)
  • Massai, Sonia (ed.) Titus Andronicus (The New Penguin Shakespeare, 2nd edition; London: Penguin, 2001)
  • Maxwell, J.C (ed.) Titus Andronicus (The Arden Shakespeare, 2nd Series; London: Arden, 1953)
  • MacDonald, Russell (ed.) Titus Andronicus (The Pelican Shakespeare, 2nd edition; London: Penguin, 2000)
  • Waith, Eugene M. (ed.) Titus Andronicus (The Oxford Shakespeare; Oxford: Oxford University Press, 1984)
  • Wells, Stanley; Taylor, Gary; Jowett, John and Montgomery, William (eds.) The Oxford Shakespeare: The Complete Works (Oxford: Oxford University Press, 1986; 2nd edn., 2005)
  • Werstine, Paul and Mowat, Barbara A. (eds.) Titus Andronicus (Folger Shakespeare Library; Washington: Simon & Schuster, 2005)

অন্যান্য সূত্র

বহিঃসংযোগ

🔥 Top keywords: প্রধান পাতাবিশেষ:অনুসন্ধানরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর২০২৪ আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপকাজী নজরুল ইসলামবাংলাদেশ ডাক বিভাগশেখ মুজিবুর রহমানএক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশছয় দফা আন্দোলনক্লিওপেট্রাবাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধভারতের সাধারণ নির্বাচন, ২০২৪আবহাওয়ামুহাম্মাদব্লু হোয়েল (খেলা)বাংলা ভাষাইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনবাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকাভারতভূমি পরিমাপবাংলা ভাষা আন্দোলনমহাত্মা গান্ধীমিয়া খলিফামৌলিক পদার্থের তালিকাবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলপহেলা বৈশাখপদ্মা সেতুলোকসভা কেন্দ্রের তালিকামাইকেল মধুসূদন দত্তসুনীল ছেত্রীবাংলাদেশের পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের তালিকাবিশেষ:সাম্প্রতিক পরিবর্তনসমূহআসসালামু আলাইকুমপশ্চিমবঙ্গবাংলাদেশে পালিত দিবসসমূহশেখ হাসিনাবাংলাদেশের শিক্ষামন্ত্রীজয়নুল আবেদিন