দারুল উলুম দেওবন্দের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের তালিকা

উইকিমিডিয়ার তালিকা নিবন্ধ

এটি দারুল উলুম দেওবন্দের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের একটি তালিকা।

নামবিবরনতথ্যসূত্র
আবদুল হক আকরবী (১৯১২ — ১৯৮৮)তিনি পাকিস্তানি ইসলামি পণ্ডিত, দারুল উলুম হাক্কানিয়ার প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ ও শায়খুল হাদিস ছিলেন। জমিয়ত উলামায়ে ইসলামের সদস্য হিসেবে পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদে তিনবার দায়িত্ব পালন করেছিলেন এবং খতমে নবুয়ত আন্দোলনের সক্রিয় সমর্থক ছিলেন।[১]
আব্দুল হক আজমী (১৯২৮-২০১৬)তিনি দারুল উলূম দেওবন্দের প্রাক্তন শায়খুল হাদীস ছিলেন এবং প্রায় ৩৪ বছর সহিহ বুখারীর পাঠদান করেছেন। তিনি শাইখে সানী নামেও পরিচিত ছিলেন।[২]
আব্দুল মতিন চৌধুরী (১৯১৫-১৯৯০)তিনি বাংলাদেশি ইসলামি পণ্ডিত, রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি বাংলাদেশ ও ভারত উভয় দেশের স্বাধীনতা আন্দোলনে যুক্ত ছিলেন। তিনি বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।[৩]
শাহ আহমদ শফী (১৯২০-২০২০)তিনি বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের সভাপতি, হাটহাজারী মাদ্রাসার মহাপরিচালক এবং হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা আমীর ছিলেন।
আনোয়ার শাহ কাশ্মিরি (১৮৭৫-১৯৩৩)দারুল উলুম দেওবন্দের প্রাক্তন শায়খুল হাদিস ছিলেন।[৪]
আনজার শাহ কাশ্মীরি (১৯২৭-২০০৮)তিনি আনোয়ার শাহ কাশ্মিরীর সর্বকনিষ্ঠ সন্তান এবং জামিয়া ইমাম মুহাম্মদ শাহের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন।[৫]
মিয়াঁ আসগর হুসাইন দেওবন্দি (১৮৭৭-১৯৪৫)সাধারণত তিনি তাফসীর এবং হাদিসের বই পড়াতেন।[৬]
আশরাফ আলী থানভী (১৮৬৩-১৯৪৩)হাকিমুল উম্মত নামে পরিচিত। বয়ানুল কুরআন, বেহেশতী জেওর সহ দেড় হাজার বই রচনা করেছিলেন।
আজিজুর রহমান উসমানিদারুল উলুম দেওবন্দের প্রথম প্রধান মুফতি ছিলেন।[৭]
সৈয়দ ফখরুদ্দীন আহমদ (১৮৮৯-১৯৭২)তিনি শায়খুল হাদিস, হাজারো হাদীস পণ্ডিতের শিক্ষক ছিলেন। তিনি দারুল উলুম দেওবন্দের অন্যতম প্রধান অধ্যক্ষ হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
ফুজাইল আহমদ নাসিরী (জন্ম: ১৯৭৮শায়খুল হাদীস এবং জামিয়া ইমাম মুহাম্মদ আনোয়ার শাহ, দেওবন্দের শিক্ষা প্রশাসক।[৮]
গোলাম মোস্তফা কাসেমিসিন্ধি পণ্ডিত ও লেখক।
হাবিবুর রহমান আজমী (১৯০০-১৯৯২)তিনি হাদীসের আলেম ছিলেন। তার প্রচেষ্টায় মুসান্নাফ আবদুর রাজ্জাকের আসল পাণ্ডুলিপি উদ্ধার হয়।[৯]
হাবীবুর রহমান লুধিয়ানভি (১৮৯২-১৯৫৬)তিনি ছিলেন মজলিসে আহরারে ইসলামের নেতা।
হিফজুর রহমান সিওহারভি (১৯০০ - ২ আগস্ট ১৯৬২)তিনি ছিলেন উর্দু লেখক। তিনি প্রায় ২৫ বছর (১৯২২-১৯৪৭) ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন এবং আট বছর জেল খেটেছিলেন। তিনি একজন রাজনীতিবিদও ছিলেন এবং ১৯৫২ থেকে ১৯৬২ সাল পর্যন্ত আমরোহা থেকে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।[১০]
হুসাইন আহমদ মাদানি (১৮৭৯-১৯৫৭)তিনি দারুল উলূমের প্রাক্তন শায়খুল হাদিস এবং ভারতীয় উপমহাদেশের একজন ইসলামী ওলামা ছিলেন। সমসাময়িক দেওবন্দীরা তাকে হাদীস ও ফিকহে দক্ষতার স্বীকৃতি হিসেবে শাইখুল ইসলাম ও শায়খ উল আরব ওয়াল আজমের উপাধি দিয়ে সম্মান করেন। জমিয়ত উলামায়ে হিন্দ এর শীর্ষ নেতা হওয়ায় তিনি দ্বিজাতি তত্ত্ব খন্ডনের জন্য মুত্তাহেদায়ে কওমিয়্যাত আওর ইসলাম বইটি লিখেছিলেন।[১১]
মুহাম্মদ ইদ্রিস কান্ধলভি (১৮৯৯-১৯৭৪)তিনি জামিয়া আশরাফিয়া লাহোরে শায়খ-উত-তাফসীর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং মারিফুল কুরআন, সীরাতুল মুস্তাফা, হুজ্জিয়াত-ই-হাদীস, আত-তালীক আস-সাবিহ (মিশকাতুল মাসাবীহ এর আরবি ভাষ্য) এর মতো বই রচনা করেছেন।[১২]
মুহাম্মদ ইলিয়াস কান্ধলভি (১৮৮৫-১৯৪৪)তিনি ছিলেন তাবলিগ জামাতের প্রতিষ্ঠাতা।[১৩]
ইজাজ আলী আমরুহী (মৃত্যু: ১৯৫৫)তিনি দারুল উলুম দেওবন্দের প্রধান মুফতি হিসেবে দুইবার দায়িত্ব পালন করেন: প্রথমবার ১৯২৭ থেকে ১৯২৮ এবং দ্বিতীয়বার ১৯৪৪ থেকে ১৯৪৬ পর্যন্ত। তার ছাত্রদের মধ্যে মুহাম্মদ শফি উসমানি অন্যতম। তাঁর বই নাফাতুল আরব দারুল উলুম দেওবন্দ সহ অনেক মাদ্রাসায় দারসে নিজামি সিলেবাসে পড়ানো হয়।[১৪][১৫]
মাহমুদ হাসান গাঙ্গুহী, ( ১৯০৭-১৯৯৬)তিনি দারুল উলুম দেওবন্দের প্রাক্তন প্রধান মুফতি। ফাতাওয়া মাহমুদিয়াহ (৩২ খণ্ড) এর লেখক। তাসাউউফের শেখ, মুহাম্মদ জাকারিয়া কান্ধলভির শিষ্য।
মাহমুদুল হাসান দেওবন্দি (১৮৫১-১৯২০)তিনি দারুল উলুম দেওবন্দের প্রথম ছাত্র এবং উপনিবেশ বিরোধী রেশমি রুমাল আন্দোলনএর নেতা শাইখ-আল-হিন্দ নামে পরিচিত ছিলেন।
মজিদ আলী জৌনপুরী (মৃত্যু: ১৯৩৫)তিনি ছিলেন তাঁর সময়ের যুক্তি ও দর্শনের ইমাম। তিনি উত্তরপ্রদেশের জৌনপুরের বাসিন্দা ছিলেন।
মানাজির আহসান গিলানী (১৮৯২-১৯৫৬)উল্লেখযোগ্য উর্দু লেখক এবং রচয়িতা। তিনি তাদউইন-ই-হাদিস এবং তাদউইন-ই-ফিকাহের মতো বই তৈরি করেছিলেন। কর্মজীবনে তিনি ওসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ধর্মতত্ত্ব অনুষদের ডিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।[১৬]
মুহাম্মদ মুহসিন উল্লাহ খান (১৯১২-১৯৯২)তিনি ছিলেন একজন সুফি শায়খ এবং আশরাফ আলী থানভীর শিষ্য।[১৭]
মুফতি মাহমুদ (১৯১৯-১৯৮০)তিনি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস পার্টির সদস্য এবং পাকিস্তানে জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের (জেইউআই) এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন। ১৯৭২ সালের ১ই মার্চ তিনি পাকিস্তানে জুলফিকার আলী ভুট্টোর শাসনামলে খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের (তৎকালীন উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশ) মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হন।
মুহাম্মদ মিয়া দেওবন্দি (১৯০৩-১৯৭৫)তিনি ছিলেন একজন ইতিহাসবিদ এবং লেখক।
মুর্তজা হাসান চাঁদপুরী (১৮৬৮-১৯৫১)তিনি ইবনে শের-ই-খুদা নামেও পরিচিত। তিনি আশরাফ আলী থানভীর শিষ্য ছিলেন। তিনি আহমদ রেজা খান বেরলভী দারুল উলুম দেওবন্দের আলেমদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করেছিলেন তা খণ্ডন করেন। তিনি মজমুয়া রাসাইল-ই-চাঁদপুরী নামে প্রকাশিত বেশ কয়েকটি নিবন্ধ তৈরি করেছিলেন।[১৮]
মুহাম্মদ মুস্তফা আজমী (১৯৩০-২০১৭)সাম্প্রতিক হাদিস পণ্ডিতদের মধ্যে একজন হওয়া সত্ত্বেও, তিনি ১৯৮০ সালের কিং ফয়সাল ফাউন্ডেশন আন্তর্জাতিক পুরস্কারের প্রাপক ছিলেন।[১৯]
কারী মুহাম্মদ তৈয়ব (১৮৯৭-১৯৮৩)তিনি ছিলেন দেওবন্দি আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা মুহাম্মদ কাসেম নানুতুবির নাতি। তিনি ১৯২৯ থেকে ১৯৮১ পর্যন্ত অর্ধ শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে দারুল উলুম দেওবন্দের মোহতামিম/ভিসি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।[২০]
কাজী মুজাহিদুল ইসলাম কাসেমিতিনি একজন মুসলিম ফকিহ ছিলেন।
মুহাম্মদ নাজিব কাসেমিতিনি একজন লেখক এবং লেখকের পাশাপাশি উত্তর প্রদেশের সম্ভালের আল-নূর পাবলিক স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা।[২১]
নূর উদ্দিন গহরপুরী (১৯২৪-২০০৫)বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশর চেয়ারম্যান, গহরপুর হোসেনিয়া মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা।[২২]
রহমতুল্লাহ মীর কাসেমীতিনি কাশ্মীরের সবচেয়ে বড় ইসলামী মাদ্রাসা দারুল উলুম রাহিমিয়্যাহ -এর প্রতিষ্ঠাতা।
সাঈদ আহমদ পালনপুরী (১৯৪২ – ১৯ মে ২০২০)তিনি প্রাক্তন শায়খ আল হাদিস এবং দারুল উলুম দেওবন্দের অধ্যক্ষ ছিলেন।[২৩]
সলিমুল্লাহ খান (১৯২১ – ১৫ জানুয়ারি ২০১৭)তিনি ছিলেন একজন পাকিস্তানি ইসলামিক স্কলার এবং বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া পাকিস্তান এর সাবেক সভাপতি। মুহাম্মদ তাকি উসমানি এবং [[মুহাম্মদ রফী উসমানী] তার শীর্ষ পরিচিত ছাত্রদের মধ্যে রয়েছেন। তিনি ১৯৬৭ সালে করাচীতে জামিয়া ফারুকিয়া প্রতিষ্ঠা করেন।[২৪][২৫][২৬][২৭][২৮]
শুকরুল্লাহ মুবারকপুরী (১৮৯৫,১৮৯৬ - ২৩ মার্চ ১৯৪২)তিনি যুক্তিবাদী বিজ্ঞানের একজন উল্লেখযোগ্য পণ্ডিত এবং মোবারকপুরের মাদ্রাসা এহিয়া আল-উলুমের দ্বিতীয় নাজিম (পরিচালক) ছিলেন। তার উল্লেখযোগ্য ছাত্রদের মধ্যে রয়েছে কাজী আতহার মোবারকপুরী এবং দারুল উলুম দেওবন্দের প্রাক্তন প্রধান মুফতি নিজামুদ্দিন আজমি।[২৯][৩০]
সৈয়দ নুরুল হাসান বোখারী (১৯০৮-১৯৮৪).তিনি ছিলেন তানজিম আহলে সুন্নাতের প্রতিষ্ঠাতা। মাওলানা হুসাইন আহমদ মাদানি এবং মুহাম্মদ শফি উসমানির উল্লেখযোগ্য ছাত্র। আল-আশাব ফিল-কিতাব, তাওহীদ বা শিরক কি হাকীকাত, সীরাত ইমাম উসমান জুলনোরিন (২ খণ্ড) মতো বই লিখেছেন। তাঁর আশাবাদ আল আশাব ফিল কিতাব ব্যাপকভাবে মুহাম্মাদের সঙ্গীদের সম্পর্কে সবচেয়ে প্রভাবশালী বই হিসাবে বিবেচিত হয়। তিনি রাজনীতিতে খুব প্রভাবশালী ছিলেন যদিও তিনি কখনো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেননি কিন্তু মুফতি মাহমুদ তাকে কেপিকে প্রচারণার জন্য অনুরোধ করেছিলেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
সাইদ আহমদ আকবরাবাদী (১৯০৮-১৯৮৫)তিনি আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালযয়ের ধর্মতত্ত্ব অনুষদের ডিন, কলকাতার মাদ্রাসা-ই-আলিয়াতের প্রিন্সিপাল এবং দিল্লির সেন্ট স্টিফেনস কলেজের প্রভাষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর বইয়ের মধ্যে রয়েছে সিদ্দিক-ই-আকবর, ফাহম-ই-কুরআন এবং ওয়াহী-ই-ইলাহী[৩১]
মুহাম্মদ সালেম কাসেমি (১৯২৬-২০১৮)তিনি ছিলেন দারুল উলুম ওয়াকফ দেওবন্দের সাবেক প্রধান-রেক্টর এবং মুহাম্মদ তৈয়ব কাসেমির পুত্র। তিনি ইসলামী ফিকাহ একাডেমি, ভারত এবং অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল বোর্ডের ভাইস সভাপতি ছিলেন।[৩২][৩৩]
সরফরাজ খান সফদার (১৯১৪-২০০৯)তিনি ছিলেন একজন পাকিস্তানি ইসলামিক পণ্ডিত এবং লেখক।[৩৪]
মুহাম্মাদ শফী উসমানী (১৮৯৭-১৯৭৬)তিনি ছিলেন দেওবন্দি ইসলামী চিন্তাধারার দক্ষিণ এশীয় সুন্নি ইসলামী ওলামা। একজন হানাফি ফকিহ এবং মুফতি, তিনি শরিয়াহ, হাদিস, তাফসীর (কুরআনের ব্যাখ্যা) এবং তাসাওউফ (সুফিবাদ) বিষয়েও তার কর্তৃত্ব ছিল। স্বাধীনতার পর তিনি পাকিস্তানে চলে যান, সেখানে তিনি ১৯৫১ সালে দারুল উলুম করাচী প্রতিষ্ঠা করেন। তাঁর লিখিত রচনাবলীর মধ্যে তাঁর সর্বাধিক পরিচিত মাআরিফুল কুরআন, কুরআনের তাফসীর
মুহাম্মদ সুফিয়ান কাসেমি (জন্ম: ১৯৫৪)তিনি দারুল উলুম ওয়াকফ দেওবন্দের বর্তমান রেক্টর।[৩৫]
শাব্বির আহমেদ উসমানি (১৮৮৭-১৯৪৯)তাকে অনুসারীরা শাইখুল ইসলাম বলে উল্লেখ করেছিলেন এবং পাকিস্তানের গণপরিষদে একজন প্রাক্তন সদস্য ছিলেন।
উবায়দুল হক (১৯২৮-২০০৭)তিনি বাংলাদেশের জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের সাবেক প্রধান আলেম ছিলেন।[৩৬]
উবাইদুল্লাহ সিন্ধি (১৮৭২-১৯৪৪)তিনি ছিলেন ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন রাজনৈতিক কর্মী এবং এর একজন প্রবল নেতা। উবায়দুল্লাহ সিন্ধি ব্রিটিশ ভারতের স্বাধীনতা এবং ভারতে শোষণমুক্ত সমাজের জন্য সংগ্রাম করেছিলেন।[৩৭]
ইউসুফ কারানতিনি ছিলেন একজন দক্ষিণ আফ্রিকার পণ্ডিত যিনি মুসলিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের প্রধান মুফতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।[৩৮]
জয়নুল আবেদীন সাজ্জাদ মিরাঠী (১৯১০–১৯৯১)তিনি জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়ার ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের প্রধান এবং ইতিহাসের অধ্যাপক ছিলেন। তাঁর বই তারিখ-ই-মিল্লাত দারুল উলুম দেওবন্দের পাঠ্যসূচীতে এবং এর সাথে যুক্ত অন্যান্য মাদ্রাসার বাঞ্চণীয় পড়ার শ্রেণীতে তালিকাভুক্ত।[৩৯][৪০]
আতহার আলীবাংলাদেশি রাজনীতিবিদ ও সাংসদ[৪১]
জমিরুদ্দিন আহমদ

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

গ্রন্থপঞ্জি

🔥 Top keywords: প্রধান পাতাবিশেষ:অনুসন্ধানরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর২০২৪ আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপকাজী নজরুল ইসলামবাংলাদেশ ডাক বিভাগশেখ মুজিবুর রহমানএক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশছয় দফা আন্দোলনক্লিওপেট্রাবাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধভারতের সাধারণ নির্বাচন, ২০২৪আবহাওয়ামুহাম্মাদব্লু হোয়েল (খেলা)বাংলা ভাষাইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনবাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকাভারতভূমি পরিমাপবাংলা ভাষা আন্দোলনমহাত্মা গান্ধীমিয়া খলিফামৌলিক পদার্থের তালিকাবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলপহেলা বৈশাখপদ্মা সেতুলোকসভা কেন্দ্রের তালিকামাইকেল মধুসূদন দত্তসুনীল ছেত্রীবাংলাদেশের পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের তালিকাবিশেষ:সাম্প্রতিক পরিবর্তনসমূহআসসালামু আলাইকুমপশ্চিমবঙ্গবাংলাদেশে পালিত দিবসসমূহশেখ হাসিনাবাংলাদেশের শিক্ষামন্ত্রীজয়নুল আবেদিন