বাংলাদেশ কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা কমিশন

বাংলাদেশের একটি বিলুপ্ত সরকারি কমিশন

বাংলাদেশ কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা কমিশন হলো কওমি মাদ্রাসার শিক্ষা সনদের সরকারি স্বীকৃতি প্রদানের লক্ষ্যে ২০১২ সালের ১৫ এপ্রিল বাংলাদেশ সরকারের গঠিত একটি কমিশন। শাহ আহমদ শফীকে সভাপতি করে এই কমিশনের সদস্য সংখ্যা ছিল ১৭ জন। কমিশন গঠনের পর মতবিরোধ, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আন্দোলন সহ নানা কারণে কমিশনের কার্যক্রম থমকে যায়। এরই মধ্যে ‘বাংলাদেশ কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা কর্তৃপক্ষ আইন, ২০১৩’ বিরোধিতার মুখে বাস্তবায়ন করা যায় নি। ২০১৬ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর সরকার পুনরায় কওমি মাদ্রাসার শিক্ষা সনদের স্বীকৃতির উদ্যোগ নেয়। এজন্য ৯ সদস্য বিশিষ্ট একটি পর্যালোচনা কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে পূর্বের ১৭ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি সক্রিয় করে কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়। কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে ২০১৮ সালে আল হাইআতুল উলয়া লিল জামিআতিল কওমিয়া বাংলাদেশের অধীন কওমি মাদ্রাসা সমূহের দাওরায়ে হাদিস (তাকমিল)-এর সনদকে মাস্টার্স ডিগ্রি (ইসলামিক স্টাডিজ ও আরবি)-এর সমমান প্রদান আইন, ২০১৮ পাস করা হয়।

বাংলাদেশ কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা কমিশন
কমিশন নিয়ে সরকারি প্রজ্ঞাপন
গঠিত১৫ এপ্রিল ২০১২ (2012-04-15)
বিলুপ্ত৯ জানুয়ারি ২০১৭ (2017-01-09)
ধরনসরকারি
উদ্দেশ্যকওমি মাদ্রাসার শিক্ষা-ব্যবস্থাপনা, শিক্ষাদানের বিষয় এবং শিক্ষা সনদের সরকারি স্বীকৃতিতে সুপারিশমালা প্রণয়ন
সদরদপ্তরঢাকা
যে অঞ্চলে কাজ করে
 বাংলাদেশ
সদস্যপদ
১৭
চেয়ারম্যান
শাহ আহমদ শফী
কো-চেয়ারম্যান
ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ
সদস্য সচিব
রুহুল আমিন
অনুমোদনশিক্ষা মন্ত্রণালয়
মন্তব্য২০১৬ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর ৯ সদস্যের একটি পর্যালোচনা কমিটি গঠিত হয়

ইতিহাস

কমিশন গঠন

শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর ২০০৯ সালে প্রথমে ২৫ সদস্য এবং পরে ৬২ সদস্যের আলেমদের প্রতিনিধিদল তার সাথে সাক্ষাৎ করে কওমি মাদ্রাসার শিক্ষা সনদের স্বীকৃতির দাবি জানায়। প্রতিনিধিদলে আজিজুল হকশাহ আহমদ শফীও ছিলেন।[১] এই কারণে ২০১২ সালে প্রধানমন্ত্রী একটি কমিশন গঠনের উদ্যোগ নেন। ৮ এপ্রিল বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের সাথে বৈঠক করে শাহ আহমদ শফী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে ২১ জন আলেমের নাম প্রস্তাব করেন। ৯ এপ্রিল গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সরকার ঘনিষ্ঠ কয়েকজন আলেমের বৈঠকের পর ১৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়। সেখানে আহমদ শফীর প্রস্তাবিত নামের মধ্য থেকে ১০ জন এবং এর বাইরে আরও ৫ জন রাখা হয়। তখনই আহমদ শফী এই কমিশনকে অবাঞ্চিত ঘোষণা করেন।[২]

পরে ১৫ এপ্রিল আরও ২ জন সদস্য বৃদ্ধি করে কওমি মাদ্রাসার শিক্ষা-ব্যবস্থাপনা, শিক্ষাদানের বিষয় এবং শিক্ষা সনদের সরকারি স্বীকৃতিতে সুপারিশমালা প্রণয়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয় ১৭ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করে। কমিশনে শাহ আহমদ শফীকে চেয়ারম্যান, ফরীদ উদ্দীন মাসঊদকে কো-চেয়ারম্যান এবং রুহুল আমিনকে সদস্য সচিব করা হয়। কমিশনকে ৬ মাসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়।[৩]

এই কমিশনকে যেসব বিষয় নিয়ে সুপারিশ দিতে বলা হয় তা হল–কওমি মাদ্রাসার শিক্ষা-ব্যবস্থাপনা ও শিক্ষাদানের বিষয় সহ কওমি মাদ্রাসার সনদের সরকারি স্বীকৃতি প্রদানের জন্য প্রয়োজনীয় সুপারিশমালা প্রণয়ন সহ কওমি মাদ্রাসার শিক্ষার স্তর-বিন্যাস, শ্রেণিবিন্যাস, শ্রেণী ও বিষয়ভিত্তিক শিক্ষা-কারিকুলাম ও সংস্কার, সমন্বয়করণ, মূল্যায়ন প্রক্রিয়া নির্ধারণ, শিক্ষার মানোন্নয়ন এবং কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাসংশ্লিষ্ট উন্নয়নমূলক যাবতীয় বিষয়ের রূপরেখা, বিধি প্রণয়ন, পদ্ধতি, ধরন ও প্রক্রিয়া।[৩]

১৬ এপ্রিল কমিশনের জন্য আশকোনা হাজী ক্যাম্পে একটি অফিস প্রস্তুত করা হয়। প্রয়োজনীয় আর্থিক সংস্থান, সহায়ক জনবল ও সরঞ্জামাদি সরবরাহ সহ সাচিবিক দায়িত্ব দেওয়া হয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডকে। কমিশনের চেয়ারম্যান, কো-চেয়ারম্যান, সদস্য সচিব ও সদস্যদের জন্য সম্মানী নির্ধারণ করা হয়। কমিশনকে প্রয়োজনে আরও সদস্য কো-অপট করা ও উপ-কমিটি গঠন করার সুযোগ দেওয়া হয়।[৩]

কিন্তু এই কমিশন গঠনে আহমদ শফীর প্রস্তাবিত নাম বাদ দেওয়া, সুপারিশ মেনে না নেওয়া ও সরকারদলীয় লোক অর্ন্তভুক্ত করায় তিনি পরদিন ১৬ এপ্রিল কমিশন প্রত্যাখ্যান করে একটি বিবৃতি দেন। তিনি কমিশন গঠন প্রক্রিয়াকে বিভ্রান্তিকর ও ষড়যন্ত্রমূলক আখ্যায়িত করেন।[২] ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ ও রুহুল আমিনকে সরকার সমর্থক বলে অভিযোগ করে তাদের বাদ দিয়ে কমিশনকে পুনরায় গঠন করার দাবি তুলেন। তাদের বদলে চেয়ারম্যান-১ পদে আশরাফ আলী ও সদস্য সচিব পদে বেফাকের মহাসচিব আবদুল জাব্বার জাহানাবাদীর নাম দেন। তিনি একই সঙ্গে কওমি মাদ্রাসার সিলেবাস পরিবর্তন না করা, বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়ার নামে কওমি মাদ্রাসার সনদের স্বীকৃতি দেওয়া, এই বোর্ডকে অ্যাফিলিয়েটিং বিশ্ববিদ্যালয় করা, সরকারি যেকোনো অনুদান গ্রহণ না করা সহ আটটি প্রস্তাব তুলে ধরেন।[৪] ৩ অক্টোবর সংবাদ সম্মেলন করে তিনি নতুন কমিশন গঠনের দাবি করেন।[৫]

বাংলাদেশ কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা কর্তৃপক্ষ আইন, ২০১৩

শাহ আহমদ শফীর কর্তৃক উপস্থাপিত দাবি-দাওয়া পূরণ না হলে তিনি সহ দুটি বৈঠকের পর বেফাক বোর্ডের নেতারা এই কমিশন থেকে নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েন। তাকে ছাড়াই ফরীদ উদ্দীন মাসঊদের নেতৃত্বে ২০১৩ সালের ১৩ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রীর কাছে কমিশন একটি প্রতিবেদন জমা দেয়।[৬][৭] প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ১৪ সেপ্টেম্বর কওমি মাদ্রাসা শিক্ষার স্বীকৃতি দেওয়ার লক্ষ্যে ‘বাংলাদেশ কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা কর্তৃপক্ষ আইন, ২০১৩’ করার উদ্যোগ নেয় সরকার।[৮] এজন্য চূড়ান্তকৃত খসড়ায় বেশ কিছু উপধারাসহ ২০টি ধারা রয়েছে। খসড়ায় বলা হয়–১৬ সদস্য বিশিষ্ট কওমি শিক্ষা কর্তৃপক্ষের সভাপতি হবেন কওমি মাদ্রাসার শিক্ষাদীক্ষা ও ব্যবস্থাপনার বিষয়ে অভিজ্ঞ একজন আলেম। এতে কওমি মাদ্রাসার শিক্ষাব্যবস্থার ক্ষেত্রে প্রথম সারির ৭ আলেম, যুগ্ম-সচিব হিসেবে সরকারের একজন প্রতিনিধি, কওমি মহিলা মাদ্রাসার ১ প্রতিনিধি ও ৫ কওমি মাদ্রাসার প্রধান ব্যক্তি অথবা সচিব পদক্রমের কেউ এর সদস্য হবে ও সচিব থাকবে ১জন। এটি জনপ্রশাসন, অর্থ ও প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত সাচিবিক কমিটির সভায় অনুমোদনের পর মন্ত্রিসভায় পাঠানো হয়।[৮]

খসড়া চূড়ান্ত হয়ে যাওয়ার পর কওমি মাদ্রাসার সাথে সংযুক্ত শীর্ষস্থানীয় নেতারা এর বিরোধিতা আরম্ভ করেন। এটি প্রতিহত করার জন্য তারা ‘কওমি মাদ্রাসা সংরক্ষণ কমিটি’ তৈরি করেন।[৮] হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ এর বিরুদ্ধে সংগঠিত হয়, সাথে কওমিকেন্দ্রিক সব অরাজনৈতিক ও রাজনৈতিক সংগঠন। তারা অভিযোগ করেন– এটি গঠিত হয়ে গেলে কওমি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ওপর সরকারি নিয়ন্ত্রণ কায়েম হবে, ফলশ্রুতিতে কওমি মাদ্রাসার শিক্ষা ব্যবস্থার অস্তিত্ব ও স্বাধীনভাবে ধর্ম চর্চার অপমৃত্যু সংগঠিত হবে। ক্ষমতাসীন মহাজোটের অন্যতম শরিক সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদও ‘কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা কর্তৃপক্ষ’ গঠনের বিরোধিতা করে বিবৃতি দেন।[৮] খসড়া আইনটির সকল বিষয় পর্যালোচনায় নিয়ে প্রথম সারি আলেমরা প্রধানমন্ত্রী এবং শিক্ষামন্ত্রণালয়ের কাছে চিঠি প্রেরণ করে। এতে কওমি মাদ্রাসার শিক্ষাব্যবস্থায় সরকারের নিয়ন্ত্রণ কায়েমের অভিযোগ তুলে ধরে আইনটি প্রত্যাখ্যান করে। এই আইনটি প্রত্যাখ্যানের কারণ সম্পর্কে বেফাকের মহাসচিব আবদুল জাব্বার জাহানাবাদী বলেন,

হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির ও বেফাকের চেয়ারম্যান শাহ আহমদ শফী এই আইনটি পাস হলে গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার হুশিয়ারি দিয়ে এটি পাস না করতে আহ্বান জানান।[৮]

এরই পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ২০১৩ সালের ২৮ অক্টোবর ‘বাংলাদেশ কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা কর্তৃপক্ষ আইন, ২০১৩’-এর খসড়া মন্ত্রিসভার বৈঠকে বিবেচিত বিষয়ের তালিকা থেকে প্রত্যাহার করে নেয়। এর কারণ হিসেবে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন,

পুনরায় উদ্যোগ

রাজনৈতিক অস্থিরতা ও বিরোধিতার মুখে স্থগিত হওয়ার পর ২০১৬ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয় আবারও কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা সনদের সরকারি স্বীকৃতি দেওয়ার উদ্যোগ নেয়। এ লক্ষ্যে কমিশনের সদস্য ফরীদ উদ্দীন মাসঊদকে আহ্বায়ক করে ৯ সদস্য বিশিষ্ট একটি নতুন কমিটি গঠন করা হয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাদ্রাসা অণুবিভাগ কমিটিকে সাচিবিক দায়িত্ব দিয়ে নতুন কমিটিকে ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে শিক্ষাসচিবের কাছে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়।[১০][৭]

৩০ সেপ্টেম্বর আহমদ শফীর নেতৃত্বে বেফাক এই কমিটিকে প্রত্যাখ্যান করে।[১১] ৩ অক্টোবর আহমদ শফী ৫ শর্তে কওমি সনদের স্বীকৃতি নিতে আগ্রহী জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দেন। যেখানে তিনি কওমি মাদ্রাসা শিক্ষানীতি, ২০১২-এর আলোকে তৈরি ‘বাংলাদেশ কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা কর্তৃপক্ষ আইন, ২০১৩’ বাতিল করার আহ্বান জানান।[১২]

৪ অক্টোবর ফরীদ উদ্দীন মাসঊদের নেতৃত্বে নবগঠিত কমিটি প্রথম সভা করে কওমি মাদ্রাসার ইতিহাস, ঐতিহ্য, স্বাতন্ত্র এবং স্বকীয়তা বজায় রেখে সুপারিশমালা প্রণয়নের একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। কিন্তু ৯ অক্টোবর আহমদ শফীর নেতৃত্বাধীন কমিশনকে সক্রিয় করে কমিশনের মেয়াদ ২০১৭ সালের ৯ জানুয়ারি পর্যন্ত বৃদ্ধি করে সরকার একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে।[১৩]

হঠাৎ করে কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধির সরকারি সিদ্ধান্তে নবগঠিত কমিটি নিয়ে ধুম্রজাল সৃষ্টি হয়। এ সংক্রান্ত বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, ‘ওই কমিশনের মেয়াদ চলতি মাসে শেষ হবে। আমরা চাই ওই কমিশন জীবিত থাকুক, কাজ করুক’।[১৩]

স্বীকৃতি প্রদান

কমিশনের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ২০১৭ সালের ১১ এপ্রিল ‘কওমি মাদ্রাসার আলেমগণের সঙ্গে সাক্ষাৎকার’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের কওমি মাদ্রাসার সর্বোচ্চ সনদকে সাধারণ শিক্ষার স্নাতকোত্তর ডিগ্রির সমমান স্বীকৃতি দেওয়ার ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।[১৪] এরপর এই স্বীকৃতির আইনি বৈধতা দিতে উদ্যোগ নেওয়া হয়। ২০১৮ সালের ১৩ আগস্ট এই আইনের খসড়ার অনুমোদন দেয় মন্ত্রিসভা। ১০ সেপ্টেম্বর প্রথমবার তা সংসদে তোলা হয়। ১৯ সেপ্টেম্বর জাতীয় সংসদে সর্বসম্মতিক্রমে ‘আল হাইয়াতুল উলয়া লিল জামিয়াতিল কওমিয়া বাংলাদেশ’-এর অধীন ‘কওমি মাদ্রাসাসমূহের দাওরায়ে হাদিসের (তাকমিল) সনদকে মাস্টার্স ডিগ্রি (ইসলামিক স্টাডিজ ও আরবি) সমমান প্রদান বিল, ২০১৮’ পাস হয়।[১৫]

কমিশনের সদস্য

১৭ সদস্য বিশিষ্ট কমিটির সদস্য—শাহ আহমদ শফী, ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ, রুহুল আমিন, সুলতান যওক নদভী, আব্দুল হালিম বুখারী, আশরাফ আলী, আযহার আলী আনোয়ার শাহ, আবদুল জাব্বার জাহানাবাদী, আবদুল বাসেত বরকতপুরী, মুহাম্মদ আব্দুল মালেক, আব্দুল কুদ্দুস, মাহফুজুল হক, এনামুল হক, নূরুল ইসলাম ওলীপুরী, হিফজুর রহমান, আব্দুল হক হক্কানী, মুশতাক আহমদ।[৩]

দ্বিতীয়বার গঠিত ৯ সদস্য বিশিষ্ট পর্যালোচনা কমিটির সদস্য—সুলতান যওক নদভী, ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ, আব্দুল হালিম বুখারী, আযহার আলী আনোয়ার শাহ, আব্দুল বাসেত বরকতপুরী, আবদুল কুদ্দুস, এনামুল হক, ইমদাদুল্লাহ কাসেমি, রুহুল আমিন।[১৬]

আরও দেখুুন

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

🔥 Top keywords: প্রধান পাতা২০২৪ আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপতুফান (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)বিশেষ:অনুসন্ধানঈদুল আযহাঈদের নামাজকুরবানীরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরঈদ মোবারকক্লিওপেট্রাকোকা-কোলারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)এক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশমিয়া খলিফাআসসালামু আলাইকুমআবহাওয়া২০২৪ কোপা আমেরিকাদ্য কোকা-কোলা কোম্পানিইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনউয়েফা ইউরো ২০২৪ওয়ালাইকুমুস-সালামসন্দীপ লামিছানেতানজিম হাসান সাকিববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকানির্জলা একাদশীকাজী নজরুল ইসলামচন্দ্রবোড়াশাকিব খানঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরস্বামী বিবেকানন্দভারতমহাত্মা গান্ধীঐশ্বর্যা রাইবাংলা ভাষাআইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপবিশেষ:সাম্প্রতিক পরিবর্তনসমূহমুহাম্মাদএকাদশী