সুপ্রিম কাউন্সিল অব বেঙ্গল

সুপ্রিম কাউন্সিল অব বেঙ্গল[১][২] ছিল ব্রিটিশ ভারতে ১৭৭৪ থেকে ১৮৩৩ সাল পর্যন্ত সর্বোচ্চ পর্যায়ের নির্বাহী সরকার: যে সময়কালে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি, একটি বেসরকারি কোম্পানি, ভারতে ব্রিটিশ উপনিবেশের রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণ প্রয়োগ করত। এটি আনুষ্ঠানিকভাবে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ (বোর্ড) ও ব্রিটিশ ক্রাউন উভয়ের অধীনস্থ ছিল।[৩]

সুপ্রিম কাউন্সিল অব বেঙ্গল
গঠিত১৭৭৩
সদরদপ্তরকলকাতা, ব্রিটিশ ভারত
দাপ্তরিক ভাষা
ইংরেজি

সুপ্রিম কাউন্সিল ১৭৭৩-এর রেগুলেটিং আইনের অধীনে ব্রিটিশ সরকার দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এটি গভর্নর জেনারেল সহ পাঁচ সদস্যের সমন্বয়ে গঠিত ছিল ও ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কোর্ট অফ ডিরেক্টরস (বোর্ড) দ্বারা নিযুক্ত হয়েছিল।[৪] কখনও কখনও এখানে ভারতের ব্রিটিশ সামরিক কমান্ডার-ইন-চীফও থাকতো (যদিও এই পদটি সাধারণত গভর্নর জেনারেল দ্বারা অধিষ্ঠিত হত)। তাই পরিষদটি গভর্নর-জেনারেল-ইন-কাউন্সিল নামেও পরিচিত ছিল।

১৮৩৩ সালের সনদ আইন আনুষ্ঠানিকভাবে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিকে রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণ থেকে আলাদা করে ও ভারতের নতুন পরিষদ প্রতিষ্ঠা করে।

ইতিহাস

১৭৭৩ সালের রেগুলেটিং আইন বেঙ্গল প্রেসিডেন্সিতে ফোর্ট উইলিয়ামের প্রেসিডেন্সির গভর্নর-জেনারেলের পদ তৈরি করে এবং বোম্বে ও মাদ্রাজের প্রেসিডেন্সিগুলিকে বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির অধীনস্থ করা হয়।[৪] এর আগে তিনটি প্রেসিডেন্সি একে অপরের থেকে স্বাধীন ছিল এবং গভর্নর জেনারেল ও তার কাউন্সিল বা গভর্নর-ইন-কাউন্সিলের নেতৃত্বে ছিলেন। এই আইনটি বাংলার গভর্নরকে ফোর্ট উইলিয়ামের প্রেসিডেন্সির গভর্নর হিসাবে মনোনীত করেছিল যাতে ভারতের সমস্ত ব্রিটিশ অঞ্চলের গভর্নর জেনারেল হিসাবে কাজ করা হয়। এটিতে এমন বিধানও যোগ করা হয় যে গভর্নর জেনারেলকে চার সদস্যের একটি নির্বাহী পরিষদ দ্বারা সহায়তা করা হবে এবং তাকে একটি নির্ণায়ক ভোট দেওয়া হয়েছিল কিন্তু ভেটো দেওয়া হয়নি।[৪] এটি গভর্নর ইন-কাউন্সিলের কাঠামো পরিবর্তন করে যেখানে গভর্নর জেনারেল ছিলেন ৫ সদস্যের পরিষদ একমাত্র কর্তৃত্বধারী ও অসীম ক্ষমতাধর। কোর্ট অফ ডিরেক্টরস থেকে প্রতিনিধিত্ব করে শুধুমাত্র ব্রিটিশ রাজার দ্বারা সদস্যদের অপসারণ করা যেতে পারে।

১৭৭৪ সালে ওয়ারেন হেস্টিংস ফোর্ট উইলিয়ামের প্রেসিডেন্সির প্রথম গভর্নর-জেনারেল হন, তাই বাংলার সুপ্রিম কাউন্সিলের প্রথম কর্তৃকধারী ও অসীম ক্ষমতাধর প্রধান হন। পরিষদের অন্যান্য সদস্যদের মধ্যে ছিলেন লেফটেন্যান্ট গভর্নর জেনারেল লর্ড জন ক্লেভারিং, জর্জ মনসন, রিচার্ড বারওয়েল ও ফিলিপ ফ্রান্সিস।

১৭৭৪ সালের অক্টোবরে মনসন ও ক্লেভারিং-এর সাথে ফিলিপ ফ্রান্সিস কলকাতায় পৌঁছান এবং ওয়ারেন হেস্টিংসের সাথে প্রায় অবিলম্বে সংঘর্ষ শুরু হয়। পরিষদের এই তিন সদস্য গভর্নর জেনারেল হিসেবে হেস্টিংয়ের নীতির বিরোধিতা করেন ও তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ আনেন। মহারাজা নন্দ কুমারের সাথে পরিস্থিতি চরমে ওঠে - যেখানে নন্দ কুমার হেস্টিংসের বিরুদ্ধে জালিয়াতি এবং উচ্চ দুর্নীতির অভিযোগ তোলেন। হেস্টিংসকে অভিশংসন করার এই প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয় ও নন্দ কুমারকে ১৭৭৫ সালে কলকাতায় বাংলার সুপ্রিম কোর্ট জালিয়াতির অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত করার পর ফাঁসিতে ঝুলানো হয়।[৫] ভারতের প্রথম প্রধান বিচারপতি হেস্টিংস স্যার এলিজা ইম্পির শৈশব বন্ধুর অধীনে বিচারটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল। কাউন্সিলের মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠ - ফ্রান্সিস, ক্লেভারিং ও মনসন - ১৭৭৬ সালে মনসনের মৃত্যুর সাথে শেষ হয়েছিল। এক বছর পরে ক্লেভারিং মারা যান ও ফ্রান্সিস ক্ষমতাহীন হয়ে পড়েন, কিন্তু তিনি ভারতে থেকে যান এবং হেস্টিংসের শাসনকে দুর্বল করার চেষ্টা করেন। দুই ব্যক্তির মধ্যে তিক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা ১৭৮০ সালে একটি দ্বন্দ্বে পরিণত হয়, যেখানে হেস্টিংস ফ্রান্সিসকে পিঠে গুলি করেন।[৬] ১৭৮০ সালে হেস্টিংসকে অভিশংসনের আশায় ফ্রান্সিস ভারত ত্যাগ করেন। হেস্টিংস ১৭৮৫ সালে পদত্যাগ করেন ও পরে নন্দ কুমারের বিচারিক হত্যাকাণ্ডের জন্য অভিযুক্ত হন। সংসদ কর্তৃক এলিজা ইম্পির সাথে তার বিরুদ্ধে অভিশংসনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল।[৭] ১৭৮৮ থেকে ১৭৯৫ সাল পর্যন্ত সংসদের দ্বারা একটি দীর্ঘ অভিশংসনের প্রচেষ্টা শেষ হলে হেস্টিংসকে খালাস দেওয়া হয়।[৮]

ফোর্ট উইলিয়ামে সুপ্রিম কোর্টের বিচার বিভাগের সাথে দ্বন্দ্ব

১৭৭৪ থেকে (যখন ফোর্ট উইলিয়ামে সুপ্রিম কোর্ট অফ জুডিকেচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল) থেকে ১৭৮২ পর্যন্ত (যখন ১৭৮১ সালের বেঙ্গল জুডিকেচার অ্যাক্ট পাস হয়েছিল), আদালত বাংলা, বিহার বা উড়িষ্যাতে বাসিন্দা যে কোনও ব্যক্তির উপর এখতিয়ার দাবি করেছিল। এর ফলে বাংলার সুপ্রিম কাউন্সিলের সাথে এখতিয়ারের বিরোধ দেখা দেয়। ১৭৮১ সালের বেঙ্গল জুডিকেচার অ্যাক্ট পার্লামেন্টে পাসের মাধ্যমে এই দ্বন্দ্বের অবসান ঘটে। এই আইনটি সুপ্রিম কোর্টের এখতিয়ারকে কলকাতায় বসবাসকারী বা বাংলা, বিহার এবং ওড়িশায় ব্রিটিশ প্রজাদের মধ্যে সীমাবদ্ধ করে। এটি বাংলা, বিহার এবং ওড়িশায় বসবাসকারী যে কোনও ব্যক্তির উপর আদালতের উঠিয়ে দেয়।

ভূমিকা

১৭৭৩ সালের রেগুলেটিং আইন বোম্বে ও মাদ্রাজের প্রেসিডেন্সিগুলিকে বাংলার অধীনস্থ করে।[৪] গভর্নর-ইন-কাউন্সিল অব বোম্বে ও মাদ্রাজ প্রেসিডেন্সিগুলিকে বাংলার গভর্নর জেনারেলের আদেশ মানতে বাধ্য করা হয়েছিল। গভর্নর-জেনারেল-ইন-কাউন্সিলকে বিধি, অধ্যাদেশ ও প্রবিধান প্রণয়নের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল। এই নিয়ম ও প্রবিধানগুলোকে সুপ্রিম কোর্টে নিবন্ধিত করা প্রয়োজন ছিল ও শুধুমাত্র ২ বছরের মধ্যে কিং-ইন-কাউন্সিল দ্বারা বিলুপ্ত করা যেতে পারে।

সুপ্রিম কাউন্সিলের দায়িত্ব ও কার্যাবলী

    • আইন প্রণয়ন করা, আইনের খসড়া যাচাই-বাছাই ও আলোচনা করা।
    • উদ্দেশ্যাত্নকমূলক ক্ষমতাসমূহ:-

(১) ভারতীয় কাউন্সিল আইন ১৮৯২,ভারতীয় কাউন্সিল আইন ১৮৬১ ও ইন্ডিয়ান কাউন্সিল আইন ১৯০৯ অনুসারে প্রতি দশ বছর অন্তর আয়োজিত জনগণনা অনুযায়ী নির্বাচন কেন্দ্রগুলির সীমা পুনর্নির্দেশ ও ভোটদাতার পরিধির পুনর্বিন্যাস।

(২) গভর্নর জেনারেল কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত নির্বাচন কমিশনার ও অতিরিক্ত নির্বাচন কমিশনার ভোটদাতাদের চূড়ান্ত তালিকা প্রস্তুত করা।

(৩) রাজনৈতিক দলগুলির সাথে গভর্নর জেনারেলকে গার্ড অব অনার স্বীকৃতি দেওয়া।

(৪) গভর্নর জেনারেল কর্তৃক নিয়োগপ্রাপ্ত নির্বাচন কমিশনার ও অতিরিক্ত নির্বাচন কমিশনার রাজনৈতিক দল ও নির্দল প্রার্থীদের নির্বাচনী প্রতীক ঠিক করা।

(৫) নির্বাচন প্রক্রিয়ার অনুকূল ও প্রতিকূল পরিবেশ এবং নিরপেক্ষ পরিবেশ সৃষ্টি করা।

(৬) অবৈধ কিছু ঘটলে ভারত সচিব প্রণীত বিশেষ ক্ষমতাপ্রসূত আইন অনুযায়ী নির্বাচন প্রক্রিয়াকে স্থগিত বা বাতিল করা।

(৭) কোনো নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি অযোগ্য বিবেচিত হলে এই সংক্রান্ত সুপারিশ ক্ষেত্রবিশেষে গভর্নর জেনারেলকে পাঠানো।

(৮) ভোটপ্রার্থী ও রাজনৈতিক দলগুলির অবশ্যপালনীয় কর্তব্যের তালিকা ও বিধিনিষেধ (যা ভারত সচিব প্রণীত নির্বাচনী আচরণবিধি নামে পরিচিত) রচনা ও প্রয়োগ।

(৯) আকাশবাণী ও দূরদর্শনে ভোটপ্রার্থীদের প্রচারের সময় বণ্টন।

(১০) প্রার্থীপিছু নির্বাচনজনিত ব্যয়ের সীমা নির্ধারণ করা।

(১১) প্রযুক্তিগত বিষয়ে (যেমন বৈদ্যুতিন ভোটযন্ত্রের ব্যবহার) ভোটদাতাদের সচেতনতা বৃদ্ধি করা।

    • শাসন বিভাগকে সম্পূর্ণরূপে নিয়ন্ত্রণ করা।
    • বিচারকার্য সম্পন্ন করা।
    • অর্থনীতি, রাজনীতি,পৌরনীতি ও যাবতীয় নীতি সম্পূর্ণরূপে নিয়ন্ত্রণ করা।
    • রাষ্ট্রের সংবিধান সংশোধন, বিয়োজন, পরিমার্জনা, প্রবর্তন-উচ্ছেদ করা।
    • রাষ্ট্রের যাবতীয় সুষ্ঠুভাবে ও নিরপেক্ষ নির্বাচনব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে পরিচালনা এবং নিয়ন্ত্রণ করা।
    • অতিদ্রুততে জনমত গড়ে তোলা, গভর্নর জেনারেল ও লেফটেন্যান্ট গভর্নর জেনারেলকে সুপরামর্শ প্রদান করা।
    • বিভিন্ন ধরনের কমিটি, কমিশন ও সংগঠনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে ও প্রধান মধ্যমণি হয়ে নিয়োগ -বরখাস্ত করা এবং যাবতীয় জনকল্যাণমূলক কাজ তদারকি করা। রাষ্ট্রের যাবতীয় কার্যকলাপের তদারকি করা, স্বাক্ষরিত এক দলিলের মাধ্যমে গভর্নর জেনারেল ও লেফটেন্যান্ট গভর্নর জেনারেল পদত্যাগ করতে সহায়তা ও অভিসংশিত করা।
    • অসাধু,দালাল ও অন্যান্য অসৎ উদ্দেশ্যে রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণকারী ব্যক্তির ধনসম্পত্তি অতিদ্রুততে বাজেয়াপ্ত করা।
    • জনগণ এবং সরকারের মধ্যে সংযোগ ও মিলবন্ধন সুরক্ষা করা।
    • জনকল্যাণমূলক আইন, প্রস্তাব ও সংবিধান পাস করা জন্য ব্রিটিশ সরকারের রাজকীয় সম্মতি প্রাপ্তির জন্য সংরক্ষণ করে রাখা।অধিরাজ্যবিষয়ক সচিব, গভর্নর জেনারেল ও লেফটেন্যান্ট গভর্নর জেনারেল নিয়োগ ও বরখাস্ত করা।
    • বিভিন্ন ধরনের বিধি, অধ্যাদেশ ও প্রবিধান প্রণয়ন করা যদি ব্রিটিশ সরকারের রাজকীয় সম্মতি প্রাপ্তিতে দেরি হলে সংবিধান অনুযায়ী এক তৃতীয়াংশ জনপ্রতিনিধিতে নির্ণায়ক ভোট, কন্ঠভোট ও গণভোট অনুষ্ঠিত মাধ্যমে পাস ও বাতিল করা।
    • গভর্নর জেনারেল কর্তৃক আইনসভা আহ্বান, স্থগিতাদেশ, প্রত্যাহার,অধ্যাদেশ, সামরিক, সরকারি,আধা-সামরিক, বেসামরিক, বেসরকারি, সামাজিক, রাজকীয় ও প্রশাসনিক কার্যাবলী সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা। এই সব কাজে গভর্নর জেনারেলকে তদারকি ও নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে।

[৯]

উল্লেখযোগ্য সদস্য

  • ওয়ারেন হেস্টিংস[৮] ২০ অক্টোবর, ১৭৭৪ থেকে, ৮ ফেব্রুয়ারি, ১৭৮৫ সালে তার পদত্যাগ পর্যন্ত।
  • জর্জ মনসন[১০] ২০ অক্টোবর, ১৭৭৪ থেকে, ২৫ সেপ্টেম্বর, ১৭৭৬-এ তার মৃত্যু পর্যন্ত।
  • জন ক্লেভারিং[১১][১২] ২০ অক্টোবর, ১৭৭৪ থেকে, ৩০ আগস্ট, ১৭৭৭-এ তার মৃত্যু পর্যন্ত।
  • রিচার্ড বারওয়েল[১৩] ২০ অক্টোবর, ১৭৭৪ থেকে, ২ মার্চ, ১৭৮০ সালে তার প্রস্থান পর্যন্ত। ১ অক্টোবর, ১৭৮১ তারিখে আনুষ্ঠানিকভাবে পদত্যাগ করেন।
  • ফিলিপ ফ্রান্সিস[১৪] ২০ অক্টোবর, ১৭৭৪ থেকে, ৩ ডিসেম্বর, ১৭৮০-এ তার প্রস্থান পর্যন্ত। ১২ ডিসেম্বর, ১৭৮১ তারিখে আনুষ্ঠানিকভাবে পদত্যাগ করেন।
  • এডওয়ার্ড হুইলার[১৫] ১১ ডিসেম্বর, ১৭৭৭ থেকে, ১০ অক্টোবর, ১৭৮৪-এ তার মৃত্যু পর্যন্ত।
  • আইরে কুট[১৬] ২৫ মার্চ, ১৭৭৯ থেকে ২৬ এপ্রিল, ১৭৮৩ তারিখে তার মৃত্যু পর্যন্ত।
  • জন ম্যাকফারসন[১৭] ১ অক্টোবর, ১৭৮১ থেকে, ১১ সেপ্টেম্বর, ১৭৮৬-এ তার প্রস্থান পর্যন্ত।
  • জন স্টেবলস[১৮] ১১ নভেম্বর, ১৭৮২ থেকে, ১৯ জানুয়ারী, ১৭৮৭-এ তার পদত্যাগ পর্যন্ত।
  • চার্লস স্টুয়ার্ট[১৯] ২৮ ফেব্রুয়ারী, ১৭৮৫ থেকে, ২১শে জানুয়ারী, ১৭৯৩ তারিখে তার পদত্যাগ পর্যন্ত।
  • আর্কিবল্ড সেটন[২০] ১৮১২ থেকে ১৮১৮ পর্যন্ত।
  • জন ফেন্ডাল জুনিয়র[২১] ২০ মে, ১৮২০ থেকে ১০ নভেম্বর, ১৮২৫ আমৃত্যু পর্যন্ত।

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

🔥 Top keywords: প্রধান পাতা২০২৪ আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপতুফান (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)বিশেষ:অনুসন্ধানঈদুল আযহাঈদের নামাজকুরবানীরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরঈদ মোবারকক্লিওপেট্রাকোকা-কোলারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)এক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশমিয়া খলিফাআসসালামু আলাইকুমআবহাওয়া২০২৪ কোপা আমেরিকাদ্য কোকা-কোলা কোম্পানিইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনউয়েফা ইউরো ২০২৪ওয়ালাইকুমুস-সালামসন্দীপ লামিছানেতানজিম হাসান সাকিববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকানির্জলা একাদশীকাজী নজরুল ইসলামচন্দ্রবোড়াশাকিব খানঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরস্বামী বিবেকানন্দভারতমহাত্মা গান্ধীঐশ্বর্যা রাইবাংলা ভাষাআইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপবিশেষ:সাম্প্রতিক পরিবর্তনসমূহমুহাম্মাদএকাদশী