সোয়াট (বাংলাদেশ)
বিশেষ অস্ত্র ও কৌশল (সোয়াট) ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের আরেকটি অভিজাত কৌশলী ইউনিট যা ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। বিশেষ অস্ত্র ও কৌশল নিয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা শাখার অধীনে সোয়াট পরিচালিত হয়। [২][৩]
SWAT - Special Weapons And Tactics বিশেষ অস্ত্র এবং কৌশল | |
---|---|
সক্রিয় | ১৫ জানুয়ারি ২০০৯–বর্তমান [১] |
দেশ | বাংলাদেশ |
শাখা | ডিএমপি কমিশনারের নির্দেশে পরিচালিত |
ধরন | বিশেষ অপারেশন |
আকার | classified |
অংশীদার | ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা শাখা |
ডাকনাম | (সোয়াট) |
ইতিহাস
আমেরিকার সোয়াট টিমের আদলে, তাদেরই অর্থায়নে, [৪] তাদেরই ট্রেনিংয়ে এবং তাদেরই সব ইক্যুইপমেন্টে সজ্জিত হয়ে বাংলাদেশেও যাত্রা শুরু করে। [৫][৬] ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ স্পেশাল উইপন্স অ্যান্ড ট্যাকটিক্স টিম- সোয়াট।
ধরণ
ছোটো দল, পুরোপুরি উদ্ধার অভিযান কেন্দ্রীক। যেসব সংস্থায় সশস্ত্র উদ্ধারকাজ দরকার হতে পারে, তেমন সব সংস্থার জন্য একই ধরনের একটা করে টিম গঠন করে দেয়া হয়। এই টিমগুলোর ট্রেনিং একই রকম, সামান্য এদিক সেদিক। কিন্তু তারা থাকে লোকালাইজড সংস্থার সাথে। যেমন, এফবিআই’র নগরভিত্তিক প্রতিটা অফিসে, পুলিশের প্রতিটা বড় ইউনিটে ছোট একটা করে সোয়াট টিম, কোস্টগার্ড, বর্ডারগার্ড, কাস্টমস, ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন- সর্বত্র।
নিয়োগ
খুবই কঠোরভাবে এখানে নিয়োগ দেয়া হয়। শারীরিক কঠোর পরিশ্রমের উপর বিশেষ নজর দেয়া হয়। শারীরিক উচ্চতা, সুস্থতা, মানসিক দৃঢ়তা ও খাটতে পারা- এ থেকে শুরু। সাধারণত সংশ্লিষ্ট প্রধান অ্যাজেন্সি থেকেই আসে রিক্রুটরা।
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এ ধরনের সংস্থা
আমেরিকার সব ধরনের সোয়াট। সোয়াট, দক্ষিণ কোরিয়া, ইরাকেও সোয়াট জারি করেছে। জাপানিজ স্পেশাল অ্যাসল্ট টিম। মালয়েশিয়ার স্পেশাল অ্যাকশন ইউনিট। ব্রিটেনে স্পেশালিস্ট ফায়ারআর্মস কমান্ড। মুম্বাইয়ের ফোর্স ওয়ান। ইন্দোনেশিয়ার ব্রিগেড মোবিল ইত্যাদি।
কাজের ক্ষেত্র
এমপি কমিশনারের সরাসরি নির্দেশে পরিচালিত হয় ।
বিশেষায়িত অস্ত্র
মার্কিন সোয়াট ও মেরিন স্ট্যান্ডার্ডের সব অস্ত্র।