হাবিব ফিদা আলী
হাবিব ফিদা আলী ( উর্দু : حبیب فدا علی , জানুয়ারী ৭, ২০১৭) পাকিস্তানের অন্যতম বিশিষ্ট স্থপতি ছিলেন,[১][২] আধুনিকতাবাদী ঐতিহ্য নিয়ে কাজ করেছিলেন। [৩]
হাবিব ফিদা আলী | |
---|---|
জন্ম | ১৯৩৫ |
মৃত্যু | ৭ জানুয়ারি ২০১৭ |
পেশা | স্থপতি |
জীবনের প্রথমার্ধ
ফিদা আলি করাচিতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং সেখানকার সেন্ট প্যাট্রিকের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছিলেন। ১৯৫২ সালে লাহোরের আইচিসন কলেজের বোর্ডার হিসাবে ছিলেন। এরপরে তিনি লন্ডনের আর্কিটেকচারাল অ্যাসোসিয়েশন স্কুল অফ আর্কিটেকচারে ভর্তি হয়ে প্রথম পাকিস্তানি ছাত্র হয়েছিলেন, সেখান থেকে ১৯৬২ সালে তিনি স্নাতক ডিগ্রিধারী হন। তিনি করাচিতে উইলিয়াম পেরির স্থাপত্যচর্চায় যোগদানের জন্য ১৯৬৩ সালে পাকিস্তানে ফিরে এসে ১৯৬৫ সালে নিজস্ব অনুশীলন প্রতিষ্ঠা করেন। [৪]
পেশা
হাবিব ফিদা আলী নিম্নলিখিত ভবন এবং স্থাপত্য প্রকল্পে কাজ করেছেন।
কর্পোরেট প্রকল্প
- শেল হাউস [৫] (১৯৭৬ সালে লিমিটেড প্রতিযোগিতায় প্রথম পুরস্কার প্রাপ্ত) [৬]
- বাণিজ্যিক ইউনিয়ন (১৯৯২ সালে সমাপ্ত) [৭]
- জাতীয় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় (সংস্কার) [৮]
- ক্যাভিশ কোর্ট, করাচি (১৯৮৭ সালে সম্পূর্ণ)
- এসএনজিপিএল প্রধান অফিস ভবন, লাহোর (১৯৮৯ সালে সম্পূর্ণ)
- কমার্শিয়াল ইউনিয়নের আশ্বাস আঞ্চলিক অফিস বিল্ডিং, করাচি (১৯৯২ সালে সম্পূর্ণ)
সেবা প্রকল্প
- মিডওয়ে হাউস হোটেল (১৯৮২ [৭] প্রথম পর্যায় এবং ২০০৩-২০০৬ পর্বে শেষ)
- মেমন মেডিকেল ইনস্টিটিউট (২০১০ সালে সম্পন্ন)
- ইনফাক মেডিকেল সেন্টার (২০০৬ সালে সম্পূর্ণ)
- বাইত-উল-সুকুন (২০০৭ সালে সম্পূর্ণ)
- মাস্টার প্ল্যান জেএস হাসপাতাল সেহওয়ান (২০১২ সালে সম্পূর্ণ)
- পুলিশ হাসপাতাল গার্ডেন করাচি (২০১২ সালে সম্পূর্ণ)
সম্মাননা
পেশাগত
মরণ
হাবিব ফিদা আলী ২০১৭ সালের ৭ জানুয়ারী মৃত্যুবরণ করে। মৃত্যুর কারণ মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণ বলে জানা গেছে। [১৪]