২০২১–২২ বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের দক্ষিণ আফ্রিকা সফর

দক্ষিণ আফ্রিকা		বাংলাদেশ
টেস্ট[১১]	ওডিআই[১২]	টেস্ট[১৩]	ওডিআই[১৪]
ডিন এলগার (অধি.) কাইল ভেরেইনা (উই.) কিগান পিটারসেন (উই.) কেশব মহারাজ খায়া জোন্দো গ্লেন্টন স্টুরমান ডুয়ান অলিভিয়ের ড্যারিন ডুপাভিলন তেম্বা বাভুমা ভিয়ান মুল্ডার রায়ান রিকেলটন (উই.) লিজাদ উইলিয়ামস লুথো সিপামলা সরেল এরভে সাইমন হারমার	তেম্বা বাভুমা (অধি.) কেশব মহারাজ (সহ-অধি.) আন্দিলে পেখলুকোয়াইয়ো ইয়ানেমান মালান এইডেন মার্করাম ওয়েন পার্নেল কাইল ভেরেইনা (উই.) কাগিসো রাবাদা কুইন্টন ডে কক (উই.) জুবায়ের হামজা ডেভিড মিলার ডোয়েইন প্রিটোরিয়াস তাবরাইজ শামসি মার্কো ইয়ানসেন র‌্যাসি ফন ডের ডুসেন লুংগিসানি ন্‌গিদি	মমিনুল হক (অধি.) আবু জায়েদ চৌধুরী ইয়াসির আলী এবাদত হোসেন খালেদ আহমেদ তাইজুল ইসলাম তামিম ইকবাল তাসকিন আহমেদ নাজমুল হোসেন শান্ত নুরুল হাসান (উই.) মাহমুদুল হাসান জয় মুশফিকুর রহিম (উই.) মেহেদী হাসান মিরাজ লিটন কুমার দাস (উই.) শরিফুল ইসলাম শহিদুল ইসলাম সাকিব আল হাসান সাদমান ইসলাম	তামিম ইকবাল (অধি.) আফিফ হোসেন ইয়াসির আলী এবাদত হোসেন খালেদ আহমেদ তাসকিন আহমেদ নাজমুল হোসেন শান্ত নাসুম আহমেদ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ মাহমুদুল হাসান জয় মুশফিকুর রহিম (উই.) মুস্তাফিজুর রহমান মেহেদী হাসান মিরাজ লিটন কুমার দাস (উই.) শরিফুল ইসলাম সাকিব আল হাসান

সফরের পূর্বে সাকিব আল হাসান আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে বিরতি নেয়ার ইচ্ছা পোষণ করেন।^[১৫] বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) প্রাথমিকভাবে তাঁর অনুরোধে সম্মতি জ্ঞাপন করে।^[১৬] কিন্তু পরবর্তীতে বিসিবির সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের সাথে আলোচনার পর সাকিব আল হাসান সফরে যেতে রাজি হন।^[১৭] সাকিব আল হাসানের পরিবারের কিছু সদস্য কোভিড-১৯ দ্বারা আক্রান্ত হলে তিনি টেস্ট সিরিজের পূর্বেই দেশে ফিরে যান।^[১৮] প্রথম টেস্ট চলার সময়ে বিসিবি ম্যাচটি শেষ হওয়ার পর তাসকিন আহমেদ ও শরিফুল ইসলামের দেশে ফিরে আসার খবর নিশ্চিত করে।^[১৯] ২০২২ সালের মার্চ মাসে দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট খেলোয়াড়রা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে খেলার পরিবর্তে ২০২২ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে খেলার সিদ্ধান্ত নেন।^[২০]

• ইএসপিএনক্রিকইনফোতে সিরিজের প্রধান পাতা (ইংরেজি)