দোয়েল চত্বর
দোয়েল চত্বর ঢাকার শাহবাগে অবস্থিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোর অন্যতম। এর স্থপতি হলেন আজিজুল জলিল পাশা। এটি বাংলাদেশের জাতীয় বৈশিষ্ট্যের ধারক ও বাহক যা বাংলাদেশের ইতিহাসকে সমৃদ্ধ করে।[১][২]
অবস্থান
দোয়েল চত্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার ভিতরে কার্জন হলের সামনে অবস্থিত। বাংলাদেশের জাতীয় পাখি দোয়েলের একটি স্মারক ভাস্কর্য। এর স্থপতি হলেন আজিজুল জলিল পাশা। এটি বাংলাদেশের জাতীয় বৈশিষ্ট্যের ধারক ও বাহক যা দেশের ইতিহাসকে সমৃদ্ধ করে। শাহবাগে অবস্থিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে দোয়েল চত্বর।[২]
বাহারি পণ্যের পসরা
লোক ও কারুশিল্পীরা দোয়েল চত্বর এলাকায় প্রায় ৪০টি মৃৎশিল্পের দোকানসহ মোট ৫০টি বাঁশ, বেত ও কাঠের হস্তশিল্পের দোকানে নানা বাহারি পণ্যের পসরা নিয়ে বসে। এখানে পাওয়া যায়, মাটির তৈরি বিভিন্ন তৈজসপত্র, ছোট-বড় বিভিন্ন আকারের হাঁড়ি-পাতিল, কলস, সরা, ফুলদানি, বাহারি খেলনা, মাটির সানকি, কাপ-পিরিচ, জগ, থালা, বাটি, পোড়ামাটির ভাস্কর্য, মাটির তৈরি ফলমূল, অলঙ্কার, বৈশাখী চুড়ি, বেত ও কাঠের শোপিস, পাটের শিকা, পুতুল, হ্যান্ডপার্স, সাইডব্যাগ, হোগলা পাতা ও নারিকেলের খোসার তৈরি নানা ধরনের শোপিস।
- দোয়েল চত্বর এলাকায় হস্তশিল্পকর্মের দোকান
- মৃৎশিল্পের দোকান
- বিভিন্ন আকারের মৃৎশিল্প
- বিভিন্ন আকারের মৃৎশিল্প
এছাড়াও নকশী করা তালপাতার পাখা, বাঁশের বাঁশি, কুলো, ডালা, পাখি, নৌকা, একতারা, ডুগডুগি, ঢোল, মাথার মাথাল, সাপের বীণ, পুঁতির মালা, কুড়েঘর ও গ্রাম্য চিত্রকর্মসহ হাজারও বাংলাদেশি ঐতিহ্যবাহী পণ্য রয়েছে। দোয়েল চত্বরের এই রমরমা কারুশিল্প ও মৃৎশিল্প ব্যবসা বাংলাদেশের শিল্পকে বাঁচিয়ে তুলতে সক্ষম[৩][৪][৫]
চিত্রশালা
- ২০০৬ সালে
- ২০০৮ সালে
- ২০১৬ সালে
- ২০২২ সালে
- ২০২২ সালে