বিষয়বস্তুতে চলুন

মকবুলার রহমান সরকারি কলেজ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
মকবুলার রহমান সরকারি কলেজ
প্রাক্তন নামসমূহ
পঞ্চগড় কলেজ
ধরনসরকারি কলেজ
স্থাপিত১৯৬৫
অধ্যক্ষদেলয়ার হোসেন প্রধান
অবস্থান, ,
শিক্ষাঙ্গনশহর
সংক্ষিপ্ত নামমকবুলার রহমান কলেজ
এম আর কলেজ
অধিভুক্তিজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, দিনাজপুর
ক্রীড়াফুটবল, ক্রিকেট,ছাত্রলীগ
ওয়েবসাইটকলেজের ওয়েবসাইট
মানচিত্র

মকবুলার রহমান সরকারি কলেজ (সংক্ষেপে: এম আর কলেজ) বাংলাদেশের সর্বউত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ। কলেজটিতে উচ্চ মাধ্যমিক ও স্নাতক শ্রেণীতে পাঠদান করে।

ইতিহাস

১৯৬৫ সালের ১ জুলাই থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে মানবিক ও বাণিজ্য বিভাগ দ্বারা কলেজের যাত্রা শুরু হয়। নাম হয় পঞ্চগড় কলেজ। প্রতিষ্ঠালগ্নে কলেজের অধ্যক্ষ হিসাবে দায়িত্ব নেন জনাব মোঃ আব্দুল করিম।

প্রাথমিকভাবে কলেজের কাজ শুরু হয় পঞ্চগড় বিষ্ণুপ্রসাদ উচ্চ বিদ্যালয়ে। কিছুদিন পর কলেজটি পঞ্চগড় বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের তৎকালীন ভবনে স্থানান্তর করা হয়। এখানে প্রায় দু’বছর কলেজের কার্যক্রম চলে। কলেজ পরিচালনা কমিটি এবং কয়েকজন সমাজসেবীর প্রচেষ্টায় কলেজের জন্য বর্তমান স্থানে দান ও ক্রয়ের মাধ্যমে ৬.৫০ একর জমি সংগ্রহ করা হয়। জমি সংগ্রহ হলেও আর্থিক কারণে কলেজের অবকাঠামো নির্মাণ সম্ভব হচ্ছিল না। এ সময় ডা. আব্দুল আজিজসহ কয়েকজন বিশিষ্ট ব্যক্তি ঢাকার শিল্পপতি জনাব মকবুলার রহমানকে কলেজ ভবন নির্মাণের প্রস্তাব দেন। তিনি এই প্রস্তাব গ্রহণ করেন। দু’লক্ষাধিক টাকা ব্যয়ে ১৯৬৯ সালে কলেজের মূল ভবনের একতলা নির্মিত হয়। এই দানের পরিপ্রেক্ষিতে ‘পঞ্চগড় কলেজ’ এর নাম পরিবর্তন করে ‘মকবুলার রহমান কলেজ’ করা হয়।

১৯৬৯ সালেই কলেজ বর্তমান জায়গায় স্থানান্তরিত হয়। এরপর কলেজের বিভিন্ন অবকাঠামো নির্মিত হতে থাকে। ছাত্রাবাস নির্মাণ, শ্রেণীকক্ষের সম্প্রসারণ, গবেষণাগারের যন্ত্রপাতি ও গ্রন্থাগারের পুস্তক ক্রয়সহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ এ সময়ে করা হয়।

১৯৬৬ সালে কলেজটি প্রথম রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের অনুমোদন লাভ করে। ১৯৬৯ সালে কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক বিজ্ঞান বিভাগ খোলা হয়। ১৯৭০ সালে বি.এ. এবং বি.কম. কোর্স খোলা হয়। ১৯৭২ সালে মকবুলার রহমান কলেজ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হয়। ১৯৭০ সাল হতে এ কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক এবং ১৯৭৪ সাল হতে ডিগ্রি পরীক্ষা কেন্দ্র চালু রয়েছে। ১৯৮৩ সালের ১মে তারিখে কলেজটিকে জাতীয়করণ করা হয়। জাতীয়করণের পর ১৯৮৯ সালের জুন মাসে প্রথম পূর্ণাঙ্গ অধ্যক্ষ হিসেবে যোগদান করেন জনাব মোঃ শামসুজ্জোহা। ১৯৯৮-৯৯ শিক্ষাবর্ষ হতে কলেজে অনার্স কোর্স চালু হয়।[১]

অবকাঠামো

শিক্ষা কার্যক্রম

বর্তমানে কলেজটিতে উচ্চ মাধ্যমিক, স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতক (পাস) শ্রেণীতে শিক্ষা প্রদান করে।

উচ্চ মাধ্যমিক

  • মানবিক বিভাগ
  • বিজ্ঞান বিভাগ
  • ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ

স্নাতক (সম্মান)

বিজ্ঞান অনুষদ

  • পদার্থ বিভাগ
  • রসায়ন বিভাগ

কলা অনুষদ

  • ইংরেজি বিভাগ
  • [১] বাংলা বিভাগ
  • অর্থনীতি বিভাগ
  • ইতিহাস বিভাগ
  • ইসলামের ইতিহাস
  • রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ

বাণিজ্য অনুষদ

  • ব্যবস্থাপনা বিভাগ
  • হিসাব বিজ্ঞান বিভাগ

সহ-শিক্ষা কার্যক্রম

তথ্যসূত্র

🔥 Top keywords: প্রধান পাতাবিশেষ:অনুসন্ধানরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর২০২৪ আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপকাজী নজরুল ইসলামবাংলাদেশ ডাক বিভাগশেখ মুজিবুর রহমানএক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশছয় দফা আন্দোলনক্লিওপেট্রাবাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধভারতের সাধারণ নির্বাচন, ২০২৪আবহাওয়ামুহাম্মাদব্লু হোয়েল (খেলা)বাংলা ভাষাইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনবাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকাভারতভূমি পরিমাপবাংলা ভাষা আন্দোলনমহাত্মা গান্ধীমিয়া খলিফামৌলিক পদার্থের তালিকাবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলপহেলা বৈশাখপদ্মা সেতুলোকসভা কেন্দ্রের তালিকামাইকেল মধুসূদন দত্তসুনীল ছেত্রীবাংলাদেশের পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের তালিকাবিশেষ:সাম্প্রতিক পরিবর্তনসমূহআসসালামু আলাইকুমপশ্চিমবঙ্গবাংলাদেশে পালিত দিবসসমূহশেখ হাসিনাবাংলাদেশের শিক্ষামন্ত্রীজয়নুল আবেদিন