বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সরঞ্জামের তালিকা
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সমরাস্ত্রের তালিকা
সমরে আমরা, শান্তিতে আমরা, সর্বত্র আমরা দেশের তরে এই মূলমন্ত্রে দীক্ষিত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিটি সদস্য দেশের স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্ব রক্ষার পবিত্র দায়িত্ব পালনে যেসকল সমরাস্ত্র ব্যবহার করেন তার একটি তালিকা। বিভিন্ন ধরনের ক্ষুদ্রাস্ত্র, ক্ষেপণাস্ত্র, আর্টিলারি, সহায়ক যানবাহন, নৌযান ও আকাশযান এর অন্তর্ভুক্ত।
পোশাক-পরিচ্ছদ এবং প্রতিরক্ষামূলক সরঞ্জামাদি
নাম | ছবি | ধরন | উৎপত্তি | টীকা | |
---|---|---|---|---|---|
কম্ব্যাট বুট | |||||
বি-২০১ | ডেজার্ট বুট | বাংলাদেশ | বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি কর্তৃক উৎপাদিত হয়।[১] | ||
বি-২০২ | স্পেশাল অপারেশন্স বুট | বাংলাদেশ | বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি কর্তৃক উৎপাদিত হয়।[১] | ||
বি-৩০১ | কম্ব্যাট বুট | বাংলাদেশ | বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি কর্তৃক উৎপাদিত হয়।[১] | ||
বি-৩০২ | কম্ব্যাট বুট | বাংলাদেশ | বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি কর্তৃক উৎপাদিত হয়।[১] | ||
বি-৪০১ | জঙ্গল বুট | বাংলাদেশ | বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি কর্তৃক উৎপাদিত হয়।[১] | ||
কম্ব্যাট হেলমেট | |||||
স্পেকট্রা হেলমেট | কম্ব্যাট হেলমেট | ফ্রান্স | বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর স্ট্যান্ডার্ড সার্ভিস হেলমেট। | ||
মডুলার ইন্টিগ্রেটেড কমিউনিকেশনস হেলমেট | কম্ব্যাট হেলমেট | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | প্যারা-কমান্ডো ব্রিগেড কর্তৃক ব্যবহৃত হয়। | ||
এম-১ হেলমেট | কম্ব্যাট হেলমেট | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | স্পেকট্রা হেলমেট দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়েছে। তবে এখনো স্বল্প সংখ্যক ব্যবহৃত হয়। | ||
বুলেট প্রতিরোধক পোশাক | |||||
কেভলার ভেস্ট | বুলেট প্রতিরোধক পোশাক | বাংলাদেশ | বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরিতে উৎপাদিত হয়।[২] | ||
লেভেল-২/৩ ব্যালিস্টিক ভেস্ট | বুলেট প্রতিরোধক পোশাক | বাংলাদেশ | বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরিতে উৎপাদিত হয়।[২] | ||
সামরিক ইউনিফর্ম | |||||
উডল্যান্ড | যুদ্ধ পোশাক ইউনিফর্ম | বাংলাদেশ | নব্বইয়ের দশকে উদীয়মান, খুব উজ্জ্বল বর্ণের কাঠের ধাঁচের প্যাটার্নটি বাংলাদেশি বাহিনীতে ব্যবহৃত হয়েছিল। যদিও ইউএস নকশার অনুরূপ, আকারগুলি বিভিন্ন অঙ্কনের উপর ভিত্তি করে প্রদর্শিত হয়। পুরানো সংস্করণ থেকে রঙগুলি কিছুটা পরিবর্তন করা হলেও এই নকশাটি আজও ব্যবহারে রয়েছে।[৩] |
বেতার এবং তড়িৎ যোগাযোগ সরঞ্জামাদি
নাম | ছবি | ধরন | সংখ্যা | উৎপত্তি | টীকা |
---|---|---|---|---|---|
কোডান-২১১০এম | ম্যানপ্যাক রেডিও | ২০০টি | অস্ট্রেলিয়া | [৪] | |
পিআরসি-২০৯০ | ম্যানপ্যাক রেডিও | ৪৭০টি | অস্ট্রেলিয়া | [৫] | |
পিআরসি-২০৮০ | ম্যানপ্যাক রেডিও | ৪৫০টি | অস্ট্রেলিয়া | [৬][৭] | |
ভিএইচএফ-৯০এম | ম্যানপ্যাক রেডিও | ৫৬০টি | অস্ট্রেলিয়া | [৮] | |
মাল্টি-চ্যানেল ফিল্ড বেতার ব্যবস্থা | মোবাইল ফিল্ড রেডিও | অজানা সংখ্যক | তাইওয়ান |
ক্ষুদ্রাস্ত্র
নাম | ছবি | ক্যালিবার | ধরন | উৎপত্তি | টীকা |
---|---|---|---|---|---|
পিস্তল | |||||
বেরসা থান্ডার ৯প্রো | ৯×১৯মিমি প্যারাবেলাম | অর্ধ-স্বয়ংক্রিয় পিস্তল | আর্জেন্টিনা | [৯] | |
গ্লক ১৭ | ৯×১৯মিমি প্যারাবেলাম | অর্ধ-স্বয়ংক্রিয় পিস্তল | অস্ট্রিয়া | ||
গ্লক ১৯ | ৯×১৯মিমি প্যারাবেলাম | অর্ধ-স্বয়ংক্রিয় পিস্তল | অস্ট্রিয়া | স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স কর্তৃক ব্যবহৃত। | |
গ্লক ২৩ | ০.৪০এস অ্যান্ড ডাব্লিউ | অর্ধ-স্বয়ংক্রিয় পিস্তল | অস্ট্রিয়া | স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স কর্তৃক ব্যবহৃত। | |
হেকলার এন্ড কক পি৭এম৮ | ৯×১৯মিমি প্যারাবেলাম | অর্ধ-স্বয়ংক্রিয় পিস্তল | জার্মানি | ||
সিগ সাউয়ার পি২২৬ | ৯×১৯মিমি প্যারাবেলাম | অর্ধ-স্বয়ংক্রিয় পিস্তল | জার্মানি | ||
সিগ সাউয়ার পি২২৮ | ৯×১৯মিমি প্যারাবেলাম | অর্ধ-স্বয়ংক্রিয় পিস্তল | সুইজারল্যান্ড জার্মানি | ||
সিগ সাউয়ার পি২২৯ | ৯×১৯মিমি প্যারাবেলাম | অর্ধ-স্বয়ংক্রিয় পিস্তল | সুইজারল্যান্ড জার্মানি | ||
ব্রাউনিং হাই পাওয়ার | ৯×১৯মিমি প্যারাবেলাম | অর্ধ-স্বয়ংক্রিয় পিস্তল | বেলজিয়াম | ||
সিজেদ-৭৫ | ৯×১৯মিমি প্যারাবেলাম | অর্ধ-স্বয়ংক্রিয় পিস্তল | চেক প্রজাতন্ত্র | [১০] | |
টাইপ ৯২ | ৯×১৯মিমি প্যারাবেলাম | অর্ধ-স্বয়ংক্রিয় পিস্তল | গণচীন | [১১] | |
ওয়ালথার পিপিকে | ৭.৬৫×১৭মিমি,ব্রাউনিং এস আর (০.৩২এস সি পি) | অর্ধ-স্বয়ংক্রিয় পিস্তল | জার্মানি | ||
সাবমেশিনগান | |||||
সিগ এমপিএক্স | ৯×১৯ মিমি প্যারাবেলাম | সাবমেশিনগান | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ||
ক্রিস ভেক্টর | ৯×১৯ মিমি প্যারাবেলাম | সাবমেশিনগান | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ||
হেকলার এন্ড কক এমপি৫ | ৯×১৯ মিমি প্যারাবেলাম | সাবমেশিনগান | জার্মানি | ||
কোল্ট ৯মিমি এসএমজি | ৯×১৯ মিমি প্যারাবেলাম | সাবমেশিনগান | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ||
এসটি কাইনেটিকস সিপিডব্লিউ | ৯×১৯ মিমি প্যারাবেলাম | সাবমেশিনগান | সিঙ্গাপুর | ||
শটগান | |||||
মোসবার্গ-৫০০ | ১২ গজ, ২০গজ এবং .৪১০ বোর | শটগান | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ||
রেমিংটন মডেল-৮৭০ | ১২ গজ, ২০গজ এবং .৪১০ বোর | শটগান | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ||
ফ্রাঞ্চি এসপিএএস-১২ | ১২ গজ,কেবল ২-৪ইঞ্চি শেল | শটগান | ইতালি | স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স কর্তৃক ব্যবহৃত | |
অ্যাসল্ট রাইফেল | |||||
বিডি-০৮ | ৭.৬২×৩৯ মিমি | অ্যাসল্ট রাইফেল | বাংলাদেশ | বাংলাদেশ সমরাস্ত্র কারখানা কর্তৃক উৎপাদিত। | |
টাইপ ৫৬ | ৭.৬২×৩৯ মিমি | অ্যাসল্ট রাইফেল | বাংলাদেশ | বাংলাদেশ সমরাস্ত্র কারখানা কর্তৃপক্ষ উৎপাদিত। | |
পিস্তল মিত্রালিয়েরা মডেল ১৯৬৩ | ৭.৬২×৩৯ মিমি | অ্যাসল্ট রাইফেল | রোমানিয়া | স্বল্পসংখ্যক | |
স্ট্রয়ার আগ | ৫.৫৬×৪৫ মিমি ন্যাটো | অ্যাসল্ট রাইফেল | অস্ট্রিয়া | ||
এম১৬এ৪ | ৫.৫৬×৪৫ মিমি ন্যাটো | অ্যাসল্ট রাইফেল | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ||
পিনদাদ এসএস২ | ৫.৫৬×৪৫ মিমি ন্যাটো | অ্যাসল্ট রাইফেল | ইন্দোনেশিয়া | ||
কারবাইন | |||||
টাইপ ৫৬ কারবাইন | ৭.৬২×৩৯ মিমি | আধা-স্বয়ংক্রিয় কারবাইন | গণচীন | এসকেএস এর চীনা সংস্করণ[১২] | |
জাসটাভা এম ৫৯/৬৬ | ৭.৬২×৩৯ মিমি | অর্ধ-স্বয়ংক্রিয় কারবাইন | সার্বিয়া | ||
এম৪এ৪ | ৫.৫৬×৪৫ মিমি ন্যাটো | কারবাইন | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ||
স্নাইপার রাইফেল | |||||
হ্যাকলার এবং কোচ এমএসজি ৯০ | ৭.৬২×৫১মিমি ন্যাটো | স্নাইপার রাইফেল | জার্মানি | ||
এসআর -২৫ | ৭.৬২×৫১মিমি ন্যাটো | স্নাইপার রাইফেল | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ||
এম২৪ স্নাইপার ওয়েপন সিস্টেম | ৭.৬২×৫১মিমি ন্যাটো | স্নাইপার রাইফেল | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ||
এসসি-৭৬ থান্ডারবোল্ট | ৭.৬২×৫১মিমি ন্যাটো | স্নাইপার রাইফেল | যুক্তরাজ্য | ||
অ্যাকুরেসি ইন্টারন্যাশনাল আর্কটিক ওয়ারফেয়ার | ৭.৬২×৫১মিমি ন্যাটো | স্নাইপার রাইফেল | যুক্তরাজ্য | ||
অ্যাকুরেসি ইন্টারন্যাশনাল এডব্লিউএম | ০.৩৩৮ লাপুয়া ম্যাগনাম | স্নাইপার রাইফেল | যুক্তরাজ্য | ||
টাইপ-৮৫ | ৭.৬২×৫৪ মিমিআর | স্নাইপার রাইফেল | গণচীন | ||
পিএসএল | ৭.৬২×৫৪ মিমিআর | স্নাইপার রাইফেল | রোমানিয়া | ||
ব্যারেট এম-৮২ | ০.৫০ বিএমজি & ০.৪১৬ ব্যারেট | অ্যান্টি ম্যাটারিয়াল রাইফেল | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ||
আরপিএ রেঞ্জমাস্টার | ৭.৬২×৫১মিমি ন্যাটো | অ্যান্টি ম্যাটারিয়াল রাইফেল | যুক্তরাজ্য | ||
গ্রেনেড লঞ্চার | |||||
এম-২০৩ | ৪০×৫৩ মিমি | আন্ডার ব্যারেল গ্রেনেড লঞ্চার | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | বিডি-০৮ অ্যাসল্ট রাইফেল এর সাথে সংযুক্ত থাকে। | |
এসটিকে ৪০ এজিএল | ৪০×৫৩ মিমি | স্বয়ংক্রিয় গ্রেনেড লঞ্চার | সিঙ্গাপুর | [১৩] | |
মার্ক-১৯ | ৪০×৫৩ মিমি | স্বয়ংক্রিয় গ্রেনেড লঞ্চার | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | [১৩] | |
টাইপ-৮৭ | ৩৫×৩২ মিমি | স্বয়ংক্রিয় গ্রেনেড লঞ্চার | গণচীন | ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় বাজেয়াপ্ত হওয়া ২০০০টি গ্রেনেড লঞ্চিং টিউব সেনাবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। | |
মিলকর এমজিএল | ৪০×৪৬ মিমি | গ্রেনেড লঞ্চার | দক্ষিণ আফ্রিকা | [১৪] | |
গ্রেনেড | |||||
এইচজি-৮৫ | ফ্র্যাগমেন্টেশন হ্যান্ড গ্রেনেড | বাংলাদেশ সুইজারল্যান্ড | বাংলাদেশ সমরাস্ত্র কারখানা কর্তৃক উৎপাদিত হয়। |
স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র
নাম | ছবি | ক্যালিবার | ধরন | উৎপত্তি | টীকা |
---|---|---|---|---|---|
এম২৪৯ এসএডাব্লিউ | ৫.৫৬×৪৫ মিমি ন্যাটো | এলএমজি | যুক্তরাষ্ট্র | ||
আরপিডি | ৭.৬২×৩৯ মিমি | এলএমজি | রাশিয়া | ||
টাইপ-৫৬ | ৭.৬২×৩৯ মিমি | এলএমজি | গণচীন | রাশিয়ার তৈরি আরপিডি মেশিনগানের চীনা সংস্করণ। | |
বিডি-১৪ | ৭.৬২×৩৯ মিমি | এলএমজি | বাংলাদেশ | বাংলাদেশ সমরাস্ত্র কারখানা কর্তৃক উৎপাদিত। | |
বিডি-১৫ | ৭.৬২×৩৯ মিমি | মেশিনগান | বাংলাদেশ | বাংলাদেশ সমরাস্ত্র কারখানা কর্তৃক উৎপাদিত। | |
টাইপ-৮০ | ৭.৬২ × ৩৯ মিমি | মেশিনগান | গণচীন | ||
এফএন এমএজি | ৭.৬২×৫১ মিমি ন্যাটো | মেশিনগান | বেলজিয়াম | ||
এম২৪০বি | ৭.৬২×৫১ মিমি ন্যাটো | মেশিনগান | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ||
ডিএসএইচকে | ১২.৭×১০৮ মিমি | ভারি মেশিনগান | রাশিয়া | বিমান বিধ্বংসী মেশিনগান হিসেবে ব্যবহৃত হয়। | |
এনএসভি | ১২.৭×১০৮ মিমি | ভারি মেশিনগান | রাশিয়া | বিমান বিধ্বংসী মেশিনগান হিসেবে ব্যবহৃত হয়। | |
টাইপ-৫৪ | ১২.৭×১০৮ মিমি | ভারি মেশিনগান | গণচীন | রাশিয়ার তৈরি ডিএসএইচকে মেশিনগানের চীনা সংস্করণ। | |
ডব্লিউ-৮৫ | ১২.৭×১০৮ মিমি | ভারি মেশিনগান | গণচীন | বিমান বিধ্বংসী মেশিনগান হিসেবে ব্যবহৃত হয়। | |
এসটিকে-৫০ এমজি | ১২.৭ × ৯৯ মিমি ন্যাটো | ভারি মেশিনগান | সিঙ্গাপুর | ||
এম-২ ব্রাউনিং | ১২.৭ × ৯৯ মিমি ন্যাটো | ভারি মেশিনগান | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ||
কেপিভিটি | ১৪.৫ মিমি | ভারি মেশিনগান | রাশিয়া | রাশিয়ার তৈরি বিটিআর-৮০ এপিসি সমূহে বিমান বিধ্বংসী গান হিসেবে ব্যবহৃত হয়। [১৫] |
মর্টার ব্যবস্থা
নাম | ছবি | ক্যালিবার | সংখ্যা | উৎস | টীকা |
---|---|---|---|---|---|
১২০মিমি সেল্ফ প্রপেল্ড মর্টার | |||||
১২০মিমি | দশম পদাতিক ডিভিশনের অধীনস্থ মর্টার রেজিমেন্টের জন্য অর্ডারে আছে।[১৬][১৭] | ||||
১২০মিমি মর্টার | |||||
এইচএম-১৬ | ১২০মিমি | ১০০টি | ইরান | ||
এম-৭৪ | ১২০মিমি | ১০০টি | সার্বিয়া | [১৮] | |
ইউবিএম ৫২ | ১২০মিমি | ৯৫টি | সার্বিয়া | [১৯] | |
ব্রান্ডট এফ-১ | ১২০মিমি | ৯৫টি | ফ্রান্স | [১৯][২০] | |
টাইপ-৫৩ | ১২০মিমি | ৫০টি | গণচীন | [২১] | |
ওএফবি ই-১ | [২২] | ১২০মিমি | ১৮টি | ভারত | ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে ভারত কর্তৃক উপহারকৃত।[২৩] |
৮১মিমি মর্টার | |||||
এম-২৯ | ৮১মিমি | ২৩০টি | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | [২৪] | |
ডব্লিউ-৮৭ | ৮১মিমি | ৫৬০টি | গণচীন | [২৪] | |
৮২মিমি মর্টার | |||||
বিওএফ | ৮২মিমি | ৮৬০টি | বাংলাদেশ | বাংলাদেশ সমরাস্ত্র কারখানা কর্তৃক উৎপাদিত হয়।[২৫] | |
টাইপ-৮৭ | ৮২মিমি | ৪৭০টি | গণচীন | [১৯] | |
৬০মিমি মর্টার | |||||
বিওএফ ২৬-১ | ৬০মিমি | ১২৫০টি | বাংলাদেশ | বাংলাদেশ সমরাস্ত্র কারখানা কর্তৃক উৎপাদিত হয়।[২][২৫] | |
টাইপ-৯৩ | ৬০মিমি | ২৮০টি | গণচীন | পুরনো টাইপ ৬৩-১ মর্টার এর প্রতিস্থাপন।[২৪] |
ট্যাংক বিধ্বংসী অস্ত্র
নাম | ছবি | ধরন | সংখ্যা | উৎস | টীকা |
---|---|---|---|---|---|
ট্যাংক বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র | |||||
মেটিস এম-১ | ট্যাংক বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র | ১২০০টি | রাশিয়া | [২৬][২৭] | |
রেড এ্যারো-৮ | ট্যাংক বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র | অজানা সংখ্যক | গণচীন | পুরানো রিকোইললেস রাইফেল সমূহের প্রতিস্থাপন হিসাবে ২০১৩ সালে যুক্ত করা হয়েছে।[২৮] | |
বাক্তর-শিকান (পাকিস্তানি রেড এ্যারো-৮) | ট্যাংক বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র | ২৮৬টি | পাকিস্তান | ২০০০ সালে অর্ডার করা হয়। ২০০১ সালে ১১৪ টি এবং ২০০৪-২০০৫ সালে আরো ১৭২ টি ক্রয় করা হয়।[২৯] | |
পিএফ-৯৮ | ট্যাংক বিধ্বংসী রকেট | অজানা সংখ্যক | গণচীন | [২৬][৩০] | |
রকেট চালিত গ্রেনেড | |||||
আরপিজি-৭ ভি২ | রকেট চালিত গ্রেনেড | ২২০টি | রাশিয়া | [৩১] | |
টাইপ-৬৯ | রকেট চালিত গ্রেনেড | ১০৪০টি | গণচীন | ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় জব্দ করা অস্ত্রের ৮৪০টি টাইপ-৬৯ আরপিজি সেনাবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[২০] | |
রিকোয়ালেস রাইফেল | |||||
এম-৪০এ১ | রিকোয়ালেস রাইফেল | ২৩৮টি | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | [১৫][৩২] |
ট্যাংক
নাম | ছবি | ধরন | সংখ্যা | উৎস | টীকা |
---|---|---|---|---|---|
মেইন ব্যাটেল ট্যাংক | |||||
এমবিটি-২০০০ | মেইন ব্যাটেল ট্যাংক | ৪৪টি | গণচীন | সর্বমোট ১ রেজিমেন্ট সংযোজিত হয়েছে।[৩৩][৩৪][৩৫] | |
মিডিয়াম ট্যাংক | |||||
টাইপ-৫৯জি দুর্জয় | মিডিয়াম ট্যাংক | ১৭৪টি | বাংলাদেশ গণচীন | টাইপ-৫৯জি (বিডি) দুর্জয় হলো টাইপ-৫৯ ট্যাংকের মধ্যে সর্বাধুনিক ভার্সন।[২৫][৩৬] | |
টাইপ-৬৯II জি | মিডিয়াম ট্যাংক | ৫৮টি | বাংলাদেশ গণচীন | গণচীনের সহায়তায় টাইপ-৬৯IIএ ট্যাংক সমূহকে টাইপ-৬৯IIজি মানে উন্নীত করা হয়েছে।[৩৩][৩৭] | |
লাইট ট্যাংক | |||||
ভিটি-৫ | লাইট ট্যাংক | গণচীন | ৪৪টি অর্ডার করা হয়েছে[৩৮][৩৯][৪০][৪১] |
সাঁজোয়া যান
নাম | ছবি | ধরন | সংখ্যা | উৎস | টীকা |
---|---|---|---|---|---|
সাঁজোয়া সৈন্যবাহী যান | |||||
বিটিআর-৮০ | উভচর এপিসি | ১০৩০টি | রাশিয়া | এপিসির ভিতরে অবস্থান নিয়ে পদাতিক বাহিনীর যোদ্ধাগণ অস্ত্র ও গোলাবারুদ সহ শত্রুর অভ্যন্তরে দ্রুতগতিতে প্রবেশ করে আক্রমণ করতে সক্ষম। এছাড়াও এ বাহনসমূহ পানির মধ্যে অনায়াসে চলতে পারে।[১৫][৪২] | |
এমটি-এলবি | এপিসি | ১৩৪টি | রাশিয়া | [৪৩][৩২] | |
ব্যাট এক্স | এপিসি | ৪৪টি | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | [৪৪] | |
ইনকাস সেন্ট্রি | এপিসি | ৪৪টি | সংযুক্ত আরব আমিরাত | [৪৫] | |
মাইন রেজিস্ট্যান্ট আ্যমবুশ প্রটেক্টেড ভেহিকেল | |||||
অটোকার কোবরা-২ | মাইন রেজিস্ট্যান্ট আ্যমবুশ প্রটেক্টেড ভেহিকেল | ৬৭টি | তুরস্ক | এই যানসমূহ মেকানাইজড ব্যাটালিয়নে নতুনভাবে সংযোজন করা হয়েছে। এই যানসমূহ জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে দায়িত্ব পালনে কার্যকর ভূমিকা পালন করছে।[৩০] | |
ইন্টারন্যাশনাল এম১২২৪ ম্যাক্সেক্সপ্রো | মাইন রেজিস্ট্যান্ট আ্যমবুশ প্রটেক্টেড ভেহিকেল | ৫০টি | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | [১৫][৩২] | |
ক্যাসপির | মাইন রেজিস্ট্যান্ট আ্যমবুশ প্রটেক্টেড ভেহিকেল | ৪৪টি | দক্ষিণ আফ্রিকা | মালিতে নিয়োজিত জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে ব্যবহৃত হয়। | |
স্ট্রিট টাইফুন | মাইন রেজিস্ট্যান্ট আ্যমবুশ প্রটেক্টেড ভেহিকেল | ৪৪টি | কানাডা | এই যানসমূহ জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে ব্যবহার করা হয়। | |
হালকা সাঁজোয়া যান | |||||
অটোকার কোবরা-১ | হালকা সাঁজোয়া যান | ৩০০টি | তুরস্ক | সাঁজোয়া কমান্ড পোস্ট,সাঁজোয়া এম্বুলেন্স, নজরদারি ও পর্যবেক্ষণ, ট্যাংক বিধ্বংসী এবং উভচর সংস্করণ ব্যবহৃত হয়।[৪৬][৪৭] | |
আইএজি গার্ডিয়ান | হালকা সাঁজোয়া যান | ৪৪টি | সংযুক্ত আরব আমিরাত | ||
আইএজি জওস | হালকা সাঁজোয়া যান | ২৪টি | সংযুক্ত আরব আমিরাত | ||
বিওভি এম-১১ | সাঁজোয়া পরিদর্শনকরণ যান | ২৪টি | সার্বিয়া | বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সেল্ফ প্রপেল্ড আর্টিলারি রেজিমেন্টের জন্য ব্যবহৃত হয়।[৪৮] | |
আর এন-৯৪ | সাঁজোয়া অ্যাম্বুলেন্স | ০৯টি | তুরস্ক রোমানিয়া | [৪৯] | |
পিনদাদ আনোয়া | সাঁজোয়া অ্যাম্বুলেন্স | ০৬টি | ইন্দোনেশিয়া | অর্ডারে আছে।[৫০] | |
কমান্ড ভেহিকেল | |||||
টাইপ-৮৫ | এপিসি/কমান্ড ভেহিকেল | ৫০টি | গণচীন | [৫১] | |
ডংফেং ইকিউ-২০৫০ | কমান্ড ভেহিকেল | ২৪টি | গণচীন | বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর এমএলআরএস রেজিমেন্টের জন্য ব্যবহৃত হয়।[৫২] |
বহুমুখী ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ ব্যবস্থা
নাম | ছবি | ক্যালিবার | রেঞ্জ | সংখ্যা | উৎস | টীকা |
---|---|---|---|---|---|---|
টাইপ-বি (মধ্যম পাল্লা ) | ||||||
টিআরজি-৩০০ টাইগার | ৩০০ মিমি | ১২০ কি:মি: | ১৮টি | তুরস্ক | সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে এই ক্ষেপণাস্ত্রে গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম এবং গ্লোবাল স্যাটেলাইট নেভিগেশন সিস্টেম হতে প্রাপ্ত অভ্যন্তরীণ নেভিগেশন সিস্টেম ব্যবহৃত হয়।[৪১][৫৩][৫৪][৫৫] | |
টাইপ-সি (স্বল্প পাল্লা) | ||||||
ডব্লিউএস-২২এ | ১২২ মিমি | ৪৭ কি:মি: | ৭২টি | গণচীন | ক্যাসকেড অভ্যন্তরীণ টার্মিনাল গাইডেন্স সিস্টেম ব্যবহৃত হয়।[১৩][৩৩] |
আর্টিলারি রেজিমেন্ট
নাম | ছবি | ক্যালিবার | রেঞ্জ | সংখ্যা | উৎস | টীকা |
---|---|---|---|---|---|---|
সেল্ফ প্রপেল্ড আর্টিলারি গান | ||||||
নোরা বি-৫২ | ১৫৫ মিমি | ৪১.২ কি:মি: | ৩২টি | সার্বিয়া | [২৬][৩০][৫৬] | |
আর্টিলারি গান | ||||||
টাইপ৫৯-১ | ১৩০ মিমি | ৩৯ কি:মি: | ৬২টি | গণচীন | [৫৭][৫৮][৫৯] | |
টাইপ-৯৬ | ১২২ মিমি | ২২ কি:মি: | ৯০টি | গণচীন | [৬০] | |
টাইপ-৮৩ | ১২২ মিমি | ২২ কি:মি: | ১১০টি | গণচীন | [৫৮][৬১] | |
ডি-৩০ | ১২২ মিমি | ২২ কি:মি | ১৪টি | রাশিয়া | [৫৮] | |
টাইপ৫৪-১ | ১২২ মিমি | ১২ কি:মি: | ৫৭টি | গণচীন | [৬২] | |
এম-৫৬এ১ | ১০৫ মিমি | ১৩ কি:মি: | ৫৬টি | সার্বিয়া | [৬৩][৬৪] | |
এল১০এ১ | ১০৫ মিমি | ১৩ কি:মি: | ৯৮টি | সার্বিয়া | [৫৮] | |
এম-১০১এ১ | ১০৫ মিমি | ১২ কি:মি | ৫০টি | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | [৬৫] | |
অটো মেলারা মোড-৫৬ | ১০৫ মিমি | ১০ কি:মি: | ১৭০টি | ইতালি | [৬৬][৬৭] | |
ক্রয়প্রক্রিয়াধীন আর্টিলারি গানসমূহ | ||||||
১০৫মিমি | ১৮টি | [১৬][১৭][৬৮] | ||||
১২২মিমি | অজানা সংখ্যক | [৬৯] | ||||
এম-৭৭৭ | ১৫৫মিমি | ৪০ কি:মি: | ১৮টি | যুক্তরাজ্য | [১৬][১৭][৭০] |
আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা
নাম | ছবি | ক্যালিবার | রেঞ্জ | সংখ্যা | উৎস | টীকা |
---|---|---|---|---|---|---|
স্বল্প পাল্লার আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা | ||||||
এফএম-৯০ | স্বল্প পাল্লার আকাশ প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্র | ১৬কি:মি: | ৩৬টি (ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ যান) | গণচীন | এইচকিউ-৭ এর একটি উন্নত সংস্করণ, সেই সাথে আইআর-ট্র্যাকিং ক্যামেরা সহ দ্রুত এবং দীর্ঘ-পরিসরের উন্নত ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা। আরো ৫ ব্যাটারী অর্ডারে আছে।[৩৩][৭১][৭২] | |
মানব-বহনযোগ্য আকাশ-প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা | ||||||
এফএন-১৬ঈগল | কাধে বহনযোগ্য আকাশ প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্র | ০৬কি:মি: | গণচীন বাংলাদেশ | বাংলাদেশ সমরাস্ত্র কারখানায় উৎপাদন করা হয়।[২৫][৭৩] | ||
কিউডব্লিউ-২ | কাধে বহনযোগ্য আকাশ প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্র | ০৬কি:মি: | ২৫০টি | গণচীন | ২০০৪ থেকে ২০০৭ এর মধ্যে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ২৫০ টি কিউডব্লিউ-২ ক্ষেপণাস্ত্রের চালান সংগ্রহ করেছিল, অজ্ঞাত সংখ্যক গ্রিপস্টক সহ।[৭৪] | |
বিমান বিধ্বংসী আর্টিলারি গান | ||||||
টাইপ-৫৬ | ১৪.৫ মিমি | ০৮ কি:মি: | ২২০টি | গণচীন | রাশিয়ার তৈরি কেপিভি বিমান বিধ্বংসী গানের চীনা সংস্করণ।বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আর্টিলারি এবং ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্ট এর ইউনিট সমূহের আকাশ প্রতিরক্ষার জন্য ব্যবহৃত হয়।[৭৫] | |
টাইপ-৮৫ | ২৩ মিমি | ২.৫ কি:মি: | ১৮০টি | গণচীন | রাশিয়ার তৈরি জেড ইউ-২৩-২ এর চীনা সংস্করণ। | |
অরলিকন জিডিএফ-০০৯ | ৩৫ মিমি | ০৪ কি:মি: | ৮টি | সুইজারল্যান্ড | অজানা সংখ্যক অর্ডারে বিদ্যমান।[৭৬][৭৭][৭৮] | |
টাইপ-৫৫ | ৩৭ মিমি | ৮.৫ কি:মি: | অজানা সংখ্যক | গণচীন | রাডার নিয়ন্ত্রিত এন্টি-এয়ারক্রাফট গান।[৭৯] | |
টাইপ-৬৫ | ৩৭ মিমি | ৮.৫ কি:মি: | ৩৪টি | গণচীন | রাডার নিয়ন্ত্রিত এন্টি-এয়ারক্রাফট গান।[২৮] | |
টাইপ-৭৪ | ৩৭ মিমি | ৮.৫ কি:মি: | ১০৮টি | গণচীন | স্বয়ংক্রিয় এন্টি-এয়ারক্রাফট গান।[৮০] | |
টাইপ-৫৯ | ৫৭ মিমি | ১২ কি:মি: | ৩৪টি | গণচীন | স্বয়ংক্রিয় এন্টি-এয়ারক্রাফট গান।[২৮] |
রাডার ও ফায়ার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা
নাম | ছবি | ধরন | রেঞ্জ | সংখ্যা | উৎস | টীকা |
---|---|---|---|---|---|---|
রাডার সিস্টেম | ||||||
গ্রাউন্ড মাস্টার ৪০০ | ডিজিটাল ৩ডি এ.ই.এস.এ রাডার | ৪৭০কি:মি: | ২টি | ফ্রান্স | অর্ডারে আছে।[৮১][৮২][৮৩] | |
এসএলসি-২ | ওয়েপন লোকেটিং রাডার | আর্টিলারি গোলার ক্ষেত্রে-৩৫কি:মি: রকেটের ক্ষেত্রে-৫০কি:মি: | ১০সেট | গণচীন | প্রতিটি সেটে রয়েছে ১টি রাডার,১টি কন্ট্রোল ও ১টি পাওয়ার স্টেশন ভেহিকেল। [৩০] | |
এফএম-৯০ | ফায়ার এবং নির্দেশ-নিয়ন্ত্রণ রাডার | ২৫ কি:মি: | অজানা সংখ্যক | গণচীন | এফএম-৯০ ক্ষেপণাস্ত্রে ব্যবহৃত হয়।[৩০] | |
এফএম-৯০ | আইআর ট্রাকিং রাডার | ২৫ কি:মি: | অজানা সংখ্যক | গণচীন | এফএম-৯০ ক্ষেপণাস্ত্রে ব্যবহৃত হয়।[৩০] | |
ওয়েরলিকন স্কাইগার্ড-৩ | ফায়ার নিয়ন্ত্রণ রাডার | ২০কি:মি: | ০৪টি | সুইজারল্যান্ড | জিডিএফ-০০৯ কামানের জন্য।[৩০] | |
রেটিনার পিটিআর | [৮৪] | স্থল নজরদারি রাডার | মানুষের ক্ষেত্রে-৪কি:মি: যানবাহনের ক্ষেত্রে-১০কি:মি: | অজানা সংখ্যক | তুরস্ক | যুদ্ধক্ষেত্রে শত্রুর অবস্থান ও কার্যক্রমের সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রদান করে। |
টাইপ-১৯৫৬,৫১৩বি | নজরদারি রাডার | অজানা সংখ্যক | গণচীন | |||
ফায়ার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা | ||||||
৭০২ এ এম | ফায়ার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা | অজানা সংখ্যক | গণচীন | সুইজারল্যান্ডের তৈরি স্কাইগার্ড রাডারের চীনা সংস্করণ। ৩৭মিমি বিমানবিধ্বংসী গোলন্দাজ কামানের জন্য ব্যবহৃত হয়।[২৮] | ||
ফায়ার নিয়ন্ত্রণ ডাইরেক্টর | ৩০কি:মি: | গণচীন | ৫৭মিমি বিমানবিধ্বংসী গোলন্দাজ কামানের জন্য ব্যবহৃত হয়। | |||
আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ যান | ||||||
ডব্লিউএস-২২ | মেট্রোলজিক্যাল ভেহিকেল | আবহাওয়ার সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রদান করে | ১২টি | গণচীন | ডব্লিউএস-২২ আর্টিলারি রেজিমেন্টের জন্য ব্যবহৃত হয়। | |
মেট্রোলজিক্যাল ভেহিকেল | আবহাওয়ার সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রদান করে | অজানা সংখ্যক | গণচীন | এফএম-৯০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থায় ব্যবহৃত হয়। |
ইলেকট্রনিক যুদ্ধব্যবস্থা
নাম | ছবি | ধরন | রেঞ্জ | সংখ্যা | উৎস | টীকা |
---|---|---|---|---|---|---|
টিআরসি-২৭৪ এইচ/ভি/ইউএইচএফ জ্যামার | ইলেকট্রনিক ওয়ারফেয়ার সিস্টেম | ২০সেট | ফ্রান্স | বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ১০টি ডিভিশনের জন্য অতিসাম্প্রতি সংযোজিত হয়েছে।[৮৫] | ||
স্টার ভি | কনভয় সুরক্ষা জ্যামার | ২০সেট | চেক প্রজাতন্ত্র | অটোকার কোবরা-২ বাহন সমূহে সংযোজিত রয়েছে।[৮৬] |
আর্মি এভিয়েশন গ্রুপ
বিমান | ছবি | ধরন | সংখ্যা | উৎস | টীকা |
---|---|---|---|---|---|
স্থির ডানার বিমান | |||||
কাসা সি-২৯৫ ডব্লিউ | পরিবহন বিমান | ২টি | স্পেন | যুদ্ধ ও শান্তি কালীন সময়ে সৈন্য, রসদ, অস্ত্রশস্ত্র ও গোলাবারুদ পরিবহন করা হয়।[১৩][৩৩] | |
সেসনা-২০৮ | পরিবহন বিমান | ১টি | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | এই বিমানের মাধ্যমে স্বল্প দূরত্বে বিভিন্ন মিশন পরিচালনা করা হয়।[১৩] | |
ডায়মন্ড ডিএ-৪০ এনজি | প্রশিক্ষণ বিমান | ৪টি | অস্ট্রিয়া | আরও ২টি অর্ডার করা হয়েছে। এই বিমান সমূহকে প্রশিক্ষণের কাজে ব্যবহার করা হয়।[৪১][৮৭] | |
সেসনা-১৫২ | প্রশিক্ষণ বিমান | ৫টি | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | [১৩] | |
হেলিকপ্টার | |||||
এমআই-১৭১ এসএইচ | মাল্টিরোল হেলিকপ্টার | ১২টি | রাশিয়া | উক্ত হেলিকপ্টার সমূহের মাধ্যমে পরিবহন ছাড়াও আক্রমণ মিশন পরিচালনা করা যায়।[১৩][৩৩][৮৮][৮৯] | |
ইউরোকপ্টার এএস-৩৬৫ ডাউফিন | পরিবহন হেলিকপ্টার | ২টি | ফ্রান্স | [৯০] | |
বেল ২০৬ | প্রশিক্ষণ হেলিকপ্টার | ২টি | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ||
বেল ৪০৭ জিএক্সআই | প্রশিক্ষণ হেলিকপ্টার | ২টি | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | [৯১] | |
ক্রয় প্রক্রিয়াধীন | |||||
আক্রমণ হেলিকপ্টার | ফোর্সেস গোল ২০৩০ বাস্তবায়নের আওতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর জন্য অ্যাটাক হেলিকপ্টার ক্রয় প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।[৮৯][৯২][৯৩][৯৪] | ||||
মনুষ্যবিহীন আকাশযান | |||||
ব্রামোর সি-৪ আই | যুদ্ধক্ষেত্র প্রাক-পরিদর্শন মনুষ্যবিহীন আকাশযান | ৩৬টি | স্লোভেনিয়া | [৯৫] | |
টাইপ-২ ১৫০ | টার্গেট ড্রোন | অজানা সংখ্যক | গণচীন | শান্তিকালীন সময়ে এই ইউএভি সমূহ কে টার্গেট হিসেবে ব্যবহার করে মিসাইল ফায়ারিং প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়ে থাকে। | |
আরকিউ ১২বি | যুদ্ধক্ষেত্র প্রাক-পরিদর্শন মনুষ্যবিহীন আকাশযান | অজানা সংখ্যক | যুক্তরাষ্ট্র | অর্ডার করা হয়েছে।[৯৬][৯৭] | |
ম্যাভিক এয়ার-২ | যুদ্ধক্ষেত্র প্রাক-পরিদর্শন মনুষ্যবিহীন আকাশযান | অজানা সংখ্যক | গণচীন | বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পার্বত্য চট্টগ্রামে এই ড্রোন ব্যবহার করে বিভিন্ন নজরদারিমূলক কার্য পরিচালনা করে থাকে। |
নৌযান
নাম | ছবি | ধরন | সংখ্যা | উৎস | টীকা |
---|---|---|---|---|---|
হাই স্পিড বোট | |||||
সি হর্স-১৩ | হাই স্পিড ইন্টারসেপ্টর বোট | ০২টি | বাংলাদেশ | মেটাসেন্টার লিঃ কর্তৃক নির্মিত।[৯৮][৯৯] | |
ডিফেন্ডার ক্লাস বোট | র্যাপিড রেসপন্স বোট | ২০টি | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | অতিসম্প্রতি সংযোজিত হয়। | |
কিংফিশার-২৯ | হাই স্পিড পেট্রোল বোট | ৬০টি | কানাডা | [১০০] | |
এমএফজি-২৩সি | হাই স্পিড পেট্রোল বোট | ১০০টি | বাংলাদেশ | ইয়ামাহা মেরিন বাংলাদেশ কর্তৃক নির্মিত।[১০১] | |
ট্রাই সার্ক | স্পিড বোট | অজানা সংখ্যক | বাংলাদেশ | ||
ল্যান্ডিং ক্রাফট ট্যাংক | |||||
শক্তি সঞ্চার | এলসিটি | ০১টি | বাংলাদেশ | জিবি মেরিন কর্তৃক নকশাকৃত ৬৫ মিটার দৈর্ঘ্যের এই এলসিটি ০১টি হেলিকপ্টার, ০৯টি ট্যাংক এবং ১৫০ জন সৈন্য বহন করতে সক্ষম।[১০২][১০৩] | |
আমির হামজা | এলসিটি | ০১টি | বাংলাদেশ | সৈন্য ও রসদ পরিবহনের জন্য ব্যবহৃত হয়। | |
বীরশ্রেষ্ঠ জাহাঙ্গীর | এলসিটি | ০১টি | গণচীন | গণচীনের নির্মিত ইউচীন ক্লাসের ১টি এলসিটি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বহরে বিদ্যমান রয়েছে।[১০৪] | |
নির্মাণাধীন | |||||
টাইপ-সি | - | কমান্ড শিপ | ০১টি | বাংলাদেশ | এই জাহাজটি যুদ্ধকালীন সময়ে কমান্ডশিপ হিসেবে ব্যবহৃত হবে।[১০৫] |
- | - | ল্যান্ডিং ক্রাফট ট্যাংক | ০২টি | বাংলাদেশ | বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ২০১৭ সালে ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের সাথে চুক্তি সাক্ষর করেছে। ৬৮ মিটার দৈর্ঘের এই জাহাজগুলো ৮টি ট্যাংক বহনে সক্ষম হবে।[১০৬][১০৭][১০৮] |
টাইপ-এ | - | ল্যান্ডিং ক্রাফট ট্যাংক | ০৪টি | বাংলাদেশ | ২০১৮ সালের এপ্রিল মাসে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সমুদ্রোপযোগী ৪টি ল্যান্ডিং ক্রাফট ট্যাংক (এলসিটি) ক্রয়ের সিদ্ধান্ত নেয়। ৬৫ থেকে ৭২ মিটার দৈর্ঘ্যের এই জাহাজগুলোকে ৮টি ট্যাংক বহনে সক্ষম হতে হবে।[১০৯][১১০][১১১] |
টাইপ-বি | - | ট্রুপস ক্যারিয়িং ভেসেল | ১৫টি | বাংলাদেশ | ২০১৮ সালের জানুয়ারি মাসে সেনাবাহিনী দুইটি সমুদ্রোপযোগী ট্রুপস ক্যারিয়িং ভেসেল এর জন্য দরপত্র আহ্বান করে। ৫৫ মিটার লম্বা এই জাহাজ গুলোকে ২০০ সৈন্য বহনে সক্ষম হতে হবে।[১১২] |
টাইপ-ডি | - | ট্রুপস ক্যারিয়িং ভেসেল | ১৫টি | বাংলাদেশ | [১০৯] |
সহায়ক যানবাহন
নাম | ছবি | ধরন | সংখ্যা | উৎস | টীকা |
---|---|---|---|---|---|
অল ট্রেইন ভেহিকেল | |||||
হোন্ডা ফোরট্রাক্স | অল ট্রেইন ভেহিকেল | অজানা সংখ্যক | জাপান | বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ব্ল্যাক ঈগল স্নাইপার সদস্যগণ কর্তৃক ব্যবহৃত হয়।[১১৩] | |
পিক-আপ গাড়ি | |||||
টয়োটা ল্যান্ড ক্রুজার | ২০০০টি | বাংলাদেশ জাপান | বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি কর্তৃক উৎপাদিত হয়। | ||
কেএম ৪২০ | ৫০টি | দক্ষিণ কোরিয়া | |||
ল্যান্ড রোভার ডিফেন্ডার | ২০টি | যুক্তরাজ্য বাংলাদেশ | বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি কর্তৃক দেশীয়ভাবে অ্যাসেম্বল করা হয়। | ||
টয়োটা ল্যান্ড ক্রুজার ৭০ | ২০০০টি | বাংলাদেশ জাপান | বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি কর্তৃক উৎপাদিত হয়। | ||
ফোর্ড রেঞ্জার | ১০০টি | যুক্তরাষ্ট্র থাইল্যান্ড | বর্তমানে থাইল্যান্ডে উৎপন্ন হয়। | ||
টয়োটা হিলাক্স | ১০০টি | জাপান | |||
মিটসুবিশি এল২০০ | ১০০টি | জাপান | |||
স্টাফ গাড়ি | |||||
মিটসুবিশি পাজেরো | ২০০টি | জাপান | |||
মিটসুবিশি ল্যান্সার ইএক্স | ২০০টি | জাপান | |||
টয়োটা কামরি এক্সভি-৪০ | ৫০টি | জাপান | |||
টয়োটা কামরি এক্সভি-৫০ | ৫০টি | জাপান | |||
মিটসুবিশি ল্যান্সার জিএলএক্স | ১০০টি | জাপান | |||
নিসান সানি এন১৬ | জাপান | ||||
টয়োটা করোল্লা ই-১৪০ | ৫০টি | জাপান | |||
টয়োটা করোল্লা ই-১৫০ | ৫০টি | জাপান | |||
টয়োটা করোল্লা ই-১৭০ | ১০০টি | জাপান | |||
কিয়া সেরাটো | ৫০টি | দক্ষিণ কোরিয়া | |||
টাটা হেক্সা | ২০০টি | ভারত | [১১৪][১১৫] | ||
অ্যাম্বুলেন্স | |||||
টয়োটা ল্যান্ড ক্রুজার | অ্যাম্বুলেন্স | ৩০০টি | জাপান | ||
ভল্গসওয়াগেন ক্রাফটার | অ্যাম্বুলেন্স | ২৫০টি | জার্মানি | ||
মিটসুবিশি এল-৩০০ | অ্যাম্বুলেন্স | ২০০টি | জাপান | ||
টয়োটা হিয়েস | অ্যাম্বুলেন্স | ১০০টি | জাপান | ||
সানশ্নি এসএক্স-২১১০ | ফিল্ড অ্যাম্বুলেন্স | ২০০টি | গণচীন | ||
সেনা পরিবহন (বাস) | |||||
হুন্ডাই ইউনিভার্স | এসি বাস | ১০০টি | দক্ষিণ কোরিয়া | ||
হিনো আরএম-২ | এসি বাস | ৫০টি | জাপান | ||
হিনো | নন এসি বাস | ১০০টি | জাপান | ||
ইসুজু | নন এসি বাস | ২০০টি | জাপান | ||
৪×৪ পরিবহন ট্রাক | |||||
আরুনিমা বলিয়ান | ৪×৪ পরিবহন ট্রাক | ৩০০০টি | বাংলাদেশ জাপান | বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরিতে দেশীয়ভাবে অ্যাসেম্বল করা হয়। | |
রেনল্ট মিডলাম-২৪০ | ৪x৪ ট্রাক | ১০০০টি | ফ্রান্স | ||
রেনল্ট টাআরএম-১৮০.১১ | ৪x৪ ট্রাক | ৫০০টি | ফ্রান্স | ||
রেনল্ট মিডলাম-২৪০ | ৪x৪ টিপার ট্রাক | ১৬টি | ফ্রান্স | ||
মার্সিডিস-বেনজ ১১১৭এ | ৪x৪ পরিবহন ট্রাক | ৪০০টি | জার্মানি | ||
ইসুজু টিএসডি-৪৫ | ৪x৪ পরিবহন ট্রাক | ২০০টি | জাপান | ||
ডায়েয়ু নোভাস | পানির ট্যাংকার | ২০টি | দক্ষিণ কোরিয়া | ||
আইভকো ট্র্যাকার-৩১০ | বিমান রিফিউলার | ২০টি | ইতালি | ||
বেইবেন-১৯২৮ | ৪x৪ মিসাইল লোডিং ট্রাক | ২০টি | গণচীন | এফএম-৯০ মিসাইল সিস্টেম এর ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় | |
সানশ্নি এসএক্স-২১১০ | ৪x৪ ট্রাক | ২০টি | গণচীন | ||
৬x৬ পরিবহন ট্রাক | |||||
রেনল্ট কেরাক্স ৩৮০.৩৪টি | ৬x৪ ট্রাক | ১০টি | ফ্রান্স | [১১৬] | |
ইভেকো-৩৮০ প্রাইম মুভার | ৬x৪ ট্রাক | ১০টি | ইতালি | ||
ভলভো এফএম-৪০০ | ৬x৪ ট্রাক | ৬০টি | সুইডেন | ||
মিটসুবিশি ফুসো প্রাইম মুভার | ৬x৪ ট্রাক | ২০টি | জাপান | ||
আইভকো ট্র্যাকার-৪২০ | ৬x৬ ট্রাক | ২০০টি | ইতালি | জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে ব্যবহৃত হয়। | |
আইভকো ট্র্যাকার-৪২০ | ৬×৬ ফ্লাটবেদ ট্রাক | ২০টি | ইতালি | ||
রেনাল্ট কেরাক্স | ৬×৬ ফ্লাটবেদ ট্রাক | ২০টি | ফ্রান্স | ||
রেনাল্ট সিবিএইচ-৩২০ | ৬×৬ ফ্লাটবেদ ট্রাক | ২০টি | ফ্রান্স | ||
রেনাল্ট কেরাক্স | ৬×৬ ফুয়েল ট্যাংকার | ২০টি | ফ্রান্স | ||
টিয়েমা এক্সসি-২২০০ | ৬×৬ ফ্লাটবেদ ট্রাক | গণচীন | |||
কামাজ-৪৩১১৮ | ৬×৬ গোলাবারুদ পরিবহন ট্রাক | ১০০টি | রাশিয়া | ||
উরাল-৪৩২০ | ৬x৬ ট্রাক | ১০০টি | স্লোভাকিয়া | [১১৭] | |
মার্সিডিস-বেনজ | ৬x৬ ট্রাক | ২০টি | জার্মানি | ||
ওয়ের্স্টান স্টার এম-৪৮৬৬এস | ৬x৬ ট্রাক | ২০টি | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ||
জেডআইএল-১৩১ | ৬x৬ ট্রাক | ১৬টি | ইউক্রেন | ||
সানশ্নি এসএক্স-২১৯০ | ৬x৬ ট্রাক | ২০টি | গণচীন |
মোবাইল ফিল্ড বেকারি সিস্টেম
নাম | ছবি | ধরন | সংখ্যা | উৎপত্তি | টীকা |
---|---|---|---|---|---|
জিল-১৩৮ মোবাইল বেকারি | ফিল্ড বেকারি | অজানা সংখ্যক | ইউক্রেন | যুদ্ধ ও শান্তি কালীন সময়ে এই বাহন এর মাধ্যমে সৈন্যদেরকে সাময়িক খাবার (বেকারি) সরবরাহ করা হয়। |
প্রকৌশল সরঞ্জামাদি
নাম | ছবি | ধরন | সংখ্যা | উৎস | টীকা |
---|---|---|---|---|---|
সাঁজোয়া উদ্ধার যান | |||||
বি ডব্লিউ-৬৫৪ | সাঁজোয়া উদ্ধার যান | ২০টি | গণচীন | এটি যুদ্ধক্ষেত্রে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া ট্যাংক ও অন্যান্য ভারী যানবাহন নিরাপদে ফিরিয়ে আনতে সক্ষম।[১১৮] | |
টাইপ-৮৪ | সাঁজোয়া উদ্ধার যান | ১০টি | গণচীন | এটি যুদ্ধক্ষেত্রে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া ট্যাংক ও অন্যান্য ভারী যানবাহন নিরাপদে ফিরিয়ে আনতে সক্ষম। | |
টাইপ-৭৩ | সাঁজোয়া উদ্ধার যান | ২০টি | গণচীন | এই সাঁজোয়া উদ্ধার যানটি টাইপ-৫৯ ট্যাংকের চেসিস এর উপর ভিত্তি করে নির্মিত।[১১৯] | |
ব্রেম-কে | সাঁজোয়া উদ্ধার যান | ৩০টি | রাশিয়া | এটি যুদ্ধক্ষেত্রে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া বিটিআর-৮০ এপিসি সমূহকে নিরাপদে ফিরিয়ে আনতে সক্ষম। এই প্রতিটি বাহন সমূহে একটি তোবার, একটি হালকা ক্রেন, একটি উইন্জ এবং ওয়েল্ডিং সরঞ্জাম বিদ্যমান থাকে।[১২০] | |
উদ্ধার যানবাহন | |||||
দেউউ নোভাস | উদ্ধার যান | ২০টি | দক্ষিণ কোরিয়া | ||
অরুনিমা বলিয়ান | উদ্ধার যান | ১৮টি | বাংলাদেশ | নষ্ট বা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া যানবাহন অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার কাজে ব্যবহৃত হয়। | |
রেনাল্ট টিআরএম-১৮০.১১ | উদ্ধার যান | ২০টি | ফ্রান্স | ||
রেনাল্ট কেরাক্স | উদ্ধার যান | ১৮টি | ফ্রান্স | ||
ইসুজু টিডব্লিউ সিরিজ | উদ্ধার যান | ১৮টি | জাপান | ||
মোবাইল ফিল্ড ওয়ার্কশপ | |||||
সানশ্নি এসএক্স-২১১০ | মোবাইল ফিল্ড ওয়ার্কশপ | ২০টি | গণচীন | যুদ্ধকালীন ও শান্তিকালীন সময়ে যানবাহন এবং অন্যান্য সরঞ্জাম সংরক্ষণে কাজে ব্যবহৃত হয়। | |
সানশ্নি এসএক্স-২১৯০ | মোবাইল ফিল্ড ওয়ার্কশপ | ২০টি | গণচীন | যুদ্ধকালীন ও শান্তিকালীন সময়ে যানবাহন এবং অন্যান্য সরঞ্জাম সংরক্ষণে কাজে ব্যবহৃত হয়। | |
রিবন পন্টুন ব্রিজ | |||||
টাইপ-৭৯ | রিবন পন্টুন ব্রিজ | ৮০টি | গণচীন | এটি যুদ্ধক্ষেত্রে যে কোন নদীতে পানি বাধা অতিক্রম করে সৈন্য পারাপার করতে সক্ষম। | |
টাইপ-৭৯এ | রিবন পন্টুন ব্রিজ | ২০০টি | গণচীন | যুদ্ধক্ষেত্রে পানি বাধা অতিক্রম করতে ব্যবহৃত হয়। এটি যুদ্ধক্ষেত্রে যে কোন নদীতে ট্যাংক ও অন্যান্য ভারী যুদ্ধযান পারাপারে সক্ষম। | |
আর্মার্ড ভেহিকেল লঞ্চড ব্রিজ | |||||
লেগুয়ান | আর্মার্ড ভেহিকেল লঞ্চড ব্রিজ | ০২টি | জার্মানি | অর্ডারে আছে। যুদ্ধক্ষেত্রে ট্যাংক অন্যান্য সরঞ্জাম পারাপারে ব্যবহৃত হয়।[১২১] | |
বোমা নিষ্ক্রিয়করণ সরঞ্জাম | |||||
ইওডি-৯ বোম্ব সুট | প্রটেক্টিভ বোম্ব সুট | ২৫০টি | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ||
বোজেনা-৫ | রিমোট কন্ট্রোলড মাইন ক্লিয়ারিং ভেহিকেল | ২০টি | স্লোভাকিয়া | এটি যুদ্ধক্ষেত্রে শত্রুর পুতে রাখা মাইন ও অন্যান্য বোমা শনাক্ত এবং ধ্বংস করতে সক্ষম।[৪১] | |
খান ইওডি রোবট | রিমোট কন্ট্রোলড বোম্ব ডিসপোসাল রোবট | অজানা সংখ্যক | তুরস্ক | তুরস্কের কোম্পানি ইলেকট্রোল্যান্ড ডিফেন্স দ্বারা সরবরাহকৃত।[৪১] | |
বোমা ধ্বংসকারী ব্যারেল | বোমা নিষ্ক্রিয়কারী ব্যারেল | অজানা সংখ্যক | তুরস্ক | তুরস্কের কোম্পানি ইলেকট্রোল্যান্ড ডিফেন্স দ্বারা সরবরাহকৃত।[৪১] | |
বুলডোজার | |||||
ক্যাটারপিলার ডি-৯ | ভারী বুলডোজার | ১০টি | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেড কর্তৃক ব্যবহৃত হয়। | |
ক্যাটারপিলার ডি-৪ এক্সএল | হালকা বুলডোজার | ১৫টি | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেড কর্তৃক ব্যবহৃত হয়।[১২২] | |
ক্যাটারপিলার ডি-৪সি | হালকা বুলডোজার | ১০টি | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেড কর্তৃক ব্যবহৃত হয়। | |
এক্সকাভেটর | |||||
ক্যাটারপিলার-৩৪৫ সিএল | এক্সকাভেটর | অজানা সংখ্যক | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ||
দেউউ সোলার-২৯০ এলসিভি | এক্সকাভেটর | অজানা সংখ্যক | দক্ষিণ কোরিয়া | ||
দেউউ সোলার-২১০ ডব্লিউভি | এক্সকাভেটর | অজানা সংখ্যক | দক্ষিণ কোরিয়া | ||
লোডার ভেহিকেল | |||||
ক্যাটারপিলার-৯৩০জি | লোডার ভেহিকেল | অজানা সংখ্যক | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ||
কেস-১২১ডি | লোডার ভেহিকেল | অজানা সংখ্যক | জার্মানি | ||
দেউউ মেগা-২৫০ | লোডার ভেহিকেল | অজানা সংখ্যক | দক্ষিণ কোরিয়া | ||
মোটর গ্রেডার | |||||
এইচবিএম নোবাস বিজি-১৮০ টিএ ড্যাস৬ | মোটর গ্রেডার | ২০টি | জার্মানি | বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক দুর্গম পাহাড়ি অঞ্চলে রাস্তা নির্মাণের জন্য ব্যবহৃত হয়।[১২৩] | |
ক্রেন | |||||
গ্রোভ টিএম-৭৫০ই | ক্রেন | অজানা সংখ্যক | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ||
টাডানো জিআর-৩০০ ইএক্স | ক্রেন | অজানা সংখ্যক | জাপান | ||
টাডানো টিএল-৩০০ই | ক্রেন | অজানা সংখ্যক | জাপান | গ্রোভ টিএম-৭৫০ই এর পিছনে বিদ্যমান টাডানো টিএল-৩০০ই ক্রেন |
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
🔥 Top keywords: প্রধান পাতাবিশেষ:অনুসন্ধানরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর২০২৪ আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপকাজী নজরুল ইসলামবাংলাদেশ ডাক বিভাগশেখ মুজিবুর রহমানএক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশছয় দফা আন্দোলনক্লিওপেট্রাবাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধভারতের সাধারণ নির্বাচন, ২০২৪আবহাওয়ামুহাম্মাদব্লু হোয়েল (খেলা)বাংলা ভাষাইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনবাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকাভারতভূমি পরিমাপবাংলা ভাষা আন্দোলনমহাত্মা গান্ধীমিয়া খলিফামৌলিক পদার্থের তালিকাবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলপহেলা বৈশাখপদ্মা সেতুলোকসভা কেন্দ্রের তালিকামাইকেল মধুসূদন দত্তসুনীল ছেত্রীবাংলাদেশের পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের তালিকাবিশেষ:সাম্প্রতিক পরিবর্তনসমূহআসসালামু আলাইকুমপশ্চিমবঙ্গবাংলাদেশে পালিত দিবসসমূহশেখ হাসিনাবাংলাদেশের শিক্ষামন্ত্রীজয়নুল আবেদিন