ঘাড়ের পশ্চাৎদেশ
ঘাড়ের পশ্চাৎদেশ প্রযুক্তিগত শারীরবৃত্তীয়/চিকিৎসা পরিভাষায়, একে নুচাও বলা হয় (আরবি نُخَاع "স্পাইনাল ম্যারো" এর মধ্যযুগীয় লাতিন অনুবাদ থেকে)। অনুরূপ বিশেষণ নুচাল, যেমনটি ঘাড় শক্ত হওয়ার জন্য অনমনীয় নুচাল।
অনেক স্তন্যপায়ী প্রাণীর ন্যাপে চামড়ার একটি আলগা, অ-সংবেদনশীল অংশ থাকে, যা স্ক্রাফ নামে পরিচিত, যার মাধ্যমে একজন মা তার বাচ্চাকে তার দাঁত দিয়ে বহন করে, যা পরিবহনের সময় এটিকে সাময়িকভাবে অচল করে দেয়। বিড়ালদের মিলনের সময় পুরুষ তার দাঁত দিয়ে মহিলার স্ক্রাফ আঁকড়ে ধরে যাতে সে স্থির থাকে। [১]
সাংস্কৃতিক অর্থ
ঐতিহ্যবাহী জাপানি সংস্কৃতিতে, ঘাড়ের পশ্চাৎদেশ (項 unaji) ছিল মহিলাদের শরীরের কয়েকটি অংশের মধ্যে একটি (মুখ এবং হাত ছাড়া) যা উন্মোচিত থাকতো। একজন মহিলার ঘাড়ের পশ্চাৎদেশটি অনেক জাপানি পুরুষের জন্য একটি শক্তিশালী আকর্ষণ ছিল (গেইশা মেকআপ দেখুন)। [২]
মিশরীয় এবং লেবানিজ সংস্কৃতিতে, ঘাড়ের পশ্চাৎদেশে চড় মারাকে সম্পূর্ণ অপমানের অঙ্গভঙ্গি হিসাবে বিবেচনা করা হয়। [৩]
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
- উইকিঅভিধানে ঘাড়ের পশ্চাৎদেশ-এর আভিধানিক সংজ্ঞা পড়ুন।
- উইকিমিডিয়া কমন্সে ঘাড়ের পশ্চাৎদেশ সম্পর্কিত মিডিয়া দেখুন।