টেমস ব্যারিয়ার
টেমস ব্যারিয়ার বৃহত্তর লন্ডনের প্লাবনভূমিকে উত্তর সাগর থেকে আগত উচ্চ জলোচ্ছ্বাস এবং ঝড়ের ঢেউ থেকে রক্ষা করতে উত্তোলিত হয়। এটি ১৯৮৪ সাল থেকে কার্যকর হয়েছে। প্রয়োজন হলে এটি উচ্চ জোয়ারের সময় বন্ধ (উত্থাপিত) হয়; সমুদ্রের দিকে নদীর প্রবাহ পুনরুদ্ধারের জন্য এটি কম জোয়ারে খোলা যেতে পারে। ব্যারিয়ারটি আইল অব ডগসের প্রায় ৩ কিলোমিটার (১.৯ মাইল) পূর্ব দিকে নির্মিত, এটির উত্তর তীরটি লন্ডন বরো অফ নিউহ্যামের সিলভার্টাউন এবং এর দক্ষিণ তীরটি রয়েল বরো অফ গ্রীনভিচের নতুন চার্টন এলাকায় অবস্থিত।
টেমস ব্যারিয়ার | |
---|---|
দেশ | যুক্তরাজ্য |
অবস্থান | লন্ডন |
স্থানাঙ্ক | ৫১°২৯′৪৯.১৭″ উত্তর ০°২′১২.৫৫″ পূর্ব / ৫১.৪৯৬৯৯১৭° উত্তর ০.০৩৬৮১৯৪° পূর্ব |
উদ্দেশ্য | বন্যা বিরোধী |
অবস্থা | কার্যক্ষম |
নির্মাণ শুরু | ১৯৭৪ |
উদ্বোধনের তারিখ | ১৯৮৪ |
নির্মাণ ব্যয় | £৫৩৪ মিলিয়ন |
নির্মাণ করেছে | কস্টেইন হল্যান্ডসচে বেটন মাৎসচাপিজ |
অপারেটর | বৃহত্তর লন্ডন পরিষদ |
বাঁধ এবং অতিরিক্ত জলনির্গমপথ | |
বাঁধের ধরন | ইস্পাত বাঁধ |
আবদ্ধতা | টেমস নদী |
উচ্চতা (টালভেগ) | ২০.১ মিটার |
দৈর্ঘ্য | ৫২০ মিটার |
কার্যকারক | এনভায়রনমেন্ট এজেন্সি |
ঘূর্ণযন্ত্র | 0 |
ওয়েবসাইট the-thames-barrier |
ইতিহাস
নকশা এবং নির্মাণ
স্যার হারমান বান্ডি তার প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন যে ১৯৫৩ সালের উত্তর সাগর বন্যা টেমসের তীরের এস্টুয়ারির এবং লন্ডনের কিছু অংশকে প্রভাবিত করে।[১] মনে করা হয় এই বন্যাই ছিল টেমস ব্যারিয়ার একটি বড় কারণ।[২]
ঘূর্ণমান গেটগুলির ধারণাকে ডিজাইন বা নকশা করেছিল (রেজিনাল্ড) চার্লস ড্রপার। ১৯৬৯ সালে, লন্ডনের, উড গ্রিনের, প্যাল্যাট গ্রোভে অবস্থিত তার পিতামাতার বাড়ি থেকে তিনি একটি মডেল নির্মাণ করেছিলেন। ঘূর্ণায়মান সিলিন্ডারগুলি গ্যাস কুকারের নলগুলির নকশা উপর ভিত্তি করে নির্মাণ করেছিলেন। রেনেলেল, পামার এবং ট্রিটন দ্বারা বৃহত্তর লন্ডন পরিষদের জন্য ব্যারিয়ার বা বাধাটির ডিজাইন বা নকশা করা হয়েছিল এবং ওয়ালিংফোর্ডের হাইড্রোলিক্স রিসার্চ স্টেশনে পরীক্ষিত হয়েছিল। নদী তীরের আপেক্ষিক সোজাতার কারণে নিউ চার্লটন স্থানটি নির্বাচন করা হয়েছিল এবং অন্তর্নিহিত নদী খড়ি বাধাটিকে সমর্থন করার জন্য যথেষ্ট শক্তিশালী ছিল। ১৯৭৪ সালে ব্যারিয়ার বা বাধাটির নির্মান কাজ স্থানটিতে শুরু হয়েছিল এবং কস্টেইন/হল্যান্ডসচে বেটন মাৎসচাপিজ/টার্মাক কনস্ট্রাক্ট কনসোর্টিয়াম দ্বারা নির্মাণ করা হয়েছিল,[৩] ১৯৮২ সালের মধ্যে ব্যারিয়ারের বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সম্পূর্ণ ছিল। এই ব্যারিয়ারের দরজাগুলি ক্লিভল্যান্ড ব্রিজ ইউকে লিমিটেড দ্বারা তৈরি করা হয়েছিল [৪] নদীর তীরে ডেন্টের জেটিতে।[৫]
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
- Thames Barrier page at the Environment Agency
- Animation showing how the Barrier works
- "Time-lapse video showing Thames Barrier operating in flood conditions"। Daily Telegraph। ৫ জানুয়ারি ২০১৪। ১২ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০১৮।
- Streetmap of Thames Barrier ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১২ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে
- Thames Barrier Information and Learning Centre – on south side of the Thames
- Thames Barrier Park ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৯ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে – park by the Barrier on north side of the Thames
- Londons flood defence system ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৭ নভেম্বর ২০১২ তারিখে
- Map of associated flood barriers ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে
- Risques VS Fictions n°8, filmed interview (subtitled in French) with Steve East, technical support team leader of the real barrier about the depiction of the barrier and scientific accuracy of Flood.