পাইলট অফিসার

পাইলট অফিসার হলো রয়েল এয়ার ফোর্সে সবচেয়ে নিচের পদ [১] এবং অনেক কমনওয়েলথভুক্ত দেশের বিমান বাহিনীর সবচেয়ে নিচের পদ। এটা ফ্লাইং অফিসার পদের ঠিক নিচের পদ। এটা সাধারণত অস্নাতক প্রবেশনারী অফিসারদের দেওয়া হয় আর অন্যরা তাদের স্নাতক ডিগ্রি লাভ করার ঠিক এক সপ্তাহের মধ্যে এটা লাভ করে। কিছু নতুন কমিশন প্রাপ্ত অফিসাররা আবার অ্যাকটিং পাইলট অফিসার পদে নিয়োগ পান।

প্রচলিত ইংরেজিভাষী সামরিক পদমর্যাদা
নৌবাহিনীসৈন্যবাহিনীবিমানবাহিনী
কর্মকর্তারা
অ্যাডমিরালিসিমোজেনারেলিসিমো
অ্যাডমিরাল অফ দ্য ফ্লিটমার্শাল  /
ফিল্ড মার্শাল
মার্শাল
অফ দ্য এয়ারফোর্স
অ্যাডমিরালজেনারেলএয়ার মার্শাল
কমোডরব্রিগেডিয়ারএয়ার কমোডর
ক্যাপ্টেনকর্নেলগ্রুপ ক্যাপ্টেন
কমান্ডারলেফটেন্যান্ট কর্নেলউইং কমান্ডার
লেফটেন্যান্ট
কমান্ডার
মেজর /
কমান্ড্যান্ট
স্কোয়াড্রন লিডার
লেফটেন্যান্টক্যাপ্টেনফ্লাইট লেফটেন্যান্ট
সাব-লেফটেন্যান্টলেফটেন্যান্টফ্লাইং অফিসার
এনসাইন সেকেন্ড লেফটেন্যান্টপাইলট অফিসার
মিডশিপম্যানঅফিসার ক্যাডেটঅফিসার ক্যাডেট
নৌকর্মী, সৈনিক এবং বিমানকর্মী
ওয়ারেন্ট অফিসারসার্জেন্ট মেজরওয়ারেন্ট অফিসার
পেটি অফিসারসার্জেন্টসার্জেন্ট
লিডিং সিম্যানকর্পোরালকর্পোরাল
সিম্যান প্রাইভেট / সৈনিকএয়ারক্রাফটম্যান

ওএফ-১ নামে এটাকে ডাকা হয় ন্যাটোতে যা ব্রিটিশ সামরিক বাহিনীর বা রয়েল মেরিন বাহিনীর সেকেন্ড লেফট্যানেন্ট পদের সমান। রয়েল নেভিতে কোন সমমর্যাদার পদ নেই।তবে এই পদ র‍য়েল নেভির মিডশিপম্যান পদের চেয়ে বড় ,কিন্তু সাব লেফট্যানেন্ট পদের ছোট। অস্ট্রেলিয়ান সামরিক বাহিনীতে এই পদ অ্যাটিং সাব লেফট্যানেন্ট পদের সমান মর্যাদা বহন করে। অ্যাসিস্ট্যান্ট সেকশন অফিসার পদ হলো পাইলট অফিসারের সমান উম্যান্স অক্সিলিয়ারি এয়ারফোর্সে।

উৎস

১৯১৮ সালে ১লা এপ্রিল এই পদটা রয়েল এয়ার ফোর্সে নেওয়া হয় ব্রিটিশ সামরিক বাহিনী এবং সাথে রয়েল ফ্লাইং করপ্সের সেকেন্ড লেফট্যানেন্ট রয়েল এয়ার ফোর্সে সেকেন্ড লেফট্যানেন্টই থাকে। সেকেন্ড লেফট্যানেন্ট পদকে এন্সাইন পদ হিসেবে নামকরণে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।যাই হোক যখন ১৯১৯ সালে ১লা আগস্ট রয়েল এয়ার ফোর্স তাদের নিজস্ব কাঠামো বানায় তখন আবার সেকেন্ড লেফট্যানেন্ট পদকে পাইলট অফিসারের নাম দেয় যা এখনও চলছে।

রীতি

পাইলট অফিসার পদের নাম অনুযায়ী এটা বোঝায় না যে তারা পাইলট। কিছু পাইলট অফিসাররা বিমানের কর্মচারী হয়, অন্যরা স্থল শাখাতেই অফিসার হিসেবে কাজ করে। একটা স্থল শাখার পাইলট অফিসারের কদাচিৎ ফ্লাইট অংশে যাওয়ার নির্দেশ থাকে।

রয়েল এয়ার ফোর্সের রীতি

এই পাইলট অফিসার পদ সাধারণত অস্নাতক প্রবেশনারী অফিসারদের দেওয়া হয় আর অন্যরা রয়েল এয়ার ফোর্স কলেজ ক্রানওয়েল থেকে তাদের স্নাতক ডিগ্রি লাভ করার ঠিক এক সপ্তাহের মধ্যে এটা লাভ করে। কিছু নতুন কমিশন প্রাপ্ত অফিসাররা আবার অ্যাকটিং পাইলট অফিসার পদে নিয়োগ পান।

অন্যান্য বিমান বাহিনীতে

অনেক কমনওয়েলথভুক্ত দেশের বিমান বাহিনীতে এই পদটা ব্যবহার করা হয় যেমন-বাংলাদেশ বিমান বাহিনী, পাকিস্তান বিমান বাহিনী,অস্ট্রেলিয়ান বিমান বাহিনী, নিউজিল্যান্ড বিমান বাহিনী এবং শ্রীলঙ্কা বিমান বাহিনী। এই পদটা ভারতীয় বিমান বাহিনীতে আর মোটেও ব্যবহার করা হয় না, কমিশন প্রাপ্ত অফিসাররা সরাসরি ফ্লাইং অফিসার হিসেবে নিয়োগ পান।

কানাডিয়ান বিমান বাহিনী পাইলট অফিসার পদটা ব্যবহার করত ১৯৬৮ সালে তাদের তিনটি শাখা একীভূত হওয়ার আগ পর্যন্ত এবং তারা সামরিক বাহিনীর কোন পদকে সেখানে নিয়ে আসে।তাদের পাইলট অফিসার তখন সেকেন্ড লেফট্যানেন্ট পদটা লাভ করে।

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

🔥 Top keywords: রাম নবমীমুজিবনগর দিবসপ্রধান পাতামুজিবনগর সরকারবিশেষ:অনুসন্ধানইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগএক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশবাংলা ভাষামিয়া খলিফারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)আনন্দবাজার পত্রিকাআবহাওয়ারামপহেলা বৈশাখউয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগইসরায়েলইরানরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরমুজিবনগরইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনরিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব২০২৪ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগক্লিওপেট্রাচর্যাপদভূমি পরিমাপশেখ মুজিবুর রহমানজনি সিন্সকাজী নজরুল ইসলামঈদুল আযহাফিলিস্তিনইউটিউবভারতবিকাশআসসালামু আলাইকুমসৌদি আরববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকামুহাম্মাদ