বলেস্লাও বিরুত

ব্লগারের প্রোফাইল ছবি (১৮ এপ্রিল ১৮৯২ - ১২ মার্চ ১৯৫৬) ছিলেন পোলিশ কমিউনিস্ট নেতা, এনকেভিডি এজেন্ট।[১] যিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নাৎসি বাহিনীর পরাজয়ের পর পোল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট হন।

ব্লগারের প্রোফাইল ছবি
গত প্রেসিডেন্ট অফ পোল্যান্ড
প্রেসিডেন্ট অফ টি রিপাবলিক অফ পোল্যান্ড
কাজের মেয়াদ
৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৭ – ২১ নভেম্বর ১৯৫২
প্রধানমন্ত্রীজোজেফ সিরাঙ্কুইয়েজ
পূর্বসূরীহিমসে
এস প্রেসিডেন্ট অফ টি পপুলার কাউন্সিল
উত্তরসূরীঅফিস অবলীশেদ
আলেক্সান্ডার জাবাদজকি (এস চেয়ারম্যান অফ টি কাউন্সিল অফ স্টেট)
বয়সিয়েছ জারুজেলস্কি (আফটার অফিস ওয়াস রেস্টোরেড)
প্রেসিডেন্ট অফ টি পপুলার কাউন্সিল
কাজের মেয়াদ
৩১ ডিসেম্বর ১৯৪৪ – ৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৭
প্রধানমন্ত্রীএডওয়ার্ড ওসোকা-মোরাভস্কি
পূর্বসূরীব্লাডিসলাও রাক্যকিউইচ্য
এস প্রেসিডেন্ট ইন এক্সিলে
উত্তরসূরীহিমসেল্ফ এস প্রেসিডেন্ট অফ পোল্যান্ড
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম(১৮৯২-০৪-১৮)১৮ এপ্রিল ১৮৯২
রুরি, লুব্লিন গভর্ণরতে, কংগ্রেস পোল্যান্ড
মৃত্যু১২ মার্চ ১৯৫৬(1956-03-12) (বয়স ৬৩)
মস্কো, রাশিয়ান সফসর, সোভিএট্ ইউনিয়ন
রাজনৈতিক দলকমিউনিস্ট পার্টি অফ পোল্যান্ড
পালিশ ওয়ার্কার্স' পার্টি
পালিশ ইউনাইটেড ওয়ার্কার্স' পার্টি
দাম্পত্য সঙ্গীবান্দা গোরস্ক (১৯০৩-১৯৮৩)
ধর্মরোমান ক্যাথলিসিসম (ল্যাপ্সেদ)

জীবন

পোলিশ কর্তৃপক্ষের পোস্টার, নাৎসি জার্মানি পোল্যান্ড আক্রমণ করার সময় শুরু হওয়া দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে পোল্যান্ড ছেড়ে যেতে বাধ্য করার জন্য জার্মানদের জন্য ঘোষণা।

বিরুৎ রুমিতে জন্মগ্রহণ করেন,যা এখন লুবলিনের একটি অংশ।তার বাবা একটি গ্রাম্য শিক্ষক। ১৯১৮ সালে তিনি ওয়ার্সা স্কুল অব ইকোনোমিক্স এ কোর্স নেন। ১৯২৪-৩০ সাল থেকে তিনি কমোস্ট ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে পড়ার জন্য মস্কো ছিলেন।

তিনি ১৮৯৯/১৯০০ সালে লুললিনের পাবলিক স্কুলে পড়াশোনা শুরু করেন। স্কুলটি ছাত্রদের ধর্মীয় ও দেশপ্রেমের ওপর প্রধানত মনোযোগ আকর্ষণ করেছিল। একই সময়ে তিনি গির্জার সাথে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত ছিলেন, এবং তার বাবা-মেরা তাকে সেমিনারিতে পাঠাতে চেয়েছিল। ১৯০৫ সালে তিনি রুশভাষা বিরোধী প্রতিবাদে অংশ নেওয়ার জন্য স্কুলে থেকে অপসারণ করা হয়েছিলেন।

১৯৩০-৩১ সালে, তাকে কমনিন্টার অস্ট্রিয়া, চেকোস্লোভাকিয়া এবং বুলগেরিয়া পাঠানো হয়। ১৯৩২ সালে তিনি সোভিয়েত ইউনিয়নের সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা জিআরইউ এর এজেন্ট হন এবং পরবর্তীতে পোল্যান্ডে "রাষ্ট্র বিরোধী কার্যকলাপ" এর জন্য ১০ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হন (১৯৩৩-১৯৩৮ এর মধ্যে আটক রাখা হয়)। পোলিশ কমিউনিস্ট পার্টি ১৯৩৮ সালে জোসেফ স্ট্যালিন অবলুপ্ত করেন। বায়ারট গ্রেট পারেজে ধরা পড়া থেকে বেচে যান, যেটার ফলে পোলিশ কমিউনিস্ট পার্টির অনেক নেতাদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছিল। ১৯৩৮ সালে পোলিশ সরকারের পক্ষ থেকে ক্ষমা করার পর, বায়ারট ওয়ার্সা এ বসতি স্থাপন করেন এবং একজন হিসাবরক্ষণকর্তা হিসেবে কাজ করেন।[২]

মৃত্যু

তার সমাধিস্থল

১২ মার্চ ১৯৫৬ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভ্রমণের সময় মস্কোতে তার রহস্যজনক মৃত্যু ঘটে।

তথ্যসূত্র

🔥 Top keywords: রাম নবমীমুজিবনগর দিবসপ্রধান পাতামুজিবনগর সরকারবিশেষ:অনুসন্ধানইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগএক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশবাংলা ভাষামিয়া খলিফারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)আনন্দবাজার পত্রিকাআবহাওয়ারামপহেলা বৈশাখউয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগইসরায়েলইরানরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরমুজিবনগরইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনরিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব২০২৪ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগক্লিওপেট্রাচর্যাপদভূমি পরিমাপশেখ মুজিবুর রহমানজনি সিন্সকাজী নজরুল ইসলামঈদুল আযহাফিলিস্তিনইউটিউবভারতবিকাশআসসালামু আলাইকুমসৌদি আরববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকামুহাম্মাদ