ব্যবহারকারী:Rizvirahat/প্রতিপ্রভা

প্রতিপ্রভ খনিজ অতিবেগুনী আলোয় দৃশ্যমান আলো নিঃসরন করে।
বায়োফ্লোরোসেন্ট সামুদ্রিক প্রাণী
অতিবেগুনী আলোয় উইলিমাইট এবং ক্যালসাইট 

{{কাজ চলছে/২০১৮}}

আলো শোষিত পদার্থ বা অন্য তড়িৎ-চৌম্বকীয় বিকিরণ হতে নিঃসৃত আলোকে প্রতিপ্রভা বলে। এটি এক ধরনের আলোক বিকিরণ । অধিকাংশ ক্ষেত্রে, এই নিঃসৃত আলোর দীর্ঘ  তরঙ্গদৈর্ঘ্য থাকে, এবং এর ফলে শোষিত বিকিরণ হতে কম শক্তি থেকে। প্রতিপ্রভার সবচেয়ে আকর্ষণীয় উদাহরণটি ঘটে যখন শোষিত বিকিরণ বর্ণালীর অতিবেগুনী অঞ্চলে থকে , এবং যখন নির্গত আলো দৃশ্যমান অঞ্চলে হয় তখন তা মানুষের চোখে দেখা যায় না, এটি প্রতিপ্রভ পদার্থকে একটি স্বতন্ত্র রং দেয় যা শুধু অতিবেগুনী আলোয় দেখা যায়। প্রতিপ্রভ উপাদানগুলো বিকিরণ বন্ধের সাথে সাথে উজ্বলতা হারায় , অনুপ্রভের মত উজ্বলতা কিছু সময় ধরে রাখতে পারে না

প্রতিপ্রভা অনেক বাস্তব ব্যবহার আছে, যার মধ্যে খনিবিদ্যা, রত্নবিদ্যা, চিকিৎসা বিজ্ঞান, রাসায়নিক সেন্সর (প্রতিপ্রভা বর্ণালিবীক্ষণ যন্ত্র), প্রতিপ্রভ চিহ্নিতকরন, রং, জৈবিক ডিটেক্টর, মহাজাগতিক রশ্মি  আবিষ্কার, এবং সর্বাধিকভাবে প্রতিপ্রভ  (ফ্লুরোসেন্ট) বাতি। প্রকিতিতে কিছু খনিজ এবং প্রাণীজগতের বিভিন্ন জীবের উপর প্রায়সই প্রতিপ্রভা দেখা যায় ।

ইতিহাস

নারা গাছের (Pterocarpus indicus) কাঠ থেকে তৈরি লিগ্নাম নেফ্রিটিকা  কাপ , এবং flask ফ্লাস্কে প্রতিপ্রভ দ্রবন
Matlaline, the fluorescent substance in the wood of the tree Eysenhardtia polystachya

প্রতিপ্রভা নিয়ে প্রথম পর্যবেক্ষণ করেন বার্নার্ডিনো ডি সাহাগুন ১৫৬০ সালে এবং ১৫৬৫ সালে নিকোলাস মনার্ডেস প্রথম লিগ্নাম নেফ্রিটিকা (ল্যাটিনে "কিডনি কাঠ") নিঃসরন করেন. এটি দুটি প্রজাতির গাছের কাঠ থেকে বের করা হয়েছিল, Pterocarpus indicus এবং Eysenhardtia polystachya.[১][২][৩][৪] প্রতিপ্রভার জন্য দায়ী রাসায়নিক উপাদান হচ্ছে মাটলালিন, যা এ কাঠে প্রাপ্ত ফ্ল্যাভোনয়েডের জারিত উপাদান।

১৮১৯ সালে , এডওয়ার্ড ডি. ক্লার্ক[৫] এবং ১৮২২ সালে  রেইন জাস্ট হ্যু[৬] ফ্লোরাইটে প্রতিপ্রভা বর্ণনা করেন , স্যার ডেভিড ব্রুস্টার  ক্লোরোফিলের তাৎপর্য বর্ণনা করেন ১৮৩৩ সালে[৭] এবং  স্যার জন হার্শেল কুইনিন এর ক্ষেত্রেও তাৎপর্য বর্ণনা করেন ১৮৪৫।[৮][৯]

In his 1852 paper on the "Refrangibility" (wavelength change) of light, George Gabriel Stokes described the ability of fluorspar and uranium glass to change invisible light beyond the violet end of the visible spectrum into blue light. He named this phenomenon fluorescence : "I am almost inclined to coin a word, and call the appearance fluorescence, from fluor-spar [i.e., fluorite], as the analogous term opalescence is derived from the name of a mineral."[১০] The name was derived from the mineral fluorite (calcium difluoride), some examples of which contain traces of divalent europium, which serves as the fluorescent activator to emit blue light. In a key experiment he used a prism to isolate ultraviolet radiation from sunlight and observed blue light emitted by an ethanol solution of quinine exposed by it.[১১]

References

[[বিষয়শ্রেণী:আণবিক জীববিজ্ঞান]]

🔥 Top keywords: রাম নবমীমুজিবনগর দিবসপ্রধান পাতামুজিবনগর সরকারবিশেষ:অনুসন্ধানইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগএক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশবাংলা ভাষামিয়া খলিফারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)আনন্দবাজার পত্রিকাআবহাওয়ারামপহেলা বৈশাখউয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগইসরায়েলইরানরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরমুজিবনগরইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনরিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব২০২৪ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগক্লিওপেট্রাচর্যাপদভূমি পরিমাপশেখ মুজিবুর রহমানজনি সিন্সকাজী নজরুল ইসলামঈদুল আযহাফিলিস্তিনইউটিউবভারতবিকাশআসসালামু আলাইকুমসৌদি আরববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকামুহাম্মাদ