মাক্স প্লাংক সোসাইটি

বিজ্ঞানের অগ্রগতির জন্য মাক্স প্লাংক সোসাইটি (ইংরেজি: Max Planck Society for the Advancement of Science; জার্মান: Max-Planck-Gesellschaft zur Förderung der Wissenschaften) জার্মানির যুক্তরাষ্ট্রীয় ও রাজ্য সরকার দ্বারা অর্থায়িত একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান। পূর্বে এটি একটি বেসরকারি ও অলাভজনক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ছিল। এটি ১৯১১ সালে কাইজার ভিলহেল্ম সোসাইটি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠানটিকে এর প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি, মাক্স প্লাংকের নামে নামকরণ করা হয়।[১][২][৩]

বিজ্ঞানের অগ্রগতির জন্য মাক্স প্লাংক সোসাইটি
প্রতিষ্ঠানটির লোগো
পূর্বসূরীকাইজার ভিলহেল্ম সোসাইটি[১]
গঠিত১৯১১; ১১৩ বছর আগে (1911)[১]
ধরনঅলাভজনক গবেষণা প্রতিষ্ঠান[১]
সদরদপ্তরমিউনিখ, বাভারিয়া, জার্মানি[১]
রাষ্ট্রপতি
মার্টিন স্ট্র্যাটম্যান
প্রধান অঙ্গ
সেনেট[২]
বাজেট
€১.৮ বিলিয়ন (২০১৮)[২]
স্টাফ
২৩,৭৬৭ (২০১৮)[২]
ওয়েবসাইটwww.mpg.de
মাক্স প্লাংক, তার নামে প্রতিষ্ঠানটির নামকরণ করা হয়।

লক্ষ্য

প্রতিষ্ঠানটির প্রাথমিক লক্ষ্য হলো প্রাকৃতিক, জৈবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান এবং মানবিক বিষয়গুলোর এর মৌলিক গবেষণাকে সমর্থন করা। ২০১৮ এর ডিসেম্বর অনুসারে ৮৬টি ম্যাক প্লাংক ইনস্টিটিউট আছে। প্রতিষ্ঠানটিতে প্রায় ১৭,০০০ জন স্থায়ী কর্মকর্তা রয়েছে। তাদের মধ্যে ৫,৪৭০ জন বিজ্ঞানী রয়েছে। এছাড়াও ৪,৬০০ জন অস্থায়ী ও পরিদর্শক বিজ্ঞানী রয়েছে। ২০১৮ সালে সোসাইটির বাজেট ছিল প্রায় ১.৮ বিলিয়ন ইউরো।[২] ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৮ অনুযায়ী, মাক্স প্লাংক সোসাইটিতে মোট ২৩,৭৬৭ কর্মকর্তা নিযুক্ত হয়েছে। এদের মধ্যে ১৫,৬৫০ জন বিজ্ঞানী ছিলেন। কর্মকর্তাদের মধ্যে ৪৪.৪% নারী ৩১.৫% বিদেশি নাগরিক ছিলেন।[১][২][৩][৪]

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি গবেষণা সংস্থা হিসেবে মাক্স প্লাংক সোসাইটি বিখ্যাত। এখানের বিজ্ঞানীরা মোট ৩৩টি নোবেল পুরস্কার পেয়েছে। এটি বিশ্বের প্রধান মৌলিক গবেষণা সংস্থা হিসাবে পরিচিত। ২০১৮ সালে, প্রকৃতি প্রকাশনা সূচক মাক্স প্লাংক ইনস্টিটিউটগুলোকে প্রাকৃতিক জার্নালগুলোতে প্রকাশিত গবেষণার ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাপী তৃতীয় স্থান দিয়েছে (চীনা বিজ্ঞান একাডেমী ও হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পরে)।[৫] টাইমস হাইয়ার এডুকেশন র‌্যাঙ্কিংয়ে মোট গবেষণার পরিমাণের ক্ষেত্রে, মাক্স প্লাংক সোসাইটি কেবলমাত্র চীনা বিজ্ঞান একাডেমী, রাশিয়ান বিজ্ঞান একাডেমি এবং হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় এর পরে স্থান পেয়েছে।[৬] থমসন রয়টার্স-সায়েন্স ওয়াচ ওয়েবসাইট বিজ্ঞানে প্রভাবশালী গবেষণার ক্ষেত্রে মাক্স প্লাংক সোসাইটিকে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পর বিশ্বব্যাপী দ্বিতীয় শীর্ষস্থানীয় গবেষণা সংস্থা হিসাবে স্থান দিয়েছে।[৭]

অটো হান, ভের্নার হাইজেনবের্গ এবং আলবার্ট আইনস্টাইনের মতো বেশ কয়েকজন নামী বিজ্ঞানী মাক্স প্লাংক সোসাইটি এর পূর্বসূরী কাইজার ভিলহেল্ম সোসাইটির সাথে জড়িত ছিল।

ইতিহাস

প্রতিষ্ঠানটির লোগোতে রোমান জ্ঞানের দেবী, মিনার্ভার চিত্র রয়েছে।

এই প্রতিষ্ঠানটি ১৯১১ সালে তৎকালীন জার্মান রাজার নামানুসারে কাইজার ভিলহেল্ম সোসাইটি নামে একটি বেসরকারি গবেষণা সংস্থা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এটি বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় গবেষণা সংস্থা ছিল। এর পরিচালনা পর্ষদের মধ্যে ভাল্টার বোটে, পিটার ডিবাই, আলবার্ট আইনস্টাইন, এবং ফ্রিৎস হেবারের মতো বিজ্ঞানীরা অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। ১৯৪৬ সালে, অটো হান এর রাষ্ট্রপতির পদ গ্রহণ করেন এবং ১৯৪৮ সালে এর সাবেক রাষ্ট্রপতি মাক্স প্লাংকের (১৯৩০-৩৭) নামানুসারে সংঘটির নামকরণ করা হয় মাক্স প্লাংক সোসাইটি। মাক্স প্লাংক ১৯৪৭ সালে মারা যান।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি গবেষণা সংস্থা হিসেবে মাক্স প্লাংক সোসাইটি বিখ্যাত। ২০০৬ সালে, টাইমস হাইয়ার এডুকেশন র‌্যাঙ্কিংয়ে বিশ্ববিদ্যালয় নয় এমন বৈজ্ঞানিক গবেষণা প্রতিষ্ঠানদের মধ্যে মাক্স প্লাংক সোসাইটি প্রথম স্থান পেয়েছে। এটি প্রযুক্তি গবেষণার ক্ষেত্রে ৩য় স্থান পেয়েছে।[৮]

মাক্স প্লাংক সোসাইটি ও কাইজার ভিলহেল্ম সোসাইটির রাষ্ট্রপতিসমূহ

  • অ্যাডলফ ভন হারন্যাক (১৯১১-১৯৩০)
  • মাক্স প্লাংক (১৯৩০-১৯৩৭)
  • কার্ল বশ (১৯৩৭-১৯৪০)
  • আলবার্ট ভগলার (১৯৪০-১৯৪৫)
  • মাক্স প্লাংক (১৬ মে, ১৯৪৫- ৩১ মার্চ, ১৯৪৬)
  • অটো হান (১৯৪৬ থেকে মাক্স প্লাংক সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা ও রাষ্ট্রপতি)
  • আডল্‌ফ বুটেনান্ড্‌ট (১৯৬০-১৯৭২)
  • রাইমার লুস্ট (১৯৭২-১৯৮৪)
  • হাইনয স্টাব (১৯৮৪-১৯৯০)
  • হান্স য্যাকার (১৯৯০-১৯৯৬)
  • হুবারট মারকি (২০০২-২০১৪)
  • মার্টিন স্ট্র্যাটম্যান (২০১৪-বর্তমান)

মাক্স প্লাংক গবেষণা পুরস্কার

১৯৯০ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত, প্রতি বছর বিভিন্ন শাখার একাধিক গবেষককে "আন্তর্জাতিক সহযোগিতার জন্য মাক্স প্লাংক গবেষণা পুরস্কার" দেওয়া হতো।

২০০৪ থেকে ২০১৭ পর্যন্ত, প্রতিবছর দুটি আন্তর্জাতিক খ্যাতিমান বিজ্ঞানীকে "মাক্স প্লাংক গবেষণা পুরস্কার" দেওয়া হতো। তাদের মধ্যে একজন জার্মানি এবং আরেকজন অন্য দেশে কর্মরত থাকতেন। প্রাকৃতিক বিজ্ঞান এবং প্রকৌশল, জৈবিক বিজ্ঞান, মানব ও সামাজিক বিজ্ঞানের নির্দিষ্ট উপ-ক্ষেত্রগুলোতে বার্ষিক এই পুরস্কার দেওয়া হতো। মাক্স প্ল্যাঙ্ক সোসাইটি এবং আলেকজান্ডার ভন হুমবোল্ট ফাউন্ডেশনের এই যৌথ পুরস্কারের উদ্দেশ্য ছিল যে জার্মানিটিতে এখনও প্রতিষ্ঠিত হয়নি এমন বা ক্ষেত্রগুলোকে প্রসারিত করা।[৯]

২০১৮ সাল থেকে, এই পুরস্কারটি "মাক্স প্লাংক-হুমবোল্ট গবেষণা পুরস্কার"-এ পরিণত হয়। প্রতি বছর জার্মানির বাইরে থেকে থাকা আন্তর্জাতিক খ্যাতিমান গবেষককে এই পুরস্কার দেওয়া হয়। দুজন চূড়ান্ত প্রার্থীদের "মাক্স প্লাংক-হুমবোল্ট পদক" দেওয়া হয়।[১০][১১][১২][১৩]

মাক্স প্লাংক-হুমবোল্ট গবেষণা পুরস্কার

বছরপুরস্কারনামপ্রতিষ্ঠানক্ষেত্র
২০১৯মাক্স প্লাংক-হুমবোল্ট গবেষণা পুরস্কারউফুক আকচিগিতশিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়সামষ্টিক অর্থনীতি
মাক্স প্লাংক-হুমবোল্ট পদকএলিয়ট টাকার-ড্রবইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট অস্টিনব্যক্তিত্ব এবং উন্নয়নমূলক মনোবিজ্ঞান
২০১৮মাক্স প্লাংক-হুমবোল্ট গবেষণা পুরস্কারক্যাথারিন হেইম্যানসএডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়তমোশক্তি
মাক্স প্লাংক-হুমবোল্ট পদকরবার্ট উডহার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়সফট রোবটিক্স
মাক্স প্লাংক-হুমবোল্ট পদকস্যাম পেইনইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট অস্টিনক্রান্তীয় জ্যামিতি

মাক্স প্লাংক গবেষণা পুরস্কার

বছরনামপ্রতিষ্ঠানক্ষেত্র
২০১৬বনি ব্যাসলারপ্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়জীবের ইন্দ্রিয় ধারণা
মার্টিন উইকেলস্কিমাক্স প্লাংক পক্ষীবিজ্ঞান ইন্সটিটিউট
২০১৫ব্রায়ান স্ট্যানলি টার্নারসিটি ইউনিভার্সিটি অফ নিউ ইয়র্কধর্ম ও আধুনিকতা
হান্স জোয়াসহুমবোল্ট বিশ্ববিদ্যালয়, বার্লিন
২০১৪রবার্ট শোয়েলকম্ফইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়কোয়ান্টাম ন্যানোবিজ্ঞান
জর্গ ওয়ারখট্রুপস্তুতগার্ড বিশ্ববিদ্যালয়
২০১৩ক্রিস ফিল্ডকারনেজি বিজ্ঞান ইন্সটিটিউট ও স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়বাস্তুতন্ত্রে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব
মার্কাস রাইখস্টিনমাক্স প্লাংক জীবভূরসায়ন ইন্সটিটিউট
২০১২ক্যাথারিনা পিস্টরকলম্বিয়া ল স্কুলআন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক বাজার পরিচালনা
মার্টিন হেলউইগমাক্স প্লাংক কালেকটিভ গুড গবেষণা ইন্সটিটিউট
২০১১সেবাশচিয়ান থ্রুনস্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়বুদ্ধিমান ব্যবস্থা
বার্নহার্ড শোলকম্ফমাক্স প্লাংক বুদ্ধিমান ব্যবস্থা ইন্সটিটিউট
২০১০টিমথি ব্রমেজনিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটি কলেজ অফ ডেন্টিস্ট্রিবিবর্তনবাদ
মাইকেল টোমাসেলোমাক্স প্লাংক বিবর্তনবাদ নৃবিজ্ঞান ইন্সটিটিউট
২০০৯কার্ল গালিন্সকিইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট অস্টিনস্মৃতির ইতিহাস
আলিডা অ্যাসম্যানকনস্টানয বিশ্ববিদ্যালয়
২০০৮রবার্ট লাঙ্গারম্যাসাচুসেট্‌স ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিজৈবপদার্থ
পিটার ফ্রাৎযালমাক্স প্লাংক কলয়েড ও ইন্টারফেজ ইন্সটিটিউট
২০০৭রেমন্ড ডোলানইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন ও ওয়েলকাম ট্রাস্ট সেন্টার ফর নিউরোইমেজিংনিউরোমডুলেশন ও আচরণ
হান্স-ক্রিশ্চিয়ান পেইপমুনস্তার বিশ্ববিদ্যালয়
২০০৬আলিনা পেইনহার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়শিল্প ইতিহাস
হর্সট ব্রেডেক্যাম্পহুমবোল্ট বিশ্ববিদ্যালয়, বার্লিন
২০০৫ক্রিস্তোফার কারিলিন্যাশনাল রেডিও অ্যাস্ট্রোনমি অবজারভেটরি, সকরোজ্যোতির্পদার্থবিজ্ঞান
ক্রিস্টোফার ওয়েটারিখহাইডেলবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়
২০০৪ইউজিন মায়ারসক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, বার্কলিবায়ইনফরমেটিক্স
মার্টিন ভিংরনমাক্স প্লাংক আণবিক বংশাণুবিজ্ঞান ইন্সটিটিউট

নোবেলপ্রাপ্ত বিজ্ঞানীগণ

মাক্স প্লাংক সোসাইটি (১৯৪৮ সাল থেকে)

  • এমানুয়েল শারপঁতিয়ে, নোবেল পুরস্কার, রসায়ন, ২০২০
  • রাইনহার্ড গেনৎসেল, নোবেল পুরস্কার, পদার্থবিজ্ঞান, ২০২০
  • ষ্টেফান হেল, নোবেল পুরস্কার, রসায়ন, ২০১৪
  • জেরহার্ড আর্টাল, নোবেল পুরস্কার, রসায়ন, ২০০৭
  • থিওডোর ওলফগ্যাং হ্যানশ, নোবেল পুরস্কার, পদার্থবিজ্ঞান, ২০০৫
  • ক্রিসটিয়েন নুসলাইন-ভলহার্ড, নোবেল পুরস্কার, চিকিৎসা বিজ্ঞান, ১৯৯৫
  • পল ক্রুৎযেন, নোবেল পুরস্কার, রসায়ন, ১৯৯৫
  • এরভিন নেইয়ার, নোবেল পুরস্কার, চিকিৎসা বিজ্ঞান, ১৯৯১
  • বার্ট স্যাকম্যান, নোবেল পুরস্কার, চিকিৎসা বিজ্ঞান, ১৯৯১
  • রবার্ট হুবার, নোবেল পুরস্কার, রসায়ন, ১৯৮৮
  • হার্টমুট মাইকেল, নোবেল পুরস্কার, রসায়ন, ১৯৮৮
  • জোহান ডাইসেনহোফার, নোবেল পুরস্কার, রসায়ন, ১৯৮৮
  • আর্নস্ট রুস্কা, নোবেল পুরস্কার, পদার্থবিজ্ঞান, ১৯৮৬
  • ক্লাউস ফন ক্লিৎসিং, নোবেল পুরস্কার, পদার্থবিজ্ঞান, ১৯৮৫
  • জর্জেস কোহলার, নোবেল পুরস্কার, চিকিৎসা বিজ্ঞান, ১৯৮৪
  • কনর‌্যাড লরেঞ্জ, নোবেল পুরস্কার, চিকিৎসা বিজ্ঞান, ১৯৭৩
  • ম্যানফ্রেড আইগেন, নোবেল পুরস্কার, রসায়ন, ১৯৬৭
  • ফিওডোর লাইনেন, নোবেল পুরস্কার, চিকিৎসা বিজ্ঞান, ১৯৬৪
  • কার্ল জিগলার, নোবেল পুরস্কার, রসায়ন, ১৯৬৩
  • ভাল্টার বোটে, নোবেল পুরস্কার, পদার্থবিজ্ঞান, ১৯৫৪

কাইজার ভিলহেল্ম সোসাইটি (১৯১৪-১৯৪৮ সাল)


তথ্যসূত্র

উৎস

  • Alison Abbott: ''German science starts facing up to its historical amnesia'',
  • Gretchen Vogel: ''Aufbau Ost: Max Planck's East German Experiment''

বহিঃসংযোগ

🔥 Top keywords: রাম নবমীমুজিবনগর দিবসপ্রধান পাতামুজিবনগর সরকারবিশেষ:অনুসন্ধানইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগএক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশবাংলা ভাষামিয়া খলিফারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)আনন্দবাজার পত্রিকাআবহাওয়ারামপহেলা বৈশাখউয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগইসরায়েলইরানরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরমুজিবনগরইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনরিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব২০২৪ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগক্লিওপেট্রাচর্যাপদভূমি পরিমাপশেখ মুজিবুর রহমানজনি সিন্সকাজী নজরুল ইসলামঈদুল আযহাফিলিস্তিনইউটিউবভারতবিকাশআসসালামু আলাইকুমসৌদি আরববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকামুহাম্মাদ