সান্তিয়াগো দে কম্পোসতেলা ট্রেন দুর্ঘটনা
২৪ জুলাই ২০১৩ তারিখে, একটি উচ্চগতিসম্পন্ন ট্রেন মাদ্রিদ থেকে ফেররোল ভ্রমণকালে, উত্তর-পশ্চিম স্পেনের স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল গালিসিয়ায় সান্তিয়াগো দে কম্পোসতেলা রেলওয়ে স্টেশনের ৪ কিমি দূরে লাইনচ্যুত হয়। এ সময় ট্রেনটিতে ২২২ জন (২১৮ জন যাত্রী এবং ৪ জন ক্রু) ছিল, যাদের মধ্যে প্রায় ১৪০ জন আহত এবং ৭৮ জন নিহত হন।
সান্তিয়াগো দে কম্পোসতেলা ট্রেন দুর্ঘটনা | |
---|---|
বিস্তারিত | |
তারিখ | ২৪ জুলাই ২০১৩ |
সময় | ২০:৪১ সিইএসটি (ইউটিসি+০২:০০)[১] |
অবস্থান | আনগ্রোইস, সান্তিয়াগো দে কম্পোসতেলা, গালিসিয়া |
স্থানাঙ্ক | ৪২°৫১′৩৪.২″ উত্তর ৮°৩১′৪০″ পশ্চিম / ৪২.৮৫৯৫০০° উত্তর ৮.৫২৭৭৮° পশ্চিম |
দেশ | স্পেন |
রেল লাইন | মাদ্রিদ–ফেররোল |
পরিচালনাকারী | RENFE |
দুর্ঘটনার ধরন | লাইনচ্যুতি |
কারণ | বাঁক নেওয়ার সময় অত্যধীক দ্রুতগতি[২][৩][৪] |
পরিসংখ্যান | |
ট্রেন | ১ |
যাত্রী | ২১৮[১] |
নিহত | ৭৮[৫] |
আহত | প্রায় ১৪০[৬] |
ক্ষতি | ১৩টি ক্যারিজবিশিষ্ট একটি ট্রেন |
ট্রেনের তথ্য রেকর্ডার থেকে জানা যায়, দুর্ঘটনার সময় লাইনের একটি বাঁকে ট্রেনটির সর্বোচ্চ গতি থাকার কথা ছিল ৮০ কিলোমিটার, তবে তা এর দ্বিগুণ গতিতে (১৯০ কিলোমিটার বেগে) বাঁকটি অতিক্রম করছিল।
স্পেনে ১৯৪৪ সালে হওয়া তররে দেল বিয়েরো ট্রেন দুর্ঘটনা পর, প্রায় ৭০ বছরের মধ্যে এটিই সবচেয়ে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনা।
পটভূমি
স্পেন পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুত গতির রেল নেটওয়ার্কের একটি, নির্মিত ও পরিচালিত হয় অবকাঠামো কোম্পানী আদিফ দ্বারা এবং রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন অপারেটর আরইএনএফই দ্বারা চালিত হয়, যারা রোলিং স্টুকগুলির ব্যবস্থাপনা করে। আরইএনএফই ক্লাস ১৩০ যাত্রী ট্রেন দ্রুতগতির ট্র্যাকের উপর সঞ্চালিত হয়, কিন্তু তা কোম্পানির দ্রুততম ট্রেন নয়।[৭]