বাকুর আতেশগাহ
সরঞ্জাম
সাধারণ
মুদ্রণ/রপ্তানি
অন্যান্য প্রকল্পে
সুরখানীর আতেশগাহ, বাকু | |
---|---|
আজারবাইজানি: Atəşgah | |
সাধারণ তথ্য | |
ধরন | প্রাচীন সিনক্রেটিক (জরথুস্ট্রিয়ান/হিন্দু) ফায়ার টেম্পল, মন্দির এবং গুরুদ্বার[১] |
অবস্থান | সুরখানি , বাকু , আজারবাইজান |
বর্তমান দায়িত্ব | জাদুঘর |
বাকু আতেশগাহ ( ফার্সি থেকে: آتشگاه , Ātashgāh , আজারবাইজানীয়: Atəşgah ), যাকে প্রায়ই "বাকুর অগ্নি মন্দির" বলা হয়, এটি আজারবাইজানের সুরখানি শহরের (সুরাখানি রায়নে) একটি দুর্গ সাদৃশ্যযুক্ত ধর্মীয় মন্দির।[২] এটিকে ১৯৭৫ সালে একটি জাদুঘরে পরিণত করা হয়। যাদুঘরের বার্ষিক দর্শনার্থীর সংখ্যা ১৫,০০০ জন।
ফার্সি ও ভারতীয় শিলালিপির উপর ভিত্তি করে, মন্দিরটি হিন্দু, শিখ ও জরথুষ্ট্রীয় উপাসনালয় হিসাবে ব্যবহৃত হয়েছিল। "আতশ" (آتش) হল ফার্সি শব্দ, যার অর্থ হল আগুন।[৩] চারপাশ সন্ন্যাসীদের ঘর দিয়ে ঘেরা একটি উঠোন ও মাঝখানে একটি টেট্রাপিলার-বেদি সহ পঞ্চভুজ চত্বরটি ১৭তম শতাব্দী থেক ১৮তম শতাব্দীর মধ্যে নির্মিত হয়েছিল। এটি ১৯তম শতাব্দীর শেষের দিকে সম্ভবত এলাকায় ভারতীয় জনসংখ্যা হ্রাসের কারণে পরিত্যক্ত হয়েছিল। প্রাকৃতিক চিরন্তন শিখাটি প্রায় এক শতাব্দী এই অঞ্চলে পেট্রোলিয়াম এবং গ্যাস শোষণের পরে ১৯৬৯ সালে নিভে গিয়েছিল, কিন্তু এখন কাছের শহর থেকে গ্যাসের পাইপ দ্বারা জ্বলছে।[৪]