অভ্যন্তরবীক্ষণ
অভ্যন্তরবীক্ষণ বা এন্ডোসকোপি হলো চিকিৎসার প্রয়োজনে মানবদেহের অভ্যন্তরস্থ কোনো অঙ্গ বা গহ্বরকে বাহির থেকে একটি বিশেষ যন্ত্রের সাহায্যে পর্যবেক্ষণ করার প্রক্রিয়া। অভ্যন্তরবীক্ষণ যন্ত্রে দুইটি নল থাকে যা দ্বারা মানবদেহের ভিতরের কোনো অংশ দেখা হয়। কাজের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন ধরনের অভ্যন্তরবীক্ষণ হয়ে থাকে। অভ্যন্তরবীক্ষণ যন্ত্র একজন চিকিৎসক অথবা একজন শল্যচিকিৎসক উভয়েই ব্যবহার করতে পারেন। এই একই ধরনের যন্ত্র চিকিৎসা ছাড়া অন্য কাজেও ব্যবহৃত হয় যা বোরেসকোপ নামে পরিচিত।
অভ্যন্তরবীক্ষণ | |
---|---|
মেশ | D004724 |
ওপিএস-৩০১ কোড: | 1-40...1-49, 1-61...1-69 |
মেডিসিনপ্লাস | 003338 |
ইতিহাস
অভ্যন্তরবীক্ষণ যন্ত্র বা এন্ডোসকোপ সর্বপ্রথম তৈরি ও ব্যবহৃত হয় ১৮০৬ সালের দিকে মানব দেহের বিভিন্ন তন্ত্র পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার জন্য।[১] একটি নিজস্ব এন্ডোসকোপি তৈরি করেছিলেন জন ম্যাকিনটির তার গবেষণার জন্য ১৮৯৪/৫ সালে স্কটল্যান্ডে।[২]
ঝুঁকি
অভ্যন্তরবীক্ষণ বা এন্ডোসকোপি ব্যবহারের বেশকিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। এর ব্যবহারের ফলে ক্ষত হওয়া এবং রক্তক্ষরণের মতো সমস্যা দেখা যায়।[৩]