ইন্টারনেটের ইতিহাস

ইতিহাসের বিভিন্ন দিক
ইন্টারনেটের ইতিহাসের সময়রেখা

প্রারম্ভিক গবেষণা এবং উন্নয়ন:

  • ১৯৬১ (1961) – First packet-switching papers
  • ১৯৬৬ (1966) – Merit Network founded
  • ১৯৬৬ (1966) – ARPANET planning starts
  • ১৯৬৯ (1969) – ARPANET carries its first packets
  • ১৯৭০ (1970) – Mark I network at NPL (UK)
  • ১৯৭০ (1970) – Network Information Center (NIC)
  • ১৯৭১ (1971) – Merit Network's packet-switched network operational
  • ১৯৭১ (1971) – Tymnet packet-switched network
  • ১৯৭২ (1972) – Internet Assigned Numbers Authority (IANA) established
  • ১৯৭৩ (1973) – CYCLADES network demonstrated
  • ১৯৭৪ (1974) – Telenet packet-switched network
  • ১৯৭৬ (1976) – X.25 protocol approved
  • ১৯৭৮ (1978) – Minitel introduced
  • ১৯৭৯ (1979) – Internet Activities Board (IAB)
  • ১৯৮০ (1980) – USENET news using UUCP
  • ১৯৮০ (1980) – Ethernet standard introduced
  • ১৯৮১ (1981) – BITNET established

নেটওয়ার্ক মার্জ এবং ইন্টারনেট তৈরি:

  • ১৯৮১ (1981) – Computer Science Network (CSNET)
  • ১৯৮২ (1982) – TCP/IP protocol suite formalized
  • ১৯৮২ (1982) – Simple Mail Transfer Protocol (SMTP)
  • ১৯৮৩ (1983) – Domain Name System (DNS)
  • ১৯৮৩ (1983) – MILNET split off from ARPANET
  • ১৯৮৫ (1985) – First .COM domain name registered
  • ১৯৮৬ (1986) – NSFNET with 56 kbit/s links
  • ১৯৮৬ (1986) – Internet Engineering Task Force (IETF)
  • ১৯৮৭ (1987) – UUNET founded
  • ১৯৮৮ (1988) – NSFNET upgraded to 1.5 Mbit/s (T1)
  • ১৯৮৮ (1988) – OSI Reference Model released
  • ১৯৮৮ (1988) – Morris worm
  • ১৯৮৯ (1989) – Border Gateway Protocol (BGP)
  • ১৯৮৯ (1989) – PSINet founded, allows commercial traffic
  • ১৯৮৯ (1989) – Federal Internet Exchanges (FIXes)
  • ১৯৯০ (1990) – GOSIP (without TCP/IP)
  • ১৯৯০ (1990) – ARPANET decommissioned
  • ১৯৯০ (1990) – Advanced Network and Services (ANS)
  • ১৯৯০ (1990) – UUNET/Alternet allows commercial traffic
  • ১৯৯০ (1990) – Archie search engine
  • ১৯৯১ (1991) – Wide area information server (WAIS)
  • ১৯৯১ (1991) – Gopher
  • ১৯৯১ (1991) – Commercial Internet eXchange (CIX)
  • ১৯৯১ (1991) – ANS CO+RE allows commercial traffic
  • ১৯৯১ (1991) – World Wide Web (WWW)
  • ১৯৯২ (1992) – NSFNET upgraded to 45 Mbit/s (T3)
  • ১৯৯২ (1992) – Internet Society (ISOC) established
  • ১৯৯৩ (1993) – Classless Inter-Domain Routing (CIDR)
  • ১৯৯৩ (1993) – InterNIC established
  • ১৯৯৩ (1993) – Mosaic web browser released
  • ১৯৯৪ (1994) – Full text web search engines
  • ১৯৯৪ (1994) – North American Network Operators' Group (NANOG) established

বানিজ্যিকরণ, বেসরকারিকরণ, বৃহত্তর আধুনিক ইন্টারনেট এক্সেস বাড়ে:

  • ১৯৯৫ (1995) – New Internet architecture with commercial ISPs connected at NAPs
  • ১৯৯৫ (1995) – NSFNET decommissioned
  • ১৯৯৫ (1995) – GOSIP updated to allow TCP/IP
  • ১৯৯৫ (1995) – very high-speed Backbone Network Service (vBNS)
  • ১৯৯৫ (1995) – IPv6 proposed
  • ১৯৯৮ (1998) – Internet Corporation for Assigned Names and Numbers (ICANN)
  • ১৯৯৯ (1999) – IEEE 802.11b wireless networking
  • ১৯৯৯ (1999) – Internet2/Abilene Network
  • ১৯৯৯ (1999) – vBNS+ allows broader access
  • ২০০০ (2000) – Dot-com bubble bursts
  • ২০০১ (2001) – New top-level domain names activated
  • ২০০১ (2001) – Code Red I, Code Red II, and Nimda worms
  • ২০০৩ (2003) – National LambdaRail founded
  • ২০০৬ (2006) – First meeting of the Internet Governance Forum
  • ২০১০ (2010) – First internationalized country code top-level domains registered
  • ২০১২ (2012) – ICANN begins accepting applications for new generic top-level domain names

জনপ্রিয় ইন্টারনেট সেবা উদাহরণ:

  • ১৯৯০ (1990) – IMDb Internet movie database
  • ১৯৯৫ (1995) – Amazon.com online retailer
  • ১৯৯৫ (1995) – eBay online auction and shopping
  • ১৯৯৫ (1995) – Craigslist classified advertisements
  • ১৯৯৬ (1996) – Hotmail free web-based e-mail
  • ১৯৯৭ (1997) – Babel Fish automatic translation
  • ১৯৯৮ (1998) – Google Search
  • ১৯৯৮ (1998) – Yahoo! Clubs (now Yahoo! Groups)
  • ১৯৯৮ (1998) – PayPal Internet payment system
  • ১৯৯৯ (1999) – Napster peer-to-peer file sharing
  • ২০০১ (2001) – BitTorrent peer-to-peer file sharing
  • ২০০১ (2001) – Wikipedia, the free encyclopedia
  • ২০০৩ (2003) – LinkedIn business networking
  • ২০০৩ (2003) – Myspace social networking site
  • ২০০৩ (2003) – Skype Internet voice calls
  • ২০০৩ (2003) – iTunes Store
  • ২০০৩ (2003) – 4Chan Anonymous image-based bulletin board
  • ২০০৪ (2004) – Facebook social networking site
  • ২০০৪ (2004) – Podcast media file series
  • ২০০৪ (2004) – Flickr image hosting
  • ২০০৫ (2005) – YouTube video sharing
  • ২০০৫ (2005) – Google Earth virtual globe
  • ২০০৬ (2006) – Twitter microblogging
  • ২০০৭ (2007) – WikiLeaks anonymous news and information leaks
  • ২০০৭ (2007) – Google Street View
  • ২০০৮ (2008) – Amazon Elastic Compute Cloud (EC2)
  • ২০০৮ (2008) – Dropbox cloud-based file hosting
  • ২০০৯ (2009) – Bing search engine
  • ২০১১ (2011) – Google+ social networking

ইন্টারনেটের ইতিহাস শুরু হয়, ইলেকট্রনিক কম্পিউটারের অগ্রগতির সাথে সাথে ১৯৫০ সালে। ইন্টারনেট সম্পর্কে জনসাধারণ প্রথম ধারণা প্রবর্তিত হয়েছিল, যখন কম্পিউটার বিজ্ঞান অধ্যাপক লিওনার্ড ক্রাইনরক তার গবেষণাগার ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া, লস অ্যাঞ্জেলেস (ইউসিএলএ) থেকে অর্পানেটের মাধ্যমে একটি বার্তা স্ট্যানফোর্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট (এসআরআই) তে পাঠান। নেটওয়ার্ক সরঞ্জামের দ্বিতীয় অংশ সেখানে স্থাপিত করা হয়েছিল। ১৯৬০ সালের শেষ দিকে এবং ১৯৭০ সালের প্রথম দিকে প্যাকেট সুইচিং নেটওয়ার্ক যেমন ইউকের এনপিএল, সিক্লিডিস, মেরিট নেটওয়ার্ক, টিমনেট এবং টেলেনেট এর অর্পানেটে, মার্ক I বিভিন্ন প্রোটোকল ব্যবহার করে উন্নত করা হয়। অর্পানেট বিশেষ নেতৃত্ব দেয় ইন্টারনেটওয়ার্কিং এর প্রোটোকলের উন্নয়নের জন্য, যেখানে নেটওয়ার্কসমূহের একাধিক পৃথক নেটওয়ার্ক একটি নেটওয়ার্কের সাথে যোগ করা যেতে পারে।

অর্পানেটের অ্যাক্সেসের জন্য ১৯৮১ সালে একে সম্প্রসারিত করা হয়, যখন ন্যাশনাল সাইন্স ফাউন্ডেশন (এনএসএফ) কম্পিউটার সাইন্স নেটওয়ার্কের (সিএসএনএটি) উন্নয়ন করে এবং আবার ১৯৮৬ সালে যখন এনএসএফনেট মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গবেষণা এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে সুপার কম্পিউটার সাইটগুলোতে সংযুক্ত হওয়ার সুযোগ দেয়।১৯৮০ সালের শেষের দিকে এবং ১৯৯০ সালের শুরুর দিকে বাণিজ্যিক ইন্টারনেট সেবা প্রদানকারীরা (আইএসপির) আবির্ভাব হতে থাকে। ১৯৯০ সালে অর্পানেট কর্মবিরত করা হয়। ১৯৯৫ সালে ইন্টারনেটকে বাণিজ্যিক পণ্যে পরিণত হয়, যখন এনএসএফনেট কর্মবিরত হয়, ইন্টারনেট ব্যবহারের বাণিজ্যিক বহন শেষ নিষেধাজ্ঞা সরিয়ে ফেলা হয়।

১৯৯০ সালের মাঝামাঝি থেকে, ইন্টারনেট সংস্কৃতিতে ও বাণিজ্যে এবং কাছাঁকাছি-তাৎক্ষণিক যোগাযোগ যেমন, ইলেকট্রনিক মেইল, ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং, ভয়েস ওভার ইন্টারনেট প্রোটোকল (ভিওআইপি) "ফোন কল", দ্বি-মুখ ইন্টারেক্টিভ ভিডিও কল এবং ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবসহ ইন্টারনেট ফোরাম, ব্লগ, সামাজিক নেটওয়ার্কিং পরিষেবা এবং অনলাইনে কেনাকাটার ওয়েব সাইটসমূহে একটি বিপ্লবী প্রভাব বিস্তার করে।

গবেষণার এবং শিক্ষা সম্প্রদায় অব্যাহত বিকাশ এবং উন্নত নেটওয়ার্ক যেমন, এনএসএফস'র অতি উচ্চ-দ্রুতগতির ব্যাকবোন নেটওয়ার্ক পরিষেবা (ভিবিএনএস), ইন্টারনেট২ এবং জাতীয় ল্যামডারেল ব্যবহার করে। বড় ধরনের তথ্য আদান-প্রদান হয়ে থাকে উচ্চতর গতিসম্পন্ন ফাইবার অপটিক নেটওয়ার্কের মধ্যে যা ১-Gbit/s, ১০-Gbit/s, বা আরও বেশি হয়।

আজ ইন্টারনেট অনলাইন তথ্য, ব্যবসা, বিনোদন এবং সামাজিক নেটওয়ার্কিং এর জন্য ক্রমাগত বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে।

প্যাকেট সুইচিং

একটি লজিক্যাল নেটওয়ার্কের সাথে কিছু ভিন্ন ভিন্ন ফিজিক্যাল নেটওয়ার্ক যুক্ত থাকবে নেটওয়ার্ক তৈরীর জন্য এটা ছিল একটি সমস্যা, যেটা প্যাকেট সুইচিং ধারণাকে এগিয়ে আনে। ১৯৬০ দশকের সময়, পল ব্যারন (আরএএনডি কর্পোরেশন) আমেরিকান মিলিটারির জন্য একটি নেটওয়ার্ক উৎপাদন করেন। ব্যারনের নেটওয়ার্কের মাধ্যমে পাঠানো তথ্য ভাগ হয়ে যেত, তিনি এটিকে ম্যাসেজ-ব্লক নামে দেন। স্বাধীনভাবে, ডোনাল্ড ডেভিস (ন্যাশনাল ফিজিক্যাল ল্যাবরেটরি) একটি অণুরূপ নেটওয়ার্ক ভিত্তি প্রস্তাব এবং বিকশিত করে, যার নাম দেন প্যাকেট-সুইচিং, শব্দটি যা এটার জন্য উপযুক্ত ছিল। লিওনার্ড ক্লেইনরক (এমআইটি) এই প্রযুক্তির গাণিতিক ত্বত্ত তৈরী করেন। টেলিফোন এর সার্কিট-সুইচিং প্রযুক্তির তুলনায় প্যাকেট-সুইচিং প্রযুক্তি ছিল ভাল, ব্যান্ডউডথের যথাযথ ব্যবহার এবং দ্রুত সাড়া পাওয়া যেত।[১]

প্যাকেট সুইচিং হল একটি দ্রুত স্টোর-এবং-সামনে নেটওয়ার্কিং নকশা যেটা ম্যাসেজগুলোকে ভাগ করে আরবিট্রারি প্যাকেটগুলোয় পরিণত করে, রাউটিং ডিসিশন এটা তৈরী করে প্রতি প্যাকেটে। প্রথমদিকের নেটওয়ার্কগুলো ম্যাসেজ সুইচ ব্যবস্থা ব্যবহার করত, যেটায় শক্ত একটি রাউটিং গঠন সিঙ্গেল পয়েন্ট ভুলের প্রবণতা থাকত।[২]

ইন্টারনেট তৈরীতে নেটওয়ার্কসমূহ

এনপিএল

১৯৬৫ সালে ন্যাশনাল ফিজিক্যাল ল্যাবরেটরি (যুক্তরাজ্য) ডোনাল্ড ডেবিস প্রস্তাব করেন জাতীয় তথ্য নেটওয়ার্ক যেটা হবে প্যাকেট সুইচিং কে ভিত্তি করে। এটি জাতীয়ভাবে গ্রহণ করা হয়নি, কিন্তু ১৯৭০ এ তিনি নকশা করেন এবং তৈরী করেন মার্ক-১ প্যাকেট সুইচ নেটওয়ার্ক যেটা ল্যাবরেটরির কাজে ব্যবহার করা হয় এবং এভাবে প্রমাণ করেন যে এটা চালান যায়।[৩] ১৯৭৬-এ ১২টি কম্পিউটার এবং ৭৫ টি টার্মিনাল ডিভাইস একত্র করা হয় এবং ১৯৮৬ সালে ইন্টারনেট এর জায়গা দখল করে নেয়ার আগ পযর্ন্ত আরো যোগ করা হয়।

সাইক্লেডস

এটি ছিল একটি প্যাকেট সুইচিং নেটওয়ার্ক যার নকশা এবং পরিচালনা করেন একজন ফ্রেন্ঞ্চ গবেষক লুইস পোওজিন। এটার প্রথম বিশদব্যাখ্যা করা হয় ১৯৭৩-এ, এটা তৈরী করা হয়েছিল অর্পানেট শুরু করার বিকল্প হিসেবে এবং নেটওয়ার্ক ভিত্তিক গবেষণাকে সহায়তা প্রদান করতে। এটাই প্রথম নেটওয়ার্ক যেখানে হোস্টরা (নেটওয়ার্কের জায়গায়) তাদের পাঠানো ডাটার নির্ভরযোগ্যতার জন্য দায়ী থাকত। অনির্ভরযোগ্য তথ্য পাঠানোর জন্য অনির্ভরযোগ্য ডেটাগ্রাম এবং এন্ড টু এন্ড প্রোটোকল ব্যবস্থা দায়ী।[৪][৫]

নেটওয়ার্কের ইন্টারনেটে রূপান্তর (১৯৭৯-১৯৯০)

টিসিপি/আইপি

Map of the TCP/IP test network in February 1982

লাতিন আমেরিকা

অন্যান্য অঞ্চলের সাথে, লাতিন আমেরিকা এবং ক্যারিবিয়ান ইন্টারনেট অ্যাড্রেসেস রেজিস্ট্রি (LACNIC) এই এলাকার আইপি ঠিকানা, জায়গা এবং অন্যান্য মূল্যবান তথ্য ব্যবস্থাপনা করে। এটির মূল কার্যনিবার্হী ভবন উরুগুয়ে, এটি ডিএনএস রুট, রির্ভাস রুট এবং অন্যান্য সেবা দিয়ে থাকে।

গোফার থেকে ডব্লিউডব্লিউডব্লিউ

This NeXT Computer was used by Sir Tim Berners-Lee at CERN and became the world's first Web server.

অনলাইন জনসংখ্যা ভবিষ্যতবানী

জুপিটার রিসার্চ দ্বারা পরিচালিত একটি গবেষণায় দেখা যায় যে, জনসংখ্যার ৩৮% অনলাইন ব্যবহার করলে এটা বুঝা যাবে যে, ২০১১ তে, পৃথিবীর জনসংখ্যার ২২% লোক ইন্টারনেট ব্যবহার করবে নিয়মিত। রিপোর্টে বলা হয় ১•১ বিলিয়ন লোক নিয়মিত ইন্টারনেট ব্যবহার করে। গবেষণার জন্য জুপিটার রিসার্চ অনলাইন ব্যবহারকারীদের কে জনসংখ্যা হিসেবে আখ্যায়িত করেছে যারা প্রতিদিন ইন্টারনেট ব্যবহার করে। এতে সেলুলার টেলিফোন বাদ দেয়া হয়েছে শুধুমাত্র বহুল ব্যবহৃত ইন্টারনেট প্রবেশের মাধ্যমকেই গণনা করা হয়েছে যেমন- মডেম।[৬]

ইতিহাস ধারা

ইন্টারনেটের ইতিহাস ধারা উন্নয়নের কিছু ধারণা উঠে এসেছে। বিশেষত, ইন্টারনেট উন্নয়নের দলিলপত্র খুজে পাওয়া কঠিন, অনেক কারণে, যার মধ্যে আছে কেন্দ্রীয় দলিল পত্রের অভাব যেটা ইন্টারনেটের উন্নয়নে অবদান রেখেছে।[৭]

আরও পড়ুন

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

টেমপ্লেট:Internet censorship

🔥 Top keywords: রাম নবমীমুজিবনগর দিবসপ্রধান পাতামুজিবনগর সরকারবিশেষ:অনুসন্ধানইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগএক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশবাংলা ভাষামিয়া খলিফারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)আনন্দবাজার পত্রিকাআবহাওয়ারামপহেলা বৈশাখউয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগইসরায়েলইরানরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরমুজিবনগরইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনরিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব২০২৪ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগক্লিওপেট্রাচর্যাপদভূমি পরিমাপশেখ মুজিবুর রহমানজনি সিন্সকাজী নজরুল ইসলামঈদুল আযহাফিলিস্তিনইউটিউবভারতবিকাশআসসালামু আলাইকুমসৌদি আরববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকামুহাম্মাদ