কার্লোস তেবেস

আর্জেন্টিনীয় ফুটবলার

কার্লোস আলবের্তো তেবেস (জন্ম কার্লোস আলবের্তো মার্তিনেজ; ৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৬)[২] একজন আর্জেন্টিনীয় পেশাদার ফুটবলার যিনি একজন ফরোয়ার্ড হিসেবে ইতালীয় ক্লাব জুভেন্টাসের। এর আগে তিনি ম্যানচেস্টার সিটি, বোকা জুনিয়র্স, করিন্থিয়ান্স, ওয়েস্ট হ্যাম ইউনাইটেড এবং ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের হয়ে খেলেছেন।

কার্লোস তেবেস
ম্যানচেস্টার সিটির হয়ে খেলছেন তেবেস।
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামকার্লোস অ্যালবের্তো মার্তিনেজ
জন্ম (1984-02-05) ৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৪ (বয়স ৪০)
জন্ম স্থানকিউদাদেলা, বুয়েনোস আইরেস প্রদেশ, আর্জেন্টিনা
উচ্চতা১.৭৫ মিটার (৫ ফুট ৯ ইঞ্চি)[১]
মাঠে অবস্থানফরোয়ার্ড়
ক্লাবের তথ্য
বর্তমান দল
জুভেন্টাস
জার্সি নম্বর১০
যুব পর্যায়
১৯৯২–১৯৯৬অল বয়েজ
১৯৯৭–২০০১বোকা জুনিয়র্স
জ্যেষ্ঠ পর্যায়*
বছরদলম্যাচ(গোল)
২০০১–২০০৪বোকা জুনিয়র্স৭৫(২৬)
২০০৪–২০০৬করিন্থিয়ান্স৩৮(২৫)
২০০৬–২০০৭ওয়েস্ট হ্যাম ইউনাইটেড২৬(৭)
২০০৭–২০০৯ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড৬৩(১৯)
২০০৯–২০১৩ম্যানচেস্টার সিটি১০৭(৫৮)
২০১৩–জুভেন্টাস(০)
জাতীয় দল
২০০১আর্জেন্টিনা অনূর্ধ্ব ১৭(২)
২০০৪আর্জেন্টিনা অনূর্ধ্ব ২৩(৮)
২০০৪–২০১৫আর্জেন্টিনা৬২(১৩)
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ৩০ মার্চ ২০১৩ তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক।
‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ২৮ অক্টোবর ২০১২ তারিখ অনুযায়ী সঠিক।

তিনি আর্জেন্টিনা থেকে উঠে আসা বিশ্ব ফুটবলের উদীয়মান খেলোয়াড়দের মধ্যে অন্যতম। আর্জেন্টিনার সহযোগী খেলোয়াড় মেসির মত তাকেও নতুন মারাদোনা নামে ডাকা হত। দিয়েগো মারাদোনা একসময় তাকে আর্জেন্টিনার ২১ শতকের গুরু আখ্যা দিয়েছিলেন।[৩] তেবেস পর পর তিন বার বছরের সেরা দক্ষিণ আমেরিকান ফুটবলার-এর খেতাবটি জিতেছেন।

জীবনী

তেবেসের জন্মগত নাম কার্লোস আলবের্তো মার্তিনেস। তিনি বড় হয়েছিলেন ফুয়ের্তে আপাচে নামে একটি এলাকায়। এই অঞ্চলের নামেই তার ডাক নাম হয়েছে আপাচে। যখন অল বয়েজ ও বোকা জুনিয়র্সের মধ্যে তাকে নিয়ে দ্বন্দ্ব শুরু হয় তখন তার পিতা-মাতা তার নামের শেষে মায়ের নাম যোগ করেন।[৪]

তেবেসের ডান কান থেকে গলা ও তার বুক পর্যন্ত পোড়া দাগ রয়েছে। তেবেস একসময় তার মায়ের রান্না ঘরে ঢুকে অসাবধানতাবশত নিজের গায়ের ওপর গরম পানি ঢেলে দিয়েছিলেন। এই ঘটনা যখন ঘটে তখন তার বয়স ছিল মাত্র দশ মাস। এর ফলে তার দেহে তৃতীয় মাত্রার পোড়া ক্ষতের সৃষ্টি করে এবং এর ফলে তাকে ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে প্রায় ২ মাস থাকতে হয়। বর্তমানে তার দেহে স্পষ্টভাবেই এই ক্ষতগুলো দেখা যায়। জুনিয়র ফুটবল ক্লাবে খেলার কারণে শুরুতে তেবেস এই ক্ষত চিহ্ন সারাননি। কিন্তু পরে যখন তিনি বোকা জুনিয়র্সে যোগদেন, তখন ক্লাবের পক্ষ থেকে তাকে প্লাস্টিক শল্য-চিকিৎসার প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল। কিন্তু তিনি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে বলেন এই ক্ষতচিহ্ন তার অতীত ও বর্তমানের স্মৃতিচিহ্ন।[৫]

ক্লাব ক্যারিয়ার

বোকা জুনিয়র্স

করিন্থিয়ান্স

ওয়েস্ট হ্যাম ইউনাইটেড

২০০৭ সালের দলবদল

ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড

আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

🔥 Top keywords: রাম নবমীমুজিবনগর দিবসপ্রধান পাতামুজিবনগর সরকারবিশেষ:অনুসন্ধানইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগএক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশবাংলা ভাষামিয়া খলিফারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)আনন্দবাজার পত্রিকাআবহাওয়ারামপহেলা বৈশাখউয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগইসরায়েলইরানরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরমুজিবনগরইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনরিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব২০২৪ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগক্লিওপেট্রাচর্যাপদভূমি পরিমাপশেখ মুজিবুর রহমানজনি সিন্সকাজী নজরুল ইসলামঈদুল আযহাফিলিস্তিনইউটিউবভারতবিকাশআসসালামু আলাইকুমসৌদি আরববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকামুহাম্মাদ