নাজিব রাজাক
দাতো' শ্রী হাজি মোহাম্মাদ নাজিব বিন তুন হাজি আবদুল রাজাক (জাবি: محمد نجيب بن عبد الرزاق, মালয় উচ্চারণ: [muhammad nadʒɪb]; জন্ম ২৩ জুলাই ১৯৫৩) মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী ছিলেন, যিনি ২০০৯ থেকে ২০১৮ পর্যন্ত দেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তার শাসনকালে বিশেষভাবে ১মালয়েশিয়া ডেভেলপমেন্ট বাংড়হাদ (১এমডিবি) কর্পোরেশন কেলেঙ্কারির আসামি হিসেবে তার নাম উঠে। ১এমডিবি কেলেঙ্কারিতে তার অপরাধের সহিত একাধিক অভিযোগ ছিলো,[২][৩][৪][৫] এবং ২০২০ সালে তিনি সেই অপরাধে আসামি হিসেবে সাব্যস্ত ও দণ্ডিত হন।[৬][৭][৮] পরে তিনি উচ্চ আদালতে আপিল করেছিলেন।[৯][১০] তবে মালয়েশিয়ার সর্বোচ্চ আদালত নাজিবের আপিল খারিজ করে তার ১২ বছরের কারাদণ্ড বহাল রাখে।[১১][১২][১৩] আদালতে কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে সর্বশেষ আপিলে হারার পর কড়া নিরাপত্তায় তাকে কাজাংয়ে দেশটির সর্ববৃহৎ কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।[১৪][১৫][১৬]
ইয়াং হরমাত দাতো' শ্রী হাজি নাজিব রাজাক ডিকে ২ (পাহাং) এসপিএমকে ডিএমকে এসএসএসজে এসপিএসএ এসএসএপি এসআইএমপি এসপিডিকে ডিইউএনএম ডিপি ডিএসএপি পিএনবিএস ডিকে (ব্রুনাই) | |
---|---|
نجيب رزاق | |
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ৩ এপ্রিল ২০০৯ – ৯ মে ২০১৮ | |
সার্বভৌম শাসক |
|
ডেপুটি |
|
পূর্বসূরী | আবদুল্লাহ আহমাদ বাদাবি |
উত্তরসূরী | মাহাথির বিন মোহাম্মদ |
সংযুক্ত মালয় জাতীয় সংঘের সভাপতি | |
কাজের মেয়াদ ২৬ মার্চ ২০০৯ – ১২ মে ২০১৮ | |
ডেপুটি |
|
পূর্বসূরী | আবদুল্লাহ আহমাদ বাদাবি |
উত্তরসূরী | আহমাদ জাহিদ হামিদি |
সংযুক্ত মালয় জাতীয় সংঘের ৯ম যুবপ্রধান | |
কাজের মেয়াদ ১৯৮৭ – ১৯৯৩ | |
রাষ্ট্রপতি | মাহাথির মোহাম্মদ |
পূর্বসূরী | আনোয়ার ইব্রাহিম |
উত্তরসূরী | রাহিম থামবি চিক |
পাহাংয়ের প্রধানমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ৪ মে ১৯৮২ – ১৪ আগস্ট ১৯৮৬ | |
সার্বভৌম শাসক | আহমাদ শাহ |
ভারপ্রাপ্ত | আবদুল রাশিদ আবদুল রাহমান |
পূর্বসূরী | আবদুল রাশিদ আবদুল রাহমান |
উত্তরসূরী | খালিল ইয়াকোব |
আন্তর্জাতিক ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় মালয়েশিয়ার সভাপতি | |
কাজের মেয়াদ ১৯৯৮ – ১৯৯৯ | |
চ্যান্সেলর | আহমাদ শাহ |
পূর্বসূরী | আনোয়ার ইব্রাহিম |
উত্তরসূরী | সানুসি জুনিদ |
মন্ত্রিত্বকালীন ভূমিকা | |
১৯৭৮–১৯৭৯ | জ্বালানি, টেলিযোগাযোগ ও ডাক উপমন্ত্রী |
১৯৭৯–১৯৮১ | শিক্ষা উপমন্ত্রী |
১৯৮১–১৯৮২ | অর্থ উপমন্ত্রী |
১৯৮৬–১৯৮৭ | সংস্কৃতি, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী |
১৯৮৭–১৯৯০ | যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী |
১৯৯০–১৯৯৫ | প্রতিরক্ষা মন্ত্রী |
১৯৯৫–১৯৯৯ | শিক্ষামন্ত্রী |
১৯৯৯–২০০৮ | প্রতিরক্ষা মন্ত্রী |
২০০৪–২০০৯ | উপ-প্রধানমন্ত্রী |
২০০৮–২০১৮ | অর্থমন্ত্রী |
২০১২–২০১৩ | ভারপ্রাপ্ত নারী, পরিবার ও সমাজ উন্নয়ন মন্ত্রী |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | মোহাম্মাদ নাজিব বিন আবদুল রাজাক ২৩ জুলাই ১৯৫৩ কুয়ালা লিপিস, পাহাং, মালয় ফেডারেশন |
রাজনৈতিক দল | সংযুক্ত মালয় জাতীয় সংঘ (ইউএমএনও) (১৯৭৬ সাল থেকে) |
অন্যান্য রাজনৈতিক দল |
|
দাম্পত্য সঙ্গী |
|
সন্তান | ৫ (নাজিফুদ্দিন ও নিজার সহ) |
পিতামাতা |
|
আত্মীয়স্বজন | হিশামুদ্দিন হুসেইন (চাচাতো ভাই) রিজা আজিজ (সৎ পুত্র) |
শিক্ষা |
|
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | নটিংহাম বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসসি)[১] |
স্বাক্ষর |
নাজিব রাজাক | |
---|---|
দেওয়ান রাকায়াত উপদলের প্রতিনিধিত্ব | |
১৯৭৬–১৯৮২ | বারিশান ন্যাশনাল |
১৯৮৬–২০২২ | বারিশান ন্যাশনাল |
পাহাং রাজ্য আইনসভা উপদলের প্রতিনিধিত্ব | |
১৯৮২–১৯৮৬ | বারিশান ন্যাশনাল |
নাজিবর স্ত্রীর রোসমাহ মনসুরর বিরুদ্ধেও অর্থ পাচার এবং কর ফাঁকির মামলা চলছে।[১৭]