মধ্য ইংরেজি

মধ্যযুগীয় ইংরেজি ইংরেজি ভাষার একটি সময় বা যুগ। নরমান কঙ্কোয়েস্ট (নরমান রা ইংল্যান্ড আক্রমণ করে ১০৬৬ সালে) থেকে লেট পনেরশ শতাব্দি পর্যন্ত। ইংরেজি লক্ষনীয় পরিবরর্তন এর মধ্যে দিয়ে যায় ওল্ড ইংলিশ বা পুরাতন যুগের পরে। এ ব্যাপারে অভিজ্ঞ দের মধ্যে মত ভেদ আছে। অক্সফোর্ড ডিক্শনারির মতে মিডল ইংলিশ বা মধ্য যুগীয় ইংরেজি হচ্ছে সেই সময় যখন মধ্য যুগীয় ইংরেজি তে কথা বলা হত (১১৫০ থেকে ১৫০০ সালের মাঝে)। ইংরেজি ভাষার এই ধাপ মোটামুটি উচ্চ এবং মধ্য যুগের শেষ সময়ের পরে আসে।

Middle English
Englisch, Inglis, English
অঞ্চলEngland, some parts of Wales, south east Scotland and Scottish burghs, to some extent Ireland
যুগdeveloped into Early Modern English, Scots, and Yola and Fingallian in Ireland by the 16th century
ইন্দো-ইউরোপীয়
পূর্বসূরী
ভাষা কোডসমূহ
আইএসও ৬৩৯-২enm
আইএসও ৬৩৯-৩enm
আইএসও ৬৩৯-৬meng
এই নিবন্ধটিতে আধ্বব ধ্বনিমূলক চিহ্ন রয়েছে। সঠিক পরিবেশনার সমর্থন ছাড়া, আপনি ইউনিকোড অক্ষরের পরিবর্তে প্রশ্নবোধক চিহ্ন, বক্স, অথবা অন্যান্য চিহ্ন দেখতে পারেন।

মধ্য যুগীয় ইংরেজি তে ব্যকরন গত, উচ্চারন গত এবং লেখনীর ধরনে (orthography)প্রচুর পরিবর্তন আসে। এমন কি মধ্য যুগীয় লেখনী ধরন ও একেক অঞ্চল ভেদে ভিন্ন। এই যুগের যে সব লেখা এখনো টিকে আছে সেগুলো এই অঞ্চল ভেদে লেখনির ভিন্নতা স্পষ্ট ভাবে প্রকাশ করে। [১] পুরনো বা ওল্ড ইংরেজি যথেষ্ট কাঠামোবদ্ধ ছিল। কিন্তু মধ্য যুগীয় ইংরেজি সেই কাঠামবদ্ধতা হারিয়ে ভঙ্গুর হয়, অঞ্চল ভিত্তিক পরিবরর্তনশীল হয় এবং ব্যবহারের উপর ভিত্তি করে ব্যাপক পরিবরর্তন হয়। এই যুগের একদম শেষ দিকে ১৪৭০ সালের দিকে জোহানেস গুটেনবার্গের প্রিন্টিং প্রেস আবিষ্কার হবার মাধ্যমে এবং লন্ডন এর একটি উপভাষা (চ্যান্সারি স্ট্যান্ডারর্ড) কে ভিত্তি করে নতুন একটি কাঠামো প্রতিষ্ঠিত হয়। এই ভাষা ই পরবরর্তি তে আধুনিক ইংরেজি ভাষার কাঠামো দাড় করায়। যদিও সে সময় কার উচ্চারন থেকে আধুনিক ইংরেজির উচ্চারন যথেষ্ট পরিবরর্তিত হয়েছে। মধ্য যুগীয় ইংরেজির পরে আর্লি মডার্ন ইংলিশ (বা প্রাক আধুনিক ইংরেজি) ভাষার আগমন ঘটে। প্রাক আধুনিক ইংরেজি আনুমানিক ১৬৫০ সাল পর্যন্ত ব্যবহার এ ছিল। স্কটস ভাষা এক ই সাথে উত্তর আম্ব্রিয়ান একটি উপভাষা থেকে বিকশিত হচ্ছিল, যা দক্ষিণ পূর্ব স্কটল্যান্ড এ ব্যবহার করা হচ্ছিল প্রায় এক ই সময়ে।

মধ্যযুগীয় ইংরেজির সময় প্রাচীন বা ওল্ড ইংরেজি থেকে আসা ব্যাকরন গত অনেক বৈশিষ্ট্য সরল হয়ে যায় অথবা একদম ই অদৃশ্য হয়ে যায়। বিশেষ্য, বিশেষণ এবং ক্রিয়া (Noun, Adjective and verb) কমতে থাকে, আকারে এবং পরিমানে, এবং শেষ পর্যন্ত বিলুপ্ত হয়ে যায়। নরম্যান ফ্রেঞ থেকে বিপুল পরিমান শব্দ এসে যোগ হয় বিশেষত রাজনীতি, আইন, ধর্ম এবং শিল্পের জন্যে ব্যবহৃত শব্দ। বেসশির ভাগ ইংরেজি শব্দের উৎস জার্মান থেকে আসা এবং এদের মধ্যে প্রাচীন নর্স ভাষার প্রভাব লক্ষনীয়। উচ্চারন এ লক্ষনীয় পরিবর্তন আসে এ সময়ে বিশেষত দীর্ঘ স্বরবর্ন আর ডিপথং (দ্বিত্ব স্বরবর্ন) গুলো পরবরর্তি সময়ে মধ্য যুগীয় ইংরেজির সময় স্বরবর্ন পরিবর্তন এর মধ্যে দিয়ে যায়।

তথ্যসূত্র

🔥 Top keywords: রাম নবমীমুজিবনগর দিবসপ্রধান পাতামুজিবনগর সরকারবিশেষ:অনুসন্ধানইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগএক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশবাংলা ভাষামিয়া খলিফারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)আনন্দবাজার পত্রিকাআবহাওয়ারামপহেলা বৈশাখউয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগইসরায়েলইরানরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরমুজিবনগরইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনরিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব২০২৪ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগক্লিওপেট্রাচর্যাপদভূমি পরিমাপশেখ মুজিবুর রহমানজনি সিন্সকাজী নজরুল ইসলামঈদুল আযহাফিলিস্তিনইউটিউবভারতবিকাশআসসালামু আলাইকুমসৌদি আরববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকামুহাম্মাদ