রাজা মংকুট
ফরা বাট সমডেট ফরা পরামেনথ্রা মাহা মংকুট ফ্রা চোম ক্লাও চাও যু হুয়া (থাইঃ พระบาทสมเด็จพระปรเมนทรมหามงกุฎ พระจอมเกล้าเจ้าอยู่หัว), বা রাজা মংকুট (১৮ অক্টোবর ১৮০৪ – ১ অক্টোবর ১৮৬৮), শ্যামদেশের (থাইল্যান্ডের) চক্রী রাজবংশের চতুর্থ রাজা ছিলেন। তিনি চতুর্থ রামা হিসেবেও পরিচিত ছিলেন। তিনি ১৮৫১ থেকে ১৮৬৮ অবধি রাজত্ব করেছিলেন।
রাজা মংকুট พระจอมเกล้าเจ้าอยู่หัว | |
---|---|
রাজা চতুর্থ রামা | |
শ্যামদেশের রাজা | |
রাজত্ব | ১ এপ্রিল ১৮৫১ – ১ অক্টোবর ১৮৬৮ |
রাজ্যাভিষেক | ২ এপ্রিল ১৮৫১ |
পূর্বসূরি | নাংকলাও (তৃতীয় রামা) |
উত্তরসূরি | চুলালংকরন (পঞ্চম রামা) |
Vice King | পিন্কলাও |
জন্ম | Thonburi Palace, Bangkok Yai, Thonburi, Kingdom of Siam | ১৮ অক্টোবর ১৮০৪
মৃত্যু | ১ অক্টোবর ১৮৬৮ Grand Palace, Phra Nakhon, Phra Nakhon, Kingdom of Siam | (বয়স ৬৩)
দাম্পত্য সঙ্গী | Queen Somanass Waddhanawathy (1851) Queen Debsirindra (1851–1861) Princess Pannarai (1861–1868) |
পিতা | Buddha Loetla Nabhalai |
মাতা | Srisuriyendra |
ধর্ম | বৌদ্ধধর্ম |
স্বাক্ষর |
থাইল্যান্ডের বাইরে, তিনি পরিচিত রাজা ও আমি (কিং এন্ড আই ) মিউজিক্যাল (১৯৫১) এবং চলচ্চিত্রের (১৯৫৬) 'কিং' বা রাজা হিসেবে। এই চলচ্চিত্রটি আন্না ও শ্যামদেশের রাজা (আনা এন্ড দি কিং অফ সিয়াম) চলচ্চিত্রের (১৯৪৬) উপর ভিত্তি করে বানানো। আন্না ও শ্যামদেশ চলচ্চিত্রটি আন্না লেনওয়ান্স সম্পর্কে একজন আমেরিকান মিশনারির উপন্যাসের (১৯৪৪) উপর ভিত্তি করে বানানো। আন্না লেনওয়ান্স রাজা মংকুটের দরবারে ১৯৬২ থেকে ১৯৬৭ অবধি ছিলেন।[১][২][৩][৪][৫]
তার রাজত্বকালে, পশ্চিম সম্প্রসারণবাদের প্রভাব শ্যামদেশ প্রথমবারের মতো অনুভূত হয়। রাজা মংকুট পশ্চিম প্রবর্তিত গ্রহণ করে এবং তার দেশের আধুনিকায়নের উদ্যোগ নেন উভয় প্রযুক্তি এবং সংস্কৃতিতে। এই কারণে শ্যামদেশের মধ্যে তিনি "বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির পিতা" হিসেবে গণ্য।
চক্রী রাজবংশএর রাজারা | |
---|---|
ফ্রা ফুটথায়তফা চুলালক (প্রথম রামা) | |
ফ্রা ফুটথালেটলা নাফালাই (দ্বিতীয় রামা) | |
নাংকলাও (তৃতীয় রামা) | |
মংকুট (চতুর্থ রামা) | |
চুলালংকরন (পঞ্চম রামা) | |
ভজিরাভুধ (ষষ্ঠ রামা) | |
প্রজাধীপক (সপ্তম রামা) | |
আনন্দ মহিদল (অষ্টম রামা) | |
ভূমিবল অতুল্যতেজ (নবম রামা) | |
মহা ভজিরালঙ্কম (দশম রামা) | |
প্রথম জীবন
মংকুট রাজকুমার ইসরাসুনধরনের (দ্বিতীয় রামা) এবং রাজকুমারী বুনরিওডের দ্বিতীয় পুত্র ছিল। তার পিতামহ ফুট্ঠাযতফা চুললক (প্রথম রামা) শ্যামদেশের চক্রী রাজবংশের প্রথম রাজা ছিলেন।[৬]) মংকুট পুরাতন (ঠোনবুড়ি) প্রাসাদে ১৮০৪ সালে জন্মগ্রহণ করেন। ১৮০৯ সালে রাজকুমার ইসরাসুনধরন বুদ্ধ লেতলা নাভালাই (দ্বিতীয় রামা) হিসেবে রাজপদে অধিষ্ঠিত হয়েছিল।[৭]:p. ১৫১
সন্ন্যাস জীবন
১৮২৪ সালে মংকুট একটি শ্যামদেশীয় ঐতিহ্য, যে ২০ বছর বয়সী পুরুষদের একটি সময়ের জন্য ভিক্ষু হওয়া উচিত, অনুসরণ করে একজন বৌদ্ধ ভিক্ষু হয়ে। পৌরোহিত্য অভিষেকে তার নাম হয় 'ভাজিরায়ণ' (পালী Vajirañāṇo)। সেই বছর, তার বাবা মারা যান। ঐতিহ্য অনুযায়ী, মংকুটকে পরবর্তী রাজা করা উচিত ছিল, কিন্তু অভিজাত্য সমাজ পরিবর্তে প্রভাবশালী রাজকুমার জেসাদাবদিন্দ্রকে (নাংকলাও) রাজা করে। মংকুট বুঝতে পারে সিংহাসন অনপনেয় এবং রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র এড়াতে, তিনি সন্ন্যাসী অবস্থা বজায় রাখে।[৮]
রাজা হিসাবে রাজত্ব
তীর্থযাত্রার সাতাশ বছর পরে, রাজা মংকুট ১৮৫১ সালে সিংহাসনে অধিষ্ঠিত হন, ৪৭ বছর বয়সে। তিনি ফ্রা চোম ক্লাও নাম নেন যদিও বিদেশীরা তাকে রাজা মংকুট হিসেবেই উল্লেখ করে। রাজা বিদেশীদের মধ্যেও পরিচিত ছিল, যেমন কয়েকজন ব্রিটেনপন্থি বিশেষ কিছু ব্রিটিশ কর্মকর্তা।[৯]তিনি ব্রিটিশ ও ফরাসি সার্বভৌম ক্ষমতাদের হুমকিতে সচেতন ছিলেন, এই কারণে তিনি অনেক উদ্ভাবনী কার্যক্রম প্রতিষ্ঠা করার নেতৃত্ব নিয়েছিল্রন।[১০]
উপাধি এবং শৈলী
- 1804–1824: His Royal Highness Prince Mongkut Sommuttiwong Phongitsuankrasat Khattiyaratchakuman
- 1824–1851: Vajirañāṇo Bhikkhu (as a Buddhist monk)
- 1851–1868: His Majesty The King of Siam (Rama IV) (Phra Bat Somdech Phra Chom Klao Chao Yu Hua)
পূর্বপুরুষগণ
রাজা মংকুটর পরিবার | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
|
আরো দেখুন
- List of people with the most children
টীকা
তথ্যসূত্র
টেমপ্লেট:Commons+cat
- Abbot Low Moffat, Mongkhut, the King of Siam, Cornell U. P. 1961
- Constance Marilyn Wilson, State and Society in the Reign of King Mongkut, 1851–1868: Thailand on the Eve of Modernization, Ph. D. thesis, Cornell 1970, University Microfilms.
- B. J. Terwiel, A History of Modern Thailand 1767–1942, University of Queensland Press, Australia 1983. This contains some anecdotes not included in the other references.
- Stephen White, John Thomson: A Window to the Orient, University of New Mexico Press, United States. Thomson was a photographer and this book contains his pictures some of which provided the basis for the engravings (sometimes misidentified) in Anna Leonowens' books. There is reference to Mongkut in the introductory text.
- Charles Bukowski, "Women"
- Suárez, Thomas. Early Mapping of Southeast Asia: The Epic Story of Seafarers, Adventurers, and Cartographers Who First Mapped the Regions Between China and India. Singapore: Periplus Editions (HK) Ltd. (1999). Web. Pg. 25
- Winichakul, Thongchai. Siam Mapped: A History of the Geo-Body of a Nation. Various pages from Chapter 2. University of Hawaii Press (1997). Web.
বহিঃসংযোগ
- The King's Thai: Entry to Thai Historical Data – Mongkut's Edicts maintained by Doug Cooper of Center for Research in Computational Linguistics, Bangkok; accessed 2008-07-11.
রাজা মংকুট Chakri Dynasty জন্ম: 18 October 1804 মৃত্যু: 1 October 1868 | ||
রাজত্বকাল শিরোনাম | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী নাংকলাও | শ্যামদেশের রাজা 1851–1868 | উত্তরসূরী চুলালংকরন |