২০১৬ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০

২০১৬ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের নির্দেশনায় পরিচালিত আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতার ৬ষ্ঠ আসর। ৮ মার্চ থেকে ৩ এপ্রিল পর্যন্ত এ ক্রিকেট প্রতিযোগিতাটি ২০১৬ সালে প্রথমবারের মতো ভারতে ও সর্বশেষবারের মতো দুই বছর অন্তর অনুষ্ঠিত হয়।[১][২][৩][৪] পরবর্তী আসর ২০২০ সালে অনুষ্ঠিত হবে। ২৮ জানুয়ারি, ২০১৫ তারিখে দুবাইয়ে অনুষ্ঠিত প্রথম সভা শেষে আইসিসি ভারতকে প্রতিযোগিতার স্বাগতিক দেশ হিসেবে ঘোষণা করে। পূর্বতন চ্যাম্পিয়ন শ্রীলঙ্কা সুপার টেন পর্বে ইংল্যান্ডের কাছে ১০ রানে পরাজিত হয়ে প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়।[৫]

২০১৬ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০
২০১৬ টি২০ বিশ্বকাপ লোগো
তারিখ৮ মার্চ – ৩ এপ্রিল, ২০১৬
তত্ত্বাবধায়কআন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল
ক্রিকেটের ধরনটুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক
প্রতিযোগিতার ধরনগ্রুপ পর্ব ও নক-আউট
আয়োজক ভারত
বিজয়ীক্রিকেট ওয়েস্ট ইন্ডিজ ওয়েস্ট ইন্ডিজ (২য় শিরোপা)
অংশগ্রহণকারী দলসংখ্যা১০ (সুপার টেন)
১৬ (সর্বমোট)
খেলার সংখ্যা৩৫
প্রতিযোগিতার সেরা খেলোয়াড়ভারত বিরাট কোহলি
সর্বাধিক রান সংগ্রহকারীবাংলাদেশ তামিম ইকবাল (২৯৫)
সর্বাধিক উইকেটধারীআফগানিস্তান মোহাম্মাদ নবী (১২)

ভারতের সাতটি শহরে প্রতিযোগিতার খেলাগুলো অনুষ্ঠিত হয়। তন্মধ্যে, কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে চূড়ান্ত খেলায় ইংল্যান্ডকে পরাজিত করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ শিরোপা জয় করে। ভারতীয় ব্যাটসম্যান বিরাট কোহলি টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন, অন্যদিকে বাংলাদেশের তামিম ইকবাল এবং আফগানিস্তানের মোহাম্মাদ নবী যথাক্রমে টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রান সংগ্রহকারী এবং সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী হন।

দলসমূহ

২০১৪ সালের ন্যায় দ্বিতীয়বারের মতো এ প্রতিযোগিতায় ১৬-দল অংশগ্রহণ করে। আইসিসি'র পূর্ণ সদস্যভূক্ত ১০টি দল স্বয়ংক্রিয়ভাবে খেলে। পাশাপাশি আয়ারল্যান্ড ও স্কটল্যান্ডে ৬-২৬ জুলাই, ২০১৫ অনুষ্ঠিত ২০১৫ সালের আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ বাছাইপর্ব থেকে শীর্ষ ৬টি সহযোগী সদস্যভূক্ত দলও খেলার সুযোগ পায়। দলগুলো হচ্ছে - আয়ারল্যান্ড, স্কটল্যান্ড, আফগানিস্তান, হংকং, নেদারল্যান্ডস এবং ওমান। বাছাইপর্বের পূর্বে ওমানের শুধুমাত্র টুয়েন্টি২০ মর্যাদার অধিকারী ছিল। কিন্তু বিশ্ব টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে খেলার সুযোগ লাভের ফলে দলটি টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে খেলার মর্যাদা পেয়েছে।[৬]

৩০ এপ্রিল, ২০১৪ তারিখ অনুযায়ী আইসিসি টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক চ্যাম্পিয়নশীপের র‌্যাঙ্কিং অনুযায়ী পূর্ণাঙ্গ সদস্যভূক্ত শীর্ষ আট দল সুপার টেন পর্বে স্বয়ংক্রিয়ভাবে খেলে। বাদ-বাকী আট দল গ্রুপ-পর্বে খেলে। গ্রুপ পর্বে আফগানিস্তান ও বাংলাদেশ সুপার টেন পর্বে খেলার সুযোগ লাভ করে।

অক্টোবর, ২০১৫ সালে পিসিবি’র সভাপতি শাহরিয়ার খান বলেন যে, শ্রীলঙ্কায় প্রস্তাবিত সিরিজে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারত না খেললে তারা প্রতিযোগিতা বয়কট করবে।[৭] পরবর্তীতে সিরিজটি বাতিল হলেও ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সালে সরকারের সম্মতিক্রমে পাকিস্তান দল ভারত সফরে এ প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়।[৮] মার্চের শুরুতে প্রতিযোগিতা আরম্ভের পূর্বে পাকিস্তান থেকে একটি প্রতিনিধি দল নিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখতে ভারত সফরে যায়।[৯] পরিদর্শনের পর পিসিবি খেলাটি ধর্মশালা থেকে কলকাতা কিংবা মোহালিতে স্থানান্তরের অনুরোধ জানায়।[১০] ৯ মার্চ আইসিসি কর্তৃপক্ষ ইডেন গার্ডেন্সে আয়োজনের জন্য সিদ্ধান্ত নেয়।[১১] ১১ মার্চ পাকিস্তান প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের বিষয়টি নিশ্চিত করে।[১০][১১][১২]

মাঠসমূহ

২১ জুলাই, ২০১৫ তারিখে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) খেলা আয়োজনের লক্ষ্যে শহরের নাম ঘোষণা করে। বেঙ্গালুরু, চেন্নাই, দিল্লি, ধর্মশালা, মোহালি, মুম্বইনাগপুরের পাশাপাশি কলকাতায় চূড়ান্ত খেলা আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।[১৩]

তন্মধ্যে, চেন্নাইয়ের এম. এ. চিদম্বরম স্টেডিয়ামের তিনটি স্ট্যান্ডের অবকাঠামোগত বিষয়ে আইনাদেশ বলবৎ থাকায় কোন খেলা হয়নি।[১৪] নাগপুরের ভিসিএ স্টেডিয়ামে গ্রুপ বি ও ধর্মশালার এইচপিসিএ স্টেডিয়ামে গ্রুপ এ’র সকল খেলা হয়।[১৫]

এইচপিসিএ স্টেডিয়ামে পূর্ব-নির্ধারিত[১৬] চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তানের খেলাটিতে পাকিস্তান দলের প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা বিষয়ে অপারগতা প্রকাশ করায়[১৭] কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে অনুষ্ঠিত হয়।[১৮]

ধর্মশালাবেঙ্গালুরুমুম্বইভারতে অনুষ্ঠিত ২০১৬ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ খেলার মাঠসমূহ।
হিমাচল প্রদেশ
ক্রিকেট সংস্থা
স্টেডিয়াম
এম. চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামওয়াংখেড়ে স্টেডিয়াম
আসন সংখ্যা: ২৩,০০০আসন সংখ্যা: ৪০,০০০আসন সংখ্যা: ৩২,০০০
কলকাতা
ইডেন গার্ডেন্স
আসন সংখ্যা: ৬৬,৩৪৯
দিল্লিমোহালিনাগপুর
অরুণ জেটলি ক্রিকেট স্টেডিয়ামইন্দ্রজিৎ সিং বিন্দ্রা স্টেডিয়ামবিদর্ভ ক্রিকেট সংস্থা স্টেডিয়াম
আসন সংখ্যা: ৪০,৭১৫আসন সংখ্যা: ২৬,৯৫০আসন সংখ্যা: ৪৫,০০০
মাঠশহরআসন সংখ্যাখেলার সংখ্যা
ইডেন গার্ডেন্সকলকাতা৬৬,৩৪৯৫ (ফাইনাল)
এম. চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামবেঙ্গালুরু৪০,০০০
ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামমুম্বই৩২,০০০৪ (সেমি-ফাইনাল)
হিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট সংস্থা স্টেডিয়ামধর্মশালা২৩,০০০৭ (গ্রুপ পর্ব)
অরুণ জেটলি ক্রিকেট স্টেডিয়ামদিল্লি৪০,৭১৫৪ (সেমি-ফাইনাল)
ইন্দ্রজিৎ সিং বিন্দ্রা স্টেডিয়ামমোহালি২৬,৯৫০
বিদর্ভ ক্রিকেট সংস্থা স্টেডিয়ামনাগপুর৪৫,০০০৯ (গ্রুপ পর্ব)

প্রস্তুতিমূলক খেলা

খেলা পরিচালনাকারী কর্মকর্তা

আইসিসি রেফারিদের সেরা তালিকা থেকে নিম্নোক্ত সাতজন সদস্য ম্যাচ রেফারির দায়িত্ব পালন করেন:[১৯]

মাঠে খেলা পরিচালনার্থে আইসিসি’র সেরা আম্পায়ার তালিকা থেকে ১২জন, আম্পায়ার ও রেফারিদের আন্তর্জাতিক তালিকা থেকে ১০জন এবং আইসিসি সহযোগী ও অনুমোদিত আম্পায়ার তালিকা থেকে ২জন সদস্য যৌথভাবে সম্পন্ন করেন:[১৯]

দলীয় সদস্য

প্রতিযোগিতা শুরুর পূর্বে প্রত্যেক দল ১৫-সদস্যবিশিষ্ট খেলোয়াড়ের তালিকা প্রকাশ করে।

অংশগ্রহণকারী দল

যোগ্যতাদল
স্বাগতিক  ভারত
পূর্ণাঙ্গ সদস্য  অস্ট্রেলিয়া
 ইংল্যান্ড
 নিউজিল্যান্ড
 পাকিস্তান
 দক্ষিণ আফ্রিকা
 শ্রীলঙ্কা
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ
 বাংলাদেশ
 জিম্বাবুয়ে
বাছাই পর্ব  স্কটল্যান্ড
 আয়ারল্যান্ড
 হংকং
 নেদারল্যান্ডস
 আফগানিস্তান
 ওমান

ট্রফি প্রদর্শন

'নিশান ট্রফি প্রদর্শন' নামে পরিচিত এ বৈশ্বিক প্রদর্শনটি ১৩ ডিসেম্বর থেকে ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলে। অংশগ্রহণকারী ১৬ দেশে ট্রফি প্রদর্শন করা হয়। বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতাকে সামনে রেখে এ কার্যক্রমটি পরিচালিত হয়।[২০] ১৩ ডিসেম্বর স্কটল্যান্ডে এ প্রদর্শন কার্যক্রমের সূত্রপাত হয় ও ১ ফেব্রুয়ারি নতুন দিল্লিতে শেষ হয়।

গ্রুপ পর্ব

গ্রুপ এ

দল খে ফ.হ. এনআরআর
 বাংলাদেশ+১.৯৩৮
 নেদারল্যান্ডস+০.১৫৪
 ওমান-১.৫২১
 আয়ারল্যান্ড-০.৬৮৫

     সুপার টেনে উত্তীর্ণ

৯ মার্চ
১৫:০০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
বাংলাদেশ 
১৫৩/৭ (২০ ওভার)
বনাম
 নেদারল্যান্ডস
১৪৫/৭ (২০ ওভার)
পিটার বোরেন ২৯ (২৮)
আল-আমিন হোসেন ২/২৪ (৩ ওভার)
  • নেদারল্যান্ডস টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

৯ মার্চ
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
আয়ারল্যান্ড 
১৫৪/৫ (২০ ওভার)
বনাম
 ওমান
১৫৭/৮ (১৯.৪ ওভার)
গ্যারি উইলসন ৩৮ (৩৪)
মুনিস আনসারী ৩/৩৭ (৪ ওভার)
  • আয়ারল্যান্ড টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

১১ মার্চ
১৫:০০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
বনাম
  • ওমান টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • বৃষ্টির কারণে খেলা অনুষ্ঠিত হয়নি।
  • খেলার ফলাফলে নেদারল্যান্ডস প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়।[২১]

১১ মার্চ
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
বাংলাদেশ 
৯৪/২ (৮ ওভার)
বনাম
তামিম ইকবাল ৪৭ (২৬)
জর্জ ডকরেল ১/১১৮ (২ ওভার)
  • আয়ারল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • বৃষ্টির কারণে উভয় দলের ওভার সংখ্যা ১২ নির্ধারণ করা হয়।
  • বাংলাদেশের ইনিংস চলাকালে পুনরায় বৃষ্টি আঘাত হানে; পরবর্তীতে আর খেলা অনুষ্ঠিত হয়নি।
  • খেলার ফলাফলে আয়ারল্যান্ড প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়।[২২]

১৩ মার্চ
১৫:০০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
নেদারল্যান্ডস 
৫৯/৫ (৬ ওভার)
বনাম
 আয়ারল্যান্ড
৪৭/৭ (৬ ওভার)
  • আয়ারল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • বৃষ্টির কারণে উভয় দলের ওভার সংখ্যা ৬ নির্ধারণ করা হয়।

১৩ মার্চ
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
বাংলাদেশ 
১৮০/২ (২০ ওভার)
বনাম
 ওমান
৬৫/৯ (১২ ওভার)
তামিম ইকবাল ১০৩* (৬৩)
খাওয়ার আলী ১/২৪ (৩ ওভার)
  • ওমান টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • বৃষ্টির কারণে ওমানের জয়ের লক্ষ্যমাত্রা ১২ ওভারে ১২০ রান নির্ধারণ করা হয়।
  • খেলার ফলাফলে ওমান প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়; অন্যদিকে বাংলাদেশ সুপার টেন পর্বে খেলার সুযোগ পায়।[২৩]
  • প্রথম বাংলাদেশী ক্রিকেটার হিসেবে তামিম ইকবাল টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে সেঞ্চুরি ও ১,০০০ রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন।[২৪]

গ্রুপ বি

দল খে ফ.হ. এনআরআর
 আফগানিস্তান+১.৫৪০
 জিম্বাবুয়ে-০.৫৬৭
 স্কটল্যান্ড-০.১৩২
 হংকং-১.০১৭

     সুপার টেনে উত্তীর্ণ

৮ মার্চ
১৫:০০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
জিম্বাবুয়ে 
১৫৮/৮ (২০ ওভার)
বনাম
 হংকং
১৪৪/৬ (২০ ওভার)
  • হংকং টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • রায়ান ক্যাম্পবেল (হংকং) তার টি২০আই অভিষেক হয়।
  • ৪৪ বছর ৩০ দিন বয়সে রায়ান ক্যাম্পবেল টি২০আইয়ে সর্বাপেক্ষা বয়োঃজ্যেষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে অভিষিক্ত হন।[২৫]

৮ মার্চ
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
আফগানিস্তান 
১৭০/৫ (২০ ওভার)
বনাম
 স্কটল্যান্ড
১৫৬/৫ (২০ ওভার)
জর্জ মানসে ৪১ (২৯)
রশীদ খান ২/২৮ (৪ ওভার)
  • আফগানিস্তান টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

১০ মার্চ
১৫:০০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
জিম্বাবুয়ে 
১৪৭/৭ (২০ ওভার)
বনাম
 স্কটল্যান্ড
১৩৬ (১৯.৪ ওভার)
শন উইলিয়ামস ৫৩ (৩৬)
মার্ক ওয়াট ২/২১ (৪ ওভার)
  • জিম্বাবুয়ে টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • খেলার ফলাফলে স্কটল্যান্ড প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়।[২৬]

১০ মার্চ
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
হংকং 
১১৬/৬ (২০ ওভার)
বনাম
 আফগানিস্তান
১১৯/৪ (১৮ ওভার)
আনশুমান রাথ ২৮ (৩১)
মোহাম্মাদ নবী ৪/২০ (৪ ওভার)
  • হংকং টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • খেলার ফলাফলে হংকং প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়।[২৭]

১২ মার্চ
১৫:০০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
আফগানিস্তান 
১৮৬/৬ (২০ ওভার)
বনাম
 জিম্বাবুয়ে
১২৭ (১৯.৪ ওভার)
  • আফগানিস্তান টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • খেলার ফলাফলে জিম্বাবুয়ে প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়। অন্যদিকে, আফগানিস্তান সুপার টেন পর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে।[২৮]

১২ মার্চ
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
হংকং 
১২৭/৭ (২০ ওভার)
বনাম
 স্কটল্যান্ড
৭৮/২ (৮ ওভার)
ম্যাথু ক্রস ২২ (১৪)
আইজাজ খান ১/১১ (১ ওভার)
  • হংকং টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • বৃষ্টির কারণে স্কটল্যান্ডের জয়ের লক্ষ্যমাত্রা ১০ ওভারে ৭৬ রান নির্ধারণ করা হয়।
  • আইসিসি প্রতিযোগিতায় স্কটল্যান্ডের প্রথম বিজয়।[২৯]

সুপার টেন

যোগ্যতাদল
স্বাগতিক  ভারত
পূর্ণাঙ্গ সদস্য  অস্ট্রেলিয়া
 ইংল্যান্ড
 নিউজিল্যান্ড
 পাকিস্তান
 দক্ষিণ আফ্রিকা
 শ্রীলঙ্কা
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ
প্রথম পর্বের উত্তীর্ণ দলসমূহ  বাংলাদেশ
 আফগানিস্তান

গ্রুপ ক

দল খেলা জয় পরাজয় ফলাফল হয়নি এনআরআর পয়েন্ট
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ+০.৩৫৯
 ইংল্যান্ড+০.১৪৫
 দক্ষিণ আফ্রিকা+০.৬৫১
 শ্রীলঙ্কা-০.৪৬১
 আফগানিস্তান-০.৭১৫

     নক-আউট পর্বে উত্তীর্ণ      এলুমিনেট

১৬ মার্চ
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ইংল্যান্ড 
১৮২/৬ (২০ ওভার)
বনাম
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ
১৮৩/৪ (১৮.১ ওভার)
জো রুট ৪৮ (৩৬)
আন্দ্রে রাসেল ২/৩৬ (৪ ওভার)
ক্রিস গেইল ১০০* (৪৮)
আদিল রশিদ ১/২০ (২ ওভার)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৬ উইকেটে জয়ী
ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়াম, মুম্বই
আম্পায়ার: ক্রিস গফানি (নিউজিল্যান্ড) ও রড টাকার (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: ক্রিস গেইল (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • ক্রিস গেইল (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) বিশ্ব টুয়েন্টি২০ খেলায় দ্রুততম সেঞ্চুরি হাঁকান।[৩০]
  • প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে ক্রিস গেইল বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতায় দুইটি সেঞ্চুরি করেছেন।[৩১]
  • ক্রিস গেইল টুয়েন্টি২০ খেলায় সর্বাধিক ছক্কা (৯৮) ও বিশ্ব টুয়েন্টি২০ খেলায় সর্বাধিক ছক্কা (৬০) হাঁকান।[৩২]

১৭ মার্চ
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
আফগানিস্তান 
১৫৩/৭ (২০ ওভার)
বনাম
 শ্রীলঙ্কা
১৫৫/৪ (১৮.৫ ওভার)
আসগর আফগান ৬২ (৪৭)
থিসারা পেরেরা ৩/৩৩ (৪ ওভার)
শ্রীলঙ্কা ৬ উইকেটে জয়ী
ইডেন গার্ডেন্স, কলকাতা
আম্পায়ার: ব্রুস অক্সেনফোর্ড (অস্ট্রেলিয়া) ও জোয়েল উইলসন (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: তিলকরত্নে দিলশান (শ্রীলঙ্কা)
  • আফগানিস্তান টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

১৮ মার্চ
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
দক্ষিণ আফ্রিকা 
২২৯/৪ (২০ ওভার)
বনাম
 ইংল্যান্ড
২৩০/৮ (১৯.৪ ওভার)
হাশিম আমলা ৫৮ (৩১)
মঈন আলী ২/৩৪ (৪ ওভার)
জো রুট ৮৩ (৪৪)
কাইল এ্যাবট ৩/৪১ (৩.৪ ওভার)
ইংল্যান্ড ২ উইকেটে জয়ী
ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়াম, মুম্বই
আম্পায়ার: সুন্দরাম রবি (ভারত) ও পল রেইফেল (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: জো রুট (ইংল্যান্ড)
  • ইংল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • বিশ্ব টুয়েন্টি২০ খেলায় সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়লাভের ঘটনা এটি এবং সকল টুযেন্টি২০ আন্তর্জাতিকে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের ঘটনা।[৩৩]
  • ইংল্যান্ড তাদের প্রথম পঞ্চাশ রান তোলে মাত্র ১৭ বলে যা টুযেন্টি২০ আন্তর্জাতিকে যৌথভাবে দ্বিতীয় দ্রুততম রান সংগ্রহ।[৩৪]
  • হাশিম আমলা (দক্ষিণ আফ্রিকা) মধ্যে বরখাস্ত মধ্যে সবচেয়ে বেশি রান টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে (২২৪)।[৩৪]
  • কুইন্টন ডি কক দক্ষিণ আফ্রিকার একজন খেলোয়াড়ের জন্য টুয়েন্টি২০তে দ্রুততম পঞ্চাশ রেকর্ডটি সমান (২১)।[৩৪]

২০ মার্চ
১৫:০০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
দক্ষিণ আফ্রিকা 
২০৯/৫ (২০ ওভার)
বনাম
 আফগানিস্তান
১৭২ (২০ ওভার)
দক্ষিণ আফ্রিকা ৩৭ রানে জয়ী
ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়াম, মুম্বই
আম্পায়ার: ক্রিস গফানি (নিউজিল্যান্ড) ও পল রেইফেল (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: ক্রিস মরিস (দক্ষিণ আফ্রিকা)
  • দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • এবি ডি ভিলিয়ার্স (দক্ষিণ আফ্রিকা) বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতায় এক ওভারে যৌথভাবে-দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান করেন (২৯)।[৩৫]
  • আফগানিস্তানের মোট রান টি২০আই ম্যাচে টেস্ট দলের বিপক্ষে একটি সহযোগী দলের তোলা সর্বোচ্চ রান।[৩৫]

২০ মার্চ
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
শ্রীলঙ্কা 
১২২/৯ (২০ ওভার)
বনাম
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ
১২৭/৩ (১৮.২ ওভার)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৭ উইকেটে জয়ী
এম. চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম, বেঙ্গালুরু
আম্পায়ার: আলীম দার (পাকিস্তান) ও যোহান ক্লোয়েত (দক্ষিণ আফ্রিকা)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: আন্দ্রে ফ্লেচার (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

২৩ মার্চ
১৫:০০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ইংল্যান্ড 
১৪২/৭ (২০ ওভার)
বনাম
 আফগানিস্তান
১২৭/৯ (২০ ওভার)
মঈন আলী ৪১* (৩৩)
মোহাম্মাদ নবী ২/১৭ (৪ ওভার)
রশীদ খান ২/১৭ (৪ ওভার)
শফিকউল্লাহ ৩৫* (২০)
আদিল রশিদ ২/১৮ (৩ ওভার)
ইংল্যান্ড ১৫ রানে জয়ী
ফিরোজ শাহ কোটলা মাঠ, দিল্লি
আম্পায়ার: সুন্দরাম রবি (ভারত) ও রড টাকার (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: মঈন আলী (ইংল্যান্ড)
  • ইংল্যান্ড টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • খেলার ফলাফলে আফগানিস্তান প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়।[৩৬]
  • ফিরোজ শাহ কোটলা মাঠে প্রথম টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক অনুষ্ঠিত হয়।[৩৭]

২৫ মার্চ
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
দক্ষিণ আফ্রিকা 
১২২/৮ (২০ ওভার)
বনাম
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ
১২৩/৭ (১৯.৪ ওভার)
কুইন্টন ডি কক ৪৭ (৪৬)
ক্রিস গেইল ২/১৭ (৩ ওভার)
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • খেলার ফলাফলে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সেমি-ফাইনালে উন্নীত হয়।[৩৮]
  • মারলন স্যামুয়েলস টি২০আই ১,০০০ রান পাস করা ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে দ্বিতীয় খেলোয়াড় হয়েছেন।[৩৯]
  • ডোয়েন ব্র্যাভো টি২০আইয়ে ১,০০০ রান পাস করা ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে তৃতীয় খেলোয়াড় হয়েছেন।[৩৯]

২৬ মার্চ
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ইংল্যান্ড 
১৭১/৪ (২০ ওভার)
বনাম
 শ্রীলঙ্কা
১৬১/৮ (২০ ওভার)
ইংল্যান্ড ১০ রানে বিজয়ী
ফিরোজ শাহ কোটলা মাঠ, দিল্লি
আম্পায়ার: পল রেইফেল (অস্ট্রেলিয়া) ও রড টাকার (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: জস বাটলার (ইংল্যান্ড)
  • শ্রীলঙ্কা টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • খেলার ফলাফলে ইংল্যান্ড সেমি-ফাইনালে উপনীত হয়; অন্যদিকে, শ্রীলঙ্কা ও দক্ষিণ আফ্রিকা প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়।[৪০]

২৭ মার্চ
১৫:০০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
আফগানিস্তান 
১২৩/৭ (২০ ওভার)
বনাম
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ
১১৭/৮ (২০ ওভার)
ডোয়েন ব্র্যাভো ২৮ (২৯)
রশীদ খান ২/২৬ (৪ ওভার)
মোহাম্মাদ নবী ২/২৬ (৪ ওভার)
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • এভিন লুইস (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) তার টি২০আই অভিষেক হয়।
  • বিশ্ব টুয়েন্টি২০ খেলায় আফগানিস্তান সফলভাবে ২য় সর্বনিম্ন রান তুলে জয় পায়।[৪১]

২৮ মার্চ
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
শ্রীলঙ্কা 
১২০/৩ (১৯.৩ ওভার)
বনাম
 দক্ষিণ আফ্রিকা
১২২/২ (১৭.৪ ওভার)
হাশিম আমলা ৫৬* (৫২)
সুরঙ্গা লকমল ১/২৮ (৩.৪ ওভার)
দক্ষিণ আফ্রিকা ৮ উইকেটে বিজয়ী
ফিরোজ শাহ কোটলা মাঠ, দিল্লি
আম্পায়ার: সুন্দরাম রবি (ভারত) ও রড টাকার (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: এ্যারন ফাঙ্গিসো (দক্ষিণ আফ্রিকা)
  • দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • তিলকরত্নে দিলশান (শ্রীলঙ্কা) সর্বাধিক সংখ্যক বিশ্ব টুয়েন্টি২০ ম্যাচ খেলেছেন (৩৫)।[৪২]
  • হাশিম আমলা টি২০আই দক্ষিণ আফ্রিকার ১,০০০ রান পাস করা চতুর্থ খেলোয়াড় হয়েছেন।[৪৩]

গ্রুপ খ

দল খেলা জয় পরাজয় ফলাফল হয়নি এনআরআর পয়েন্ট
 নিউজিল্যান্ড+১.৯০০
 ভারত-০.৩০৫
 অস্ট্রেলিয়া+০.২৩৩
 পাকিস্তান-০.০৯৩
 বাংলাদেশ-১.৮০৫

     নক-আউট পর্বে উত্তীর্ণ      এলুমিনেট

১৫ মার্চ
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
নিউজিল্যান্ড 
১২৬/৭ (২০ ওভার)
বনাম
 ভারত
৭৯ (১৮.১ ওভার)
  • নিউজিল্যান্ড টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • মিচেল স্যান্টনার নিউজিল্যান্ডীয় স্পিনাররূপে টি২০আই আন্তর্জাতিকে সেরা বোলিং পরিসংখ্যান (৪/১১) গড়েন।[৪৪]

১৬ মার্চ
১৫:০০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
পাকিস্তান 
২০১/৫ (২০ ওভার)
বনাম
 বাংলাদেশ
১৪৬/৬ (২০ ওভার)
  • পাকিস্তান টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • সাকিব আল হাসান ২য় বাংলাদেশী খেলোয়াড় হিসেবে টি২০আইয়ে ১,০০০ রান অতিক্রম করেন।[৪৫]
  • এছাড়া সাকিব আল হাসান দ্বিতীয় অল-রাউন্ডার হিসেবে টি২০আইয়ে ১,০০০ রান এবং ৫০ উইকেট লাভ করেন।[৪৫]

১৮ মার্চ
১৫:০০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
নিউজিল্যান্ড 
১৪২/৮ (২০ ওভার)
বনাম
 অস্ট্রেলিয়া
১৩৪/৯ (২০ ওভার)
  • নিউজিল্যান্ড টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

১৯ মার্চ
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
পাকিস্তান 
১১৮/৫ (১৮ ওভার)
বনাম
 ভারত
১১৯/৪ (১৫.৫ ওভার)
বিরাট কোহলি ৫৫*(৩৭)
মোহাম্মদ সামি ২/১৭ (২ ওভার)
  • ভারত টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • মাঠ ভেজা থাকায় উভয় দলের ইনিংস ১৮ ওভারে নির্ধারিত হয়।
  • আইসিসি বিশ্বকাপের ওডিআই ও টি২০আইয়ের উভয় আসরে ভারত পাকিস্তানের বিপক্ষে ধারাবাহিকভাবে ১১শ খেলায় জয়লাভ করে।[৪৬]
  • আহমেদ শেহজাদ পাকিস্তানের ৫ম খেলোয়াড় হিসেবে টি২০আইয়ে ১,০০০ রান তোলেন।[৪৭]

২১ মার্চ
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
বাংলাদেশ 
১৫৬/৫ (২০ ওভার)
বনাম
 অস্ট্রেলিয়া
১৫৭/৭ (১৮.৩ ওভার)
  • অস্ট্রেলিয়া টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • সাকলাইন সজিব (বাংলাদেশ) তার টি২০আই অভিষেক হয়।
  • ডেভিড ওয়ার্নার (অস্ট্রেলিয়া) টি২০আই ক্রিকেটে ৪র্থ খেলোয়াড় হিসেবে ৬,০০০ রান অতিক্রম করেন।[৪৮]

২২ মার্চ
১৫:০০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
নিউজিল্যান্ড 
১৮০/৫ (২০ ওভার)
বনাম
 পাকিস্তান
১৫৮/৫ (২০ ওভার)
শারজিল খান ৪৭ (২৫)
অ্যাডাম মিলেন ২/২৫ (৪ ওভার)
  • নিউজিল্যান্ড টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • খেলার ফলাফলে নিউজিল্যান্ড সেমি-ফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে।[৪৯]
  • শহীদ আফ্রিদি (পাকিস্তান) বিশ্ব টি২০আই ম্যাচে শীর্ষস্থানীয় উইকেট শিকারী হয়েছিলেন (৩৯) হন।[৫০]

২৩ মার্চ
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
ভারত 
১৪৬/৭ (২০ ওভার)
বনাম
 বাংলাদেশ
১৪৫/৯ (২০ ওভার)
  • বাংলাদেশ টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • খেলার ফলাফলে বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়।[৫১]
  • এটি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ খেলায় ৪র্থ ১ রানে জয়ের ফলাফল।[৫২]
  • টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে প্রথমবারের মতো শেষ তিন বলে তিন উইকেটের পতন ঘটে।[৫২]
  • মহেন্দ্র সিং ধোনি (ভারত) পঞ্চম খেলোয়াড় হিসেবে টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে১,০০০ রান সংগ্রহ করেন।[৫২]

২৫ মার্চ
১৫:০০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
অস্ট্রেলিয়া 
১৯৩/৪ (২০ ওভার)
বনাম
 পাকিস্তান
১৭২/৮ (২০ ওভার)
স্টিভ স্মিথ ৬১* (৪৩)
ইমাদ ওয়াসিম ২/৩১ (৪ ওভার)
খালিদ লতিফ ৪৬ (৪১)
জেমস ফকনার ৫/২৮ (৪ ওভার)
  • অস্ট্রেলিয়া টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • খেলার ফলাফলে পাকিস্তান প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়।[৫৩]
  • জেমস ফকনার অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে ১ম ও বৈশ্বিকভাবে ১৭শ খেলোয়াড়রূপে টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে ৫-উইকেট লাভ করেন।[৫৪]
  • টি২০আইয়ে অস্ট্রেলিয়া ষষ্ঠ ক্ষুদ্রতম ব্যবধানে (২১ রান) জয়লাভ করে।[৫৫]

২৬ মার্চ
১৫:০০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
নিউজিল্যান্ড 
১৪৫/৮ (২০ ওভার)
বনাম
 বাংলাদেশ
৭০ (১৫.৪ ওভার)
শুভাগত হোম ১৬* (১৭)
গ্রান্ট এলিয়ট ৩/১২ (৪ ওভার)
নিউজিল্যান্ড ৭৫ রানে জয়ী
ইডেন গার্ডেন্স, কলকাতা
আম্পায়ার: যোহান ক্লোয়েত (দক্ষিণ আফ্রিকা) ও মাইকেল গফ (ইংল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: কেন উইলিয়ামসন (নিউজিল্যান্ড)
  • নিউজিল্যান্ড টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • হেনরি নিকোলস (নিউজিল্যান্ড) তার টি২০আই অভিষেক হয়।
  • মুস্তাফিজুর রহমান টি২০আইয়ে বাংলাদেশের ২য় ও বৈশ্বিকভাবে ১৮শ খেলোয়াড়রূপে ৫-উইকেট লাভ করেন।[৫৬]
  • টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে বাংলাদেশ সর্বনিম্ন রান (৭০) সংগ্রহ করে।[৫৭]
  • খেলায় সর্বমোট ১০জন বোল্ড হন, যা টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে সর্বাধিক।[৫৮]

২৭ মার্চ
১৯:৩০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
অস্ট্রেলিয়া 
১৬০/৬ (২০ ওভার)
বনাম
 ভারত
১৬১/৪ (১৯.১ ওভার)
বিরাট কোহলি ৮২* (৫১)
শেন ওয়াটসন ২/২৩ (৪ ওভার)
  • অস্ট্রেলিয়া টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • খেলার ফলাফলে ভারত সেমি-ফাইনালে উন্নীত হয়; অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়া প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়।[৫৯]
  • শেন ওয়াটসন (অস্ট্রেলিয়া) তার সর্বশেষ আন্তর্জাতিকে অংশ নেন।[৬০]
  • বিরাট কোহলি (ভারত) টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে ৩৯ ইনিংসে ১,৫০০ রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন।[৬১]
  • টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে এক পঞ্জিকা বর্ষে বিরাট কোহলি সর্বাধিক (৬) ম্যান অব দ্য ম্যাচ পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়াও এক পঞ্জিকা বর্ষে সর্বাধিক ৫৩৬ রান তোলেন।[৬২][৬৩]
  • রবিচন্দ্রন অশ্বিন ভারতের প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে ৫০ উইকেট পান।[৬৪]
  • মহেন্দ্র সিং ধোনি (ভারত) বিশ্ব টুয়েন্টি২০ খেলায় উইকেট-কিপার হিসেবে সর্বাধিক ৩২ ডিসমিসাল করেন।[৬৫]

নক-আউট পর্ব

নিরাপত্তাজনিত কারণে আইসিসি ঘোষণা করে যে, পাকিস্তান যদি গ্রুপ ২-এ দ্বিতীয় স্থান দখল করে তাহলে ৩০ মার্চ দিল্লিতে অনুষ্ঠিত সেমি-ফাইনালে খেলবে। অন্যথায়, মুম্বইয়ে খেলা হবে।[৬৬]

 সেমিফাইনালফাইনাল
         
খ১    নিউজিল্যান্ড১৫৩/৭ (২০ ওভার) 
ক২    ইংল্যান্ড১৫৯/৩ (১৭.১ ওভার) 
   ক২    ইংল্যান্ড১৫৫/৯ (২০ ওভার)
  ক১    ওয়েস্ট ইন্ডিজ১৬১/৬ (১৯.৪ ওভার)
ক১    ওয়েস্ট ইন্ডিজ১৯৬/৩ (১৯.৪ ওভার)
খ২    ভারত১৯২/২ (২০ ওভার) 

সেমি-ফাইনাল

৩০ মার্চ
১৯:০০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
 নিউজিল্যান্ড
১৫৩/৭ (২০ ওভার)
বনাম
 ইংল্যান্ড
১৫৯/৩ (১৭.১ ওভার)
কলিন মানরো ৪৬ (৩২)
বেন স্টোকস ৩/২৬ (৪ ওভার)
জেসন রয় ৭৮ (৪৪)
ইশ সোধি ২/৪২ (৪ ওভার)
ইংল্যান্ড ৭ উইকেটে জয়ী
ফিরোজ শাহ কোটলা মাঠ, দিল্লি
আম্পায়ার: কুমার ধর্মসেনা (শ্রীলঙ্কা) ও রড টাকার (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: জেসন রয় (ইংল্যান্ড)
  • ইংল্যান্ড টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • জেসন রয় বিশ্ব টুয়েন্টি২০ খেলায় ইংল্যান্ডের পক্ষে ২৬ বলে দ্বিতীয় দ্রুততম অর্ধ-শতক করেন।[৬৭]
  • মার্টিন গাপটিলকেন উইলিয়ামসন (নিউজিল্যান্ড) টি২০আইয়ে দ্বিতীয় জুটি হিসেবে ১,০০০ রানের জুটি গড়েন।

৩১ মার্চ
১৯:০০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
 ভারত
১৯২/২ (২০ ওভার)
বনাম
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ
১৯৬/৩ (১৯.৪ ওভার)
লেন্ডল সিমন্স ৮২* (৫১)
বিরাট কোহলি ১/১৫ (১.৪ ওভার)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৭ উইকেটে জয়ী
ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়াম, মুম্বই
আম্পায়ার: ইয়ান গোল্ড (ইংল্যান্ড) ও রিচার্ড কেটেলবরা (ইংল্যান্ড)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: লেন্ডল সিমন্স (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
  • বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতার নক-আউট পর্বে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফলভাবে সর্বোচ্চ রানের লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করে।[৬৮]

ফাইনাল

৩ এপ্রিল
১৯:০০ (দিন/রাত)
স্কোরকার্ড
 ইংল্যান্ড
১৫৫/৯ (২০ ওভার)
বনাম
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ
১৬১/৬ (১৯.৪ ওভার)
জো রুট ৫৪ (৩৬)
কার্লোস ব্রাদওয়েট ৩/২৩ (৪ ওভার)
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৪ উইকেটে জয়ী
ইডেন গার্ডেন্স, কলকাতা
আম্পায়ার: কুমার ধর্মসেনা (শ্রীলঙ্কা) ও রড টাকার (অস্ট্রেলিয়া)
ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়: মারলন স্যামুয়েলস (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)
  • ওয়েস্ট ইন্ডিজ টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।

পরিসংখ্যান

সর্বাধিক রান

খেলোয়াড়খেলাইনিংসরানগড়এসআরসর্বোচ্চ১০০৫০চারছক্কা
তামিম ইকবাল২৯৫৭৩.৭৫১৪২.৫১১০৩*২৪১৪
বিরাট কোহলি২৭৩১৩৬.৫০১৪৬.৭৭৮৯*২৯
জো রুট২৪৯৪৯.৮০১৪৬.৪৭৮৩২৪
মোহাম্মাদ শেহজাদ২২২৩১.৭১১৪০.৫০৬১২৩১২
জস বাটলার১৯১৪৭.৭৫১৫৯.১৬৬৬*১৩১২

উৎস: ক্রিকইনফো[৬৯]

সর্বাধিক উইকেট

খেলোয়াড়খেলাইনিংসউইকেটওভারইকো.গড়ইনিংসে সেরাএস/আর৪-উইঃ৫-উইঃ
মোহাম্মাদ নবী১২১৭৬.০৭১৩.৬৬৪/২০১৩.৪
রশীদ খান১১২৮৬.৫৩১৬.৬৩৩/১১১৫.২
মিচেল স্যান্টনার১০১৮.১৬.২৭১১.৪০৪/১১১০.৯
ইশ সোধি১০১৯.৪৬.১০১২.০০৩/১৮১১.৮
সাকিব আল হাসান১০২৩৭.২১১৬.৬০৪/১৫১৩.৮

উৎস: ক্রিকইনফো[৭০]

আর্থিক সাফল্য

এই প্রতিযোগিতার জন্য আয়কর হিসাবে ২৩ মিলিয়ন আমেরিকান ডলার ( ভারতীয় মুদ্রায় ১৬১ কোটি) ভারত সরকারকে দিতে হয়েছে আইসিসি’কে।

তথ্যসূত্র

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ

🔥 Top keywords: প্রধান পাতাবিশেষ:অনুসন্ধানরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর২০২৪ আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপকাজী নজরুল ইসলামবাংলাদেশ ডাক বিভাগশেখ মুজিবুর রহমানএক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশছয় দফা আন্দোলনক্লিওপেট্রাবাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধভারতের সাধারণ নির্বাচন, ২০২৪আবহাওয়ামুহাম্মাদব্লু হোয়েল (খেলা)বাংলা ভাষাইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনবাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকাভারতভূমি পরিমাপবাংলা ভাষা আন্দোলনমহাত্মা গান্ধীমিয়া খলিফামৌলিক পদার্থের তালিকাবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলপহেলা বৈশাখপদ্মা সেতুলোকসভা কেন্দ্রের তালিকামাইকেল মধুসূদন দত্তসুনীল ছেত্রীবাংলাদেশের পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের তালিকাবিশেষ:সাম্প্রতিক পরিবর্তনসমূহআসসালামু আলাইকুমপশ্চিমবঙ্গবাংলাদেশে পালিত দিবসসমূহশেখ হাসিনাবাংলাদেশের শিক্ষামন্ত্রীজয়নুল আবেদিন