ইয়েন্স ক্রেস্তিঅ্যান স্কউ
ইয়েন্স ক্রেস্তিঅ্যান স্কউ (ডেনীয়: Jens Christian Skou, ডেনীয় উচ্চারণ: [ˈjens ˈkʰʁestjæn ˈskʌwˀ]; ৮ অক্টোবর ১৯১৮ – ২৮ মে ২০১৮) ছিলেন একজন নোবেল পুরস্কার জয়ী ডেনীয় প্রাণরসায়নবিদ।[১]
ইয়েন্স ক্রেস্তিঅ্যান স্কউ | |
---|---|
Jens Christian Skou | |
জন্ম | লেমভিগ, ডেনমার্ক | ৮ অক্টোবর ১৯১৮
মৃত্যু | ২৮ মে ২০১৮ রিসকভ, অরহুস, ডেনমার্ক | (বয়স ৯৯)
জাতীয়তা | ড্যানীয় |
মাতৃশিক্ষায়তন | কোপেনহেগেন বিশ্ববিদ্যালয় |
পরিচিতির কারণ | Na+,K+-এটিপিএইস |
পুরস্কার | ১৯৯৭, রসায়নে নোবেল পুরস্কার |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | শারীরবৃত্ত, জৈব-পদার্থবিজ্ঞান, প্রাণরসায়ন |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | অরহুস বিশ্ববিদ্যালয় |
প্রারম্ভিক জীবন
স্কউ ডেনমার্কের লেমভিগে এক ধনী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা ম্যাগনাস মার্টিনাস স্কউ ছিলেন কাঠ ও কয়লা ব্যবসায়ী। তিনি মারা যাওয়ার পরে স্কউয়ের মা আনে-মার্গ্রেথ স্কউ প্রতিষ্ঠানটির দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ১৫ বছর বয়সে স্কউ জিল্যান্ডের হ্যাসলেভের একটি বোর্ডিং স্কুলে ভর্তি হন। তিনি ১৯৪৪ সালে কোপেনহেগেন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চিকিৎসা বিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন এবং ১৯৫৪ সালে তিনি ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৪৭ সালে তিনি অরহুস বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দেন এবং ১৯৭৭ সালে তিনি জৈব-পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক নিযুক্ত হন। তিনি ১৯৮৮ সালে অরহুস বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অবসর গ্রহণ করলেও শারীরবৃত্ত বিভাগে (বর্তমানে জীবঔষধী বিভাগের অংশ) অধ্যাপনা অব্যাহত রাখেন।
কর্মজীবন
১৯৭৭ সালে তিনি সোডিয়াম-পটাশিয়াম এটিপিএইজ আবিষ্কারের জন্য পল বয়ার এবং জন ই. ওয়াকারের সাথে যৌথভাবে রসায়নে নোবেল পুরস্কার অর্জন করেন।[২] তার মৃত্যুর সময় তিনি ছিলেন সর্বশেষ ডেনীয় নোবেল বিজয়ী এবং অরহুস বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম নোবেল বিজয়ী।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
- "জেন্স সি. স্কউ"। Nobelprize.org।