কাতার সশস্ত্র বাহিনী
কাতার সশস্ত্র বাহিনী কাতার এর সামরিক বাহিনী। ২০১৫ সাল থেকে, কাতার বছরে গড়ে ২,০০০ স্নাতক বাধ্যতামূলকভাবে সামরিক বাহিনীতে যোগদান বাস্তবায়ন করছে।[৩]
কাতার সশস্ত্র বাহিনী | |
---|---|
Emblem of Qatar | |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯৭১ |
সার্ভিস শাখা | * কাতার সেনা বাহিনী
|
প্রধান কার্যালয় | দোহা |
নেতৃত্ব | |
কমান্ডার ইন চিফ | শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি |
প্রতিরক্ষা বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী | ড. খালিদ বিন মুহাম্মদ আল আওিয়াহ |
সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান | লেফটেন্যান্ট জেনারেল ঘানেম বিন শাহীন আল-ঘানেম |
লোকবল | |
সেনাবাহিনীর বয়স | ১৮ |
সামরিক বাহিনীতে সেবাদানে সক্ষম | ৩,৮৯,৪৮৭ পুরুষ, বয়স ১৫-৪৯ (২০১০), ২১,০০০ মহিলা, বয়স ১৫-৪৯ (২০১০) |
সেনাবাহিনীতে যোগদানের উপযুক্ত | ৩,২১,৯৭৪ পুরুষ, বয়স ১৫-৪৯ (২০১০), ১,৪০,১৭৬ মহিলা, বয়স ১৫-৪৯ (২০১০) |
বছরে সামরিক বয়সে পৌছায় | ৬,৪২৯ পুরুষ (২০১০), ৫,১৬২ মহিলা(২০১০) |
সক্রিয় কর্মিবৃন্দ | ৩৬০০০ মোট কর্মী[১]
|
সংরক্ষিত কর্মিবৃন্দ | ১৪,৫০০ সংরক্ষিত মোট সৈন্য |
ব্যয় | |
বাজেট | ইউ.এস $ ৫.৯০৭ বিলিয়ন (২০১০)[২] |
শতকরা জিডিপি | ২.৫ % (২০১৬) |
সম্পর্কিত নিবন্ধ | |
ইতিহাস | আরব যুদ্ধ, লিবিয়া গৃহযুদ্ধ, ইয়েমেনে সৌদি আরবের নেতৃত্বাধীন হস্তক্ষেপ |
সিআইপিআরআই এর ২০১০ সালের হিসাব অনুসারে, কাতারের প্রতিরক্ষা ব্যয় মোট ১.৯১৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা কাতার জিডিপি-এর প্রায় ১.৫%।[২]
কাতার ২০০২ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে প্রতিরক্ষা চুক্তি স্বাক্ষর করেছে,[৪] ২০১৩ সালে[৫] যুক্তরাজ্য এবং ১৯৯৪ সালে ফ্রান্সের সঙ্গে সামরিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল।
উপসাগরীয় সহযোগিতা কাউন্সিল যৌথ প্রতিরক্ষা প্রচেষ্টায় কাতার সক্রিয় ভূমিকা পালন করে আসছে। সংগঠনে আরো ৫টি সহযোগী দেশ আছে, এদের মধ্যে অন্যতম ইউ.এ.ই, এবং ওমান। এছাড়াও কাতারে মধ্যপ্রাচ্যের বৃহত্তম মার্কিন সামরিক ঘাঁটি ২০১৭ সালে ওয়াশিংটনের নিয়ন্ত্রণাধীন একটি সামরিক অ্যাটাচ অফিস উদ্বোধন হয়।[৬]
এসআইপিআরআই-এর তথ্য অনুযায়ী কাতার তাদের সামরিক পরিকল্পনাগুলো দ্রুত রূপান্তরিত করা এবং তার সশস্ত্র বাহিনীর শক্তি উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করার জন্য ২০১৪ সাল থেকে দ্রুতগতিতে কাজ করে যাচ্ছে এবং ২০১০-১৪ সালে কাতার বিশ্বব্যাপী ৪৬তম বৃহত্তম অস্ত্র আমদানিকারক দেশ ছিল।
কাতার ২০১৩ সালে জার্মানি থেকে ৬২টি ট্যাঙ্ক এবং ২৪টি স্ব-চালিত বন্দুক, ২০১৪ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৪টি হেলিকপ্টার ও ৩টি এ.ই.ডব্লিউ বিমান এবং স্পেন থেকে ২টি ট্যাঙ্কার বিমান আমদানি করেছিল।[৭] ২০১৬ সালে প্যাট্রিয়ট প্যাক-৩ এমএসই ব্যাটারির সংযোজনের মাধ্যমে কাতার সশস্ত্র বাহিনী শত্রুর হাত থেকে বিমান ও জাহাজ রক্ষায় আরো একধাপ এগিয়েছে,[৮] এক্সসিট এমএম ৪০, ব্লক ৩ এবং মার্টার অ্যান্টি-জাহাজ মিসাইল সশস্ত্র বাহিনীকে আরো শক্তিশালী করেছে।[৯]
ইতিহাস
১৯৭১ সালে দেশটি যুক্তরাজ্য থেকে স্বাধীনতা অর্জনের পর সশস্ত্র বাহিনী প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৯৯১ সালে কাতার সশস্ত্রবাহিনী খাফজী যুদ্ধ ও উপসাগরীয় যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিল।[১০]
জুলাই ২০০৮ সালে, মার্কিন প্রতিরক্ষা নিরাপত্তা সহযোগিতা সংস্থা কাতারের যৌক্তিক সহায়তা, প্রশিক্ষণ এবং সংশ্লিষ্ট সরঞ্জাম ও পরিষেবাদির অনুরোধে সাড়া দেয় এবং সহায়তা ব্যবস্থা মোট মূল্য $৪০০ মিলিয়ন ডলার হিসাবে নির্ধারণ করা হয়।
মার্চ ২০১১ সালে, কাতার লিবিয়ান নো-ফ্লাই জোনে তার বিমান বাহিনীর অংশগ্রহণের ঘোষণা দেয়।
ইয়েমেনে সৌদি আরবের নেতৃত্বাধীন হস্তক্ষেপ
আলজাজিরা সংবাদ অনুযায়ী, ডিসেম্বর ২০১৬ সালে কাতার সশস্ত্র বাহিনী ইয়েমেনের বহিষ্কৃত রাষ্ট্রপতি আব্দুরব্বু মনসুর হাদি এর সশস্ত্র বাহিনীর সৈন্যদের বিপক্ষে যুদ্ধে ১০০০ স্থল সৈন্য নিয়োজিত করেছিল এবং ২০০ টি আর্মার্ড হেলিকপ্টার এবং ৩০টি আপাচি হেলিকপ্টারের মাধ্যমে ইয়েমেনের মরিব প্রদেশে হামলা চালিয়েছিল কাতার সশস্ত্র বাহিনী।[১১]
ইয়েমেনে অবস্থানকালে কাতার সশস্ত্র বাহিনীর ৪ জন নিহত এবং ২ জন আহত হয়েছিলেন।[১২]
সামরিক শাখা
সেনাবাহিনী
কাতার সেনাবাহিনী কাতার সশস্ত্র বাহিনীর বৃহত্তম শাখা।
বৃটিশদের সঙ্গে অস্ত্র চুক্তি বাতিলের পর, ফ্রান্সের সঙ্গে কাতারের সম্পর্ক গড়ে উঠায় ১৯৮০ এর দশকে সকল অস্ত্র ফ্রান্স থেকেই আমদানি করতো।
ট্যাঙ্ক ব্যাটালিয়ন ফরাসি-নির্মিত এ.এম.এক্স-৩০ প্রধান যুদ্ধ ট্যাংক নিয়ে সজ্জিত ছিল, পরে জার্মানির লিওপার্ড ২এ৭ প্রতিস্থাপন করা হয়।[১৩] অন্যান্য যুদ্ধযানগুলোর মধ্যে ফরাসি এ.এম.এক্স-১০পি এপিসি এবং ফ্রেঞ্চ ভ্যাব রয়েছে, যা স্ট্যান্ডার্ড হুইলড যুদ্ধের যানবাহন হিসাবে গৃহীত হয়েছে।
আর্টিলারি ইউনিটিতে কয়েকটি ফ্রেঞ্চ ১৫৫ মিমি স্ব-চালিত হিটজাইটার রয়েছে। প্রধান অ্যান্টিট্যাঙ্ক অস্ত্র ফরাসি মিলান ক্ষেপণাস্ত্র। এছাড়াও কাতার অবৈধভাবে আফগান বিদ্রোহী গোষ্ঠী থেকে কিছু ক্ষেপণাস্ত্র উদ্ধার করে সংরক্ষণ করেছিল। একটি সময়ে যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মধ্য প্রাচ্যের উপর শক্ত নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখার চেষ্টায় ছিল তখন কাতার ক্ষেপণাস্ত্রগুলো প্রত্যাখ্যান করতে অস্বীকার করেছিল। ফলে মার্কিন সেনেট ১৯৮৮ সালে কাতারকে সব অস্ত্র বিক্রি নিষিদ্ধ করেছিল। পরবর্তীতে ১৯৯০-এর দশকে কাতার দায় স্বীকার করলে এই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়।
১৯৯১ সালে উপসাগরীয় যুদ্ধে কাতারি ট্যাংক ব্যাটালিয়ন যুদ্ধ করেছিল, তাদের এ্যামএক্স -৩০ যুদ্ধযানগুলো খাফজি যুদ্ধতেও অংশগ্রহণ করেছিল। বেশিরভাগ পাকিস্তানীদের নিয়ে কাতারি সেনাবাহিনী গঠিত, যুদ্ধের সময় তারা নিজেদের সুষ্ঠুভাবে মেলে ধরেছিল।[১৪]
কাতার ২৪টি স্ব-চালিত বন্দুক পিএইচজেড ২০০০ এবং ৬২ টি লিওপার্ড ২টি প্রধান যুদ্ধ ট্যাংক সরবরাহের জন্য জার্মান প্রতিরক্ষা সংস্থা ক্রস-মাফফি ওয়েগম্যান (কেএমডব্লিউ) এর সাথে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে।[১৫]
সেনাবাহিনী গঠিত দল
- রাজকীয় নিরাপত্তা বাহিনী
- পদাতিক ব্যাটালিয়ন
- পদাতিক ব্যাটালিয়ন
- পদাতিক ব্যাটালিয়ন
- কাতার সেনা বাহিনী
- বিশেষ বাহিনী কোম্পানি
- যান্ত্রিক পদাতিক ব্যাটালিয়ন
- যান্ত্রিক পদাতিক ব্যাটালিয়ন
- যান্ত্রিক পদাতিক ব্যাটালিয়ন
- যান্ত্রিক পদাতিক ব্যাটালিয়ন
- আর্টিলারি ব্যাটালিয়ন
- আর্টিলারি ব্যাটালিয়ন
- আর্টিলারি ব্যাটালিয়ন
- আর্টিলারি ব্যাটালিয়ন
- আর্টিলারি ব্যাটালিয়ন
- বিমান ধ্বংসী পদাতিক ব্যাটালিয়ন
- আর্মার্ড ব্রিগেড
- মর্টার ব্যাটালিয়ন
- ট্যাংক ব্যাটালিয়ন
- যান্ত্রিক পদাতিক ব্যাটালিয়ন
- ট্যাংক ধ্বংসী পদাতিক ব্যাটালিয়ন
ট্যাংক এবং যুদ্ধযান
- ৬২x লিওপার্ড ২এ৭+ আদেশ - ৩২ সংগ্রহে আছে [১৭] (২০০ সংযোজনের অপেক্ষায়)[১৮][১৯]
- ৩০-৪৪x এএমএক্স-৩০ এমবিটি[২০] - to be replaced by Leopard 2[১৮]
- ১x এএমএক্স-৩০ডি পুনরুদ্ধার ট্যাংক
- ৩৬x এমওডব্লিউএজি পিরানহা এমকে-II ৮x৮ সিসিটিএস-৯০এমেম কামান[২১]
- ৪x এমওডব্লিউএজি পিরানহা এআরভিস- উদ্ধারযান[২২]
- ৪০x এএমএক্স-১০পি আইএফভি (অজানা অবস্থান)
- ১৫৮x রেনল্ট ট্রাক ভিএবি ৬x৬ এপিসি
- ৪x রেনল্ট ট্রাক ভিএবি\ভিপিএম-৮১ ৪x৪ এপিসি ৮১ মিমি মর্টার
- ২৪x রেনল্ট ট্রাক ভিএবি ৪x৪\৬x৬ ভিসিএসি-হট এপিসি এমবিডিএ হট ট্যাংক ধ্বংসী লান্চার[২৩]
- ৩২ ফিনেক হালকা অস্ত্র সজ্জিত যানবাহন (সংযোজনের অপেক্ষায়)
- ২৭x রেনল্ট শেরপা ২ হালকা কৌশলগত যান[২৪]
- ১২x নেক্স্টার এএমএক্স-১০আরসি ১০৫ এমএম ৬x৬ এআরভি
- ৩০x নেক্স্টার এএমএক্স-ভিসিআই আইএফভি (অজানা)
- ৮x ক্যাডিল্যাক এলএভি ভি১৫০ কমান্ডো ৪x৪ এপিসি
- ৬x এম জেনারেল হাম্ভি এম১১১৫এ২ ৪x৪
- ১৬x ভিবিএল ৪x৪ এপিসি
- ৩২x ইংগেসা ইই-৯ কেসকাভেল ৯০এমেম ৬x৬ এআরভি
- ১০x ডাইম্লার এফভি-৭০১ ফেরেট ৪x৪ এআরভি (অজানা)
- ৩০x এ্যালিস সারাসেন ৬x৬ এপিসি (অজানা)
- ৫x শেপরা এপিসি
- ল্যান্ড রোভার
- মার্সিডিজ বেঞ্জ ইউনিমগ ইউ-৪০০০\ইউ-৫০০০ ট্রাক
- আইভেকু Stralis trucks
- সিনোট্রাক এইচওডব্লিওও টি৭এইচ ট্রাক
- কামাজ ট্রাক
- ২০x থাইসেন হান্চেল ইউআর-৪১৬ ৪x৪ এপিসি
- সি৪আই
কামান
নাম | নির্মাতা | নমুনা | সংখ্যা | ছবি | মন্তব্য | |
---|---|---|---|---|---|---|
গোলা | ||||||
এল ১৬ ৮১এমএম | যুক্তরাজ্য | গোলা | ৩০ | |||
কামান | ||||||
এএমএক্স এফ৩ ১৫৫এমএম | ফ্রান্স | স্ব-চালিত ক্ষুদ্র কামানবিশেষ | ২২ | প্রতিস্থাপন পিজেডএইচ ২০০০ | ||
পিজেডএইচ ২০০০ ১৫৫এমএম | জার্মানি | স্ব-চালিত ক্ষুদ্র কামানবিশেষ | ২৪ | |||
জি৫ ১৫৫এমএম | রাশিয়া | গুনটানা ছোট কামান | ১২ | G5 155mm towed howitzer[২৫] - প্রতিস্থাপন পিজেডএইচ ২০০০[১৮] | ||
বিএম-২১ গ্রেড ১২২এমএম | সোভিয়েত ইউনিয়ন | একাধিক রকেট লঞ্চার | অজানা | |||
এস্ট্রস II এমএলআরএস | ব্রাজিল | একাধিক রকেট লঞ্চার | ৩ | ১২৭এমএম এসএস-৩০ বা ১৮০এমএম এসএস-৪০ | ||
এইচআইএমএআরএস | যুক্তরাষ্ট্র | একাধিক রকেট লঞ্চার | ৭ | ২০১২ সালের ডিসেম্বরে কাতার ৭ এম ১৪২ টি হিমার্স সিস্টেমের সম্ভাব্য বিদেশী সামরিক বিক্রয় এবং ৬০ এম ৫৭ এমজিএম-১৪০ এটিএক্সএমএস ব্লক ১ এ টি টি ২ কে একক রকেট এবং ৩০ এম৩১এ১ নির্দেশিত একাধিক রকেট লঞ্চার (জিএমএলআরএস) একক রকেট। চুক্তিতে আনুমানিক $৪০৬ মিলিয়ন খরচ হবে।[২৬] |
- ১৫x ব্রান্ডটি ১২০এমএম ভারী কামান
- ৪০x কার্ল গোস্তাভ এম২-৫৫০ ৮৪ছমএম আরসিএলস
- ৪৮x এমবিডিএ হট ১,০০০ টি ক্ষেপণাস্ত্র সঙ্গে ট্যাংক ধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চার
- ১০০x এমবিডিএ এমআইএলএএন ৬৩০ টি ক্ষেপণাস্ত্র সঙ্গে ট্যাংক ধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চার
- বোফরস্ এটি৪সিএস হালকা এটিআরএল
- সুইংফায়ার ট্যাংক বিধ্বংসী কামান
- ৫০x এফজিএম-১৪৮ জেভলিন সিএলইউস ৫০০ ট্যাংক ধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র (প্রক্রিয়াধীন)[২৭]
আকাশ প্রতিরক্ষা
নাম | নির্মাতা | নমুনা | সংখ্যা | ছবি | মন্তব্য | |
---|---|---|---|---|---|---|
বিমান ধ্বংসী কামান | ||||||
প্যাট্রিয়ট পিএসি -৩ | যুক্তরাষ্ট্র | বিমান ধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র | ১১ | ২০১২ সালে কাতার ১১ টি প্যাট্রিয়ট প্যাক-৩ লঞ্চার এবং ২৪৬ টি প্যাট্রিয়ট এমআইএম-১০৪ ই গাইডেন্স বর্ধিত মিসাইল এর সংযোজনের অনুরোধ করেছিল।[২৮] | ||
রেপিয়ার | যুক্তরাজ্য | বিমান ধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র | 18 | ১৮টি লন্চার, ২৫০টি কামান এবং ৬টি রাডার | ||
রোনাল্ড | ফ্রান্স | বিমান ধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র | ৯ | |||
থ্যাড | যুক্তরাষ্ট্র | বিমান ধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র | ১২ | |||
ব্লোপাইপ | যুক্তরাজ্য | বিমান ধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র | ৬ | ৬টি লঞ্চার সহ ৫০টি কামান | ||
মিস্ট্রাল | ফ্রান্স | বিমান ধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র | ২৪ | ২৪টি লঞ্চার সহ ৫০০টি কামান | ||
স্টিঙ্গার | যুক্তরাষ্ট্র | বিমান ধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র | ১২ | ১২টি লঞ্চার সহ ৬০টি কামান |
হালকা অস্ত্র
- হ্যাকলার ও কুচ এইচকে৪
- এসআইজি সয়ার পি২২৬
- এসএন্ডডব্লিউ মডেল-১০
- হ্যাকলার ও কুচ এমপি৫ এ৩
- স্টার্লিং এমকে-IV\এল২এ৩
- ৩,০০০x এম১৬এ-১[৩০]
- ৩,০০০x কোল্ট সিএআর-১৫এ১
- ১০০x কোল্ট এম৪ কার্বাইন
- একে-৪৭[৩১]
- হ্যাকলার ও কুচ এইচকে২১[৩২]
- ২০০x এম২০৩ গ্রেনেড লঞ্চার, এম২০৩-পিআই
- ব্যারেট এম৮২এ১
- একেএম
- এম২ ব্রোয়িং মেশিন গান
- ভালমেট এম৭৬
- ভালমেট এম৬৩
- হ্যাকলার ও কুচ জি৩এ৩
- এফএন এফএএল ৫০-০০
- এফএন এমএজি ৬০-০০\টি-১৪
- এফএন মিনিমি
- মসবার্গ মডেল-৭০০
আরও দেখুন
- Military ranks of Qatar