ক্যান্টারবেরি
ক্যান্টারবেরি (ইংরেজি: Canterbury; (/ˈkæntərbəri/ (ⓘ), /-bɛri/)[৩] হল ইংল্যান্ডের কেন্টের সিটি অফ ক্যান্টারবেরি স্থানীয় সরকার জেলার কেন্দ্রে অবস্থিত একটি ক্যাথিড্রাল শহর ও ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান। এটি স্টোউর নদীর তীরে অবস্থিত।
ক্যান্টারবেরি | |
---|---|
গ্রেট স্টোউর নদীর তীরে অবস্থিত ক্যান্টারবেরি | |
ক্যান্টারবেরির সিলমোহর | |
জনসংখ্যা | ৫৫,২৪০ (২০১১)[১] |
ওএস গ্রিড তথ্য | TR145575 |
• লন্ডন | ৫৪ মাইল (৮৭ কিমি)[২] |
জেলা |
|
শায়ার কাউন্টি |
|
দেশ | ইংল্যান্ড |
সার্বভৌম রাষ্ট্র | যুক্তরাজ্য |
পোস্ট শহর | CANTERBURY |
পোস্টকোড জেলা | CT1–CT4 |
ডায়ালিং কোড | 01227 |
পুলিশ | |
অগ্নিকাণ্ড | |
অ্যাম্বুলেন্স | |
ইউকে সংসদ |
|
সপ্তম শতাব্দী নাগাদ পৌত্তলিকতাবাদী কেন্ট রাজ্যে প্রেরিত শিষ্যের দায়িত্ব পালনকারী সন্ত অগাস্টিনের গুরুত্বের নিরিখে ক্যান্টারবেরির আর্চবিশপ চার্চ অফ ইংল্যান্ড ও সমগ্র বিশ্বের অ্যাংলিকান কমিউনিয়নের প্রাইমেট পরিগণিত হন। শহরের ক্যাথিড্রালটি ১১৭০ সালে টমাস বেকেট শহিদ হওয়ার পরেই একটি প্রধান তীর্থস্থানে পরিণত হয়। যদিও ১০১২ সালে রাজা কানুটের লোকেদের হাতে সন্ত অ্যালফেজের হত্যাকাণ্ডের পরেই এটি একটি উল্লেখযোগ্য তীর্থস্থানে পরিণত হয়েছিল। বেকেটের বেদিতে তীর্থযাত্রা চতুর্দশ শতাব্দীতে জিওফ্রে চসার রচিত দ্য ক্যান্টারবেরি টেলস গ্রন্থের অন্যতম বিষয়বস্তু।
ক্যান্টারবেরি একটি জনপ্রিয় পর্যটনকেন্দ্র।[৪] এই শহরের অর্থনীতি পর্যটনের উপর অতিমাত্রায় নির্ভরশীল। এই শহরে প্রথম জনবসতি স্থাপিত হয় পুরা প্রস্তর যুগে। কেল্টিক ক্যান্টিয়াকি ও জুট কেন্ট রাজ্যের রাজধানী ছিল ক্যান্টারবেরি। এই অঞ্চলে অনেক ঐতিহাসিক স্থাপনা রয়েছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য রোমান যুগে নির্মিত ও চতুর্দশ শতাব্দীতে পুনর্নির্মিত একটি নগরপ্রাচীর, সেন্ট অগাস্টিন’স অ্যাবির ধ্বংসাবশেষ, একটি নর্ম্যান দুর্গ এবং বিশ্বের প্রাচীনতম চালু বিদ্যালয় দ্য কিং’স স্কুল। আধুনিক সংযোজনগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য মার্লো থিয়েটার এবং কেন্ট কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাবের কেন্দ্র সেন্ট লরেন্স গ্রাউন্ড। এছাড়া কেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়, ক্যান্টারবেরি ক্রাইস্ট চার্চ বিশ্ববিদ্যালয়, ইউনিভার্সিটি ফর দ্য ক্রিয়েটিভ আর্টস ও গার্নে আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়, ক্যান্টারবেরি শিক্ষাপ্রাঙ্গন এই শহরে অবস্থিত।[৫]
অন্যান্য ব্রিটিশ শহরের তুলনায় ভৌগোলিক আয়তন ও জনসংখ্যার নিরিখে ক্যান্টারবেরি একটি ছোটো শহর।
পাদটীকা
তথ্যসূত্র
- Godfrey-Faussett, Thomas Godfrey (১৮৭৮), "Canterbury (1.)", Baynes, T. S., Encyclopædia Britannica, 5 (9th সংস্করণ), New York: Charles Scribner's Sons, পৃষ্ঠা 28–30
- Butler, Derek (২০০২), A Century of Canterbury, Sutton Publishing, আইএসবিএন 978-0-7509-3243-1
- Lyle, Marjorie (২০০২), Canterbury: 2000 Years of History, Tempus, আইএসবিএন 978-0-7524-1948-0
- Tellem, Geraint (২০০২), Canterbury and Kent, Jarrold Publishing, আইএসবিএন 978-0-7117-2079-4
বহিঃসংযোগ
- "Canterbury", ব্রিটিশ বিশ্বকোষ, 5 (১১তম সংস্করণ), ১৯১১, পৃষ্ঠা 210–212
- Canterbury City Council
- Canterbury Buildings website – Archaeological and heritage site of Canterbury's buildings.
- Canterbury Archaeological Trust – Whitefriars excavations
- TimeTeam: Canterbury Big Dig
- UNESCO World Heritage Centre – World Heritage profile for Canterbury.
টেমপ্লেট:Canterburyটেমপ্লেট:Kent