গণতন্ত্রের জন্য জাতীয় লীগ

গণতন্ত্রের জন্য জাতীয় লীগ (বর্মী: အမျိုးသား ဒီမိုကရေစီ အဖွဲ့ချုပ်, আইপিএ: [ʔəmjóðá dìmòkəɹèsì ʔəpʰwḛdʑoʊʔ]) মায়ানমারের (বার্মা) প্রধান রাজনৈতিক দল। গণতান্ত্রিক সামাজিক-উদার রাজনৈতিক দল হিসেবে ২৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৮ তারিখে প্রতিষ্ঠা করা হয়। সোশ্যালিস্ট ইন্টারন্যাশনালের[৬][৭] বিশেষ সম্মানসূচক সভাপতি ও নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী অং সান সু চি দলটির মহাসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

গণতন্ত্রের জন্য জাতীয় লীগ (এনএলডি)
အမျိုးသား ဒီမိုကရေစီ အဖွဲ့ချုပ်
বর্মী নামအမျိုးသား ဒီမိုကရေစီ အဖွဲ့ချုပ်
এমেরিটাস চেয়ারম্যানতিন ও
সভানেত্রীঅং সান সু কি
প্রতিষ্ঠা২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৮৮ (1988-09-27)
সদর দপ্তর৯৭বি ওয়েস্ট শিগনদিং রোড,[১] বাহান টাউনশীপ, ইয়াংগুন, মায়ানমার (বার্মা)
ভাবাদর্শসামরিক একনায়কতন্ত্র বিরোধী,
গণতান্ত্রিক সাম্যবাদ,[২]
উদারবাদী গণতন্ত্র
আন্তর্জাতিক অধিভুক্তিসোশ্যালিস্ট ইন্টারন্যাশনাল,[৩]
প্রগেসিভ অ্যালায়েন্স,[৪]
লিবারেল ইন্টারন্যাশনাল (পর্যবেক্ষক)[৫]
আনুষ্ঠানিক রঙRed
অ্যামিওথা হুত্তে আসন সংখ্যা
৪ / ২২৪
পিথু হুত্তে আসন সংখ্যা
৩৭ / ৪৪০
ওয়েবসাইট
www.nldofficial.org

ইতিহাস

১৯৯০ সালে বার্মার সাধারণ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে দলটি। কিন্তু ক্ষমতাসীন সামরিক একনায়কতান্ত্রিক সরকার ঐ ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে। নভেম্বর, ২০১০ সালে নির্বাচনের জন্য নিবন্ধিত না হবার ঘোষণার প্রেক্ষিতে[৮] ৬ মে, ২০১০ তারিখে দলটিকে অবৈধ ঘোষণা করা হয়।

নভেম্বর, ২০১১ সালে ভবিষ্যতের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার লক্ষ্যে এনএলডি রাজনৈতিক দলরূপে ইচ্ছা প্রকাশ করে। ১৩ ডিসেম্বর, ২০১১ তারিখে বার্মার ইউনিয়ন নির্বাচন কমিশন তাদের আবেদনের প্রেক্ষিতে নিবন্ধিত করে।[৯] ২০১২ সালের উপ-নির্বাচনে কিয়ার ফিউ পার্টি এসএনডিপি’র কাছে একটিমাত্র আসনে পরাজিত হয়। দলটি ৪৪ আসনের বিপরীতে ৪৩টি জয় করে।[১০] দল নেতা অং সান সু কি কমু আসন থেকে বিজয়ী হন।[১১]

১৯৯০ সালের সংসদীয় নির্বাচনে ৫৯% ভোট পেয়ে ৩৯২ আসনে জয় পায়। তন্মধ্যে ক্ষমতাসীন জাতীয় একতা পার্টি ১০ আসনে জয় পেয়েছিল।[১২] কিন্তু স্লর্ক নামের ক্ষমতাসীন সামরিকবাহিনী সরকার গঠনে এনএলডিকে আমন্ত্রণ জানায়নি।[১৩] নির্বাচনের পর দলটি দমন-নিপীড়নে পড়ে ও ১৯৮৯ সালে সু কি’কে গৃহে অন্তরীণ করে রাখা হয়। এনএলডি’র একদল জ্যেষ্ঠ সদস্য গ্রেফতার থেকে দূরে থাকেন ও জাতীয়ভাবে জোট সরকার গঠন করে।

২০১৫ সালের সাধারণ নির্বাচনে জাতীয় পরিষদের উভয় কক্ষে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। এরফলে দীর্ঘ কয়েক দশক সামরিক আইনের অবসান ঘটিয়ে দেশটি গণতন্ত্রের দিকে ধাবিত হবে।

তথ্যসূত্র

গ্রন্থপঞ্জি

বহিঃসংযোগ

🔥 Top keywords: রাম নবমীমুজিবনগর দিবসপ্রধান পাতামুজিবনগর সরকারবিশেষ:অনুসন্ধানইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগএক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশবাংলা ভাষামিয়া খলিফারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)আনন্দবাজার পত্রিকাআবহাওয়ারামপহেলা বৈশাখউয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগইসরায়েলইরানরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরমুজিবনগরইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনরিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব২০২৪ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগক্লিওপেট্রাচর্যাপদভূমি পরিমাপশেখ মুজিবুর রহমানজনি সিন্সকাজী নজরুল ইসলামঈদুল আযহাফিলিস্তিনইউটিউবভারতবিকাশআসসালামু আলাইকুমসৌদি আরববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকামুহাম্মাদ