চিন সাম্রাজ্য (২৬৫–৪২০)

চীন অঞ্চলে স্থাপিত সাম্রাজ্য

চিন সাম্রাজ্য (Sima Jin and Liang Jin) চীনের একটি সাম্রাজ্য, যা ২৬৫ – ৪২০ সাল পর্যন্ত স্থায়ী ছিল। সিমা ঝাওয়ের পুত্র সিমা ইয়ান এই সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা। তিন রাজ্য যুগের (২২০ - ২৮০ সাল) বিদ্বস্ত পরিস্থিতির পর এই সাম্রাজ্য সমগ্র চীনকে আবার একত্রিত করে।[২]

চিন সাম্রাজ্য

晉朝
২৬৫ খ্রিস্টাব্দ–৪২০ খ্রিস্টাব্দ
চিন সাম্রাজ্য (হলুদ), আনু. ২৮০ খ্রিস্টাব্দ (পশ্চিম চিন)
চিন সাম্রাজ্য (হলুদ), আনু. ২৮০ খ্রিস্টাব্দ
(পশ্চিম চিন)
অবস্থাসাম্রাজ্য
রাজধানীলুওইয়াং (২৬৫ – ৩১১ খ্রিস্টাব্দ)
চাং’য়েন (৩১২ – ৩১৬ খ্রিস্টাব্দ)
জিয়ানকাং (৩১৭ – ৪২০ খ্রিস্টাব্দ)
প্রচলিত ভাষাপ্রাচীন চীনা ভাষা
ধর্ম
বুদ্ধ ধর্ম, দাও ধর্ম, কনফুসীয় ধর্ম, চীনা লোকজ ধর্ম
সরকাররাজতন্ত্র
সম্রাট 
• ২৬৫ – ২৯০ খ্রিস্টাব্দ
সম্রাট য়ু
• ৪১৯ – ৪২০ খ্রিস্টাব্দ
সম্রাট গং
চ্যান্সেলর 
ইতিহাস 
• প্রতিষ্ঠা
২৬৫ খ্রিস্টাব্দ
• চিনদের অধীনে চীনকে পুনরায় একত্রীকরণ
২৮০ খ্রিস্টাব্দ
• চিনরা হুয়াই নদীর দক্ষিণ দিকে চলে আসে, পূর্ব চিন সাম্রাজ্য শুরু
৩১৭ খ্রিস্টাব্দ
• লিউ সং রাজবংশ-এর কাছে সিংহাসন ত্যাগ
৪২০ খ্রিস্টাব্দ
আয়তন
২৮০ খ্রিস্টাব্দ (পশ্চিম চিনের সর্বোচ্চ)[১]৩১,০০,০০০ বর্গকিলোমিটার (১২,০০,০০০ বর্গমাইল)
৩৪৭ খ্রিস্টাব্দ (পূর্ব চিনের সর্বোচ্চ)[১]২৮,০০,০০০ বর্গকিলোমিটার (১১,০০,০০০ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা
• ৩০০ খ্রিস্টাব্দ
৩৫,০০০,০০০
মুদ্রাচীনা মুদ্রা, চীনা নোট
পূর্বসূরী
উত্তরসূরী
কাও ওয়েই
পূর্ব য়ু
উত্তর ও দক্ষিণ সাম্রাজ্য
লিউ সং
বর্তমানে যার অংশ China
 Vietnam
 Mongolia
চিন সাম্রাজ্য
Seven Sages of the Bamboo Grove, একটি সমাধিতে প্রাপ্ত চিত্র, জিয়ানকাং (নানচিং) বর্তমানে অবস্থিত শাআনশি প্রাদেশিক জাদুঘর.
ঐতিহ্যবাহী চীনা 晉朝
সরলীকৃত চীনা 晋朝
Sima Jin
ঐতিহ্যবাহী চীনা 司馬
সরলীকৃত চীনা 司马
Liang Jin
ঐতিহ্যবাহী চীনা
সরলীকৃত চীনা
আক্ষরিক অর্থTwo Jins
Western Jin
ঐতিহ্যবাহী চীনা 西晉
সরলীকৃত চীনা 西晋
Eastern Jin
The Jin Empire (yellow), আনু. 400
(Eastern Jin)
ঐতিহ্যবাহী চীনা 東晉
সরলীকৃত চীনা 东晋

চিন সাম্রাজ্য সময়কালকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। ২৬৫ থেকে ৩১৬ সাল পর্যন্ত যখন রাজধানী লুওইয়াং বা চেং’এন-এ ছিল তখন পশ্চিম চিন নামে পরিচিত ছিল এবং ৩১৭ থেকে ৪২০ সাল পর্যন্ত যখন রাজধানী জিয়ানকাংয়ে ছিল তখন পূর্ব চিন নামে পরিচিত ছিল। সম্রাট ইউয়ান গৃহযুদ্ধ এবং উত্তর ও পশ্চিমের পাঁচ যাযাবর সম্প্রদায়ের আক্রমণ থেকে রেহাই পেতে জিয়ানকাংয়ে রাজধানী স্থানান্তর করতে বাধ্য হন। লিউ সং রাজবংশের হাতে পূর্ব চিন সাম্রাজ্যের পতন হয়।

ইতিহাস

চিন সাম্রাজ্যের উত্থান

উৎপত্তি

চিন সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করে চীনের তিন রাজ্য সময়কালের শক্তিশালী রাজ্য কাও ওয়েইয়ের প্রসিদ্ধ বংশ সিমা পরিবার। ২৪৯ সালের গাওপিং সমাধির ঘটনার পরে দক্ষতার সাথে কাও ওয়েইয়ের সেনাবাহিনী নিয়ন্ত্রণ করে প্রসিদ্ধি লাভ করে। সিমা ঝাও আরও কিছু বিদ্রোহ দমনে রাজপরিবারকে সহায়তা করেন। তিনি ২৬৩ সালে লিউ শানকে বন্দী করে শুকে মুক্ত করেন এবং পরের বছর ঝং হুই বিদ্রোহ দমন করেন। তার সিংহাসনে আরোহণ করার আশা অপূর্ণ রয়ে যায় এবং মৃত্যুর আগে তিনি ঝাও সাম্রাজ্য প্রদত্ত যুবরাজ পদবি লাভ করেন। সিমা ঝাওয়ের পুত্র সিমা ইয়ান ২৬৫ সালে শেষ ওয়েই সম্রাট কাও হুয়ানকে সিংহাসন ত্যাগ করতে বাধ্য করেন। সিমা ইয়ান তাকে যুবরাজ উপাধি প্রদান করেন এবং তার রাজকীয় সমাধির অনুমতি দেন। ফলে সিমা ইয়ান হন চিন সাম্রাজ্যের প্রথম সম্রাট।[৩]

য়ু রাজ্য জয়

চিন য়ুডি উপাধি নিয়ে সিংহাসনে আরোহণ করার পর সিমা ইয়ান তিন রাজ্যের অপর আরেক রাজ্য পূর্ব য়ু বিজয়ে মনযোগী হন। পূর্ব য়ু তখন দক্ষিণপূর্ব চীনারা নিয়ন্ত্রণ করত। ২৮০ সালে ২০০,০০০ চিন সেনা নিয়ে ছয় দলে বিভক্ত হয়ে নদী ও সমতল ভূমি পাড়ি দিয়ে সিচুয়ান ও উত্তর দিক থেকে য়ু রাজ্যে আক্রমণ চালায়। তারা অচিরেই সকল প্রতিরোধ ভেঙ্গে দেয়, এমনকি য়ু চ্যান্সেলর ঝাং ডির ৩০,০০০ সেনা নিয়ে প্রতিরোধও। চিন সেনারা য়ু রাজধানী নানজিং অবরোধ করে। সেখানে মাত্র ২০,০০০ সেনা ছিল। ফলে য়ু রাজা চিনদের কাছে আত্মসমর্পণ করে এবং সমগ্র চীন আবার একত্রিত হয়।[৪]

তাইকাং যুগে সমৃদ্ধি

সম্রাট য়ুর রাজত্বকাল থেকে চীন সমৃদ্ধি লাভ করতে থাকে। চিনরা কর কমাতে থাকে এবং পরিখা খননে ও কৃষির উন্নয়নের লক্ষে অন্যান্য কাজে সহায়তা প্রদান করে। চীন পুনরায় একত্রিত হওয়ার ফলে ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসার লাভ করে, যা দেশের অর্থনীতিকে প্রভাবিত করে।[২]

দেশের এই সমৃদ্ধি সম্রাটের বিলাসবহুল জীবনযাপনের মধ্যে লক্ষণীয় হয়। একজন পদস্থ কর্মচারী প্রতিদিন শুধুমাত্র খাবারের জন্য নগদ ২০,০০০ স্ট্রিং খরচ করত। কিছু পদস্থ কর্মচারী আবার এই সময়কালে যাযাবর সম্প্রদায়ের চীনে অভিবাসন নিয়ে উদ্বিগ্ন ছিলেন।[৫]

পশ্চিম চিন সাম্রাজ্যের পতন

আট যুবরাজের যুদ্ধ

সম্রাট য়ু মনে করতেন ওয়েই রাজ্য পতনের মূল কারণ হল রাজ পরিবারের ক্ষমতা ও জনসমর্থন হারানো। তার সাম্রাজ্যে এর পুনরাবৃত্তি না হওয়ার জন্য তিনি তার ভাইদের ও তাদের সন্তানদের বিভিন্ন প্রদেশে রাজা উপাধি দিয়ে প্রেরণ করেন। ফলে কেন্দ্রীয় সরকারের পাশাপাশি আঞ্চলিক সরকারও শক্তিশালী হয়ে ওঠে। কিন্তু তার মৃত্যুর পরপরই তার পুত্র চিন হুইডির রাজত্বে তার দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে ২৯১ সাল থেকে ৩০৫ সাল পর্যন্ত আট যুবরাজ যুদ্ধে লিপ্ত হয়। ফলে কেন্দ্রীয় সরকার নিয়ন্ত্রণ হারায় এবং চিন সাম্রাজ্য দুর্বল হতে থাকে।[৬]

য়ু হু বিদ্রোহ

আট যুবরাজের যুদ্ধের পর উত্তরের পাঁচ যাযাবর সম্প্রদায় সংঘবদ্ধ হয়ে চীনে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির সুযোগ নেয়। লিউ ইউয়ানের নেতৃত্বে তাদের দল ৩০৪ সালে চিন সাম্রাজ্যে বিদ্রোহ শুরু করে। চিন সেনারা এই বিদ্রোহ দমনের চেষ্টা করে কিন্তু ৩১০ সালে তারা য়ু হুদে কাছে পরাজিত হয়। এতে ১০০,০০০ এরও বেশি সেনা মারা যায় এবং চীনকে উত্তরাংশ ছেড়ে দিতে হয়। ৩১১ সালে য়ু হু চিন রাজধানী লুওইয়াং লুণ্ঠন করে এবং ৩০,০০০ এর জনগণকে হত্যা করে। তারা চিনদের দ্বিতীয় রাজধানী চেং'আন ও ৩১৬ সালে দখল করে।[৭] ফলে তারা চীনের প্রধান অংশ উত্তর চীনে কর্তৃত্ব স্থাপন করে এবং হুয়াই নদীর দক্ষিণাঞ্চলে চিনদের কর্তৃত্ব কমতে থাকে। এসময়ে চিনদের সমৃদ্ধি কমতে থাকে এবং তারা তাদের রাজধানী স্থানান্তর করে জিয়ানকাংয়ে নিয়ে যায়, যা পরে পূর্ব চিন সাম্রাজ্য নামে পরিচিতি লাভ করে।[৮]

মধ্য চিন যুগ (৩১৬ - ৩৮৩)

অভ্যন্তরীণ সমস্যা

য়ু হু বিদ্রোহের পর বাকি চিনরা চীনের দক্ষিণাংশে চলে যায় এবং পূর্ব চিন সাম্রাজ্য গড়ে তুলে। এই সময়ে ক্ষমতাধর দুই সেনাপ্রধান ওয়াং ডুন ও হুয়ান ওয়েনের প্রভাবে চিন রাজদরবারের ক্ষমতা কমতে থাকে। উত্তরের হানরা দক্ষিণে চিন সাম্রাজ্যে প্রবেশ করতে থাকলে বিশেষ অভিবাসন ব্যবস্থা ও নথিভুক্তির তালিকা তৈরি করা হয়।[৯]

হুয়ান ওয়েনের সামরিক অভিযান

হুয়ান ওয়েন ৩৪৬ সাল থেকে ৩৭৩ সাল পর্যন্ত অত্যন্ত দক্ষতার সাথে চিন রাজ্য পরিচালনা করেন। তিনি চিন সাম্রাজ্য ও তার নিজের সম্মান রক্ষার্থে যাযাবর য়ু হুদের বিরুদ্ধে বেশ কিছু সামরিক অভিযান চালান। কিন্তু যথাযথ সেনা ও খাদ্য মজুদের অভাবে ও চিন রাজদরবারের হুয়ান ওয়েনের প্রতি সংশয়ের কারণে প্রায় সবকটি অভিযান ব্যর্থ হয়। [১০]

শেষ চিন যুগ (৩৮৩ - ৪২০)

ফেই নদীর তীরে যুদ্ধ

চীন, আনুমানিক ৪০০ খ্রিস্টাব্দ

৩৭৬ সালে চিন সাম্রাজ্যের উত্তরাংশ সাবেক কিন রাজ্যের সাথে পুনরায় একত্রিত হলে চিন আসন্ন বিপদের সম্মুখীন হয়। ৩৮৩ সালে সাবেক কিন রাজ্যের রাজা ফু জিয়ান ৩০০,০০০ সেনা নিয়ে চিন সাম্রাজ্য আক্রমণ করে। চিনরা এই আক্রমণ প্রতিরোধ করার জন্য ৮০,০০০ সেনা মোতায়ন করে। চিনদের সেনারা সকলেই ছিল প্রশিক্ষিত ও অস্ত্রধারী, অন্যদিকে কিন সেনারা ছিল বাধ্যতামূলকভাবে সেনাবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত। ফলে ফেই নদীর তীরে এক যুদ্ধে কিন সেনারা চিন সেনাদের কাছে পরাজিত হয়।[১১]

এই যুদ্ধে বিজয়ের ফলে চ্যান্সেলর সাই আন সাবেক কিন রাজ্য পতনের সুযোগ নিয়ে হুয়াই নদীর উত্তরের আরও কিছু অঞ্চল চিনদের রাজত্বে নিয়ে আসে। হুয়ান ওয়েনের পুত্র হুয়ান সুয়ানের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ চিনদের বিক্ষিপ্ত করে দেয় এবং তারা লিউ ইয়ুর সামরিক অভিযানের পূর্ব পর্যন্ত তার সমাধান করতে অসমর্থ হয়।[১২]

লিউ ইয়ুর সামরিক অভিযান

লিউ ইয়ু ৪০৬ সালে হুয়ান সুয়ানকে পরাজিত করে এবং পরবর্তী কিন, সিয়া, দক্ষিণ ইয়ান, ও উত্তর ওয়েই রাজ্যের বিরুদ্ধে কয়েকটি সামরিক অভিযান চালায়। সিয়া ব্যতীত সবকটি অভিযান সফল হয়। এইসব যুদ্ধ জয়ের ফলে লিউ চীনের প্রধান অংশ দখল এবং হুয়াংহো নদীর তীরে উত্তর সীমানা ঠিক করার সুযোগ পায়। এছাড়া এইসব যুদ্ধ জয়ে লিউ ইয়ুর সম্মান ও ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং ৪২০ সালে চিন সাম্রাজ্য দখল করে। এরই মধ্য দিয়ে চিন সামাজ্যের পতন হয়। লিউ ইয়ু ও তার পুত্রের শাসনামলে চিন সাময়িক সোনালি সময় পার করে, যা লিউ সং রাজবংশের রাজা মিং উত্তর চীন দখল করা পর্যন্ত স্থায়ী হয়।[১৩]

সংস্কৃতি

চিন সাম্রাজ্য চীনামাটির তৈজসপত্র তৈরির জন্য বিখ্যাত ছিল। পানির পাত্রে বিভিন্ন প্রাণীর অবয়ব ও বুদ্ধের প্রতিক্রিতি ফুটে উঠত।[১৪][১৫]

রাজ পরিবার

Molded-brick mural, identified as the "Seven Sages of the Bamboo Grove and Rong Qiqi"

সিমা ফেই (司馬朏) চিন সাম্রাজ্যের একজন বংশধর যিনি উত্তরে সিয়ানবেই নির্বাসিত হন। তিনি সেখানে সিয়ানবেই উত্তর ওয়েইয়ের সিয়াওওয়েনের কন্যা রাজকুমারী হুয়াইয়াংকে (華陽公主) বিয়ে করেন।

যখন পূর্ব চিন সাম্রাজ্যের পতন হয় তখন চিন যুবরাজ সিমা চুঝি শরণার্থী হিসেবে উত্তর ওয়েইয়ে আশ্রয় লাভ করে। সেখানে তিনি উত্তর ওয়েইয়ের এক রাজকুমারীকে বিয়ে করেন এবং সিমা চিনলং নামে এক পুত্র সন্তান জন্ম দেন। সিমা চিনলং উত্তর লিয়াং রাজা জুকু মুজিয়ানের কন্যাকে বিয়ে করেন।[১৬]

পরবর্তী সং সাম্রাজ্য চ্যান্সেলর সিমা গুয়াং (১০১৯ – ১০৮৬) চিন রাজপরিবারের বংশধর ছিলেন।

চিন সম্রাট

রাজউপাধিবংশনাম ও পারিবারিক নামরাজত্বকালবছর অনুসারে রাজউপাধি
Chinese convention: "চিন" + posthumous name + "ডি"
পশ্চিম চিন সাম্রাজ্য (২৬৫-৩১৬)
চিন য়ুডিসিমা ইয়ান২৬৬ – ২৯০ খ্রিষ্টাব্দ
  • তাইশি, ২৬৬ – ২৭৪ খ্রিষ্টাব্দ
  • সিয়াননিং, ২৭৫ – ২৮০ খ্রিষ্টাব্দ
  • তাইকাং, ২৮০ – ২৮৯ খ্রিষ্টাব্দ
  • তাইসি, জানুয়ারি ২৮, ২৮৯ – মে ১৭, ২৯০ খ্রিষ্টাব্দ
চিন হুইডিসিমা ঝং২৯০ - ৩০৭ খ্রিষ্টাব্দ
  • ইয়ংসি, মে ১৭, ২৯০ – ফেব্রুয়ারি ১৫, ২৯১ খ্রিষ্টাব্দ
  • ইয়ংপিং, ফেব্রুয়ারি ১৬ - এপ্রিল ২৩, ২৯১ খ্রিষ্টাব্দ
  • ইউয়ানকাং, এপ্রিল ২৪, ২৯১ - ফেব্রুয়ারি ৬, ৩০০ খ্রিষ্টাব্দ
  • ইয়ংকাং, ফেব্রুয়ারি ৭, ৩০০ – ফেব্রুয়ারি ৩, ৩০১ খ্রিষ্টাব্দ
  • ইয়ংনিং, জুন ১, ৩০১ – জানুয়ারি ৪, ৩০৩ খ্রিষ্টাব্দ
  • তাইয়ান, জানুয়ারি ৫, ৩০৩ – ফেব্রুয়ারি ২১, ৩০৪ খ্রিষ্টাব্দ
  • ইয়ংআন, ফেব্রুয়ারি ২২ – আগস্ট ১৫, ৩০৪ খ্রিষ্টাব্দ; ডিসেম্বর ২৫, ৩০৪ – ফেব্রুয়ারি ৩, ৩০৫ খ্রিষ্টাব্দ
  • জিয়ানয়ু আগস্ট ১৬ – ডিসেম্বর ২৪, ৩০৪ খ্রিষ্টাব্দ
  • ইয়ংসিং ফেব্রুয়ারি ৪, ৩০৫ – জুলাই ১২, ৩০৬ খ্রিষ্টাব্দ
  • গুয়ানসি জুলাই ১৩, ৩০৬ – ফেব্রুয়ারি ১৯, ৩০৭ খ্রিষ্টাব্দ
নাইসিমা লুন৩০১ খ্রিষ্টাব্দ
  • জিয়ানশি, ফেব্রুয়ারি ৩ – জুন ১, ৩০১ খ্রিষ্টাব্দ
চিন হুয়াইডিসিমা চি৩০৭ – ৩১১ খ্রিষ্টাব্দ
  • ইয়ংজিয়া, ৩০৭ – ৩১৩ খ্রিষ্টাব্দ
চিন মিনডিসিমা ইয়ে৩১৩ – ৩১৭ খ্রিষ্টাব্দ
  • জিয়ানসিং, ৩১৩ - ৩১৭ খ্রিষ্টাব্দ
পূর্ব চিন সাম্রাজ্য (৩১৭-৪২০)
চিন ইউয়ানডিসিমা রুই৩১৭ – ৩২৩ খ্রিষ্টাব্দ
  • জিয়ানয়ু, ৩১৭ - ৩১৮ খ্রিষ্টাব্দ
  • তাইসিং, ৩১৮ - ৩২২ খ্রিষ্টাব্দ
  • ইয়ংচাং, ৩২২ - ২২৩ খ্রিষ্টাব্দ
চিন মিংডিসিমা সাও৩২৩ – ৩২৫ খ্রিষ্টাব্দ
  • তাইনিং, ৩২৩ – ৩২৫ খ্রিষ্টাব্দ
চিন চেংডিসিমা ইয়ান৩২৫ – ৩৪২ খ্রিষ্টাব্দ
  • সিয়ানহে, ৩২৬ – ৩৩৫ খ্রিষ্টাব্দ
  • সিয়ানকাং, ৩৩৫ – ৩৪২ খ্রিষ্টাব্দ
চিন কাংডিসিমা ইয়ুয়ে৩৪২ – ৩৪৪ খ্রিষ্টাব্দ
  • জিয়ানইউয়ান, ৩৪৩ – ৩৪৪ খ্রিষ্টাব্দ
চিন মুডিসিমা ডান৩৪৪ – ৩৬১ খ্রিষ্টাব্দ
  • ইয়ংহে, ৩৪৫ - ৩৫৭ খ্রিষ্টাব্দ
  • শেংপেং, ৩৫৭ - ৩৬১ খ্রিষ্টাব্দ
চিন আইডিসিমা পি৩৬১ - ৩৬৫ খ্রিষ্টাব্দ
  • লংহে, ৩৬২ - ৩৬৩ খ্রিষ্টাব্দ
  • সিংনিং, ৩৬৩ - ৩৬৫ খ্রিষ্টাব্দ
চিন ফেইডিসিমা য়ি৩৬৫ - ৩৭২ খ্রিষ্টাব্দ
  • তাইহে, ৩৬৫ - ৩৭২ খ্রিষ্টাব্দ
চিন জিয়ানওয়েনসিমা ইয়ু৩৭২ খ্রিষ্টাব্দ
  • সিয়ানান, ৩৭২ - ৩৭৩ খ্রিষ্টাব্দ
চিন সিয়াওয়ুডিসিমা ইয়াও৩৭২ - ৩৯৬ খ্রিষ্টাব্দ
  • নিংকাং, ৩৭৩ - ৩৭৫ খ্রিষ্টাব্দ
  • তাইউয়ান, ৩৭৬ - ৩৯৬ খ্রিষ্টাব্দ
চিন আনডিসিমা ডেজং৩৯৬ – ৪১৯ খ্রিষ্টাব্দ
  • লংআন, ৩৯৭ – ৪০২ খ্রিষ্টাব্দ
  • ইউয়ানসিং, ৪০২ – ৪০৫ খ্রিষ্টাব্দ
  • য়িসি, ৪০৫ – ৪১৯ খ্রিষ্টাব্দ
চিন গংডিসিমা ডেয়েন৪১৯ – ৪২০ খ্রিষ্টাব্দ
  • ইউয়ানসি, ৪১৯ - ৪২০ খ্রিষ্টাব্দ

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

গ্রন্থপঞ্জি

বহিঃসংযোগ

পূর্বসূরী
তিন রাজ্য
চীনের সাম্রাজ্য
২৬৫ – ৪২০ খ্রিস্টাব্দ
উত্তরসূরী
উত্তর ও দক্ষিণ সাম্রাজ্য

টেমপ্লেট:চিন সাম্রাজ্য (২৬৫-৪২০)

🔥 Top keywords: রাম নবমীমুজিবনগর দিবসপ্রধান পাতামুজিবনগর সরকারবিশেষ:অনুসন্ধানইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগএক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশবাংলা ভাষামিয়া খলিফারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)আনন্দবাজার পত্রিকাআবহাওয়ারামপহেলা বৈশাখউয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগইসরায়েলইরানরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরমুজিবনগরইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনরিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব২০২৪ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগক্লিওপেট্রাচর্যাপদভূমি পরিমাপশেখ মুজিবুর রহমানজনি সিন্সকাজী নজরুল ইসলামঈদুল আযহাফিলিস্তিনইউটিউবভারতবিকাশআসসালামু আলাইকুমসৌদি আরববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকামুহাম্মাদ