টম অ্যান্ড জেরি

কার্টুন

টম অ্যান্ড জেরি (ইংরেজি: Tom and Jerry) হলিউডের মেট্রো গোল্ডউইন মেয়ার স্টুডিওর তৈরি ও বর্তমানে হ্যানা বার্বেরা স্টুডিওতে তৈরি জনপ্রিয় কার্টুন। এতে টম একটি বিড়াল এবং জেরী একটি ছোট ইঁদুর, যাদের নানা রকম দুষ্টুমি এই কার্টুনের প্রতিপাদ্য। এই ধারাবাহিকের প্রধান প্রতিষ্ঠাতা হলেন উইলিয়াম হান্না ও জোসেফ বারবারা।

টম এন্ড জেরি
টম অ্যান্ড জেরি
পরিচালক
  • William Hanna (১৯৪০–৫৮)
  • Joseph Barbera (১৯৪০–৫৮)
  • জিন ডাইচ (১৯৬১–৬২)
  • Chuck Jones (১৯৬৩–৬৭)
  • Maurice Noble (১৯৬৪–৬৭)
  • Abe Levitow (১৯৬৫–৬৭)
  • Tom Ray (১৯৬৬–৬৭)
  • Ben Washam (১৯৬৬–৬৭)
প্রযোজক
  • Rudolf Ising (১৯৪০)
  • Fred Quimby (১৯৪০–৫৫)
  • William Hanna (১৯৫৫৫–৫৮)
  • Joseph Barbera (১৯৫–৫৮)
  • William L. Snyder (১৯৬১–৬২)
  • Chuck Jones (১৯৬৩–৬৭)
  • Walter Bien (১৯৬৩–৬৪)
  • Les Goldman (১৯৬৩–৬৭)
  • Earl Jonas (১৯৬৫–৬৭)
রচয়িতা
  • William Hanna (১৯৪০–৫৪)
  • Joseph Barbera (১৯৪০–৫৮)
  • জিন ডাইচ (১৯৬১–৬২)
  • Eli Bauer (১৯৬১–৬২)
  • Larz Bourne (১৯৬১–৬২)
  • Michael Maltese (১৯৬৩–৬৭)
  • Jim Pabian (১৯৬৫)
  • Bob Ogle (১৯৬৬–৬৭)
  • John W. Dunn (১৯৬৫–৭৬)
সুরকারস্কট ব্রেডলি
(১১৩ শর্ট)
এডওয়ার্ড পুরাদস্তর
(স্বল্প ৭৩)
পরিবেশকএমজিএম কার্টুন স্টুডিও
মুক্তি১৯৪০ - ১৯৫৮
(১১৪ দৃশ্য)
স্থিতিকালআনুমানিক ৬ থেকে ১০ মিনিট (প্রতিটা দৃশ্যে)।
দেশযুক্তরাষ্ট্র
ভাষাইংরেজি
নির্মাণব্যয়আনুমানিক US$ ৩০,০০০.০০ থেকে US$ ৭৫,০০০.০০ (প্রতিটা দৃশ্য)।

প্রায় প্রতিটি পর্বেই দেখা যায় জেরীকে ধরতে টমের প্রাণান্তকর চেষ্টা। অবশ্য টম কেন জেরীকে এত তাড়া করে তা পরিষ্কার নয়। নিচে এর কিছু কারণ দেখা যাক:

  • সাধারণ বংশগত ক্ষুধা।
  • পোষকের মতানুসারে তার কর্তব্য (বাড়ীর পোষা বিড়াল হিসেবে ইঁদুর ধরা টমের কাজ)।
  • জেরিকে বিরক্ত করে মজা পাওয়া।
  • প্রতিশোধ নেওয়া।
  • টমের ভয়ংকর ও অসৎ পরিকল্পনা (যেমন হাঁস কিংবা মাছ রান্না করে খাওয়া) পণ্ড হলে।
  • ভুল বোঝাবুঝি(সাধারণত এ ধরনের পর্বগুলো দু জনের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ অবস্থায় শুরু হয়)।
  • সংঘর্ষ যখন দুজনে একই জিনিস চায় (সাধারণত খাবার)।
  • জেরিকে সরিয়ে দেবার প্রয়োজন।
  • দু’জনের কাছেই উপভোগ্য একটি খেলা।

চরিত্রসমূহ

টম এবং জেরি

টম হল নীলাভ-ছাই, ছাই-নীলাভ অথবা ছাই রঙের পোষা বিড়াল (ওর পশমের রঙ বিড়ালের রাশিয়ান ব্লু প্রজাতির মত), আর জেরি হল বাদামী রঙের ছোট এক ইঁদুর যার বাড়ি টমের খুব কাছেই। টম খুব অল্পতেই রেগে যাওয়া স্বভাবের হলেও জেরি খুব স্বাধীন আর সুযোগসন্ধানী। টমের সাথে জেরির মানসিকতার কোনই মিল নেই। প্রতিটি কার্টুনের আইরিস-আউটে সাধারণত জেরিকে বিজয়ীর বেশে দেখা যায় আর টমকে বিফল। তাছাড়াও টমের জয়ের মত বিরল পরিণতিও দেখা যায় খুব অল্প সময়ে। কখনো কখনো বিশেষ করে ক্রিসমাসের সময় টমকে জেরির জীবন বাঁচাতে বা অন্তত উপহার আদান প্রদান করতে দেখা যায়। মাঝে মাঝে দুজনের দৈনন্দিন ছোটাছুটিকে ওদের রুটিনমাফিক খেলা হিসেবে দেখানো হয়। টম কোন মেয়ে বিড়ালের প্রেমে পড়লে জেরি ঈর্ষান্বিত হয়ে ভাঙ্গন ধরানোর চেষ্টা করে এবং টমকে শেষ পর্যন্ত জেরির সাথে হাত মিলাতেও দেখা যায়। তারপর অবশ্য ওরা ওদের পুরোনো খেলাতেই ফিরে যায়।

দুটি চরিত্রেরই মধ্যেই অন্যকে দুঃখ দিয়ে মজা পাবার প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়। তবুও টমের চরিত্র জেরির থেকে বেশি সচেতন দেখা যায়। জেরিকে খুব বেশি আঘাতপ্রাপ্ত, মরণাপন্ন বা মৃত মনে হলে টম খুব ভয় পেয়ে যায়। জেরি অবশ্য এমন পরিস্থিতির সুযোগ নিতেও ছাড়েনা।মাঝে মাঝে টমকেও জয়ী দেখা যায় কিংবা উভয়কেই বোঝাপড়া করে নিতে দেখা যায়। তবে এ ধরনের পর্বগুলোতে আগেই কিছু লক্ষণ দেখা যায়। যেমন যদি টম জেতে তবে:

  • জেরি অতিরিক্ত ঈর্ষায় কিছু করলে।
  • টমের কোন প্ররোচনা ছাড়াই জেরি সারা র্পব জুরে টমকে বিরক্ত করবে (উদাহরণ:একটি কার্টুনে জেরি নাম না জানা কোন বিড়ালকে নিয়ে

ঘুমন্ত টমকে এমনভাবে বিরক্ত করে যে টম ভাবে সে নিজেই নিজেকে ব্যথা দিচ্ছে। শেষে দেখা গেল তাদের দুজনকে খাঁচায় ভরে টম শান্তিতে বসে ঘুমাচ্ছে।)

  • সারা র্পব জুড়েই টম নিষ্ক্রিয় থাকবে

অন্যান্য চরিত্রসমুহ:

জেরিকে ধরতে কখনো কখনো টমকে অনাকাঙ্খিত চরিত্রের সাহায্য নিতে হয়। এমনি এক চরিত্র হল বাচ। বাচ হল গলিতে থাকা কালো রঙের নোংরা এক বিড়াল যে নিজেও জেরিকে ধরে খেতে চায়। আরও কিছু চরিত্র হল স্পাইক (কখনো কিলার অথবা বাচ হিসেবে ঘোষিত), রাগী ভয়ংকর দারোয়ান বুলডগ যে বিড়ালদের পিটাতে পছন্দ করে এবং ম্যামী-টু-শুস্, একজন আফ্রিকান আমেরিকান চরিত্র (লিলিয়ান রানডলৃফের কন্ঠে)যার চেহারা কখনো দেখা না গেলেও দোষ্টুমি করলে টমের কপালে তার ঝাটাপেটা ঠিকই জোটে। এক পর্বে লাইটনিং নামের এক দ্রুত গতির বিড়াল থাকে যে খুব সাবলীলভাবেই জেরিকে ধরে ফেলে এবং ফ্রিজ থেকে খাবার বের করে খায়। পরে জোট বেঁধে টম ও জেরি ওকে বের করে দেয়।

ম্যামি টু সুস, গৃহকর্ত্রী যিনি ১৯৪০ ও ১৯৫০-এর দশকের বহু পর্বে ছিলেন।

পঞ্চাশের দশকের শেষের দিকে, জেরি একটি ধূসর রঙের ছোট ইঁদুর দত্তক নেয় যার প্রথম নাম ছিল নিবলৃস (পরর্তীতে টাফি এবং কারও মতে টেরি)। নিবলৃস কথা বলতে পারে তবে সাধারণত বিদেশী ভাষায় যাতে করে পর্বের থিম এবং পারিপাশ্বিকতার সাথে সামঞ্জস্য থাকে। ১৯৫০ জুড়ে দেখানো হয় যে স্পাইকের একটি সন্তান আছে যার নাম টাইক। এই সংযুক্তি স্পাইকের চরিত্র কোমলতা যোগ করে এবং তাদের নিয়ে একটি সমসাময়িক স্বল্পস্থায়ী সিরিজ স্পাইক এন্ড টাইক চালু হয়। টাইকের উপস্থিতিকে জেরি টমের বিরুদ্ধে আরেকটি

হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে। কেননা টাইককে যে বিরক্ত করবে স্পাইকের খড়্গ তার উপরেই নেমে আসবে আর এক্ষেত্রে টমকেই বেশি দেখা যায়।

নিবলস, ছোট্ট ইঁদুর, যার নাম পরে বদলে টাফি রাখা হয়।

স্পাইক কদাচিৎ কথা বলে । ওর কথা বলা আর মুখভঙ্গি জিমি ডুরান্ট এর আদলে করা যেমন “ড্যাটস মাই বয়!”। আরেকটি নিয়মিত চরিত্র হল হাসের ছানা কোয়াকার, যাকে পরে হ্যানা বারবারার ইয়াকি ডুডল নেয়া হয়। কোয়াকার আটটি পর্ব করে যার প্রথমটি ছিল ১৯৫০ এর সময় যা টম এন্ড জেরির প্রথম শট। আরেকটি এভিয়ান চরিত্র হল ছোট হলদে পাখি যার প্রথম উপস্থিতি ছিল ১৯৪৭ এর কিটি ফয়েলড এ যা কোয়াকার এর প্রাক্তন রুপ।জেরির অনেক আত্মীয়ও রয়েছে যাদের কেবল একটি পর্বেই দেখা যায়। এদের মধ্যে জেরির কাজিন মাসলস (জেরিস কাসিন,১৯৫১) এবং জেরির মামা পেকোস (পেকোস পেস্ট,১৯৫৫)।

ইতিহাস ও বিবর্তন

১৯৩০ এর শেষের দিকে রুডলফৃ আইসিঙের এম. জি. এম অ্যানিমেশন স্টুডিওর অংশ ছিলেন গল্পলেখক ও চরিত্র ডিজাইনার উইলিয়াম হ্যানা এবং অভিজ্ঞ পরিচালক জোসেফ বারবারা যারা জুটিবদ্ধ হয়ে ছবি পরিচালনা করতেন। ছবিগুলোর মধ্যে প্রথমটি ছিল একটি ইঁদুর-বিড়াল কার্টুন যার নাম ছিল “পাস গেটস দ্য বুট” । কার্টুনটির কাজ শেষ হয় ১৯৩৯ সালে থিয়েটার হলে প্রথম প্রদর্শিত হয় ১৯৪০ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি। পাস গেটস দ্য বুট এর কেন্দ্রীয় চরিত্র ছিল জ্যাসপার, একটি ধূসর চামড়ার বিড়াল যে তখন পর্যন্ত নাম না জানা একটি ইঁদুরকে ধরার চেষ্টা করে। কিন্তু দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে কিছু ভেঙ্গে ফেললে ম্যামী জোর গলায় আর কিছু ভাঙলে জ্যাসপারকে বের করে দেবে বলে শাসিয়ে দেয় (“আ-উউ-ট,আউট”)। স্বাভাবিকভাবেই ইঁদুরটি এই সুযোগটি গ্রহণ করে এবং ভঙ্গুর সবকিছু (যেমন: ওয়াইনের গ্লাস, সিরামিকের প্লেট, চায়ের কাপ) উপরে ছুড়ে ভাঙার চেষটা করে যাতে জ্যাসপারকে বের করে দেয়া হয়। পাস এন্ড দ্য বুট কোন সুচনা সঙ্গীত ছাড়াই মুক্তি পায়। এদিকে হ্যানা ও বারবারা তাদের অন্যান্য পর্বগুলো (ইঁদুর বিড়ালের কাহিনী ছাড়া) পরিচালনা করতে থাকেন। এমজিএম এর অনেক কর্মীকেই তখন বলতে শোনা যায়, ”ইঁদুর-বিড়ালের কার্টুন কি আর কম হল?”ইঁদুর আর বিড়ালের এই জোড়ার প্রতি সবার নেতিবাচক ধারণার পরিবর্তন ঘটে যখন কার্টুনটি থিয়েটার মালিকদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এবং ১৯৪১ সালে একাডেমি অফ মোশন পিকচার আর্টস এন্ড সাইন্সেসের পক্ষ থেকে অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ড ফর বেস্ট শর্ট সাবজেক্ট কার্টুনস পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন পায়। কার্টুনটি অবশ্য এম. জি. এমেরি আরেকটি কার্টুনের কাছে হেরে যায়। কার্টুনটি ছিল রুডলফ আইসিঙ এর “দ্য মিল্কি ওয়ে”।

এর পর এম. জি. এম এনিমেশন স্টুডিওর প্রযোজক ফ্রেড কুইম্বলি খুব দ্রুত হ্যানা আর বারবারাকে এক পর্বের কার্টুনগুলো থেকে সরিয়ে ইঁদুর আর বিড়ালকে নিয়ে একটি সিরিজের জন্য নিযুক্ত করেন। হ্যানা আর বারবারা স্টুডিওর ভিতরেই জোড়াটির একটি নতুন নামকরণের প্রতিযোগিতার আয়োজন করেন। প্রতিযোগিতায় অ্যানিমেটর জন কারের প্রস্তাব গ্রহণ করা হল, নাম রাখা হল “টম এন্ড জেরি”।

বহু বছর ধরে টমের দৈহিক গড়ন ও উপস্থাপনার ব্যাপক বিকাশ ঘটেছে। ১৯৪০ এর শুরুর দিকে টমের চেহারা ছিল অনেকটি এরকম—রোমশ পশম, মুখে অসংখ্য ভাঁজ, ভ্রু এর অনেক মার্কিং। এই বৈশিষ্ট্যগুলোর সবগুলেই পরবর্তীকালে আরো মসৃণ করে বেশি মাত্রায় কর্মোপযোগী করা হয়। জেরি অবশ্য সারা সিরিজের সময়জুড়ে প্রায় অপরিবর্তিতই থাকে। ১৯৪০ এর মাঝামাঝি সময় থেকে, সিরিজটি আরও বেশি দ্রুত এবং স্প্রিহিত হয়ে ওঠে যার নেপথ্যে রয়েছে ১৯৪২ এ এম. জি. এম এ যোগ দেয়া টেক্স এভারীর অবদান।

জেন ডিচ যুগ (১৯৬০-৬২)

১৯৬০ সালে এম. জি. এম. সিদ্ধান্ত নেন যে তারা আবার টম অ্যাণ্ড জেরির নতুন পর্ব তৈরী করবেন এবং প্রযোজক উইলিয়াম স্নাইডার এ লক্ষ্যে চেক বংশদ্ভুত অ্যানিমেশন ডিরেক্টর জেন ডিচের সাথে চুক্তি সাক্ষর করেন। ডিজ-স্নাইডারের দল চেকস্লোভাকিয়ার প্রাগে ১৩টি পর্ব তৈরি করেন যার মধ্যে অনেক সুররিয়ালিস্টিক উপাদান পাওয়া যায়।ডিচ/স্নাইডার দলের আসল টম এণ্ড জেরি কম দেখার কারণ তাদের তৈরি পর্বগুলোকে অস্বাভাবিক এবং অনেকক্ষেত্রে অদ্ভুত মনে হয়। চরিত্রের ভঙ্গিগুলোকে কখনো খুব দ্রুত সময়ে দেখানো হয়েছে। ফলশ্রুতিতে অনেকক্ষেত্রেই তা অপরিষ্কার মনে হয়েছে। এছাড়াও এ পর্বগুলোর আরেকটি উল্লেখযোগ্য দিক হল এগুলোই একমাত্র টম এণ্ড জেরি কার্টুন যাতে "মেড ইন হলিউড, ইউ. এস. এ." বাক্যাংশটি নেই।

থিয়েটার শর্টস্

নিম্নোক্ত কার্টুনগুলো সেরা অ্যানিমেটেড ছোট চলচ্চিত্র বিভাগে (কার্টুন) একাডেমি পুরস্কার পেয়েছে:[১]

  • ১৯৪৩: দ্যা ইয়্যাঙ্কী ডুড মাউস
  • ১৯৪৪: মাউস ট্রাবল
  • ১৯৪৫: কোইয়েট প্লিজ!
  • ১৯৪৬: দ্যা ক্যাট কনসার্টো
  • ১৯৪৮: দ্যা লিটল অরফ্যান
  • ১৯৫২: দ্যা টু মাউসকিটার্স
  • ১৯৫৩: ইয়োহান মাউস

নিম্নোক্ত কার্টুনগুলো সেরা অ্যানিমেটেড ছোট চলচ্চিত্র বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছিল তবে বিজয়ী হতে পারেনি:

  • ১৯৪০: পুস গেটস দ্যা বুট
  • ১৯৪১: দ্যা নাইট বিফর ক্রিসমাস
  • ১৯৪৭: ড. জেকিল অ্যান্ড মি. মাউস
  • ১৯৪৯: হেচ আপ ইওর ট্রাবলস
  • ১৯৫০: জেরি’স কাজিন
  • ১৯৫৪: তুসে(Touché), পুসি ক্যাট!

টেলিভিশন অনুষ্ঠানসমূহ

  • দ্যা টম অ্যান্ড জেরি শো (এবিসি, ১৯৭৫)
  • দ্যা টম অ্যান্ড জেরি কমেডি শো (সিবিএস, ১৯৮০–১৯৮২)
  • টম অ্যান্ড জেরি কিডস (ফক্স, ১৯৯০–১৯৯৪)
  • টম অ্যান্ড জেরি টেলস (দ্যা সিডব্লিও, কার্টুন নেটওয়ার্ক, ২০০৬–২০০৮)
  • দ্যা টম অ্যান্ড জেরি শো (টেলিটুন, কার্টুন নেটওয়ার্ক, ২০১৪–বর্তমান)

প্যাকেজড্ শো এবং প্রোগ্রামিং ব্লকস

  • টম অ্যান্ড জেরি (১৯৬০ সালের প্যাকেজড শো) (সিবিএস, ১৯৬৫–১৯৭২)
  • টম অ্যান্ড জেরি অন বিবিসি ওয়ান (বিবিসি, ১৯৬৭–২০০০)
  • টম অ্যান্ড জেরি'স ফানহাউজ অন টিবিএস (টিবিএস, ১৯৮৬–১৯৮৯)
  • কার্টুন নেটওয়ার্ক’স টম অ্যান্ড জেরি শো (কার্টুন নেটওয়ার্ক, ১৯৯২–বর্তমান)

টেলিভিশন স্পেশাল

  • হানা-বারবেরা’স ৫০ তম: এ ইয়াবা ডাবা ডু সেলিব্রেশন (টিএনটি, ১৯৮৯)
  • টম অ্যান্ড জেরি: দ্যা ম্যানশন ক্যাট (বুমেরাং, ২০০১)
  • টম অ্যান্ড জেরি: সান্তা’স লিটল হেলপারস (ওয়ার্নার হোম ভিডিও, ২০১৪)[২]

থীয়্যাটিক্যাল চলচ্চিত্রসমূহ

  • টম অ্যান্ড জেরি: দ্যা মুভি (টার্নার পিকচারস/ফ্লিম রোমান/ডব্লিওএমজি, ১৯৯২)

চলচ্চিত্র তালিকা

#শিরোনামমুক্তি
টম অ্যান্ড জেরি: দ্য মুভি৩০ জুলাই ১৯৯৩
টম অ্যান্ড জেরি: দ্য ম্যাজিক রিং১২ মার্চ ২০০২
টম অ্যান্ড জেরি: ব্লাস্ট অব টু মার্চ১৮ জানুয়ারি ২০০৫
টম অ্যান্ড জেরি: দ্য ফাস্ট অ্যান্ড দ্য ফারি১১ অক্টোবর ২০০৫
টম অ্যান্ড জেরি: শিভার মি হুইস্কারস২২ আগস্ট ২০০৬
টম অ্যান্ড জেরি: আ নাট ক্র্যাকার টেল২ অক্টোবর ২০০৭
টম অ্যান্ড জেরি মীট শার্লোক হোমস্২৪ আগস্ট ২০১০
টম অ্যান্ড জেরি অ্যান্ড দ্য উইজার্ড অব অয২৩ আগস্ট ২০১১
টম অ্যান্ড জেরি: রবিন হুড অ্যান্ড দ্য মেরী মাউজ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১২
১০টম অ্যান্ড জেরি'স জায়েন্ট অ্যাডভেঞ্চার৬ আগস্ট ২০১২
১১টম অ্যান্ড জেরি: দ্য লস্ট ড্রাগন২ সেপ্টেম্বর ২০১৪
১২টম অ্যান্ড জেরি: স্পাই কূয়েস্ট২৩ জুন ২০১৫
১৩টম অ্যান্ড জেরি: ব্যাক টু অয২১ জুলাই ২০১৬
১৪টম অ্যান্ড জেরি: উইল্লি ওঙ্কা অ্যান্ড দ্য চকোলেট ফ্যাক্টরি১১ জুলাই ২০১৭
১৫টম অ্যান্ড জেরি১১ ফেব্রুয়ারি ২০২১ (আন্তর্জাতিক)

২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১ (যুক্তরাষ্ট্র)

১৬টম এন্ড জেরি: কাউবয় আপ!২৫ জানুয়ারি ২০২২

তথ্যসূত্র

🔥 Top keywords: রাম নবমীমুজিবনগর দিবসপ্রধান পাতামুজিবনগর সরকারবিশেষ:অনুসন্ধানইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগএক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশবাংলা ভাষামিয়া খলিফারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)আনন্দবাজার পত্রিকাআবহাওয়ারামপহেলা বৈশাখউয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগইসরায়েলইরানরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরমুজিবনগরইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনরিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব২০২৪ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগক্লিওপেট্রাচর্যাপদভূমি পরিমাপশেখ মুজিবুর রহমানজনি সিন্সকাজী নজরুল ইসলামঈদুল আযহাফিলিস্তিনইউটিউবভারতবিকাশআসসালামু আলাইকুমসৌদি আরববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকামুহাম্মাদ