পাশ্চাত্য ধ্রুপদী সঙ্গীত
ধ্রুপদী সঙ্গীত, মূলতঃ পাশ্চাত্য সংগীত প্রথা, ধর্মনিরপেক্ষতা ইত্যাদি বিষয়গুলো নিয়েই গড়ে উঠেছে । যদিও ১৭৫০ থেকে ১৮২০ সালকে ক্ল্যাসিকেল (উচ্চাঙ্গ বা শাস্ত্রীয়) যুগ হিসেবে গণ্য করা হয়, তবুও এই নিবন্ধটিতে বিগত ১১ শ’শতকের সময় থেকে বর্তমান সময় অব্দি ক্ল্যাসিকেল (উচ্চাঙ্গ বা শাস্ত্রীয়)সঙ্গীতের বিভিন্ন সময়কাল নিয়ে বিস্তর আলোচনা করা হলো।
এই ঐতিহ্যের কেন্দ্রীয় নিয়ম ১৫৫০ এবং ১৯০০ সাল এর মধ্যে সংহিতাবদ্ধ ওঠে, যা সাধারণ অনুশীলন সময়কাল হিসাবে পরিচিত ।পাশ্চাত্য শিল্প সঙ্গীতের প্রধান সময় বিভাজন নিম্নরূপঃ
- প্রাথমিক সময়কালঃ
- সাধারণ অনুশীলন কালঃ
- বারোক (১৬০০-১৭৫০)
- ধ্রুপদী (১৭৫০-১৮২০)
- রোমান্টিক (১৮০৪-১৯১০)
- ২০শ শতাব্দী (১৯০১-২০০০)
- আধুনিক (১৮৯০-১৯৩০)
- উচ্চ আধুনিক (১৯৫০-১৯৬৯)
- সমসাময়িক (১৯৪৫/১৯৭৫- বর্তমান)
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
🔥 Top keywords: রাম নবমীমুজিবনগর দিবসপ্রধান পাতামুজিবনগর সরকারবিশেষ:অনুসন্ধানইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগএক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশবাংলা ভাষামিয়া খলিফারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)আনন্দবাজার পত্রিকাআবহাওয়ারামপহেলা বৈশাখউয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগইসরায়েলইরানরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরমুজিবনগরইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনরিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব২০২৪ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগক্লিওপেট্রাচর্যাপদভূমি পরিমাপশেখ মুজিবুর রহমানজনি সিন্সকাজী নজরুল ইসলামঈদুল আযহাফিলিস্তিনইউটিউবভারতবিকাশআসসালামু আলাইকুমসৌদি আরবচবাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকামুহাম্মাদ