মাসাতোশি কোশিবা
মাসাতোশি কোশিবা (জাপানি: 小柴 昌俊, ১৯ সেপ্টেম্বর ১৯২৬ - ১২ নভেম্বর ২০২০) একজন জাপানি পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি ২০০২ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
মাসাতোশি কোশিবা 小柴 昌俊 | |
---|---|
小柴 昌俊 | |
জন্ম | তোয়োহাসি, আইচি, জাপান | ১৯ সেপ্টেম্বর ১৯২৬
মৃত্যু | ১২ নভেম্বর ২০২০ টোকিও, জাপান | (বয়স ৯৪)
জাতীয়তা | জাপান |
মাতৃশিক্ষায়তন | টোকিও বিশ্ববিদ্যালয় রোচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয় |
পরিচিতির কারণ | জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞান, নিউট্রিনো |
পুরস্কার | হামবোল্ট পুরস্কার (১৯৯৭) পদার্থবিজ্ঞানে ওলফ পুরস্কার (২০০০) পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার (২০০২) |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | পদার্থবিজ্ঞান |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় টোকিও বিশ্ববিদ্যালয় টোকাই বিশ্ববিদ্যালয় |
ডক্টরাল উপদেষ্টা | মর্টন এফ কাপলন |
অন্যান্য উচ্চশিক্ষায়তনিক উপদেষ্টা | সিন-ইতিরো তোমোনাগা তাকাহিকো ইয়ামানৌচি |
ডক্টরেট শিক্ষার্থী | ইয়োজি তোৎসুকা |
অন্যান্য উল্লেখযোগ্য শিক্ষার্থী | তাকাকি কাজিটা |
জীবনী
কোশিবা টোকিও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৫১ সালে গ্র্যাজুয়েট হন এবং ১৯৫৫ সালে রোচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিজ্ঞানে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।[১][২] ১৯৫৫ সালের জুলাই থেকে ১৯৫৮ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তিনি শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় এ রিসার্চ অ্যাসোসিয়েট হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ১৯৫৮ সালের মার্চ থেকে ১৯৬৩ সালের অক্টোবর পর্যন্ত টোকিও বিশ্ববিদ্যালয় এর ইন্সটিটিউট অব নিউক্লিয়ার স্টাডিতে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
ব্যক্তিগত জীবন
১৯৫০ এর দশকের শেষের দিকে জাপানে ফিরে আসার পর কোশিবা আর্ট মিউজিয়ামের কিউরেটর কিয়োতো কাতোকে বিয়ে করেন। কোশিবা এক ছেলে ও এক মেয়ের জনক।[৩]
তিনি ২০২০ সালের ১২ নভেম্বর টোকিওর এডোগাওয়া হাসপাতালে ৯৪ বছর বয়সে মারা যান।[৪][৫][৬][৭][৮]
পুরস্কার
উৎসঃ[৯]
- ১৯৮৭ – আসাহি পুরস্কার
- ১৯৮৭ – নিশিনা স্মৃতি পুরস্কার
- ১৯৯৭ - হামবোল্ট পুরস্কার
- ২০০০ - পদার্থবিজ্ঞানে ওলফ পুরস্কার
- ২০০২ - পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার
- ২০০২ – প্যানফস্কি পুরস্কার
- ২০০৩ - পদার্থবিজ্ঞানে বেঞ্জামিন ফ্র্যাঙ্কলিন পদক[১০]