ওয়াঙ্গেরি মাথেই
ওয়াঙ্গেরি মাথেই বা ওয়াঙ্গেরি মুতা মেরি জো মাথেই (ইংরেজি: Wangari Muta Mary Jo Maathai) (১ এপ্রিল ১৯৪০- ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১১) কেনিয়ার একজন পরিবেশবাদী ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র্রের মাউন্ট স্কলাস্টিকা, পিটসবার্গ বিশ্ববিদ্যালয় এবং কেনাইরোবিনিয়ার নাইরোবি বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখা পড়া করেন। ১৯৭০ দশকে গ্রিন বেল্ট মুভমেন্ট নামক একটি বেসরকারী প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন, যার লক্ষ্য ছিল বৃক্ষরোপন, পরিবেশ বিষয়ক সচেতনতা সৃষ্টি এবং নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠা। ১৯৮৬ সালে তিনি রাইট লাইভলিহুড অ্যাওয়ার্ড নামক পুরস্কার পান।২০০৪ সালে প্রথম আফ্রিকান মহিলা হিসেবে তিনি শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান।[১] মাথেই একজন নির্বাচিত সংসদ সদস্য এবং ২০০৩ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি ওয়াই কিবাকি সরকারের সহকারী পরিবেশমন্ত্রী ছিলেন।
ওয়াঙ্গেরি মাথেই | |
---|---|
জন্ম | ইহিতে গ্রাম, তেতু বিভাগ, নাইয়েরি জেলা, কেনিয়া | ১ এপ্রিল ১৯৪০
মৃত্যু | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ নাইরোবি, কেনিয়া | (বয়স ৭১)
শিক্ষা | বি.এস. জীববিদ্যা এম.এস. জীববিজ্ঞান পিএইচ.ডি. ভেটেরিনারি এ্যানাটমি |
প্রতিষ্ঠান | মাউন্ট সেন্ট স্কলাস্টিকা কলেজ পিটসবার্গ বিশ্ববিদ্যালয় নাইরোবির ইউনিভার্সিটি কলেজ |
পেশা | পরিবেশবাদী, রাজনৈতিক কর্মী |
জাতি | কিকুয়ু |
সম্মাননা
- ১৯৯১: গোল্ডম্যান পরিবেশ পুরস্কার
- ১৯৯৩: বেনেডিক্টশিয়ান কলেজের অফারামোস মেডেল[২]
- ২০০৪: নোবেল শান্তি পুরস্কার
- ২০০৭: আন্তর্জাতিক নাগরিক পুরস্কার
- ২০০৭: ইন্দিরা গান্ধি পুরস্কার
- ২০০৯: এনএএইসিপি ইমেইজ পুরস্কার (আল গোরের সাথে)[৩][৪]
- ২০০৯: গ্র্যান্ড কর্ডন অব অর্ডার অব দ্য রাইজিং স্যান, জাপান[৫][৬]
- ২০১১: দ্য নিকোলাস-চ্যান্সেলর'স মেডেল, ভ্যান্ডারবিল্ট বিম্ববিদ্যালয়[৭]
মৃত্যু
তিনি ২০১১ খ্রিষ্টাব্দের ২৫ সেপ্টেম্বর নাইরোবির একটি হাসপাতালে মারা যান। দীর্ঘদিন যাবত তিনি ক্যান্সারে ভুগছিলেন।[৮]
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
- টেকিং রুট:দ্য ভিষন অব ওয়াঙ্গেরি মাথেই
- ক্লাইমেট চেঞ্জ টিভি[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] ভিডিও সাক্ষাৎকার:ওয়াঙ্গেরি মাথেই, ২০০৮
- অফিসিয়াল সাইট: গ্রীণবেল্ট মুভমেন্ট ও ওয়াঙ্গেরি মাথেই
- নোবেল লেকচার: ওয়াঙ্গেরি মাথেই
- ওয়াঙ্গেরি মাথেই অ্যান্ড বিলিয়ন ট্রি ক্যাম্পেইন পর্তুগীজ ওয়েব আর্কাইভে আর্কাইভকৃত ৭ জুলাই ২০০৯ তারিখে