কালী

হিন্দুধর্মে শক্তির দেবী

কালী (সংস্কৃত: काली) বা কালিকা (সংস্কৃত: कालिका) হলেন একজন হিন্দুধর্মের পরম আরাধ্য দেবী। তিনি দেবী আদিপরাশক্তি বা পার্বতীর একটি রূপ। তাকে মৃত্যু, সময় ও পরিবর্তনের কর্তা বলে মনে করা হয়। তন্ত্র অনুসারে কালী দশমহাবিদ্যার প্রথম দেবী। কেরালা ব্যতীত সমগ্র দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং ভারতীয় উপমহাদেশে কালীকে ভগবান শিবের স্ত্রী পার্বতীর রূপ হিসাবে বিশ্বাস করা হয়। কেরালার লোকবিশ্বাস অনুসারে— ভগবান শিবের তৃতীয় নয়ন থেকে রাক্ষসদের ধ্বংস করার জন্য তিনি আবির্ভূতা হন, তাই কেরালায় তাঁকে ভৈরবোপপত্নী মহাকালী বলা হয়।

কালী
সময়, পরিবর্তন, সৃষ্টি, ধ্বংস ও শক্তির দেবী
দশমহাবিদ্যা গোষ্ঠীর সদস্য
রাজা রবি বর্মা কর্তৃক চিত্রিত সংহার কালী
অন্তর্ভুক্তিপার্বতীমহাকালীদুর্গামহাবিদ্যাদেবী,
মহাদেবী
আবাসশ্মশানভূমি (তবে ব্যাখ্যা অনুসারে পরিবর্তিত হয়), মণিদ্বীপ
মন্ত্রজয়ন্তী মঙ্গলা কালী ভদ্রকালী কপালিনী দুর্গা শিবা ক্ষমা ধাত্রী স্বাহা স্বধা নমোস্তুতে, ওঁ ক্রীং কালিকয়ে নমো নমঃ।গায়ত্রীː
ওঁ কালিকায়ৈ বিদ্মহে শ্মশানবাসিন্যৈ ধীমহি। তন্নো ঘোরে প্রচোদয়াৎ ওঁ।[১]
অস্ত্রখড়্গ, ত্রিশূল
লিঙ্গনারী
উৎসবকালীপূজা, নবরাত্রি
সঙ্গীমহাকাল

দেবী ভাগবতপুরাণ অনুযায়ী কালীই ব্রহ্মা,বিষ্ঞু ও মহেশ্বর।তিনিই আদি অন্ত। ঋগ্বেদে উল্লেখ করা আছে আদি পরাশক্তি তথা কালীই পরমব্রহ্ম। তিনি শক্তির চূড়ান্ত প্রকাশ এবং সমস্ত জীবের জননী। নির্দোষকে রক্ষা করার জন্য তিনি মন্দকে ধ্বংস করেন। সময়ের সাথে সাথে, কালীকে ভক্তিমূলক আন্দোলন ও তান্ত্রিক সম্প্রদায়ের দ্বারা বিভিন্নভাবে দেবী মা, মহাবিশ্বের মা, আদিশক্তি বা পার্বতী হিসাবে পূজা করা হয়।[২][৩][৪] শাক্ত ও তান্ত্রিক  সম্প্রদায়রাও তাঁকে চূড়ান্ত বাস্তবতা বা ব্রহ্ম হিসেবে পূজা করে।[৪] তাঁকে ঐশ্বরিক রক্ষক হিসেবেও দেখা হয় এবং যিনি মোক্ষ বা মুক্তি প্রদান করেন।[২]

ব্যুৎপত্তি

কালী, ১৭৭০।

কালী হল "সময়" বা "কালের পূর্ণতা" এর স্ত্রীলিঙ্গ রূপ যার পুংলিঙ্গ বিশেষ্য "কাল", যা ভগবান শিবের নাম।[৫] এই শব্দের অর্থ ‘কৃষ্ণ’ (কালো) বা ‘ঘোর বর্ণ’।[৬] সমজাতীয় কাল (নিযুক্ত সময়) কাল (কালো) থেকে আলাদা, কিন্তু এগুলি জনপ্রিয় ব্যুৎপত্তিবিদ্যার মাধ্যমে যুক্ত হয়েছে। তাকে বলা হয় কালী মাতা (অন্ধকার মা) এবং এছাড়াও কালী যা এখানে সঠিক নাম বা বর্ণনা হিসাবে "গাঢ় নীল" হিসাবে পড়া যেতে পারে।[৭]

ইতিহাস

যদিও কালী শব্দটি অথর্ববেদের প্রথম দিকেই আবির্ভূত হয়, তবে সঠিক নাম হিসেবে এটির প্রথম ব্যবহার কথক গৃহসূত্রে (১৯.৭)।[৮]

ডেভিড কিন্সলির মতে, কালীকে হিন্দু ঐতিহ্যে সর্বপ্রথম ৬০০ খ্রিস্টাব্দের দিকে স্বতন্ত্র দেবী হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে এবং এই গ্রন্থগুলি "সাধারণত তাকে হিন্দু সমাজের পরিধিতে বা যুদ্ধক্ষেত্রে স্থাপন করে।"[৯]:৭০ তাকে প্রায়শই শিবের শক্তি হিসেবে গণ্য করা হয় এবং বিভিন্ন পুরাণে তার সাথে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত।

ষষ্ঠ শতাব্দীর দেবীমাহাত্ম্য যুদ্ধক্ষেত্রে তার সবচেয়ে পরিচিত চেহারা। দেবীমাহাত্ম্যের প্রথম অধ্যায়ের দেবতা হলেন মহাকালী, যিনি ঘুমন্ত বিষ্ণুর শরীর থেকে দেবী যোগ নিদ্রা রূপে আবির্ভূত হন যাতে ব্রহ্মা ও বিশ্বকে মধুকৈতভ নামক দুটি অসুর থেকে রক্ষা করার জন্য তাকে জাগিয়ে তোলা হয়। বিষ্ণু জেগে উঠলে তিনি দুই অসুরের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করেন। ভগবান বিষ্ণুর সাথে দীর্ঘ যুদ্ধের পর যখন দুই অসুর অপরাজিত হলেন তখন মহাকালী দুই অসুরকে মোহিত করার জন্য মহামায়ার রূপ ধারণ করলেন। মধু ও কৈতভ মহাকালী দ্বারা মন্ত্রমুগ্ধ হলে বিষ্ণু তাদের হত্যা করেন।[৯]:৭০

পরবর্তী অধ্যায়ে, কালী দ্বারা ধ্বংস হওয়া দুই অসুরের কাহিনী পাওয়া যাবে। চণ্ড ও মুণ্ড দেবী দুর্গাকে আক্রমণ করে। দুর্গা এমন ক্রোধের সাথে প্রতিক্রিয়া জানায় যার ফলে তার মুখ কালো হয়ে যায়, যার ফলে কালী তার কপাল থেকে বেরিয়ে আসে। কালীর চেহারা গাঢ় নীল, নিমজ্জিত চোখ এবং পরনে বাঘের চামড়ার শাড়ি এবং অসুরের মাথার মালা। তিনি অবিলম্বে দুই অসুর পরাজিত করেন। পরবর্তীতে একই যুদ্ধে, অসুর রক্তবীজ অপরাজিত থাকে কারণ তার রক্তের প্রতিটি ফোঁটা মাটিতে পৌঁছানো থেকে নিজেকে পুনরুৎপাদন করার ক্ষমতা ছিল। অগণিত রক্তবীজ একের পর এক হাজির হয় যুদ্ধক্ষেত্রে। দেবী কালী অবশেষে মাটিতে পৌঁছানোর আগেই তার রক্ত ​​চুষে এবং অসংখ্য রক্তবীজের শরীরের রক্ত পান করে(যাতে এক ফোঁটা রক্তও মাটিতে স্পর্শ না হয়) তাকে পরাজিত করে। কিন্সলে লিখেছেন যে দেবী কালী " দেবী দুর্গার মূর্ত ক্রোধ, তার মূর্ত ক্রোধ" প্রতিনিধিত্ব করে।[৯]:৭০

অন্যান্য মূল কাহিনী পার্বতীশিবের সাথে জড়িত।পার্বতীকে সাধারণত সৌম্য ও বন্ধুত্বপূর্ণ দেবী হিসাবে চিত্রিত করা হয়। লিঙ্গ পুরাণ বর্ণনা করে যে, শিব পার্বতীকে দারুকাসুরকে পরাজিত করতে বলেছিলেন, যিনি বর পেয়েছিলেন যা শুধুমাত্র কোন মহিলাই তাকে হত্যা করতে পারে। পার্বতী শিবের দেহের সাথে মিলিত হন, দারুকা এবং তার বাহিনীকে পরাজিত করতে কালী রূপে পুনরাবির্ভূত হন। তার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়, শিব হস্তক্ষেপ করলেই শান্ত হয়। বামন পুরাণে পার্বতীর সাথে কালীর সম্পর্কের ভিন্ন সংস্করণ রয়েছে। যখন শিব পার্বতীকে কালী, "গাঢ় নীল" বলে সম্বোধন করেন, তখন তিনি অত্যন্ত ক্ষুব্ধ হন। পার্বতী তার কালো বর্ণ হারানোর জন্য তপস্যা করেন এবং গৌরী হন, সোনালী। তার গাঢ় আবরণ হয়ে ওঠে কৌশিকী, যিনি ক্রুদ্ধ হয়ে কালীকে সৃষ্টি করেন।[৯]:৭০ কালী, পার্বতী ও শিবের মধ্যে সম্পর্ক সম্পর্কে, কিন্সলে লিখেছেন যে:

শিবের সম্পর্কে, তিনি [কালী] পার্বতীর বিপরীত ভূমিকা পালন করতে দেখা যাচ্ছে।পার্বতী শিবকে শান্ত করেন, তার অসামাজিক বা ধ্বংসাত্মক প্রবণতাকে প্রতিহত করে; তিনি তাকে ঘরোয়াতার মধ্যে নিয়ে আসেন এবং তার মৃদু দৃষ্টিতে তাকে তার তান্ডব নৃত্যের ধ্বংসাত্মক দিকগুলিকে সংযত করার জন্য অনুরোধ করেন। কালী হলেন শিবের "স্ত্রী" যেমনটি ছিল, তাকে উত্তেজিত করে এবং তার পাগল, অসামাজিক, বিঘ্নিত অভ্যাসের জন্য উৎসাহিত করে। তিনি কখনই কালী নন যিনি শিবকে বশ করেন, তবে শিবকে অবশ্যই কালীকে শান্ত করতে হবে।[৯]:৭০

কিংবদন্তি

হিন্দু মহাকাব্য মহাভারতের ১০.৮.৬৪ শ্লোকে কালী আবির্ভূত হয়েছে। তাকে বলা হয় কালরাত্রি (আক্ষরিক অর্থে, "গাঢ় নীল রাত্রি") এবং স্বপ্নে পাণ্ডব সৈন্যদের কাছে দেখা যায়, শেষ পর্যন্ত, দ্রোণের পুত্র অশ্বত্থামার আক্রমণের সময় তিনি যুদ্ধের মধ্যে উপস্থিত হন। ইনি যুদ্ধে নিহত যোদ্ধৃবর্গ ও পশুদের আত্মা বহন করেন। এছাড়াও মহাভারতে ভদ্রকালীর উল্লেখ আছে, তিনি দেবী আদিশক্তি পার্বতীর রূপ।[১০] আবার হরিবংশ গ্রন্থে কালী নামে এক দানবীর উল্লেখ পাওয়া যায়।[১১]

রক্তবীজ ধ্বংসকারিণী

মার্কণ্ডেয় পুরাণে ৮৭, ৮৮,৮৯ তম কালীর আবির্ভাব, চণ্ডমুণ্ড ও রক্তবীজ বধের কাহিনী রয়েছে। এর মধ্যে রক্তবীজ বধের কাহিনী রোমহর্ষক। রক্তবীজ শুম্ভ-নিশুম্ভের অন্যতম সহচর, এই ভয়ঙ্কর মায়াবী অসুরের রক্তবিন্দু ভূমি স্পর্শ করলেই তা থেকে অবিকল আর এক অসুরের জন্ম হত। চণ্ড-মুণ্ড নিহত হতে অসুরসেনা যখন ক্ষীণবল ও হতোদ্যম, তখন রক্তবীজ দেবী চণ্ডিকা, মাতৃকা ও দেবীবাহিনীকে বীরবিক্রমে প্রত্যাঘাত করে। প্রতিটি রক্তবিন্দু থেকে এক একটি অবিকল দুর্ধর্ষ অসুর, এভাবে অল্প সময়েই রক্তবীজের প্রতিলিপি ঐ অসুরদের এক বিরাট বাহিনী গড়ে ওঠে। চণ্ডিকা তখন চামুণ্ডা কালীকে বলেন:

তান্ বিষণ্নান্ সুরান্ দৃষ্ট্বা চণ্ডিকা প্রাহসত্ত্বরা।
উবাচ কালীং চামুণ্ডে বিস্তারং বদনং কুরু।।
মচ্ছস্ত্রপাতসম্ভূতান্ রক্তবিন্দুন্ মহাসুরান্।
রক্তবিন্দোঃ প্রতীচ্ছ ত্বং বক্ত্রেণানেন বেগিতা।।
ভক্ষয়ন্তী চর রণে তদুৎপন্নান্ মহাসুরান্।
এবমেষ ক্ষয়ং দৈত্যঃ ক্ষীণরক্তো গমিষ্যতি।।

- (রক্তবীজের বাড়বাড়ন্তে) দেবকুল ভীত-বিষণ্ণ হলেমহামায়া চণ্ডিকা সহাস্যে কালীকে ত্বরিতে বল্লেন -" হে চামুণ্ডে! বদন বিস্তার কর। আমার শস্ত্রাঘাতে রক্তবীজ ও তার রক্তজাত অসুরদের রক্তপাত নিবারণ করতে তুমি তা ভূপতিত হওয়ার পূর্বেই পান কর, আর এই দুর্দান্ত অসুরদের ভক্ষণ করতে করতে এ রণক্ষেত্রে বিচরণ কর। (রক্তবীজ) দৈত্য রক্তশূন্য হলেই তার নিধন সম্ভব হবে"।

[১২]

চামুণ্ডা সে প্রস্তাবমত রক্তবীজকুলের রক্তপান ও তাদের ভক্ষণ করতে করতে যুদ্ধক্ষেত্রে বিচরণ করতে থাকেন। এতে কিছুক্ষণেই মূল রক্তবীজ রক্তশূন্য হয়ে পড়লে চণ্ডিকা শূলাঘাতে তাঁকে বধ করেন।

দেবীমাহাত্ম্য বা শ্রীশ্রী চণ্ডীর সংস্করণে, কালীকে মাতৃকা এবং দেবীর শক্তি হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে । তিনি চামুণ্ডা , অর্থাৎ চণ্ডমুণ্ড নামক অসুরদ্বয়ের সংহন্ত্রী।[১৩]:৭২ চামুণ্ডা কালীর অন্যতম রূপভেদ।[৯]:২৪১ পাদটীকা তান্ত্রিক কালী কুল শাক্তধর্মে, কালী হলেন সর্বোচ্চ দেবী এবং তিনি সমস্ত দেবীর উৎস। যোগিনী তন্ত্রে, কালী কোলাসুরঘোরাসুরকে হত্যা করেন।

রূপভেদ

তন্ত্র পুরাণে দেবী কালীর একাধিক রূপভেদের উল্লেখ পাওয়া যায়। তোড়লতন্ত্র অনুসারে, কালী নয় প্রকার। যথা: দক্ষিণাকালী, কৃষ্ণকালী, সিদ্ধকালী, গুহ্যকালী, শ্রীকালী, ভদ্রকালী, চামুণ্ডাকালী, শ্মশানকালীমহাকালী[১৪]

মহাকাল সংহিতার অনুস্মৃতিপ্রকরণে নয় প্রকার কালীর উল্লেখ পাওয়া যায়। যথা: দক্ষিণাকালী, ভদ্রকালী, শ্মশানকালী, কালকালী, গুহ্যকালী, কামকলাকালী, ধনকালী, সিদ্ধিকালী, চণ্ডিকালিকা।[১৪]

অভিনব গুপ্তের তন্ত্রালোক ও তন্ত্রসার গ্রন্থদ্বয়ে কালীর ১৩টি রূপের উল্লেখ আছে। যথা: সৃষ্টিকালী, স্থিতিকালী, সংহারকালী, রক্তকালী, যমকালী, মৃত্যুকালী, রুদ্রকালী, পরমার্ককালী, মার্তণ্ডকালী, কালাগ্নিরুদ্রকালী, মহাকালী, মহাভৈরবঘোর ও চণ্ডকালী।[১৪]

জয়দ্রথ যামল গ্রন্থে কালীর যে রূপগুলির নাম পাওয়া যায়, সেগুলি হল: ডম্বরকালী, রক্ষাকালী, ইন্দীবরকালী, ধনদাকালী, রমণীকালী, ঈশানকালী, জীবকালী, বীর্যকালী, প্রজ্ঞাকালী ও সপ্তার্ণকালী।[১৫]

মহাকাল সংহিতা অনুসারে মা কালীর আবার নব রূপের পরিচয় পাওয়া যায়। যেমন কালকালী কঙ্কালকালী, চিকাকালী এমন সব রূপের পরিচয় পাওয়া যায়।

এছাড়াও বিভিন্ন মন্দিরে ব্রহ্মময়ী, আনন্দময়ী, ভবতারিণী ইত্যাদি নামেও মা কালীর পূজা বা উপাসনা করতে দেখা যায়।

হিন্দুধর্মে কালীকে বিভিন্ন তত্ত্বজ্ঞানীগণ অদ্বৈতবাদে চিন্তা করেছেন। ড. মহানামব্রত ব্রহ্মচারীর লেখা " জগজ্জননী কালীমাতার তত্ত্ব " নামক একটি ছোট্ট বইতে তিনি শাক্ত বৈষ্ণব মিলনের একটি অসাধারণ রেফারেন্স দিয়েছেন বৈষ্ণব শিরোমণি ষড় গোস্বামীর অন্যতম শ্রীজীব গোস্বামীর লেখা থেকে (পৃষ্ঠা -১১)

যঃ কৃষ্ণঃ সৈব দুর্গা স্যাৎ

যা দুর্গা কৃষ্ণ এব সঃ।

যে কৃষ্ণ, সেই দুর্গা এবং যিনি দুর্গা তিনিই কৃষ্ণ।[১৬]

চিত্রশালা

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

আরও পড়ুন

বাংলা
ইংরেজি

বহিঃসংযোগ

  • Kali at the Encyclopædia Britannica
🔥 Top keywords: রাম নবমীমুজিবনগর দিবসপ্রধান পাতামুজিবনগর সরকারবিশেষ:অনুসন্ধানইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগএক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশবাংলা ভাষামিয়া খলিফারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)আনন্দবাজার পত্রিকাআবহাওয়ারামপহেলা বৈশাখউয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগইসরায়েলইরানরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরমুজিবনগরইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনরিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব২০২৪ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগক্লিওপেট্রাচর্যাপদভূমি পরিমাপশেখ মুজিবুর রহমানজনি সিন্সকাজী নজরুল ইসলামঈদুল আযহাফিলিস্তিনইউটিউবভারতবিকাশআসসালামু আলাইকুমসৌদি আরববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকামুহাম্মাদ