পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়

বেইজিং, চীনের একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়

পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়[৩] (চীনা ভাষায়: 北大, ফিনীন: Běijīng Dàxué পেইচিং তাশুয়ে নামেও পরিচিত) চীনের একটি গুরুত্বপূর্ণ গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয় যা দেশটির রাজধানী বেইজিং শহরে অবস্থিত। বিশ্ববিদ্যালয়টি C9 লীগের সদস্য। ১৮৯৮ সালে প্রাচীন তাইশুয়ে অথবা গুওসিচিয়েন (Guozijian) অথবা রাজকীয় অ্যাকাডেমীর সংস্কার হিসেবে "ইমপেরিয়াল ইউনিভার্সিটি অফ পিকিং" নামে প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয় চীনের প্রথমদিকের আধুনিক সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলির মধ্যে একটি।[৪] প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে এটি চীনের শিক্ষাব্যবস্থার সর্বোচ্চ প্রশাসনের দায়িত্ব পালন করে।[৫] ১৯২০ সালের মধ্যে এটি প্রগতিশীল চিন্তাধারার কেন্দ্র হয়ে ওঠে। ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশাপাশি এটিও চীনের মূল ভূখন্ডে ধারাবাহিকভাবে শীর্ষসারির একটি বিশ্ববিদ্যালয়।[৬][৭][৮][৯][১০] শিক্ষার পাশাপাশি, পিকিং বিশ্ববিদ্যালয় এর ক্যাম্পাসের মাঠগুলো[১১][১২][১৩] এবং এটির প্রথাগত চীনা স্থাপত্যের সৌন্দর্যের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত।[১৪]

পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়
北京大学
প্রাক্তন নামসমূহ
ইম্পেরিয়াল ইউনিভার্সিটি অফ বেইজিং [১]
ধরনসরকারি
স্থাপিত১৮৯৮
সভাপতিলিন জিয়ানহুয়া (林建华)
পার্টি সেক্রেটারিঝু শানলু
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ
৪,২০৬[২]
স্নাতক১৫,১২৮[২]
স্নাতকোত্তর১৫,১১৯[২]
অবস্থান
হাইদান জেলা, বেইজিং
,
শিক্ষাঙ্গনশহর, ২৭৩ হেক্টর (৬৭০ একর)
অধিভুক্তিআইএআরইউ, এইআরএইউ, এপিআরইউ, বেসেতোহা, সি৯
ওয়েবসাইটwww.pku.edu.cn
মানচিত্র
পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়
সরলীকৃত চীনা 北京大学
ঐতিহ্যবাহী চীনা 北京大學
Peking University's West Gate, one of the symbols of the university campus

এই প্রতিষ্ঠানের ইতিহাসে অনেক অগ্রগামী আধুনিক চীনা চিন্তাবিদের নাম রয়েছে, যাঁরা এখানে পাঠদান করেছেন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন: লু জুন, মাও সেতুং, Gu হংমিং, হু শিহ, লি ডাচাও, এবং চেন ডুজিউ।[১৫] চীনের নতুন সংস্কৃতি আন্দোলনের সূত্রপাত, ৪ মে আন্দোলন, ১৯৮৯ সালে তিয়েনআনমেন চত্বরে বিক্ষোভ এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাব রয়েছে।[১৬]

ইতিহাস

১৮৯৮ সালের ৩ জুলাই প্রতিষ্ঠার সময় প্রতিষ্ঠানটি ইমপেরিয়াল ইউনিভার্সিটি অফ পিকিং নামে পরিচিত ছিল (সরলীকৃত চীনা: 京师大学堂; প্রথাগত চীনা: 京師大學堂; ফিনিন: Jīngshī Dàxuétáng)। একশ দিনের সংস্কারের অংশ হিসেবে প্রাচীন তাইক্সু অথবা গুওযিজিয়ান অথবা ইমপেরিয়াল একাডেমীর সংস্কার হিসেবে এই প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯১২ সালে জিনহাই বিপ্লবের পরে ইমপেরিয়াল ইউনিভার্সিটির নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় "ন্যাশনাল বেইজিং ইউনিভার্সিটি " (সরলীকৃত চীনা: 国立北京大学; প্রথাগত চীনা: 國立北京大學; ফিনিন: Guólì Běijīng Dàxué). ১৯১৭ সালের ৪ জানুয়ারি বিখ্যাত জ্ঞানী চাই ইউয়ানপেই বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি নিযুক্ত হন এবং তিনি ১৪টি ডিপার্টমেন্ট ও ২০০০ শিক্ষার্থীর অন্তর্ভুক্তি ঘটিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়টিকে চীনে উচ্চ শিক্ষার বৃহত্তম প্রতিষ্ঠানে রুপান্তরে সাহায্য করেন। একাডেমিক স্বাধীনতার জার্মান মডেলে অনুপ্রাণিত হয়ে চাই এখানে বুদ্ধিগত দিক থেকে বৈচিত্র্যময় শিক্ষকমণ্ডলী নিয়ে আসেন যাঁদের মধ্যে ছিলেন হু শিহ, চেন ডুজিউ এবং লু জুন। ১৯১৯ সালে পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা চৌঠা মে আন্দোলন শুরু করে। বেইয়াং সরকার আন্দোলন থামানোর জন্য পিকিং বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস সিলগালা করলে চাই পদত্যাগ করেন। ১৯২০ সালে নানকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে পিকিং বিশ্ববিদ্যালয় প্রথম চীনা বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে মেয়ে শিক্ষার্থী ভর্তি করে। (১৯২০ সালে পিকিং বিশ্ববিদ্যালয় প্রথম কয়েকজন মেয়ে অডিট শিক্ষার্থী ভর্তি করে কিন্তু ফরমাল শিক্ষার্থী ভর্তি করেনি এবং নানকিং বিশ্ববিদ্যালয় ৮ জন ফরমাল শিক্ষার্থী এবং ৫০ জন অডিট শিক্ষার্থী গ্রহণ করে যার ফলে ছেলে ও মেয়েদের একত্রে পড়ান হয় এমন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রথম চীনা নারী স্নাতক ছিল নানকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের।)

কেন্দ্রীয় ক্যাম্পাসের দৃশ্য

১৯৩৭ সালে চীন-জাপান যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর (যার ফলে জাপানের নিয়ন্ত্রণ পূর্ব চীন পর্যন্ত বিস্তার লাভ করে) পিকিং বিশ্ববিদ্যালয় চ্যাংসায় স্থানান্তরিত হয়ে যায় এবং টিসিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয় এবং নানকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে মিলিত হয়ে চ্যাংসা অস্থায়ী বিশ্ববিদ্যালয় গঠন করে। ১৯৩৮ সালে বিশ্ববিদ্যালয় তিনটি আবার স্থানান্তরিত হয় এবং এবার কুনমিং যেয়ে ন্যাশনাল সাউথওয়েস্টার্ন এসোসিয়েটেড ইউনিভার্সিটি গঠন করে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯৪৬ সালে পিকিং বিশ্ববিদ্যালয় আবার বেইজিং-এ ফিরে আসে। ঐ সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ৬টি অনুষদ (আর্টস, বিজ্ঞান, আইন, মেডিসিন, প্রকৌশল ও কৃষি) ও মানবিকের জন্য একটি রিসার্চ ইন্সটিটিউট ছিল। শিক্ষার্থী ভর্তির সংখ্যা তিন হাজারে গিয়ে দাঁড়ায়।

১৯৪৯ সালে চীন প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়কে এর “ন্যাশনাল” উপাধি হারাতে হয় এটা বোঝানোর জন্য যে নতুন সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থায় সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয় হবে সরকারি। ১৯৫২ সালে চীন সরকার এর উচ্চ শিক্ষা খাতকে পুনর্গঠনের সিদ্ধান্ত নেয় এবং নির্দিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে নির্দিষ্ট বিষয় রাখার সিদ্ধান্ত নেয়। এর ফলে টিসিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয় ও ইয়েঞ্চিং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান অনুষদ পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে আসে। একই সময়ে পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়কে আইন, মেডিসিন, প্রকৌশল ও কৃষি অনুষদ হারাতে হয় যেগুলো অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থানান্তরিত হয় অথবা নতুন কলেজে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ইয়েঞ্চিং বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ হতে হয় এবং পিকিং বিশ্ববিদ্যালয় ডাউনটাউন পিকিং থেকে ইয়েঞ্চিং বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এসে পড়ে।

পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংস্কৃতিক বিপ্লবের প্রথম আঘাত লাগে ১৯৬৬ সালে এবং ১৯৬৬ এবং ১৯৭০ এর মাঝে শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ থাকে।

২০০০ সালে বেইজিং মেডিকেল ইউনিভার্সিটিকে পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়ে অন্তর্ভুক্ত করা হয় এবং পিকিং বিশ্ববিদ্যালয় স্বাস্থ্যবিজ্ঞান ক্যাম্পাসে পরিণত হয়। বর্তমানে পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ৮টি হাসপাতাল ও ১২টি শিক্ষা হাসপাতাল আছে।

২০০১ সালে পিকিং বিশ্ববিদ্যালয় ইউয়ানপেই প্রোগ্রাম শুরু করে যা ২০০৭ সালে ইউয়ানপেই কলেজ নামে দাপ্তরিক রূপ লাভ করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন সভাপতি চাই ইউয়ানপেই এর সম্মানে এমন নামকরণ করা হয়েছে। কলেজটি নির্বাচিত ছাত্রদের জন্য স্নাতকপূর্ব প্রগতিশীল প্রোগ্রাম (আন্ডারগ্র্যাজুয়েট লিবারেল প্রোগ্রাম) আয়োজন করে।

২০০১ সালে পিকিং বিশ্ববিদ্যালয় শেনজেনে দূরবর্তী ক্যাম্পাস স্থাপন করে। এই ক্যাম্পাসেই ২০০৪ সালে দ্বিতীয় বিজনেস স্কুল প্রতিষ্ঠা করা হয়।

২০১৪ সালে পিকিং বিশ্ববিদ্যালয় iইয়েঞ্চিং স্কলার নামে একটি নতুন বৈশ্বিক নেতৃত্বের স্নাতক কর্মসূচি ২০১৫ সালে শুরু করার পরিকল্পনা হাতে নেয় যা ক্যাম্পাসের কেন্দ্রে সাম্প্রতিক সময়ে নির্মিত আবাসিক ইয়েঞ্চিং একাডেমীতে অবস্থিত। এই কর্মসূচির আওতায় ১০০ এলিট শিক্ষার্থীকে মাস্টার ডিগ্রীর জন্য সংশ্লিষ্ট লেখাপড়ায় একবছরের সম্পূর্ণ বৃত্তি দিবে।

২০১৪ সালে পিকিং বিশ্ববিদ্যালয় ২০১৫ সালে শুরু করার জন্য পরিকল্পিত এশিয়ান ফিউচার লিডার্স স্কলারশিপ কর্মসূচিতে যুক্ত হয়। এই কর্মসূচির আওতায় পূর্ব এশিয়ার ১০০ জন শিক্ষার্থীকে পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়সহ এশিয়ার বেশ কয়েকটি খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ অথবা এমপিএ করার জন্য সম্পূর্ণ বৃত্তি দেয়া হয়।

শিক্ষায়তন

বিশ্ববিদ্যালয় র‍্যাঙ্কিং
Global
ARWU World[১৭]৫৩
THE World[১৯]২৪
QS World[১৮]২২
Regional
Times Asia[২১]
QS Asia[২০]
Special
QS BRICS[২২]
QS Employability[২৩]২০
National
BCUR China[২৪]
CUAA China[২৫]
বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের উত্তরে কেন্দ্রে অবস্থিত ওয়েইমিং লেক।
হুয়াবিয়াও সহ একটি প্রশাসনিক ভবন।
বসন্তে পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়
ক্যাম্পাসের ভিতরে একটি পাথরের সেতু।

পিকিং বিশ্ববিদ্যালয় চীনের একটি জাতীয় পর্যায়ের প্রধান বিশ্ববিদ্যালয়[২৬] বিশ্ববিদ্যালয়টি ৩০টি কলেজ এবং ১২টি বিভাগ, স্নাতকপূর্ব শিক্ষার্থীদের জন্য ৯৩টি বিষয়, দ্বিতীয় ব্যাচেলর ডিগ্রীর জন্য ২টি বিষয়, মাস্টার ডিগ্রীর জন্য ১৯৯টি বিষয় এবং ডক্টরাল শিক্ষার্থীদের জন্য ১৭৩টি বিষয় নিয়ে গঠিত। মৌলিক বিজ্ঞানে গবেষণা ও পাঠদানের পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়টি ফলিত বিজ্ঞানে গবেষণা ও পাঠদানে উন্নয়ন ঘটিয়েছে।

বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ২১৬টি রিসার্চ ইন্সটিটিউট এবং গবেষণা কেন্দ্র, ২টি জাতীয় প্রকৌশল গবেষণা কেন্দ্র, ৮১টি জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, ১২টি জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ গবেষণাগার। ৪.৫ মিলিয়ন গ্রন্থ বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগারকে এশিয়ার বৃহত্তম গ্রন্থাগারে পরিণত করেছে।[২৭]

রাষ্ট্রের আধুনিকায়নের চাহিদার কথা মাথায় রাখে বিশ্ববিদ্যালয়টি এর মৌলিক বৈজ্ঞানিক গবেষণার সাথে উচ্চশিক্ষিত জ্ঞানী ও পেশাদারিত্বে দক্ষ ব্যক্তিবর্গের প্রশিক্ষণের সমন্বয় করেছে। পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়, জর্জিয়া ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজি এবং ইমোরি বিশ্ববিদ্যালয় যৌথভাবে ওয়ালেস এইচ. কৌল্টার ডিপার্টমেন্ট অফ বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রাম পরিচালনা করে যা যুক্তরাষ্ট্রের র্যাংয়কিং-এ দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে।[২৮][২৯]

বিশুদ্ধ ও ফলিত বিজ্ঞানসমূহ, সমাজবিজ্ঞান, মানবিক, ব্যবস্থাপনাশিক্ষা প্রভৃতি জ্ঞানের বিভিন্ন শাখা নিয়ে পিকিং বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ও গবেষণার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে।

গত শতাব্দীতে পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪০০ শিক্ষার্থী পরবর্তীতে চীনের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট হয়েছেন। যাদের মধ্যে আছেন টিসিংহুয়ার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট লুও জিয়ালুন, রেন্মিন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট ইউয়ান বাওহুয়া, ঝেজিয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট কিয়ান সানকিয়াং, ফুদান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট চ্যাং চিরাং, নাঙ্কাই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট ট্যাং ওয়েইজাও, চাইনিজ ইউনিভার্সিটি অফ সাইন্স অ্যান্ড টেকনোলজির প্রেসিডেন্ট গুয়ান ওয়েইয়ান এবং আরও অনেকে।[৩০]

অসংখ্য স্থানীয় র্যাং কিং টিসিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়কে চীনের সর্বশ্রেষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গণ্য করেছেন।[৬] ২০১৫ সালে চাইনিজ ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন এবং চায়না এডুকেশন সেন্টার যৌথভাবে এই বিশ্ববিদ্যালয়কে চীনের সর্বশ্রেষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে চিহ্নিত করে।[৬]

ইউএস নিউজ অ্যান্ড ওয়ার্ল্ড রিপোর্ট পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়কে বিশ্বে ৪১ তম, চীনে ১ম এবং এশিয়ায় ২য় ঘোষণা করে।[৩১] টাইমস হায়ার এডুকেশন অ্যান্ড এমারজিং ইকোনোমিকস এর সূচনাকালেই এটি শীর্ষস্থান লাভ করে।[৩২]

ক্যাম্পাস, আর্ট এবং সংস্কৃতি

শীতকালে পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়। একটি প্রাক্তন ইমপেরিয়াল বাগানে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস অবস্থিত।

আরও দেখুন

  • ৭০৭২ বেইজিং ডেক্সু – পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের নামানুসারে গ্রহাণুটির নামকরণ করা হয়েছে
  • পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত উচ্চ বিদ্যালয়
  • বেইজিং ইন্টারন্যাশনাল এমবিএ
  • বেইজিং মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
  • চীনা ফ্যামিলি প্যানেল স্টাডিজ প্রোগ্রাম
  • বেইজিংয়ের ইতিহাস

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

🔥 Top keywords: রাম নবমীমুজিবনগর দিবসপ্রধান পাতামুজিবনগর সরকারবিশেষ:অনুসন্ধানইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগএক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশবাংলা ভাষামিয়া খলিফারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)আনন্দবাজার পত্রিকাআবহাওয়ারামপহেলা বৈশাখউয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগইসরায়েলইরানরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরমুজিবনগরইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনরিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব২০২৪ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগক্লিওপেট্রাচর্যাপদভূমি পরিমাপশেখ মুজিবুর রহমানজনি সিন্সকাজী নজরুল ইসলামঈদুল আযহাফিলিস্তিনইউটিউবভারতবিকাশআসসালামু আলাইকুমসৌদি আরববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকামুহাম্মাদ