চতুর্থ ইভান

স্তন্যপায়ী প্রাণীর প্রজাতি

চতুর্থ ইভান ভাসিলিয়েভিচ (রুশ: Ива́н Васи́льеви; ২৫ আগস্ট – ২৮ মার্চ [পুরোনো শৈলীতে ১৮ মার্চ] ১৫৮৪),[১] বা ইভান গ্রোজ্‌নি (রুশ: ) বা ভয়ংকর ইভান ১৫৩৩ থেকে ১৫৪৭ পর্যন্ত মস্কোর মহা যুবরাজ ছিলেন এবং পরে ১৫৮৪ সালে তার মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত "রাশিয়ার জার" ছিলেন। রাশিয়ার জার উপাধিটি তার সকল উত্তরসূরীরা ব্যবহার করত।

চতুর্থ ইভান
মিখাইল গেরাসিমভ অঙ্কিত চতুর্থ ইভানের ফরেনসিক করার পরের মুখমণ্ডল
সমগ্র রাশিয়ার জার
রাজত্ব১৬ জানুয়ারি ১৫৪৭ - ২৮ মার্চ ১৫৮৪
রাজ্যাভিষেক১৬ জানুয়ারি ১৫৪৭
উত্তরসূরিপ্রথম ফিওদর
মস্কোর মহা যুবরাজ
রাজত্ব৩ ডিসেম্বর ১৫৩৩ – ১৬ জানুয়ারি ১৫৪৭
পূর্বসূরিতৃতীয় ভাসিলি
জন্ম২৫ আগস্ট ১৫৩০
কলোমেন্সকোয়া, গ্যান্ড ডিউচি অব মস্কো
মৃত্যু২৮ মার্চ [পুরোনো শৈলীতে ১৮ মার্চ] ১৫৮৪
মস্কো, রাশিয়ার জারতন্ত্র
সমাধি
আর্কহাঙ্গিল্‌স্কি ক্যাথেড্রাল, মস্কো
স্ত্রীগণ
তালিকা দেখুন
  • আনাস্তাসিয়া রোমানভ্‌না
    মারিয়া তেমরুকোভ্‌না
    মার্ফা সোবাকিনা
    আন্না কোলতোভ্‌স্কায়া
    আন্না ভাসলিচিকোভা
    ভাসিলিসা মেলেন্তিয়েভা
    মারিয়া দল্গরুকায়া
    মারিয়া নাগায়া
বংশধর
আরও...
তালিকা দেখুন
  • দিমিত্রি ইভানোভিচ
    ইভান ইভানোভিচ
    প্রথম ফিওদোর
    দিমিত্রি ইভানোভিচ
পূর্ণ নাম
ইভান ভাসিলিয়েভিচ
রাজবংশরুরিক
পিতাতৃতীয় ভাসিলি
মাতাইলিনা গ্লেন্‌স্কায়া
ধর্মরুশ গোঁড়াবাদ

তার রাজত্বকালে রাশিয়ার কাজান, আস্ত্রাখান ও সিবিরের খানাত বিজয় করে একাধিক নৃগোষ্ঠী ও একাধিক মহাদেশে প্রায় ৪০,৫০,০০০ কিমি (১৫,৬০,০০০ মা) ভূমি নিয়ে রাজ্য বিস্তার করে। তিনি রুশ অভিজাতদের উপর একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেন এবং নতুন অঞ্চলসমূহ পরিচালনার জন্য আমলাতান্ত্রিক ব্যবস্থা চালু করেন। তিনি রাশিয়াকে একটি মধ্যবর্তী রাজ্য থেকে সাম্রাজ্যে রূপদান করেন। এর ফলে রাজ্যের জনগণের উপর ও রাজ্যের দীর্ঘ মেয়াদী অর্থনীতিতে বিরূপ প্রভাব দেখা দেয়।

ঐতিহাসিক সূত্রে ইভানের জটিল ব্যক্তিসত্তার ভিন্ন ভিন্ন রূপ পাওয়া যায়। তাকে বুদ্ধিমান ও ভক্তিনিষ্ঠ বলে বর্ণনা করা হয়। পাশাপাশি রাগ ও প্রবণের ফলে মাঝে মাঝে তাকে মানসিকভাবে অস্থিতিশীল অবস্থায় দেখা যেত[২] এবং বয়স বাড়ার সাথে সাথে তার এই মানসিক অস্থিতিশীলতা বৃদ্ধি পেতে থাকে।[৩][৪] এমনই এক মানসিক অবস্থায় তিনি তার পুত্র ও উত্তরাধিকার জারেভিচ ইভান ইভানোভিচকে হত্যা করে। এর ফলে তার দ্বিতীয় পুত্র প্রথম ফিওদোর সিংহাসনের উত্তরাধিকারী হয়। ফিওদর ছিলেন ধার্মিক কিন্তু রাজনৈতিকভাবে ব্যর্থ।

ইভান একজন দক্ষ কূটনীতিক, শিল্পকলা ও বাণিজ্যের পৃষ্ঠপোষক এবং রাশিয়ার প্রথম মুদ্রণ প্রতিষ্ঠান মস্কো প্রিন্ট ইয়ার্ডের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। তিনি নোভগরদ ও এর পার্শ্ববর্তী অঞ্চল ব্যতীত বাকি রাশিয়ার সাধারণ জনগণের কাছে জনপ্রিয় ছিলেন।

উপনাম

রুশ গ্রোজ্‌নি শব্দের বাংলা অর্থ ভয়ংকর, যা ইভানের ডাকনাম বা উপনাম, কিন্তু এটি সেকেলে অর্থ। গ্রোজ্‌নি শব্দটি দিয়ে "মূলত ভয়ানক, ক্ষমতাধর, ভয়াবহ" বুঝালেও এই শব্দ দিয়ে "ক্ষতিকর" বা "মন্দ" বোঝায় না। ভ্লাদিমির দাল গ্রোজ্‌নি শব্দটির সেই সময়ের ব্যবহার সম্পর্কে বর্ণনা করেন এবং জারদের আখ্যা হিসেবে "সাহসী, চমৎকার, শাসক ও শত্রুদের ভীত রাখা, কিন্তু জনগণকে বাধ্য রাখা" বোঝাতে ব্যবহৃত হয়।[৫] আধুনিক পণ্ডিতগণ আরও কিছু ব্যাখ্যা প্রদান করেছেন।[৬][৭][৮]

প্রারম্ভিক জীবন

ইভান ছিলেন তৃতীয় ভাসিলি ও তার দ্বিতীয় স্ত্রী ইলিনা গ্লিন্‌স্কায়ার প্রথম সন্তান। তার মাতা গ্লিন্‌স্কায়া ছিলেনে অর্ধেক সার্বীয় ও অর্ধেক লিপকা তাতার বংশোদ্ভূত গ্লিন্‌স্কি সম্প্রদায়ের[৯] এবং দাবী করা হয় মঙ্গোল শাসক মামাইয়ের (১৩৩৫-১৩৮০) বংশধর।[১০][১১] যখন ইভান তিন বছর বয়সের তখন তার পিতা পায়ে ফোঁড়া ও এর কারণে প্রদাহের ফলে রক্তে বিষক্রিয়ায় মৃত্যুবরণ করেন।[১২][১৩] তার পিতার অনুরোধে ইভানকে মস্কোর মহা যুবরাজ ঘোষণা করা হয়। তার মাতা ইলিনা গ্লিন্‌স্কায়া প্রথমে রাজপ্রতিনিধির দায়িত্ব পালন করতেন। কিন্তু ইভানের যখন আট বছর বয়স তখন তিনিও মৃত্যুবরণ করেন, ধারণা করা হয় তাকে বিষ প্রয়োগে হত্যা করা হয়। পরবর্তীতে রাজপ্রতিনিধিত্ব নিয়ে সামন্ত পরিবারে মধ্যে দ্বন্দ্ব দেখা দেয়। ইভানের পত্র অনুযায়ী তিনি নিজে ও তার ছোট ভাই ইউরি প্রায়ই নিজেদের অবহেলিত মনে করত এবং শুইস্কি ও বেল্‌স্কির সামন্ত পরিবারের দ্বারা অপমানিত হত। যুবরাজ কুর্বস্কির নিকট লেখা এক পত্রে ইভান স্মরণ করেন, "আমার ভাই ইউরি ও আমার স্মরণশক্তি তীক্ষ্ণ ছিল এবং তা আমার কাছে দরিদ্রতম ভবঘুরে ও শিশুদের ফিরে আসত। আমি পোশাক-পরিচ্ছেদ ও খাবারের অভাব বোধ করতাম।"[১৪]

১৫৪৭ সালের ১৬ জানুয়ারি ষোল বছর বয়সে ইভান মস্কোর ডর্মিশন ক্যাথিড্রালে রাজমুকুট গ্রহণ করেন। তিনি প্রথম শাসক, যিনি "সমগ্র রাশিয়ার জার" হিসেবে রাজমুকুট গ্রহণ করেন এবং দাবী করেন কিয়েভান রুসগণ তার পূর্বপুরুষ ছিলেন। এর পূর্বে, মস্কোর শাসকগণ মহা যুবরাজ হিসেবে রাজমুকুট গ্রহণ করতেন, যদিও তার পিতামহ মহান তৃতীয় ইভান নিজেকে "জার" হিসেবে পরিচয় দিতেন। তার রাজ্যাভিষেকের দুই সপ্তাহ পরে ইভান তার প্রথম স্ত্রী আনাস্তিসিয়া রোমানভ্‌নাকে বিয়ে করেন। আনাস্তিসিয়া ছিলেন রোমানভ পরিবারের সদস্য, যিনি প্রথম রুশ জারপত্নী হন।

অভ্যন্তরীণ নীতি

ভিক্তর ভাস্তেনেৎসভ অঙ্কিত চতুর্থ ইভানের চিত্র, ১৮৯৭ (ট্রেটোয়াকভ গ্যালারি, মস্কো)

১৫৪৭ সালে মস্কোতে মহা অগ্নিকাণ্ডসহ বিভিন্ন দুর্যোগে আক্রান্ত হওয়া সত্ত্বেও ইভানের রাজত্বের প্রথমাংশ ছিল অন্যতম শান্তিপূর্ণ সংস্কার ও আধুনিকীকরণের যুগ। ইভান আইনের ধারায় সংশোধনী আনেন, সুদেবনিক,[১৫] এবং জেমস্কি সোবর ও অভিজাতদের কাউন্সিল প্রতিষ্ঠা করেন, স্তগলাভি সিনদসহ গির্জার অবস্থান নিশ্চিত করেন। তিনি গ্রামাঞ্চলে স্থানীয় স্ব-সরকার ব্যবস্থা চালু করেন, বিশেষ করে রাশিয়ার উত্তরপূর্ব দিকে, যা মূলত কৃষি প্রধান রাজ্য ছিল।

১৫৫৩ সালে ইভানের নির্দেশে মস্কো প্রিন্ট ইয়ার্ড প্রতিষ্ঠিত হয় এবং এর মাধ্যমে রাশিয়ায় প্রথম মুদ্রণালয় চালু হয়। ১৫৫০ এর দশক থেকে ১৫৬০ এর দশকে রুশ ভাষায় বেশ কিছু ধর্মীয় বই মুদ্রিত হয়। এই নতুন প্রযুক্তির ফলে কেরানি শ্রেণীর জনগণ ক্ষিপ্ত হয় এবং প্রিন্ট ইয়ার্ডে অগ্নি সংযোগ করে পুড়িয়ে দেয়। প্রথম রুশ মুদ্রক ইভান ফেদরভ ও পিওতর মস্তিস্লাভেৎসকে মস্কো ছেড়ে লিথুয়ানিয়ায় চলে যেতে বাধ্য করা হয়। যাই হোক, বই মুদ্রণ পুনরায় ১৫৬৮ সালে শুরু হয় এবং আন্দ্রনিক তিমোফিয়েভিচ ও তার পুত্র ইভান প্রিন্ট ইয়ার্ড পরিচালনা করেন।

ইভান কাজানদের আক্রমণ করার ঘোষণা দেওয়ার জন্য মস্কোতে সেন্ট বাজিল্‌স ক্যাথিড্রাল নির্মাণ করেন। কিংবদন্তি রয়েছে যে, তিনি এর কাঠামো দেখে এতটা মুগ্ধ হন যে তিনি এর স্থপতি পস্তনিক ইয়াকভ্লেভকে অন্ধ করে দেন, যাতে তিনি আর এমন সুন্দর কিছু না বানাতে পারে। কিন্তু বাস্তবে, ইয়াকভ্লেভ ইভানের নির্দেশ আরও গির্জার নকশা করেন এবং ১৫৬০ এর দশকের শুরুর দিকে কাজান ক্রেমলিনে প্রাচীর নির্মাণ করেন এবং সেন্ট বাজিলের সমাধির উপরে ছোট গির্জা নির্মাণ করেন, যা পরে ইভানের মৃত্যুর কয়েক বছর পর ১৫৫৮ সালে সেন্ট বাজিল্‌স ক্যাথিড্রালের সাথে যুক্ত হয়। যদিও একাধিক স্থপতি এই ক্যাথিড্রাল নির্মাণের সাথে জড়িত ছিলেন, তবে ধারণা করা হয় প্রধান স্থপতি একজনই ছিলেন এবং তিনি এই ব্যক্তিই ছিলেন।[১৬][১৭][১৮]

ব্যক্তিগত জীবন

বিবাহ ও সন্তানাদি

  1. আনাস্তাসিয়া রোমানভ্‌না (প্রথম স্ত্রী, ১৫৪৭-১৫৬০, তার মৃত্যু)
    • জারেভ্‌না আন্না ইভানোভ্‌না (১০ আগস্ট ১৫৪৮ - ২০ জুলাই ১৫৫০)
    • জারেভ্‌না মারিয়া ইভানোভ্‌না (১৭ মার্চ ১৫৫১ - যুবতী)
    • জারেভিচ দিমিত্রি ইভানোভিচ (অক্টোবর ১৫৫২ - ২৬ জুন ১৫৫৩)
    • জারেভিচ ইভান ইভানোভিচ (২৮ মার্চ ১৫৫৪ - ১৯ নভেম্বর ১৫৮১)
    • জারেভ্‌না ইউদসিয়া ইভানোভ্‌না (২৬ ফেব্রুয়ার ১৫৫৬ - জুন ১৫৫৮)
    • রাশিয়ার জার প্রথম ফিওদোর (৩১ মে ১৫৫৭ - ৬ জানুয়ারি ১৫৯৮)
  2. মারিয়া তেমরুকোভ্‌না (১৫৬১-১৫৬৯, তার মৃত্যু)
    • জারেভিচ ভাসিলি ইভানোভিচ (২১ মার্চ ১৫৬৩ - ৩ মে ১৫৬৩)
  3. মার্ফা সোবাকিনা (২৮ অক্টোবর - ১৩ নভেম্বর, ১৫৭১, তার মৃত্যু)
  4. আন্না কোলতোভ্‌স্কায়া (১৫৭২, খ্রিস্টান সন্ন্যাসীদের মঠে পাঠিয়ে দেওয়া হয়)
  5. আন্না ভাসলিচিকোভা (১৫৭৫/৭৬, খ্রিস্টান সন্ন্যাসীদের মঠে পাঠিয়ে দেওয়া হয়)
  6. ভাসিলিসা মেলেন্তিয়েভা (উপপত্নী, ১৫৭৫), ধারণা করা হয় তিনি কাল্পনিক। ১৯শ শতাব্দীর সৃষ্টি।[১৯][২০]
  7. মারিয়া দল্গরুকায়া (১৫৭৩), সম্ভবত কাল্পনিক।
  8. মারিয়া নাগায়া (১৫৮০-ইভানের মৃত্যু, বিধবা)
    • জারেভিচ দিমিত্রি ইভানোভিচ (১৯ অক্টোবর ১৫৮২ - ১৫ মে ১৫৯১)

১৫৮১ সালে ইভান তার অন্তঃসত্ত্বা পুত্রবধূ ইয়েলেনা শেরেমেতেভাকে অশালীন পোশাক পরিধানের জন্য বেত্রাঘাত করেন, এর ফলে তার গর্ভপাত হয়। তার দ্বিতীয় পুত্র জারেভিচ ইভান ইভানোভিচ এই ঘটনা জানার পর তার সাথে তর্কে লিপ্ত হলে, ইভান তার মাথায় আঘাত করে মারাত্মকভাবে জখম করে এবং তার পুত্র মারা যায়।[২১] ইলিয়া রেপিন এই ঘটনাকে চিত্রায়িত করেন তার "শুক্রবারে ভয়ংকর ইভান ও তার পুত্র ইভান, ১৬ নভেম্বর ১৫৮১" চিত্রকর্মে, যা "ভয়ংকর ইভান কর্তৃক তার পুত্রকে হত্যা" নামেও পরিচিত।

তথ্যসূত্র

গ্রন্থপঞ্জি

বহিঃসংযোগ

চতুর্থ ইভান
রুরিক রাজবংশ
জন্ম: ৩ সেপ্টেম্বর ১৫৩০ মৃত্যু: ২৮ মার্চ ১৫৮৪
শাসনতান্ত্রিক খেতাব
জারতন্ত্রের পত্তনসমগ্র রাশিয়ার জার
১৬ জানুয়ারি ১৫৪৭ – ২৮ মার্চ ১৫৮৪
উত্তরসূরী
প্রথম ফিওদর
পূর্বসূরী
তৃতীয় ভাসিলি
মস্কোর মহা যুবরাজ
৩ ডিসেম্বর ১৫৩৩ – ১৬ জানুয়ারি ১৫৪৭
জারতন্ত্রের পত্তন

টেমপ্লেট:রাশিয়ার সার্বভৌম শাসক

🔥 Top keywords: রাম নবমীমুজিবনগর দিবসপ্রধান পাতামুজিবনগর সরকারবিশেষ:অনুসন্ধানইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগএক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশবাংলা ভাষামিয়া খলিফারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)আনন্দবাজার পত্রিকাআবহাওয়ারামপহেলা বৈশাখউয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগইসরায়েলইরানরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরমুজিবনগরইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনরিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব২০২৪ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগক্লিওপেট্রাচর্যাপদভূমি পরিমাপশেখ মুজিবুর রহমানজনি সিন্সকাজী নজরুল ইসলামঈদুল আযহাফিলিস্তিনইউটিউবভারতবিকাশআসসালামু আলাইকুমসৌদি আরববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকামুহাম্মাদ