প্রবেশদ্বার:যুদ্ধ/বিশেষ নিবন্ধ

এই পাতার নিবন্ধগুলো যুদ্ধ প্রবেশদ্বারের বিশেষ নিবন্ধ।

ব্যবহার

The layout design for these subpages is at প্রবেশদ্বার:যুদ্ধ/বিশেষ নিবন্ধ/Layout.

  1. Add a new Selected article to the next available subpage.
  2. The "blurb" for all selected articles should be approximately 10 lines, for appropriate formatting in the portal main page.
  3. Update "max=" to new total for its {{Random portal component bn}} on the main page.

নির্বাচিত নিবন্ধ তালিকা

প্রবেশদ্বার:যুদ্ধ/বিশেষ নিবন্ধ/১

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ ছিল ১৯৭১ সালে সংঘটিত তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের বিরুদ্ধে পূর্ব পাকিস্তানের সশস্ত্র সংগ্রাম, যার মাধ্যমে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন দেশ হিসাবে পৃথিবীর মানচিত্র আত্মপ্রকাশ করে। ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ রাতের অন্ধকারে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী পূর্ব পাকিস্তানে বাঙালি নিধনে ঝাঁপিয়ে পড়লে একটি জনযুদ্ধের আদলে মুক্তিযুদ্ধ তথা স্বাধীনতা যুদ্ধের সূচনা ঘটে। পঁচিশে মার্চের কালো রাতে পাকিস্তানি সামরিক জান্তা ঢাকায় অজস্র সাধারণ নাগরিক, ছাত্র, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, পুলিশ হত্যা করে। গ্রেফতার করা হয় ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতাপ্রাপ্ত দল আওয়ামী লীগ প্রধান বাঙ্গালীর তৎকালীন প্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। গ্রেফতারের পূর্বে ২৬শে মার্চের প্রথম প্রহরে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দেন।


প্রবেশদ্বার:যুদ্ধ/বিশেষ নিবন্ধ/২

ইরান-ইরাক যুদ্ধের সূচনা ১৯৮০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে। জাতিসংঘের মধ্যস্ততায় ১৯৮৮ সালের আগস্টে যুদ্ধবিরতির মাধ্যমে এর অবসান ঘটে। ইরানের কাছে এ যুদ্ধ অন্যায়ভাবে চাপিয়ে দেয়া যুদ্ধ এবং পবিত্র প্রতিরোধ হিসেবে পরিচিত। অন্যদিকে ইরাকের সাদ্দাম হোসেন এ যুদ্ধকে ব্যাটল অব ক্বাদেসিয়া নামে অভিহিত করতেন। সীমান্ত বিরোধ এবং ইরাকের অভ্যন্তরে শিয়া জংগীদের ইরানি মদদ দেয়ার অভিযোগে ১৯৮০ সালের ২২ সেপ্টেম্বর ইরাকি বাহিনী পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই অবৈধভাবে ইরানি ভূ-খন্ড আক্রমণ এবং অনুপ্রবেশ চালায়। সদ্য ঘটে যাওয়া ইরানি ইসলামি বিপ্লবের নাজুক অবস্থাকে ব্যবহার করে ইরাক যুদ্ধে দ্রুত অগ্রগতি অর্জনের চেষ্টা চালায়। কিন্তু কার্যত সে চেষ্টা ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়। ১৯৮২ সালের জুনের মধ্যে ইরান তার হারানো সমস্ত ভূ-খন্ড পুনরুদ্ধার করতে সমর্থ হয়।


প্রবেশদ্বার:যুদ্ধ/বিশেষ নিবন্ধ/৩

অপারেশন সার্চলাইট ১৯৭১সালে ২৫ মার্চ থেকে শুরু হওয়া পাকিস্তানি সেনাবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত পরিকল্পিত গণহত্যা, যার মধ্যমে তারা ১৯৭১ এর মার্চ ও এর পূর্ববর্তী সময়ে সংঘটিত বাঙালি জাতীয়তাবাদী আন্দোলনকে দমন করতে চেয়েছিল। এই গণহত্যা ছিল পশ্চিম পাকিস্তানি শাষকদের আদেশে পরিচালিত,যা ১৯৭০ এর নভেম্বরে সংঘটিত অপারেশন ব্লিটজ্‌ এর পরবর্তি অনুষঙ্গ। অপারেশনটির আসল উদ্দেশ্য ছিল ২৬ মার্চ এর মধ্যে সব বড় বড় শহর দখল করে নেয়া এবং রাজনৈতিক ও সামরিক বিরোধীদের এক মাসের ভেতর নিশ্চিহ্ন করে দেয়া। বাঙালিরা তখন পাল্টা প্রতিরোধ সৃষ্টি করে,যা পাকিস্তানি পরিকল্পনাকারীদের ধারণার বাইরে ছিল। মে এর মাঝামাঝি সময়ে সকল বড় বড় শহরের পতন ঘটার মধ্যে দিয়ে অপারেশন সার্চলাইটের প্রধান অংশ শেষ হয়। এই সামরিক আক্রমণ ১৯৭১ সালের গণহত্যাকে তরান্বিত করে।


প্রবেশদ্বার:যুদ্ধ/বিশেষ নিবন্ধ/৪

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ মানবসভ্যতার ইতিহাসে এযাবৎকাল পর্যন্ত সংঘটিত সর্ববৃহৎ এবং সবচেয়ে ভয়াবহ যুদ্ধ যা ১৯৩৯ সাল থেকে ১৯৪৫ এই ৬ বছর ধরে চলে। জার্মানির সাথে মিত্রপক্ষের যুদ্ধের মাধ্যমে এর সূচনা ঘটে। মিত্রপক্ষে প্রথমদিকে ছিল যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স এবং পোল্যান্ড। জার্মানির সাথে পরবর্তীতে ইতালি, জাপান যুক্ত হয়ে অক্ষশক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। জার্মানি কর্তৃক দখলকৃত কিছু দেশ হতেও অক্ষশক্তির বিরুদ্ধে সৈন্যবাহিনী প্রেরিত হয়। বিশেষত পূর্ব সীমান্তের যুদ্ধে এই সকল দেশের সৈন্যরা অংশগ্রহণ করে; অন্যান্য জাতিসমূহ মিত্রশক্তির সাথে যোগদান করে। ১৯৪১ সালের ২২ জুন জার্মানি সোভিয়েত ইউনিয়ন আক্রমণ করে এবং এর ফলে সোভিয়েত ইউনিয়নও যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে। ১৯৪১ সালের ৭ ডিসেম্বর তারিখে যুক্তরাষ্ট্র মিত্রশক্তির সাথে যোগ দেয়।


প্রবেশদ্বার:যুদ্ধ/বিশেষ নিবন্ধ/৫

অ্যাংলো-জাঞ্জিবার যুদ্ধ সংগঠিত হয়েছিল যুক্তরাজ্য ও জাঞ্জিবার সুলতানাতে মধ্যে ২৭ আগস্ট, ১৮৯৬ সালে। যুদ্ধটি মাত্র ৩৮ মিনিট (কেউ কেউ ৪০ মিনিট অথবা ৪৫ মিনিটও বলে থাকেন) স্থায়ী হয়েছিল এবং এই যুদ্ধকে ইতিহাসের সবচেয়ে কম সময়ের যুদ্ধ বলে আক্ষায়িত করা হয়। জাঞ্জিবার সুলতানাতের সুলতান হামিদ বিন তোয়াইনি ২৫ আগস্ট, ১৮৯৬ সালে মৃত্যুবরণ করলে সিংহাসনে বসেন খালিদ বিন বারঘাস। কিন্তু ব্রিটিশরা সুলতান হিসেবে হামাদ বিন-মুহাম্মদকে বসাতে চেয়েছিল। ১৮৮৬ সালের এক চুক্তির আওতায় হিংহাসনে বসতে হলে ব্রিটিশ কাউন্সিলের অনুমতি নিতে হত কিন্তু বারঘাস ব্রিটিশদের এই চুক্তি অমান্য করায় ব্রিটিশরা তাকে ও তার সৈনিকদের রাজপ্রাসাদ ত্যাগ করার সময় বেঁধে দিয়েছিল। কিন্তু খালিদ ব্রিটিশদের কথা না শুনে প্রাসাদের চারপাশে সৈন্য সংখ্যা বৃদ্ধি করে তিনি প্রাসাদেই অবস্থান করেন। এখান থেকেই যুদ্ধের সূত্রপাত হয়।


প্রবেশদ্বার:যুদ্ধ/বিশেষ নিবন্ধ/৬

৩৩৫ বছরের যুদ্ধটি (ওলন্দাজ ভাষায়: Driehonderdvijfendertigjarige Oorlog) হয়েছিল ইউনাইটেড নেদারল্যান্ডসসিসিলি দ্বীপপুঞ্জের মধ্যে। উভয় পক্ষের মধ্যে দীর্ঘ সময় শান্তি চুক্তি না হওয়ায় এই যুদ্ধটি বছরের পর বছর ধরে চলছিল। যদিও উভয় পক্ষ থেকে একটি গুলিও ছোঁড়া হয়নি ও একজন মানুষও আহত বা নিহত হয়নি। এজন্য এই যুদ্ধকে রক্তপাতহীন যুদ্ধ ও পৃথিবীর সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধের একটি হিসেবে অবহিত করা হয়। অবশেষে ১৬৫১ সালে শুরু হওয়া এ যুদ্ধ, ১৯৮৬ সালে শান্তি চুক্তির মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে অবসান হয়। ১৬৪২ থেকে ১৬৫২ সাল পর্যন্ত চলা দ্বিতীয় ব্রিটিশ গৃহযুদ্ধের সময় সিসিলি দ্বীপপুঞ্জ থেকে রাজা চার্লসের অনুগত রয়ালিস্টিক বাহিনী পিছু হঠতে বাধ্য হয় এবং এই দ্বীপে পার্লামেন্টারিয়ানদের আধিপত্য বিস্তার হয়।


প্রবেশদ্বার:যুদ্ধ/বিশেষ নিবন্ধ/৭

মোগাদিশুর যুদ্ধ (ইংরেজি: Battle of Mogadishu) (সোমালি: Maalintii Rangers অর্থাৎ, রেঞ্জারদের দিন), যা কৃষ্ণ সাগরের যুদ্ধ এবং ব্ল্যাক হক ডাউন নামেও পরিচিত হচ্ছে অপারেশন গোথিক সার্পেন্টের আওতাধীন একটি যুদ্ধ। ১৯৯৩ সালের ৩ ও ৪ অক্টোবর সোমালিয়ার রাজধানী শহর মোগাদিশুতে এই যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিলো। যুদ্ধের এক পক্ষে ছিলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তাদের সমর্থিত ইউএনওএসওএম ২, এবং অপরপক্ষে ছিলো তৎকালীন সোমালিয়ার রাষ্ট্রপতি ও মিলিশিয়াদের নেতা যুদ্ধবাজ মোহাম্মদ ফারাহ এইদিদ। যুদ্ধে এইদিদের পক্ষে অনেক বেসামরিক ব্যক্তিকেও যুদ্ধ করতে বাধ্য করা হয়েছিলো। এই যুদ্ধটি মোগাদিশুর প্রথম যুদ্ধ নামেও পরিচিত, কারণ পরবর্তীতে ২০০৬ সালে মোগাদিশুতে আরো একটি যুদ্ধ সংঘটিত হয়, যা মোগাদিশুর দ্বিতীয় যুদ্ধ নামে পরিচিত।


প্রবেশদ্বার:যুদ্ধ/বিশেষ নিবন্ধ/৮

মুক্তিবাহিনী হলো ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ নেয়া বাঙালি সেনা, ছাত্র, ও সাধারণ জনতার সমন্বয়ে গঠিত একটি সামরিক বাহিনী। ২৬শে মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণার পর ধীরে ধীরে সাধারণ বাঙ্গালীদের এই বাহিনী গড়ে উঠে। পরবর্তীতে এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি সময়ে পূর্ব পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর সাবেক সদস্যরা "বাংলাদেশ সামরিক বাহিনী" গঠন করেন এবং জেনারেল আতাউল গণি ওসমানী সর্বাধিনায়কের পদ গ্রহণ করেন। সাধারণ জনতা যুদ্ধকালীন সময়ে নিরলসভাবে এই বাহিনীকে সাহায্য করে যায়। যুদ্ধের পর পশ্চিম পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা বাংলাদেশের সকল সেনা ও জনতার বাহিনীকে "মুক্তি বাহিনী" হিসেবে সম্বোধন করা হয়। মুক্তিবাহিনী বেশিরভাগ সময়ই গেরিলা যুদ্ধের নীতি অবলম্বন করে শত্রু পক্ষকে ব্যাতিব্যস্ত রাখতো।


প্রবেশদ্বার:যুদ্ধ/বিশেষ নিবন্ধ/৯

অপারেশন জ্যাকপট বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় নৌ-সেক্টর পরিচালিত সফলতম গেরিলা অপারেশন। এটি ছিল একটি আত্মঘাতী অপারেশন। এ অপারেশন ১৯৭১ এর ১৫ আগস্ট রাত ১২টার পর অর্থাৎ ১৬ আগস্ট প্রথম প্রহরে চট্টগ্রামমংলা সমুদ্র বন্দর এবং দেশের অভ্যন্তরে আরো কয়েকটি নদী বন্দরে একই সময়ে পরিচালিত হয়। ১০নং সেক্টরের অধীনে ট্রেনিং প্রাপ্ত নৌ কমান্ডো যোদ্ধাদের অসীম সাহসিকতার নিদর্শন এই অপারেশন জ্যাকপট। এই গেরিলা অপারেশনে পাকিস্তানি বাহিনীর অনেকগুলো অস্ত্র ও রসদবাহী জাহাজ ধ্বংসপ্রাপ্ত ও বড় রকমের ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ক্ষতিগ্রস্ত ও ধ্বংসপ্রাপ্ত জাহাজগুলোর মধ্যে পাকিস্তানি বাহিনীকে সাহায্যকারী অনেকগুলো বিদেশি জাহাজও থাকায় এই অপারেশন বাংলাদেশের যুদ্ধ এবং যোদ্ধাদেরকে সারা বিশ্বে পরিচিতি পাইয়ে দেয়।


প্রবেশদ্বার:যুদ্ধ/বিশেষ নিবন্ধ/১০

পার্ল হারবার আক্রমণ ছিল ইতিহাসের একটি অপ্রত্যাশিত সামরিক অভিযান যা জাপান সাম্রাজ্যের নৌবাহিনী কর্তৃক ৭ ডিসেম্বর, ১৯৪১ সালের ভোরে (জাপানের সময়: ৮ ডিসেম্বর, ১৯৪১) হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের পার্ল হারবারে অবস্থিত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিমান ও নৌ-ঘাঁটিতে আক্রমণ পরিচালিত হয়। এ আক্রমণটি জাপান সাম্রাজ্যের জেনারেল হেডকোয়ার্টারের অপারেশন জেড-এর পরিকল্পনায় হাওয়াই অপারেশন বা অপারেশন এআই নামে সমধিক পরিচিত। ওয়াহো দ্বীপে ঐ দিনটি ছিল ছুটির দিন। সেখানে আমেরিকান নৌবাহিনীর প্যাসিফিক ফ্লিটকে জাপানী নৌবাহিনীর বিরুদ্ধে আকাশসীমা অবরোধের জন্য ঘাঁটিতে নিয়ে আসা হয়েছিল। ৬টি বিমানবাহী জাহাজ থেকে ৩৫৩টি জাপানি যুদ্ধ বিমান, বোমারু বিমান এবং টর্পেডো বিমান নৌ-ঘাঁটিটিতে একযোগে আক্রমণ করে।


🔥 Top keywords: রাম নবমীমুজিবনগর দিবসপ্রধান পাতামুজিবনগর সরকারবিশেষ:অনুসন্ধানইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগএক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশবাংলা ভাষামিয়া খলিফারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)আনন্দবাজার পত্রিকাআবহাওয়ারামপহেলা বৈশাখউয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগইসরায়েলইরানরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরমুজিবনগরইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনরিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব২০২৪ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগক্লিওপেট্রাচর্যাপদভূমি পরিমাপশেখ মুজিবুর রহমানজনি সিন্সকাজী নজরুল ইসলামঈদুল আযহাফিলিস্তিনইউটিউবভারতবিকাশআসসালামু আলাইকুমসৌদি আরববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকামুহাম্মাদ