রাসায়নিক শিল্প

রাসায়নিক পদার্থ উৎপাদন শিল্প

রাসায়নিক শিল্প হচ্ছে কারখানাজাত রাসায়নিক পদার্থ উৎপাদনের কোম্পানি। বিশ্বের অর্থনীতির কেন্দ্রে থাকা এই শিল্পে বিভিন্ন ধরনের কাঁচামালকে (তেল, প্রাকৃতিক গ্যাস, বায়ু, জল, ধাতু এবং খনিজ) মত ৭০,০০০ এরও বেশি ভিন্নধর্মী পণ্যে রূপান্তরিত করা হয়।

তেল পরিশোধনাগার Louisiana - শিল্প রসায়ন এর উদাহরণ

প্লাস্টিক একটা বহুল ব্যবহারিত পণ্য, বিভিন্ন রাসায়নিক কোম্পানিগুলো অন্যান্য রাসায়নিক পদার্থ উৎপাদনের পাশাপাশি প্লাস্টিকও উৎপাদন করে।

ইতিহাস

যদিও রাসায়নিক পদার্থের ব্যবহার মানব ইতিহাসের অনেক আগে থেকেই শুরু হয়েছে। কিন্তু বৃহৎ পরিসরে রাসনিক দ্রব্যাদি উৎপাদন মূলত শিল্প বিপ্লবের পর থেকে শুরু হয়েছে।

শিল্প বিপ্লব

শিল্প রাসায়নিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বৃহৎ পরিসরে উৎপাদন করা প্রথম রাসায়নিক পদার্থ ছিল সালফিউরিক এসিড। ১৭৩৬ সালে, ফার্মাসিস্ট জোসে ওয়ার্ড সল্টপিটার থেকে এটি উৎপাদনে সক্ষম হয়। এটি বড় পরিসরে সালফিউরিক এসিডের প্রথম ব্যবহারিক উৎপাদন ছিল। ১৭৪৯ সালে জন রয়বাক ও স্যামুয়েল গারবেট প্রথমবারের মতো স্কটল্যান্ডের প্র্রস্টনপ্যানের একটি বড় মাপের কারখানা স্থাপনের কাজ শুরু করেন, যেখানে সালফিউরিক এসিড উৎপাদনের জন্য সিসকনির্মিত ঘনীভবন চেম্বার ব্যবহার করা হয়।

১৮ শতকের শুরুর দিকে কাপড় পরিষ্কারের জন্য স্টাইল ইউরিন বা সৌউর মিল্ক সাথে সূর্যের আলো ব্যবহার হত। যা উৎপাদনের একটি মারাত্মক বিপর্যয় সৃষ্টি করত। শতাব্দীর মাঝামাঝি সময় থেকে সালফিউরিক এসিড, লাইম ইত্যাদি অধিক কার্যকরি উপাদান হিসেবে ব্যবহার হওয়া শুরু হয়। কিন্তু চার্লস টেন্যান্টের দ্বারা ব্লিচিং পাউডারের আবিষ্কার এই শিল্পে রাতারাতি পরিবর্তন আনতে সক্ষম হয়।গ্লাস, টেক্সটাইল, সাবান, এবং কাগজ তৈরিতে প্রাচীন কাল থেকে সোডা অ্যাশ ব্যবহার করা হতো, এবং পটাশের উৎস হিসেবে ঐতিহ্যগতভাবে পশ্চিম ইউরোপে কাঠের ব্যবহার হত।

Ernest Solvay, সোডা এস উৎপাদনে পদ্ধতি উন্নতিকরন করেন.

অষ্টাদশ শতাব্দীতে, এই উৎসটি অলাভজনক হয়ে পড়লো কারণ এটি বনভূম ধংসের কারণ হিসেবে দাড়ালো, এবং ফরাসি একাডেমি অফ সায়েন্সস সমুদ্রের লবণ (সোডিয়াম ক্লোরাইড) থেকে ক্ষার উৎপাদনের পদ্ধতি আবিষ্কারের জন্য ২৪০০ টি গবাদিপশুর পুরস্কার প্রদান করান ঘোষণা দিল। ১৭৯১ সালে সালে লেব্লাঙ্কের প্রক্রিয়াটি নিকোলাস লেব্লাঙ্কের মাধ্যমে পেটেন্ট করা হয়েছিল, যিনি তখন সেন্ট-ডেনিসের একটি লেবালক প্ল্যান্ট নির্মাণ করেছিলেন। ফরাসি বিপ্লবের কারণে তাকে তার প্রাপ্ত পুরস্কার দিতে অস্বীকার করা হয়।যাইহোক,লেব্লাঙ্কের প্রক্রিয়াটি ব্রিটেনে ছিল এখন এটি আসলেই বন্ধ হয়ে গেছে। ১৮১৬ সালে উইলিয়াম লশ ব্রিটেনের বেল নদীর তীরে প্রথম সোডা কাজ তৈরি করেন, কিন্তু ১৮২৪ সাল পর্যন্ত লবণ উৎপাদনে বড় ট্যারিফের কারণে এটি একটি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশে পরিণত হয়। যখন এই ট্যারিফ বাতিল করা হয়, ব্রিটিশ সোডা শিল্প দ্রুত প্রসারিত করতে সক্ষম ছিল। ১৮৬১ সালে বেলজিয়ান শিল্প রসায়নবিদ আর্নেস্ত সলভে, সলভে প্রক্রিয়াটি আবিষ্কার করে। ১৮৬৪ সালে, সলভে এবং তার ভাই আলফ্রেড বেলজিয়ান শহর একটি প্লান্ট নির্মান করে এবং ১৮৭৪ সালে ফ্রান্সের ন্যান্সিতে বড় আকারের প্লান্ট স্থাপন করে। এই প্রক্রিয়াটি লেব্লাঙ্কের থেকেও লাভজনক হয়।

সম্প্রসারণ এবং পূর্ণতা

১৯ শতকের শেষের দিকে এসে রাসয়নিক শিল্প আরো ব্যাপকতা এবং মোটামুটি ভাবে পূর্নতা পায়।যুক্তরাষ্ট,জার্মানি,যুক্তরাজ্য,ফ্রান্স এই শিল্পে অনেকটা এগিয়ে যায়।

১৮৬৬ সালে জার্মান ফার্মের BASF কারখানা।

কৃষির জন্য কৃত্রিমভাবে উৎপাদিত সার এর জন্য স্যার জন লয়েস তাঁর পরিকল্পিত রথমস্টেড রিসার্চ সুবিধাটি চালু করেছিলেন। ১৯৪০ এর দশকে তিনি চুনের সুপারফসফেট উৎপাদনের জন্য লন্ডনের কাছাকাছি বড় আকারে কাজ শুরু করেন।১৮৪০-এর দশকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চার্লস গুডায়ার এবং ইংল্যান্ডের টমাস হ্যানকক রাবারের ভাল্কানাইজেশন প্রক্রিয়াগুলি তৈরি করে। লন্ডনে উইলিয়াম হেনরি পেককিনের প্রথম সিন্থেটিক রং আবিষ্কার করেন। তিনি আংশিকভাবে একটি অশোধিত মিশ্রণ এনিলিনে রূপান্তরিত করেন, যা যখন অ্যালকোহল থেকে উৎপন্ন করা হয় তখন তীব্র রক্তবর্ণ রঙের একটি পদার্থ উৎপন্ন করে। তিনিই প্রথম সিন্থেটিক পারফিউম তৈরি করেন। যাইহোক,জার্মান শিল্প সিন্থেটিক রংয়ের উপর কর্তৃত্ব করতে শুরু করেছিল। তিনটি প্রধান সংস্থাগুলি বি এ এস এফ, বায়ার এবং হৈচস্ট কয়েক শত আলাদা আলাদা রং তৈরি করে এবং ১৯১৩ সালে জার্মান শিল্প বিশ্বের প্রায় ৯০ শতাংশ ডাইস্টফ এর সরবরাহ করে এবং বিদেশে তাদের উৎপাদিত ৮০ শতাংশ বিক্রি করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে, হার্বার্ট হেনরি ডো ব্রাইন থেকে রাসায়নিক পদার্থ উৎপাদনের জন্য ইলেকট্রকেমিস্ট্রি ব্যবহার করে বাণিজ্যিক সাফল্য পায় যা দেশের রাসায়নিক শিল্পকে উন্নীত করতে সাহায্য করেছিল।

কানাডায় জেমস ইয়ং এবং স্কটল্যান্ডের আব্রাহাম পিনো গেসনারের পেট্রোকেমিক্যাল শিল্পটি সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়।১৮৫৬ সালে ইংরেজি ধাতুবিদ আলেকজান্ডার পার্কেস সর্বপ্রথম প্লাস্টিক আবিষ্কার করে। তিনি পারসেসিন পেটেন্ট করেন, একটি সলিউল্টস যা বিভিন্ন দ্রাবক থেকে তৈরি করা হয়। এটি ১৮৬২ সালে লন্ডন আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে এ প্রদর্শিত করা হয়,। ১৮৮৫ সালে উইলিয়াম লিভার এবং তার ভাই জেমস ল্যাঙ্কাশায়ারের উদ্ভিজ্জ তেল থেকে সাবান উৎপাদন শুরু হয়েছিল, যা ল্যাঙ্কাশায়ারের একটি আধুনিক রাসায়নিক প্রক্রিয়ার উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছিল যা উইলিয়াম হু ওয়াটসন আবিষ্কার করেছিলেন গ্লিসারিন ও উদ্ভিজ্জ তেল ব্যবহার করে।

বর্তমানে রাসায়নিক উৎপাদন একটি উচ্চ-প্রযুক্তিসম্পন্ন শিল্প হিসেবে ধরা হয়, যেখানে প্রতিযোগিতা শ্রম খরচের তুলনায় গবেষণা ও উন্নয়নে বিনিয়োগের উপর বেশি জোর দেওয়া হয়।

উৎপাদিত পন্য

"পলিমার এবং প্লাস্টিক, বিশেষ করে পলিথিন, পলিফ্রোপলিইন, পলিভিনাইল ক্লোরাইড, পলিথিন টিরেফথালেট, পলিস্টাইরিন এবং পলি কারবোটাইটি সারা বিশ্বের শিল্পের উৎপাদনের প্রায় ৮০%।" এই উপকরণ প্রায়ই fluoropolymer পাইপ এ রুপান্তরিত করে ক্ষয়কারী উপকরন পরিবহনের জন্য পরিবহন শিল্পে ব্যবহৃত হয় কারণ। বিভিন্ন উপাদানের বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থেব্যবহার করা হয়, তবে এটি কৃষি উৎপাদন, নির্মাণ এবং পরিষেবা শিল্প সহ অন্যন্য ক্ষেত্রেও ব্যবহার করা হয।প্রধান শিল্প গ্রাহকদের মধ্যে রয়েছে রাবার এবং প্লাস্টিক পণ্য, বস্ত্র, পোশাক, পেট্রোলিয়াম পরিশোধন, সজ্জা এবং কাগজ, এবং প্রাথমিক ধাতু।

রাসায়নিক পদার্থের ব্যবসায় কয়েকটি প্রধান শ্রেণিতে ভাগ করা যায়, যার মধ্যে রয়েছে মৌলিক রাসায়নিক (প্রায় ৩৫ থেকে ৩৭ শতাংশ ডলারের আউটপুট), জীব বিজ্ঞান (৩০ শতাংশ), বিশেষ রাসায়নিক (২০ থেকে ২৫ শতাংশ) এবং ভোক্তা পণ্য (প্রায় ১০ শতাংশ).

বর্তমানে সারা বিশ্বে বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক শিল্প রয়েছে, তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলঃ

  1. সার কারখানা
  2. পেপার মিল
  3. সুগার মিল
  4. গ্লাস ও সিরামিক শিল্প
  5. পেইন্টস কারখানা
  6. ঔষধ শিল্প
  7. ফুড এন্ড বেভারেজ কোম্পানি
  8. টেক্সটাইল কোম্পানি
  9. কসমেটিকস কোম্পানি
  10. পেট্রোলিয়াম
  11. পারমাণবিক প্ল্যান্ট
  12. সিমেন্ট কারখানা
  13. তেল উত্তোলন ও পরিশোধন

পলিমার এবং বিশেষ রাসায়নিক এর জন্য ব্যবহারিত মৌলিক রাসায়নিক পদার্থ

নতুন পোলিপ্রোপিলিন প্লান্ট slovnaft তেল পরিশোধনকারী, স্লোভাকিয়া

মৌলিক রাসায়নিক পদার্থ বা "পণ্য রাসায়নিক" হল পলিমার, বাল্ক পেট্রোকেমিক্যালস এবং মধ্যস্থতাকারী অন্যান্য ডেরিভেটিভস এবং কারখানার অজৈব রাসায়নিক এবং সার এর অন্তর্ভুক্ত। মৌলিক রাসায়নিকের জন্য প্রমিত বৃদ্ধি হার প্রায় ০.৫ থেকে ০.৭ জিডিপি।পণ্য মূল্য সাধারণত প্রতি পাউন্ড প্রতি পঞ্চাশ সেন্ট এর কম।

পলিমার যার ভিতরে প্লাস্টিক এবং মনুষ্যসৃষ্ট ফাইবারগুলির অন্তর্ভুক্ত,এগুলো থেকে বড় আকারে রাজস্ব(প্রায় ৩৩ শতাংশ) আয় হয়।প্লাস্টিক এর প্রধান বাজার হচ্ছে প্যাকেজিং,বাড়ি নির্মাণ, পাত্র, যন্ত্রপাতি, পাইপ, পরিবহন, খেলনা, এবং গেম।

  • সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত পলিমার পণ্য, পলিইথিলিন, প্রধানত প্যাকেজিং এবং অন্যান্য কাজে যেমন যেমন দুধের বোতল, পাত্র, এবং পাইপ হিসাবে ব্যবহৃত হয়।
  • আরেকটি বৃহৎ পরিসরে ব্যাবহৃহ পলিভিনাইল ক্লোরাইড (পিভিসি),প্রধানত নির্মাণ,পাইপ তৈরি করতে ব্যবহৃত হয় এবং, খুব ছোট পরিমাণে, পরিবহন এবং প্যাকেজিং সামগ্রীতে ব্যবহার হয়।
  • পিভিসি এর মত পলিপ্রোপিলিন, প্যাকেজিং, যন্ত্রপাতি,পোশাক এবং গালিচা তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
  • আরেকটি বড় পরিমাণে ব্যবহৃত প্লাস্টিক পলিস্টাইরিন প্রধানত যন্ত্রপাতি, প্যাকেজিং, খেলনা এবং বিনোদন জন্য ব্যবহার করা হয়।
  • কৃত্রিম ফাইবারগুলি যেমন পলিয়েস্টার, নাইলন, পলিপিপিলেনিন এবং এক্রাইলিস পোশাক, গৃহসজ্জা এবং অন্যান্য কাজে ব্যবহার হয়।

পলিমারের জন্য প্রধান কাঁচামাল বাল্ক পেট্রোকেমিক্যালস।

বাল্ক পেট্রোকেমিক্যালস এবং অন্তর্বর্তীকালীন রাসায়নিক পদার্থ প্রধানত তরলকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস (এলপিজি), প্রাকৃতিক গ্যাস, এবং অশোধিত তেল থেকে তৈরি করা হয়। তাদের বিক্রয়ের পরিমাণ সামগ্রিক মৌলিক রাসায়নিকের ৩০ শতাংশের কাছাকাছি। সাধারণত এইগুলো বড় পরিমাণে ইথিলিন, প্রোপাইলিন, বেঞ্জিন, টলিউইন, জাইলেনস, মেথানল, ভ্যানিল ক্লোরাইড মোনোমার (ভিসিএম), স্টাইরিন, বুটাদিনে এবং ইথিলিন অক্সাইড এ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। অন্যান্য ডেরিভেটিভস যেমন সিন্থেটিক রাবার, সার্ফেক্টেন্ট, রঙ, টারপাইনাইন, রজন, কার্বন ব্ল্যাক, বিস্ফোরক এবং রাবারের পণ্য মৌলিক রাসায়নিকের বাইরের বিক্রয়ে ২০ শতাংশ অবদান রাখে।রাসায়নিক এর প্রাচীনতম উপাদান অজৈব রাসায়নিক পদার্থর রাজস্ব উৎপাদনের প্রায় 1২ শতাংশ ভূমিকা রাখে। লবণ, ক্লোরিন, কাস্টিক সোডা, সোডা এশ, অ্যাসিড (যেমন নাইট্রিক অ্যাসিড, ফসফরিক এসিড, এবং সালফিউরিক অ্যাসিড), টাইটানিয়াম ডাইঅক্সাইড এবং হাইড্রোজেন পারক্সাইড অজৈব রাসায়নিক এর প্রধান উৎপাদ।

সার এর ভিতরে তুলনামূলক কম অবদান রাখে (প্রায় 6 শতাংশ)। ফসফেট, এমোনিয়া এবং পটাস দিয়ে মূলত সার তৈরি হয়ে থাকে।

কোম্পানি

বর্তমানে বৃহত পরিসরে রাসায়নিক দ্রব্য উৎপাদনে বিশ্বব্যাপি অনেক কোম্পানি রয়েছে.২০১৫ সালের রাসায়নিক উৎপাদ বিক্রির উপর নির্ভর করে শীর্ষ ২৫ টি কোম্পানির নাম নিচে দেওয়া হলো।

অবস্থানকোম্পানি২০১৫ সালে মোট বিক্রি (USD কোটিতে)সদরদপ্তর
BASF$৬৩.৭ Ludwigshafen, জার্মানি
Dow Chemical Company$৪৮.৮ মিডল্যান্ড, মিশিগান, যুক্তরাষ্ট্র
Sinopec (China Petroleum & Chemical Corporation)$৪৩.৮ বেইজিং, চীন
SABIC (Saudi Arabia Basic Industries Corporation)$৩৪.৩ রিয়াদ, সৌদি আরব
Formosa Plastics Corporation$২৯.২ Kaohsiung City, তাইওয়ান
INEOS$২৮.৫ লন্ডন, যুক্তরাজ্য
ExxonMobil Corp.$২৮.১ Irving, টেক্সাস, যুক্তরাষ্ট্র
LyondellBasell$২৬.৭ Houston, টেক্সাস, যুক্তরাষ্ট্র, and

।লন্ডন, যুক্তরাজ্য

Mitsubishi Chemical$২৪.৩ টোকিও, জাপান
১০DuPont$২০.৭ Wilmington, ডেলাওয়্যার, যুক্তরাষ্ট্র
১১LG Chem$১৮.২ সিওল, দক্ষিণ কোরিয়া
১৩Air Liquide$১৭.৩ প্যারিস, ফ্রান্স
১৩The Linde Group$১৬.৮ মিউনিখ, জার্মানি
১৪Akzo Nobel$১৬.৫ আমস্টারডাম, নেদারল্যান্ডস
১৫PTT Global Chemical$১৬.২ ব্যাংকক, থাইল্যান্ড
১৬Toray Industries$১৫.৫ টোকিও, জাপান
১৭Evonik Industries$১৫.০ এসেন, জার্মানি
১৮PPG Industries$১৪.২ Pittsburgh, পেনসিলভানিয়া, যুক্তরাষ্ট্র
১৯Braskem$১৪.২ সাও পাওললো, ব্রাজিল
২০Yara International$১৩.৯ ত্তস্লো, নরওয়ে
২১Covestro$১৩.৪ লেভারকুজেন, জার্মানি
২২Sumitomo Chemical$১৩.৩ টোকিও, জাপান
২৩Reliance Industries$১২.৯ মুম্বাই, ভারত
২৪Solvay$১২.৩ ব্রাসেলস, বেলজিয়াম
২৫Bayer$১১.৫ লেভারকুজেন, জার্মানি

প্রযুক্তি

এটি টারবাইন জেনারেটরের একটি প্রক্রিয়ার ডায়াগ্রাম। রাসায়নিক শিল্প ব্যবহারের জন্য একটি টেকসই প্রক্রিয়ার জন্য ইঞ্জিনিয়াররা এটি ডিজাইন করে যা সিস্টেমটি তাপ, ঘর্ষণ, চাপ, নির্গমন এবং দূষণকারী পদার্থ থেকে মুক্ত রাখে

রাসায়নিক প্রকৌশলীর দৃষ্টিকোণ থেকে, রাসায়নিক শিল্প রাসায়নিক প্রক্রিয়াকরণ করে থাকে যেমন রাসায়নিক বিক্রিয়া এবং পরিশোধন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কঠিন, তরল ও গ্যাসীয় পদার্থ তৈরি করা।এই পণ্য বেশিরভাগ অন্যান্য আইটেম তৈরির জন্য ব্যবহৃত হয়, যদিও অল্প পরিমাণ ভোক্তাদের সরাসরি যায়।ভোক্তাদের দ্বারা ব্যবহৃত কিছু উদাহরণ হচ্ছে সলভেন্টস, কীটনাশক,রঙ, ওয়াশিং সোডা, এবং পোর্টল্যান্ড সিমেন্ট।এই সব শিল্প; অজৈব এবং জৈব-শিল্প রাসায়নিক পদার্থ, সিরামিক পণ্য, পেট্রোকেমিক্যালস, কৃষি রাসায়নিক পদার্থ, পলিমার এবং রাবার, ওলোকেমিক্যালস (তেল, ফ্যাট, এবং মোম), বিস্ফোরক তৈরি করে থাকে। এই পণ্যগুলির উদাহরণ নিম্নে সারণিতে দেখানো হয়েছে।

পণ্যের ধরনউদাহরণ
অজৈব শিল্পঅ্যামোনিয়া, ক্লোরিন, সোডিয়াম হাইড্রক্সাইড, সালফিউরিক এসিড, নাইট্রিক অ্যাসিড
জৈব শিল্পঅ্যাক্রাইলোনাইট্রাইল, ফেনল, ইথিলিন অক্সাইড, ইউরিয়া
সিরামিক পণ্যসিলিকা ব্রিক, ফ্রিট
পেট্রোকেমিক্যালইথিলিন, প্রোপিলিন, বেনজিন, স্টাইরিন
কৃষি কাজে ব্যবহৃত রাসায়নিক পদার্থসার, কীটনাশক, হার্বিসাইড
পলিমারপলিথাইলিন, ব্যাকেলাইট, পলিয়েস্টার
ইলাস্টোমারপলিয়াইসোপিরিন, নিওপিরিন, পলিউইরিথিন
ওলিওকেমিক্যালসলার্ড, সয়াবিন তেল, স্টাইরিক এসিড
বিস্ফোরকনাইট্রোগ্লিসারিন, অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট, নাইট্রো্সেলুলোস
সুবাস এবং গন্ধ সৃষ্টীকারী পদার্থবেনজাইল বেনজোয়েট, কুমারিন, ভ্যানিলিন
শিল্প গ্যাসনাইট্রোজেন, অক্সিজেন, অ্যাসিটিলিন, নাইট্রাস অক্সাইড

যদিও ফার্মাসিটিকাল শিল্পটি প্রায়ই একটি রাসায়নিক শিল্প হিসেবে বিবেচনা করা হয়, তবে এর বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা এটিকে পৃথক শ্রেনীতে বিভক্ত করে।এর সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত অন্যান্য শিল্পের মধ্যে রয়েছে পেট্রোলিয়াম, কাচ, রঙ, কালি, সিলান, আঠালো পদার্থ, খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরন।

বিভিন্ন রাসায়নিক কাজে ব্যাবহ্রৃত পাত্রের মধ্যে রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটিয়ে রাসায়নিক প্রক্রিয়া দার করানো হয়। এই পাত্র গুলো অবশ্যই ক্ষয়রোধী হয়,এবং এই প্রক্রিয়াতে বিক্রিয়াক প্রভাবক ব্যবহার করা হয়। এই প্রতিক্রিয়াগুলির উৎপন্ন পণ্যগুলি ফ্রাকসনাল ডিস্টিলেশন, থিতান প্রক্রিয়া, ক্রিস্টালাইজেশন, পরিশোষণ ইত্যাদি উপায়ে আলাদা করা হয়।

উৎপন্ন পণ্য গুলো ল্যাবরেটরিতে গুগগত মান পরীক্ষা করা হয়।এর পরে প্যাকেটজাত করে বাজারে ছাড়া হয়।

বিশ্ব রাসায়নিক উৎপাদন

ডিস্টিলেশন কলাম

রাসায়নিক উৎপাদন স্কেল ভলিউম (পেট্রোকেমিক্যালস এবং পণ্য রাসায়নিক) বৃহত্তম থেকে বিশেষ রাসায়নিক, এবং ক্ষুদ্রতম, সূক্ষ্ম রাসায়নিক এ সংগঠিত করা যায়।পেট্রোকেমিক্যাল এবং পণ্য রাসায়নিক উৎপাদন ইউনিট সম্পূর্ণ একক ক্রমাগত প্রসেসিং প্লান্টে উৎপন্ন হয়। সমস্ত পেট্রোকেমিক্যাল বা পণ্য রাসায়নিক পদার্থগুলি একই স্থানে তৈরি হয় না, তবে সংশ্লিষ্ট সামগ্রীগুলির প্রায়ই শিল্পোন্নতীয়তা এবং মানউন্নয়ন, শক্তি এবং ইউটিলিটি দক্ষতা বৃদ্ধি এবং অন্যান্য অর্থনীতিক স্কেলের বিভিন্ন বিষয়বলীর মধ্য দিয়ে যেতে হয়।

এই রাসায়নিক পদার্থগুলি দুনিয়াজুড়ে কয়েকটি জায়গায় বড় পরিসরে তৈরি করা হয়।জায়গাগুলোর মধ্যে রয়েছে,মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উপসাগরীয় উপকূল বরাবর টেক্সাস এবং লুইসিয়ানা,ইংল্যান্ডের উত্তরপূর্বের Teesside এবং নেদারল্যান্ডের রটারডামে।বৃহৎ পরিসরের প্লান্টের জন্য নিজস্ব ইউটিলিটি এবং বৃহৎ আকারের পরিকাঠামো যেমন বিদ্যুৎ কেন্দ্র, পোর্ট সুবিধা, সড়ক ও রেল সুবিধা থাকার দরকার হয়।

বিশেষ রাসায়নিক এবং সূক্ষ্ম রাসায়নিক উৎপাদন বেশিরভাগই ব্যাচ প্রসেসে তৈরি করা হয়।

মহাদেশ এবং দেশ

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ১৭০ টি প্রধান রাসায়নিক সংস্থা রয়েছে।তারা যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে ২,৮০০ টির বেশি সুবিধা প্রদান করে এবং ১,৭০০ বিদেশী সহায়ক বা অনুমোদিত অপারেটরদের সাথে আন্তর্জাতিকভাবে কাজ করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাসায়নিক উৎপাদন বছরে ৭৫০ বিলিয়ন ডলার। ইউএস শিল্পের বড় বাণিজ্য রেকর্ড পরিমাণ লাভ করে এবং একা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এক মিলিয়নেরও বেশি লোক নিয়োগ হয়। দূষণের পরিমাণ কমাতে এই শিল্পে ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয় হয়।

ইউরোপে রাসায়নিক, প্লাস্টিক এবং রাবারের ক্ষেত্রগুলি সর্ববৃহৎ শিল্প হিসেবে বিবেচিত হয়।একসাথে তারা ৬০,০০০ মত কোম্পানি থেকে ৩.২ মিলিয়ন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে।২০০০ সাল থেকে কেবলমাত্র রাসায়নিক সেক্টরই ইইউ'র পুরো উৎপাদন বাণিজ্যের উদ্বৃত্তের ২/৩ ভাগের প্রতিনিধিত্ব করে।

২০১২ সালে রাসায়নিক সেক্টর ইইউ উৎপাদন শিল্পে ১২% যোগ করে।ইইউ হচ্ছে বিশ্বের সর্ববৃহৎ রাসায়নিক বাণিজ্য অঞ্চল, বিশ্বের মোট আমদানী রপ্তানীর ৪৩% রপ্তানি এবং ৩৭% আমদানি এখানে হচ্ছে।

১৯৯১ এবং ২০১১ সালের মধ্যে ২০ বছর ধরে ইউরোপীয় রাসায়নিক শিল্পের বিক্রি ২৯৫ বিলিয়ন ইউরো থেকে ৫৩৯ বিলিয়ন ইউরো তে বৃদ্ধি পেয়েছে। এই সত্ত্বেও বিশ্বের রাসায়নিক বাজারের ইউরোপীয় শিল্পের অংশ ৩৬% থেকে ২০% এ নেমে এসেছে। এর কারণ হচ্ছে, ভারত ও চীনের মত উদীয়মান কিছু দেশ এই শিল্পের বাজারে দখল করছে। এর ৯৫% ই শুধুমাত্র চীনই থেকে আসছে। ২০১২ সালে ইউরোপীয় রাসায়নিক শিল্প পরিষদ (সিইএফআইসি) -এর তথ্য দেখায় যে ইইউর রাসায়নিক বিক্রির ৭১% ইউরোপের পাঁচটি দেশ থেকে আসছে।দেশগুলো হচ্ছে জার্মানি, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য, ইতালি এবং নেদারল্যান্ডস।

রাসায়নিক শিল্পটি পঞ্চাশ বছরের বেশি সময় ধরে দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে।দ্রুততম ক্রমবর্ধমান এলাকায় প্লাস্টিক, ফাইবার এবং ইলাস্টমার হিসাবে ব্যবহৃত সিন্থেটিক জৈব পলিমার উৎপাদন বেশি হয়ে থাকে। ঐতিহাসিকভাবে এবং বর্তমানে রাসায়নিক শিল্প বিশ্বের তিনটি অঞ্চলে ভাগ করা যায়,যথাঃ পশ্চিম ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা এবং জাপান (ত্রিদেশীয়)। আমেরিকা এবং জাপান দ্বারা অনুসরণ করে ইউরোপীয় সম্প্রদায় বৃহত্তম উৎপাদন এলাকায় পরিনত হয়েছে।

রাসায়নিক শিল্প থেকে উৎপাদিত উৎপাদের উপর নির্ভর করে বিভিন্ন দেশকে,বিভিন্ন রকম র‍্যাংকে সাজানো যায়।অনেক দেশ থেকে বিলিয়ন ডলার ইনকাম করা হয় এই শিল্প থেকে।উদাহরণ হিসেবে বলা যায়,মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র শুধুমাত্র ৬৮৯ বিলিয়ন উৎপাদন করে যা ২০০৮ সালে মোট বিশ্বের রাসায়নিক আউটপুটের ১৮.৬ শতাংশ।

দেশ ও অঞ্চল গুলোর বিশ্বব্যাপি মোট চালান (বিলিয়ন ডলার)১৯৯৮১৯৯৯২০০০২০০১২০০১২০০৩২০০৪২০০৫২০০৬২০০৮২০০৯
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র৪১৬.৭৪২০.৩৪৪৯.২৪৩৮.৪৪৬২.৫৪৮৭.৭৫৪০.৯৬১০.৯৬৫৭.৭৬৬৪.১৬৮৯.৩
কানাডা২১.১২১.৮২৫.০২৪.৮২৫.৮৩০.৫৩৬.২৪০.২৪৩.৭৪৫.৪৪৭.৪
মেক্সিকো১৯.১২১.০২৩.৮২৪.৪২৪.৩২৩.৫২৫.৬২৯.২৩২.০৩৩.৪৩৭.৮
উত্তর আমেরিকা৪৫৬.৯৪৬৩.১৪৯৮.০৪৮৭.৬৫১২.৬৫৪১.৭৬০২.৭৬৮০.৩৭৩৩.৪৭৪২.৮৭৭৪.৬
ব্রাজিল৪৬.৫৪০.০৪৫.৭৪১.৫৩৯.৬৪৭.৪৬০.২৭১.১৮২.৮৯৬.৪১২৬.৭
অন্যান্য৫৯.২৫৮.১৬০.৮৬৩.৪৫৮.৬৬২.৯৬৯.৯৭৭.২৮৪.৬৮৯.৫১০২.১
ল্যাটিন আমেরিকা১০৫.৭৯৮.১১০৬.৫১০৪.৯৯৮.২১১০.৩১৩০.০১৪৮.৩১৬৭.৪১৮৫.৯২২৮.৮
ফ্রান্স৭৯.১৭৮.৫৭৬.৫৭৬.৮৮০.৫৯৯.৬১১.১১১৭.৫১২১.৩১৩৮.৪১৫৮.৯
জার্মানি১২৪.৯১২৩.২১১৮.৯১১৬.১১২০.১১৪৮.১১৬৮.৬১৭৮.৬১৯২.৫১১৯.৬১৬৩.২
ইতালি৬৩.৯৬৪.৬৫৯.৫৫৮.৬৬৪.৫৭৫.৮৮৬.৬৮৯.৮৯৫.৩১০৫.৯১২২,৯
যুক্তরাজ্য৭০.৩৭০.১৬৬.৮৬৬.৪৬৯.৯৭৭.৩৯১.৩৯৫.২১০৭.৮১১৮.২১২৩.৪
বেলজিয়াম২৭.১২৭.০২৭.৫২৭.১২৮.৭৩৬.১৪১.৮৪৩.৫৪৬.৯৫১.৬৬২.৬
আয়ারল্যান্ড১৬.৯২০.১২২.৬২২.৯২৯.১৩২.৩৩.৯৩৪.৯৩৭.৫৪৬.০৫৪.৮
নেদারল্যান্ড২৯.৭২৯.৪৩১.৩৩০.৬৩২.২৪০.১৪৯.০৫২.৭৫৯.২৬৭.৯৮১.৭
স্পেন৩১.০৩০.৮৩০.৮৩১.৯৩৩.৪৪২.০৪৮.৯৫২.৭৫৬.৭৬৩.৭৭৪.৮
সুইডেন১১.১১১.৪১১.২১১.০১২.৫১৫.৯১৮.২১৯.৩২১.২২১.২২২.৬
সুইজারল্যান্ড২২.১২২.২১৯.৪২১.১২৫.৫৩০.৩৩৩.৮৩৫.৪৩৭.৮৪২.৭৫৩.১
অন্যান্য২৭.১২৬.৮২৫.৯২৬.৪২৭.৯৩৩.৫৩৮.৬৪২.৯৪৬.২৫০.৩৫৮.৯
পশ্চিম ইউরোপ৫০৩.১৫০৪.০৪৯০.৪৪৮৮.৮৫২৪.৪৬৬০.৯৭২১.৯৭৬২.৭৮২২.৪৯৩৫.৪১,০৭৬.৮
রাশিয়া২৩.৮২৪.৬২৭.৪২৯.১৩০.৩৩৩.৪৩৭.৫৪০.৯৫৩.১৬৩.০৭৭.৬
অন্যান্য২২.৩২০.৩২১.৯২৩.৪২৫.৩৩১.৮৩৯.৬৪৬.২৫৫.০৬৮.৪৮৭.৫
সেন্ট্রাল/ইস্টার্ন ইউরোপ৪৬.১৪৪.৯৪৯.৩৫২.৫৫৫.৬৬৪.৮ ৭৭.১৮৭.১১০৮.০১৩১.৩১৬৫.১
আফ্রিকা ও মধ্যপ্রাচ্য৫২.৭৫৩.২৫৯.২৫৭.৪৬০.৪৭৩.০৮৬.৪৯৯.৩১০৯.৬১২৪.২১৬০.৪
জাপান১৯৩.৮২২০.৪২৩৯.৭২০৮.৩১৯৭.২২১৮.৮২৪৩.৬২৫১.৩২৪৮.৫২৪৫.৪২৯৮.০
জাপান বাদে এশিয়া প্যাসিফিক২১৫.২২৪১.৯২৭৬.১২৭১.৫৩০০.৫৩৬৯.১৪৬৩.৯৫৬৭.৫৬৬৮.৮৭৯৫.৫৯৯৩.২
চীন৮০.৯৮৭.৮১০৩.৬১১১.০১২৬.৫১৫৯.৯২০৫.০২৬৯.০৩৩১.৪৪০৬.৪৫৪৯.৪
ভারত৩০.৭৩৫.৩৩৫.৩৩২.৫৩৩.৫৪০.৮৫৩.৩৬৩.৬৭২.৫৯১.১৯৮.২
অস্ট্রেলিয়া১১.৩১২.১১১.২১০.৮১১.৩১৪.৯১৭.০১৮.৭১৯.১২২.৮২৭.১
কোরিয়া৩৯.৩৪৫.৫৫৬.৩৫০.৪৫৪.৯৬৪.৪৭৮.৭৯১.৯১০৩.৪১১৬.৭১৩৩.২
সিঙ্গাপুর৬.৩৮.৫৯.৫৯.৪১২.৫১৬.১২০.০২২.০২৫.৮২৮.৯৩১.৬
তাইওয়ান২১.৯২৩.৭২৯.২২৬.৮২৮.৪৩৪.৩৪৪.৫৪৯.৯৫৩.৮৫৭.৪৬২.৯
অন্যান্য এশিয়া/প্যাসিফিক২৪.৮২৯.১৩০.৯৩০.৮৩৩.৩৩৮.৮৪৫.৫৫২.৯৬২.৯৭২.২৯০.৮
এশিয়া/প্যাসিফিক৪০৯.০৪৬২.৩৫১৫.৭৪৭৯.৭৪৯৭.৭৫৮৭.৮৭০৭.৫৮১৮.৮৯১৭.৩১০৪১.০১২৯১.২
বিশ্বব্যাপি মোট চালান১৫৭৩.৫১৬২৫.৫১৭১৯.০১৬৭০.৯১৭৪৮.৮১০০৮.৫২৩২৫.৬২৫৯৬.৪২৮৫৮.১৩১৬০.৭৩৬৯৬.৮

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ

🔥 Top keywords: রাম নবমীমুজিবনগর দিবসপ্রধান পাতামুজিবনগর সরকারবিশেষ:অনুসন্ধানইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগএক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশবাংলা ভাষামিয়া খলিফারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)আনন্দবাজার পত্রিকাআবহাওয়ারামপহেলা বৈশাখউয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগইসরায়েলইরানরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরমুজিবনগরইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনরিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব২০২৪ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগক্লিওপেট্রাচর্যাপদভূমি পরিমাপশেখ মুজিবুর রহমানজনি সিন্সকাজী নজরুল ইসলামঈদুল আযহাফিলিস্তিনইউটিউবভারতবিকাশআসসালামু আলাইকুমসৌদি আরববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকামুহাম্মাদ