কাতারের কূটনৈতিক সংকট
২০১৭ সালের জুন মাসে সৌদি আরবের নেতৃত্বে কয়েকটি দেশ কাতারের সংগে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে।[৮][৯] সম্পর্ক ছিন্ন কারী দেশগুলো হচ্ছে সৌদি আরব, আরব আমিরাত, মিসর, ইয়েমেন ও লিবিয়া,[১০][১১][১২][১৩] এবং মালদ্বীপ[১৪]
কাতারের কূটনৈতিক সংকট আরবি: الأزمة الدبلوماسية مع قطر | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
মূল যুদ্ধ: আরব শীত, কাতার–সৌদি আরব কূটনৈতিক সংকট এবং ইরান-সৌদি আরব প্রক্সি সংঘাত | |||||||
| |||||||
কূটনৈতিক বিবাদে জড়িত দেশসমূহ | |||||||
অন্যান্যরা: পূর্বে জড়িত ছিল: |
প্রেক্ষাপট
সৌদি সরকার কাতারের সঙ্গে ভূমি, সমুদ্রসীমা ও আকাশ সীমার সব যোগাযোগ ছিন্ন করে। বাহরাইনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, কাতারের সমুদ্র ও আকাশ সীমার সব যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়। একই সঙ্গে বাহরাইনে বসবাসরত কাতারের নাগরিকদের ১৪ দিনের মধ্যে দেশটি ছাড়তে বলে। সংযুক্ত আরব আমিরাত কাতারের কূটনীতিকদের দেশ ত্যাগে ৪৮ ঘণ্টা সময় দেয়। মিসর সব বন্দরে কাতারের যানবাহন ও আকাশযান প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।
সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা দেওয়া দেশগুলোর মূল অভিযোগ, সন্ত্রাসী সংগঠন ইসলামিক স্টেট (আইএস) ও আল-কায়েদাকে মদদ দিচ্ছে কাতার। তবে এ অভিযোগ অস্বীকার করে ছয় দেশের সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণাকে ‘অযৌক্তিক’ ও ‘ভিত্তিহীন তথ্যের ওপর ভিত্তি করে নেওয়া’ সিদ্ধান্তকে বলে অভিহিত করেছে কাতার।