জিও

ভারতীয় মোবাইল নেটওয়ার্ক পরিষেবা প্রদানকারী সংস্থা

জিও হল একটি ভারতীয় মোবাইল নেটওয়ার্ক পরিষেবা প্রদানকারী সংস্থা। রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের মালিকানাধীন এবং এর সদর দপ্তর মহারাষ্ট্রের নবি মুম্বই শহরে। এটি দেশের ২২ টি টেলিকম অঞ্চল জুড়ে একটি জাতীয় এলটিই নেটওয়ার্ক পরিচালনা করে। জিও ২জি বা ৩জি পরিষেবা প্রদান করে না এবং এর পরিবর্তে তারা নেটওয়ার্কের ভয়েস সার্ভিস প্রদানের জন্য এলটিই- প্রযুক্তি ব্যবহার করে। [২][৩]

রিলায়েন্স জিও ইনফোকম লিমিটেড
ধরনরিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের সাবসিডিয়ারি
শিল্পটেলিযোগাযোগ
প্রতিষ্ঠাকাল২০১০; ১৪ বছর আগে (2010)
প্রতিষ্ঠাতামুকেশ আম্বানি
সদরদপ্তর,
ভারত
প্রধান ব্যক্তি
  • সঞ্জয় মাশরুওয়ালা(ব্যবস্থাপনা পরিচালক)
  • জ্যোতিন্দ ঠাকর(আইটি বিভাগের প্রধান)
  • আকাশ আম্বানি(কৌশল প্রধান)[১]
পণ্যসমূহ
আয়১১,০০,০০,০০,০০০ মার্কিন ডলার (২০২১) উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
নীট আয়
১,৬০,০০,০০,০০০ মার্কিন ডলার (২০২১) উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
মোট সম্পদ৩৮,০০,০০,০০,০০০ মার্কিন ডলার (২০২১) উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
মাতৃ-প্রতিষ্ঠানরিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ
অধীনস্থ প্রতিষ্ঠানএলওয়াইএফ
ওয়েবসাইটwww.jio.com

২৭ শে ডিসেম্বর ২০১৫ অংশীদার ও কর্মচারীদের জন্য বিটা সহ, (রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের প্রতিষ্ঠাতা ধীরুভাই আম্বানী- এর ৮৩ তম জন্মদিনের প্রাক্কালে),[৪][৫] এবং ৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৫ তারিখে সর্বজনীনভাবে জিও পরিষেবা চালু করা হয়। এখন দেশের 90 শতাংশ মানুষ জিও ব্যবহার করছে

ইতিহাস

নবি মুম্বাই শহরে আরসিপি ভবনে জিও- এর সদর দফতর

জুন ২০১০ সালে, রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ (আরআইএল) ₹ ৪,৮০০ কোটি মার্কিন ডলার (৭৪০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) দিয়ে ইনফোটেল ব্রডব্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (আইবিএসএল) এ ৯৬% শেয়ার কিনেছিল। তালিকাভুক্ত না থাকলেও আইবিএসএল একমাত্র কোম্পানি ছিল যা ৪ জি নিলামে ভারতে ২২ টি সার্কেলে ব্রডব্যান্ড স্পেকট্রাম জিতেছিল। [৬] পরবর্তীতে তা রিলায়েন্সের টেলিকম সাবসিডিয়ারি হিসাবে অব্যাহত রাখা হয়, জানুয়ারি ২০১৩ সালে ইনফোটেল ব্রডব্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেডের নাম রিলায়েন্স জিও ইনফোকমম লিমিটেড (আরজেআইএল) নামে নামকরণ করা হয়। .[৭]

২০১১ সালের জুন মাসে, জিও ঘোষণা দেয় যে এটি ২০১৫ এর শেষ নাগাদ সারা দেশে তার পরিষেবা শুরু করবে। [৮] যাইহোক, চার মাস পর অক্টোবরে সংস্থার মুখপাত্ররা একটি সাংবাদিক সম্মেলন বলে যে এই পরিষেবার উদ্ভোদন ২০১৬-২০১৭ অর্থবছরের প্রথম ত্রৈমাসিক পর্যন্ত মুলতুবি করা হয়। [৯]

পরে জুলাই মাসে সুপ্রিম কোর্টে একটি এনজিও কর্তৃক কেন্দ্রীয় জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা একটি পিআইএল নিবন্ধিত হয়, যিনি প্রশান্ত ভূষণের মাধ্যমে ভারত সরকার কর্তৃক জিও'র জন্য সারা-ভারতে লাইসেন্স প্রদানের বিরোধীতা করে। পিআইএল এও অভিযোগ করে যে জিওকে তার ৪ জি ডেটা পরিষেবা সহ ভয়েস টেলিফোনি প্রদান করার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল, যার ফলে মাত্র ১৬৫.৮ কোটি টাকা (US $ ২৫ মিলিয়ন) এর অতিরিক্ত ফি পরিশোধ করে, যা অবাধ ও অযৌক্তিক ছিল এবং যার ফলে ₹২,২৮৪.২ ($ ৩৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) কোটি টার ক্ষতি হয়। [১০][১১]

ভারতীয় টেলিযোগাযোগ বিভাগ (ডিওটি) অবশ্য, সিএজি এর সব দাবি অস্বীকার করে। তার বিবৃতিতে, ডট টী বর্ণিত যে ৩জি এবং বিডব্লিউএ স্পেকট্রামের নিয়মগুলি বিডব্লিউএ উইনারদের ভয়েস টেলিফোনি প্রদানের জন্য সীমিত করেনি। ফলস্বরূপ, পিআইএল প্রত্যাহার করা হয়, এবং অভিযোগ বরখাস্ত করা হয়। [১২]

বিটা লঞ্চ

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

🔥 Top keywords: রাম নবমীমুজিবনগর দিবসপ্রধান পাতামুজিবনগর সরকারবিশেষ:অনুসন্ধানইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগএক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশবাংলা ভাষামিয়া খলিফারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)আনন্দবাজার পত্রিকাআবহাওয়ারামপহেলা বৈশাখউয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগইসরায়েলইরানরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরমুজিবনগরইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনরিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব২০২৪ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগক্লিওপেট্রাচর্যাপদভূমি পরিমাপশেখ মুজিবুর রহমানজনি সিন্সকাজী নজরুল ইসলামঈদুল আযহাফিলিস্তিনইউটিউবভারতবিকাশআসসালামু আলাইকুমসৌদি আরববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকামুহাম্মাদ