অ্যাডেল
আডেল লরী ব্লু অ্যাডকিন্স (ইংরেজি: Adele Laurie Blue Adkins)[১] এমবিই (জন্ম ৫ মে ১৯৮৮), শুধুমাত্র আডেল হিসেবেই অধিক জনপ্রিয় একজন ইংরেজ গায়ক, গীতিকার, সঙ্গীতজ্ঞ, সঙ্গীত রচয়িতা এবং সঙ্গীতযন্ত্র বিশারদ। আডেল ২০০৬ সালে এক্সএল রেকর্ডিং থেকে চুক্তি প্রস্তাব লাভ করে যখন তার একজন বন্ধু মাইস্পেস নামক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার একটি ডেমো প্রকাশ করে। পরবর্তি বছর তিনি ব্রিট পুরস্কারের পক্ষ থেকে সমালোচক পুরস্কার লাভ করেন এবং বিবিসির পক্ষ থেকে ২০০৮ সেরা সঙ্গীত খেতাব অর্জন করেন। তার প্রথম সঙ্গীত এ্যালবাম 19 ২০০৮ এ প্রকাশিত হয় যা ব্যাপক ব্যবসা সাফল্য এবং সমালোচনা লাভ করে।এই এলবাম বেশ কিছু পুরস্কার অর্জন করতে সক্ষম হয়।[৪][৫] ২০০৯ সালের গ্র্যামী পুরস্কার অণুষ্ঠানে, আডেল নবাগত শিল্পী এবং সেরা নারী পপ কণ্ঠশিল্পীর পুরস্কার অর্জন করেন।[৬][৭]
আডেল | |
---|---|
জন্ম | আডেল লরি ব্লু অ্যাডকিনস[১] ৫ মে ১৯৮৮ |
মাতৃশিক্ষায়তন | ব্রিট স্কুল |
পেশা |
|
কর্মজীবন | ২০০৬–বর্তমান |
দাম্পত্য সঙ্গী | সিমন কোনেকি (বি. ২০১৮; বিচ্ছেদ. ২০২১) |
সন্তান | ১ |
সঙ্গীত কর্মজীবন | |
ধরন | |
বাদ্যযন্ত্র |
|
লেবেল |
|
ওয়েবসাইট | adele |
২০১১ সালে আডেল তার দ্বিতীয় এ্যালবাম ২১ প্রকাশ করেন।[৮][৯] যা ব্যাপক সমালোচনার সাথে গৃহীত হয়[১০] এবং বছরের সেরা এ্যালবাম পুরস্কারসহ তাকে মোট ছয়টি গ্র্যামী পুরস্কার এনে দেয়। [১১][১২]এই অ্যালবামটির জন্য আডেল ২০১২ ব্রিট এয়ার্ড এবং তিনটি আমেরিকান মিউজিক এওয়ার্ডসহ আরও অসংখ্য পুরস্কার অর্জন করে। এই অ্যালবামটিকে যুক্তরাজ্যে ১৬ বার প্লাটিনাম খেতাব দেয়া হয়।[৪][১৩][১৪][১৫]ইন্টারন্যশনাল ফেডারেশন অব ফনোগ্রাফিক ইন্ডাস্ট্রি বর্ণনা অনুযায়ী এই অ্যালবামটি বিশ্বে ২৬ মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়।[১৬]21এর ব্যাপক সাফল্যের অনেকগুলো রেকর্ড গিনেস বুকে উল্লেখিত হয়। আডেলই সর্বপ্রথম যুক্তরাজ্যে এক বছরে ৩ মিলিয়ন কপি অ্যালবাম বিক্রি করতে সক্ষম হন।[১৭]
আডেলই প্রথম শিল্পী যার ৩টি গান একই সময়ে বিলবোর্ডের সেরা ১০০ গানের তালিকার প্রথ ১০টি স্থান করে নেয় এবং প্রথম নারী সঙ্গীতশিল্পী যার দুটি অ্যালবাম বিলবোর্ডের সেরা ৫টি এ্যালবামের মধ্যে স্থান করে নেয়।[১৮]21 যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি সময় ধরে তালিকার শীর্ষে থাকা নারী কন্ঠের শিল্পীর অ্যালবাম।[১৯][২০]২০১২ এবং ২০১২ সালে বিলবোর্ড ম্যাগাজিন আডেল বছরের সেরা শিল্পী হিসেবে ঘোষণা করে।[২১][২২]২০১২ সালে আডেল ভিএই1 প্রনীত সঙ্গীতের সেরা ১০০ নারীর তালিকায় ৫ম স্থান অর্জন করেন[২৩] এবং টাইম পত্রিকা তাকে বিশ্বের সেরা অণুপ্রেরণা দানকারীদের অন্যতম হিসেবে ঘোষণা করে।[২৪]
২০১৩ সালে আডেল জেমস বন্ড সিরিজের ২৩তম ছবি স্কাইফল এর থিমসং স্কাইফলের জন্য ৮৫ তম একাডেমী পুরস্কার এবং গোল্ডেন গ্লোব সেরা মৌলিক গানের পুরস্কার অর্জন করেন।[২৫]
ডিস্কোগ্রাফি
- ১৯ (২০০৮)
- ২১ (২০১১)
- ২৫ (২০১৫)
- ৩০ (২০২১)
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট
- Adele দ্যা গার্ডিয়ান-এর সংবাদ ও ধারাভাষ্যের সংগ্রহশালা।
- Adele -তে এমটিভি
Rjjr.ffsv6kzyiy kdh7nj