কাকা (ফুটবলার)
রিকার্দু ইজেকসোঁ দুসাঁন্তুস লেইচি (পর্তুগিজ: Ricardo Izecson dos Santos Leite, আ-ধ্ব-ব: [xi'kaʁdu ˌizɛ'ksõ dusɐ̃tus lɛitʃi] পর্তুগিজ: [kaˈka] (ⓘ)) (জন্ম ২২শে এপ্রিল, ১৯৮২, ব্রাজিলিয়া) যিনি কাকা নামেই সমধিক পরিচিত, হলেন ব্রাজিলীয় ফুটবল দলের মধ্যমাঠের খেলোয়াড় এবং বর্তমানে তিনি অরল্যান্ডো সিটি সকার ক্লাবে খেলেন।
ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | রিকার্দু ইজেকসোঁ দুসাঁন্তুস লেইচি | ||
জন্ম | [১] | ২২ এপ্রিল ১৯৮২||
জন্ম স্থান | গামা, ফেডারেল ডিসট্রিক্ট, ব্রাজিল | ||
উচ্চতা | ১.৮৬ মি (৬ ফু ১ ইঞ্চি)[২] | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল | ওরলান্ডো সিটি | ||
জার্সি নম্বর | ১০ | ||
যুব পর্যায় | |||
১৯৯৪–২০০০ | সাও পাওলো | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) |
২০০১–২০০৩ | সাও পাওলো | ৫৯ | (২৩) |
২০০৩–২০০৯ | মিলান | ১৯৩ | (৭০) |
২০০৯–২০১৩ | রিয়াল মাদ্রিদ | ৮৫ | (২৩) |
২০১৩-২০১৪ | মিলান | ৩০ | (৭) |
২০১৪–২০১৭ | অরল্যান্ডো সিটি | ৭৫ | (২৪) |
২০১৪–২০১৫ | → সাও পাওলো (ধারে) | ১৯ | (২) |
জাতীয় দল‡ | |||
২০০১ | ব্রাজিল অনূর্ধ্ব ২০ ফুটবল দল | ৫ | (১) |
২০০২–২০১৬ | ব্রাজিল | ৯২ | (২৯) |
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ২৮ এপ্রিল ২০১৮ (UTC) তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ১৪ অক্টোবর ২০১৬ তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
তিনি আট বছর বয়সে একটি স্থানীয় ক্লাবের হয়ে তার ফুটবল ক্যারিয়ার শুরু করেন। সে সময়ে তিনি টেনিসও খেলতেন[৩] এবং পনেরো বছর বয়সে সাও পাওলো এফ সির সাথে পেশাদারী চুক্তি করার পরই তিনি ফুটবল খেলাকে ক্যারিয়ার হিসাবে বেছে নেয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেন। ২০০৩ সালে তিনি €৮.৫ মিলিয়নে ট্রান্সফার ফির বিনিময়ে এ সি মিলানে যোগদান করেন এবং মিলানে অবস্থানকালেই তিনি বালোঁ দর এবং ২০০৭ সালের ফিফা ওয়ার্ল্ড প্লেয়ার অফ দ্য ইয়ার পুরস্কার লাভ করেন। মিলানের হয়ে এই সাফল্যের পর ২০০৯ সালে ট্রান্সফার ফির তৃতীয় সর্বোচ্চ রেকর্ড €৬৫ মিলিয়নের বিনিময়ে রিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাবে যোগ দেন। খেলাধুলার পাশাপাশি তিনি তার মানবসেবামূলক কাজের জন্যেও পরিচিত। ২০০৪ সালে তিনি সর্বকনিষ্ঠ মানুষ হিসাবে জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির দূত হিসেবে মনোনীত হন। খেলাধূলার পাশাপাশি তিনি তার মানবসেবামূলক কাজে অবদান রাখায় ২০০৮ ও ২০০৯ সালে বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তিদের তালিকায় টাইম ১০০ তে জায়গা করে নেন.[৪] তিনি প্রথম অ্যাথলেট , যার টুইটার এ ফলোয়ার এর সংখ্যা ১০ মিলিয়নের চেয়ে বেশি।.[৫]
প্রাথমিক জীবন
কাকা ব্রাজিলের গামার একটি ধনী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।তার বাবা একজন সিভিল ইঞ্জিনিয়ার ও মা শিক্ষিকা ছিলেন।[৬]।তার ভাই ও একজন ফুটবল খেলোয়াড়।তার ভাই রিকার্ডো উচ্চারণ করতে পারতো না, তাই তাকে শুধু কাকা বলে সম্বোধন করতো।সেখান থেকেই মূলত তার নাম হয়ে যায় কাকা।[৭] ৭ বছর বয়সে সে সাও পাওলো তে বসবাস শুরু করে।সেখানকার স্কুল থেকে একটি যুব ক্লাবে ভর্তি হয় এবং একটি টুর্নামেন্ট জিতে।[৮] তখন সাও পাওলো ফুটবল ক্লাব তাদের যুব দলে তাকে খেলার সুযোগ করে দেয়।[৯]
তবে ১৮ বয়সে সাঁতার কাটার সময় তার মেরুদণ্ডে ব্যাথা পান।তখন প্যারালাইসিসের আশঙ্কাও দেখা যায়।[১০]।তবে অতি তাড়াতাড়ি সেটা থেকে তিনি সেরে উঠেন।
আন্তর্জাতিক কর্মজীবন
২০০১ ফিফা বিশ্ব যুব চ্যাম্পিয়নশিপ টুর্নামেন্ট কাকা ব্রাজিল যুব দলের হয়ে খেলেন।কোয়ার্টার ফাইনালে ব্রাজিল ঘানার সাথে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে বাদ পড়ে যায়।টুর্নামেন্টটিতে কাকা ১ টি গোল করেন।কয়েক মাস পরে,৩১ জানুয়ারি ২০০২ সালে বলিভিয়া এর সাথে একটি প্রীতি ম্যাচে জাতীয় দলের হয়ে অভিষেক করেন।তিনি ২০০২ ফিফা বিশ্বকাপজয়ী দলের একজন সম্মানিত সদস্য ছিলেন।তবে পুরো টুর্নামেন্ট এ মাত্র ২৫ মিনিট খেলার সুযোগ পান,যার পুরোটাই ছিলো কোস্টা রিকা এর সাথে।[১১]
২০০৩ কনকাকাফ গোল্ড কাপ এ কাকা ব্রাজিল অনূর্ধ্ব-২৩ দলের অধিনায়কত্ব করেন।
ক্লাব কর্মজীবন
সাও পাওলো
৮ বছর বয়স থেকে তিনি সাও পাওলো তে খেলেন।১৫ বছর বয়সে ক্লাবটির সাথে চুক্তিবদ্ধ হন এবং ঐ বছরই ক্লাবটির যুবদল কে Copa de Juvenil জেতান।১ ফেব্রুয়ারি ২০০১ এ তার মূল দলে অভিষেক হয়।ঐ মৌসুমে ২৭ ম্যাচে ১২ গোল এবং পরের মৌসুমে ২২ ম্যাচে ১০ গোল করেন।[১২] তখনই ইউরোপের দলগুলোর তার প্রতি দৃষ্টি পড়ে।
মিলান
২০০৩ মৌসুমে ৮.৫ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে তাকে দলে ভিড়িয়ে নেয় এসি মিলান।একমাস পরে রুই কস্তার পরিবর্তে অ্যটাকিং মিডফিল্ডার হিসেবে মিলানের হয়ে অভিষেক হয়।ঐ মৌসুমে ১০ টি গোল করেন ৩০ ম্যাচ খেলে এবং অনেক গুরুত্বপূর্ণ এসিস্ট।ভালো খেলার সুবাদে প্রথম মৌসুমেই তিনি ২০০৪ সালে সিরিয়া প্লেয়ার অফ দ্যা সিজন হিসেবে ঘোষিত হন। বালোঁ দর (১৫ তম) ও ফিফা প্লেয়ার অফ দ্যা ইয়ার (৯ম) হিসেবে মনোনীত হয়েছিলেন।পরের মৌসুমে গাটুসো,সিডর্ফ, মেসিমো,রুই কস্তার সাথে মিলে একটি শক্তিশালী মিডফিল্ড গঠিত হয়।ঐ মৌসুমে মিলান চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির রানার্স-আপ হয় লিভারপুল এর কাছে পেনাল্টি হেরে।ফাইনালটি মিরাকল অফ ইস্তাম্বুল বলা হয়,ম্যাচটিতে কাকা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।যেখানে প্রথম গোলটি তার এসিস্টেই হয়।ঐ টুর্নামেন্টে ৫ টি এসিস্ট ও ২টি গোল করেন। আবারো বালোঁ দর (৯ম) ও ফিফা বেস্ট প্লেয়ার(৮ম) এর জন্য মনোনীত হন।[১৩][১৪] তবে ২০০৫ উয়েফা সেরা ক্লাব ফুটবলার হিসেবে মনোনীত হন।২০০৬ মৌসুমে প্রথমবারের মতো হ্যাট্রিক করেন।এবারেও মনোনীত হলেও জিততে পারেন নি বালোঁ দর।উয়েফা টিম অফ দ্যা ইয়ারের জন্য নির্বাচিত হন।[১৫]
২০০৬-০৭ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি তে তিনি সবচেয়ে বেশি গোল এবং দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫ টি এসিস্ট করেন এবং মিলান শিরোপা জয় করে।একটি অনলাইন পোল দ্বারা তিনি ভোডাফোন ফ্যানস প্লেয়ার অফ সিজন হিসেবে নির্বাচিত হন।উয়েফা প্লেয়ার অফ সিজন হিসেবেও ঘোষিত হন।একাধারে দ্বিতীয় বারের মত উয়েফা টিম অফ দ্যা সিজন এর একজন সদস্য হন।[১৬][১৭]।তিনি ২০০৭ ফিফা বেস্ট প্লেয়ার এওয়ার্ড জয় করেন।৮ম মিলান প্লেয়ার বালোঁ দর জেতেন। ২০০৭ উয়েফা সুপার কাপে সেভিয়ার বিপক্ষে জয়ে ৩য় গোলটি তিনি করেন।৩০ সেপ্টেম্বর মিলানের হয়ে ২০০ তম ম্যাচ খেলেন কাতানিয়ার বিপক্ষে যেটি ১-১ গোলে ড্র হয়।২০০৮ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ জয় করেন মিলানের হয়ে।সেই ম্যাচে ৩য় গোলটি তার পা থেকে আসে।টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় হিসেবে গোল্ডেন বলটিও তিনি লাভ করেন।[১৮]
ব্যক্তিগত জীবন
কাকা ২০০৫ সালের ২৩ ডিসেম্বর সাও পাওলোর একটি খ্রিস্টান চার্চে তার শৈশবের পছন্দ ক্যরোলাইনকে বিয়ে করেন।[১৯] এই দম্পতির ২ জন সন্তান:ছেলে লুকা (জন্ম ১০ জুন ২০০৮)[২০] ও মেয়ে ইসাবেলা (জন্ম ২৩ এপ্রিল ২০১১)[২১] আছে।তবে ২০১৫ সালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তারা নিজেদের বিবাহ বিচ্ছেদ এর সংবাদ প্রকাশ করেন।কাকা বর্তমানে ব্রাজিলিয়ান মডেল ক্যারোলিনা দিয়াস এর সঙ্গে প্রণয়ে আবদ্ধ আছেন ।[২২]
ক্যারিয়ার পরিসংখ্যান
ক্লাব
ক্লাব | মৌসুম | লীগ | কাপ | মহাদেশীয় আসর1 | অন্যান্য2 | সর্বমোট | ||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
উপস্থিতি | গোল | অ্যাসিস্ট | উপস্থিতি | গোল | অ্যাসিস্ট | উপস্থিতি | গোল | অ্যাসিস্ট | উপস্থিতি | গোল | অ্যাসিস্ট | উপস্থিতি | গোল | অ্যাসিস্ট | ||
সাও পাওলো | ২০০১ | ২৭ | ১২ | — | ৭ | ১ | — | ৫ | ০ | — | ১৬ | ৪ | — | ৫৫ | ১৭ | — |
২০০২ | ২২ | ৯ | — | ৯ | ৬ | — | — | ১৭ | ৮ | — | ৪৮ | ২২ | — | |||
২০০৩ | ১০ | ২ | — | ৫ | ০ | — | — | ৭ | ৫ | — | ২২ | ৭ | — | |||
মোট | ৫৯ | ২৩ | — | ২১ | ৬ | — | ৫ | ০ | — | ৪০ | ১৭ | — | ১২৫ | ৪৬ | — | |
মিলান | ২০০৩-০৪ | ৩০ | ১০ | ৪ | ৪ | ০ | ০ | ১০ | ৪ | ১ | ১ | ০ | ০ | ৪৪ | ১৪ | ৫ |
২০০৪–০৫ | ৩৬ | ৭ | ৫ | ১ | ০ | ০ | ১৩ | ২ | ৪ | ১ | ০ | ০ | ৫১ | ৯ | ৭ | |
২০০৫–০৬ | ৩৫ | ১৪ | ৩ | ২ | ০ | ০ | ১২ | ৫ | ১ | — | ৪৯ | ১৯ | ৫ | |||
২০০৬–০৭ | ৩১ | ৮ | ৬ | ২ | ০ | ০ | ১৫ | ১০ | ৫ | — | ৪৮ | ১৮ | ৯ | |||
২০০৭–০৮ | ৩০ | ১৫ | ১০ | ০ | ০ | ০ | ৯ | ৩ | ২ | ৩ | ২ | ০ | ৪১ | ১৯ | ১২ | |
২০০৮–০৯ | ৩১ | ১৬ | ৯ | ১ | ০ | ১ | ৪ | ০ | ২ | — | ৩৬ | ১৬ | ১০ | |||
মোট | ১৯৩ | ৭০ | ৩৭ | ১০ | ০ | ১ | ৬৩ | ২৪ | ১৫ | ৫ | ২ | ০ | ২৭০ | ৯৫ | ৪৬ | |
রিয়াল মাদ্রিদ | ২০০৯–১০ | ২৫ | ৮ | ৬ | ১ | ০ | ০ | ৭ | ১ | ২ | — | ৩৩ | ৯ | ৮ | ||
২০১০–১১ | ১৪ | ৭ | ৫ | ৩ | ০ | ০ | ৩ | ০ | ১ | — | ২০ | ৭ | ৬ | |||
২০১১–১২ | ২৭ | ৫ | ৯ | ৪ | ০ | ০ | ৮ | ৩ | ৫ | ১ | ০ | ০ | ৪০ | ৮ | ১৪ | |
২০১২–১৩ | ৩ | ০ | ১ | ০ | ০ | ০ | ১ | ০ | ১ | ০ | ০ | ০ | ৩ | ০ | ১ | |
মোট | ৬৯ | ২০ | ২১ | ৮ | ০ | ০ | ১৯ | ৪ | ১০ | ১ | ০ | ০ | ৯৭ | ২৪ | ৩০ | |
সর্বমোট | ৩২১ | ১১৩ | ৫৭ | ৩৯ | ৭ | ১ | ৮৬ | ২৮ | ২৪ | ৪৬ | ১৯ | ০ | ৪৯২ | ১৬৫ | ৭৮ |
পরিসংখ্যানটি নির্ভূলভাবে তুলা হল ২১ অক্টোবর ২০১২[২৩]
1মহাদেশীয় আসর হিসাবে যুক্ত হল কোপা মার্কোসাল, উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ and উয়েফা কাপ
2অন্যান্য টুর্নামেন্ট হিসাবে যুক্ত হল ক্যাম্পিওনাতো পউলিস্তা, টার্নিও রিও – সাও পাওলো, সুপারকোপা ইটালিয়ানা, সুপারকোপা দে ইস্পানা, উয়েফা সুপার কাপ, আন্তঃমহাদেশীয় কাপ এবং ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ
মাধ্যম: Realmadrid.com – Kaká
আন্তর্জাতিক গোল
অর্জন
ক্লাব
- সাও পাওলো
- টার্নিও রিও-সাও পাওলো: ২০০১
- সুপারক্যাম্পিওনাতো পউলিস্তা: ২০০২
- কোপা সাও পাওলো ডে জুনিয়র্স: ২০০০
- মিলান
- সিরি এ: ২০০৩–০৪
- সুপারকোপা ইটালিয়ানা: ২০০৪
- উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ: ২০০৬–০৭
- উয়েফা সুপার কাপ: ২০০৭
- ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ: ২০০৭
- রিয়াল মাদ্রিদ
- লা লিগা : ২০১১–১২
- কোপা ডেল রে: ২০১০–১১
- সুপারকোপা দে ইস্পানা: ২০১২
- ওরলান্ডো সিটি
- এমএলএস অল-স্টার: ২০১৫
দেশ
- ফিফা বিশ্বকাপ: ২০০২
- ফিফা কনফেডারেশনস কাপ: ২০০৫, ২০০৯
- সুপারক্লাসিকো দে লাস আমেরিকাস: ২০১৪
ব্যক্তিগত
Award | Year(s) Won |
---|---|
রেভিস্তা প্লাসার বোলা দে অউরো | ২০০২ |
ক্যাম্পিওনাতো ব্রাসিলিরো বোলা দে প্রাতা (পজিশনে সেরা খেলোয়াড়) | ২০০২ |
কনকাকাফ গোল্ডকাপ সেরা একাদশ | ২০০৩ |
সিরি আ বর্ষসেরা বিদেশি ফুটবলার | ২০০৪, ২০০৬, ২০০৭ |
সিরি আ বর্ষসেরা ফুটবলার | ২০০৪, ২০০৭ |
উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ টপ অ্যাসিস্টার | ২০০৪–০৫,[২৪] 2011–12[২৫] |
উয়েফা ক্লাব বর্ষসেরা মিডফিল্ডার | ২০০৪–০৫ |
উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ টপ স্কোরার ব্রোঞ্জ | ২০০৫–০৬[২৬] |
উয়েফা বর্ষসেরা দল | ২০০৬, ২০০৭,২০০৯ |
ফিফপ্রো বিশ্ব একাদশ | ২০০৬, ২০০৭, ২০০৮ |
প্যালন ডি'আর্জেন্টা | ২০০৬–০৭[২৭] |
উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ টপ স্কোরার | ২০০৬–০৭[২৮] |
উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ সেরা ফরোয়ার্ড | ২০০৬–০৭ |
উয়েফা ক্লাব বর্ষসেরা ফুটবলার | ২০০৬–০৭ |
ফিফপ্রো বর্ষসেরা ফুটবলার | ২০০৭[২৯] |
বালোঁ দর | ২০০৭[৩০][৩১] |
ফিফা বর্ষসেরা ফুটবলার | ২০০৭[৩২][৩৩] |
ওয়ার্ল্ড সকার বর্ষসেরা ফুটবলার | ২০০৭[৩৪] |
আইএফএফএইচএস বিশ্ব সেরা প্লেমেকার | ২০০৭[৩৫] |
আইএএএফ লাতিন বর্ষসেরা খেলোয়াড় | ২০০৭[৩৬] |
ওনজে ডি'অর | ২০০৭ |
ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ গোল্ডেন বল | ২০০৭ |
ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে মোস্ট ভ্যালুয়েবল খেলোয়াড় | ২০০৭[৩৭] |
টাইম ১০০ | ২০০৮,[৩৮] ২০০৯[৩৯] |
মারাকানা হল অফ ফেইম | ২০০৮[৪০] |
সাম্বা ডি'অর | ২০০৮ |
মার্কা লেয়েন্দা | ২০০৯ |
ফিফা কনফেডারেশনস কাপ গোল্ডেন বল | ২০০৯ |
ফিফা কনফেডারেশনস কাপ সেরা একাদশ | ২০০৯ |
ফিফা বিশ্বকাপ টপ অ্যাসিস্টার | ২০১০[৪১] |
এসি মিলান হল অফ ফেম | ২০১০[৪২] |
এমএলএস অল-স্টার | ২০১৫[৪৩] |
এমএলএস অল-স্টার এমভিপি | ২০১৫[৪৪] |
ঊয়েফা আল্টিমেট বর্ষসেরা দল (substitute) | ২০১৫[৪৫] |
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
- Kaka profile on SambaFoot
- Kaká's Profile - acmilan.com official website
- Career timeline, photo gallery and detailed statistics - Football Database
- Tactical Profile ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৪ মার্চ ২০০৭ তারিখে - Football-Lineups.com