মৌসুম | ১৯৬৬–৬৭ |
---|---|
তারিখ | ২০ আগস্ট ১৯৬৬ – ৩ জুন ১৯৬৭ |
চ্যাম্পিয়ন | আইন্ট্রাখট ব্রাউনশভাইগ ১ম বুন্দেসলিগা শিরোপা ১ম জার্মান শিরোপা |
অবনমন | ফর্টুনা ডুসেলডর্ফ রট-ভাইস এসেন |
ইউরোপীয় কাপ | আইন্ট্রাখট ব্রাউনশভাইগ |
কাপ উইনার্স কাপ | বায়ার্ন মিউনিখ (চ্যাম্পিয়ন) হামবুর্গার |
মোট খেলা | ৩০৬ |
মোট গোলসংখ্যা | ৮৯৫ (ম্যাচ প্রতি ২.৯২টি) |
শীর্ষ গোলদাতা | ![]() ![]() |
সবচেয়ে বড় হোম জয় | বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ ১১–০ শালকে (৭ জানুয়ারি ১৯৬৭) |
সবচেয়ে বড় অ্যাওয়ে জয় | কার্লস্রুহার ১–৬ বায়ার্ন মিউনিখ (১০ সেপ্টেম্বর ১৯৬৬) ডুসেলডর্ফ ০–৫ ডর্টমুন্ড (৭ জানুয়ারি ১৯৬৭) |
সর্বোচ্চ স্কোরিং | বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ ১১–০ শালকে (৭ জানুয়ারি ১৯৬৭) |
← ১৯৬৫–৬৬ ১৯৬৭–৬৮ → |
১৯৬৬–৬৭ বুন্দেসলিগা পশ্চিম জার্মানির পেশাদার ফুটবল লিগের শীর্ষ স্তর বুন্দেসলিগার ৪র্থ মৌসুম ছিল। এই মৌসুমটি ১৯৬৬ সালের ২০শে আগস্ট তারিখে শুরু হয়ে ১৯৬৭ সালের ৩রা জুন তারিখে সম্পন্ন হয়েছিল।[১] কলনের জার্মান আক্রমণভাগের খেলোয়াড় কার্ল-হাইনৎস টিলেন এই মৌসুমের প্রথম গোল করেছিলেন।[২]
১৮৬০ মিউনিখ বুন্দেসলিগার পূর্ববর্তী আসরের চ্যাম্পিয়ন, যারা ১৯৬৫–৬৬ মৌসুমে ৫০ পয়েন্ট অর্জন করে এই প্রতিযোগিতার ইতিহাসে ১ম বারের মতো শিরোপা জয়লাভ করেছিল।
এই মৌসুমে ৪৩ পয়েন্ট অর্জন করে আইন্ট্রাখট ব্রাউনশভাইগ ১ম বারের মতো বুন্দেসলিগা এবং ১ম বারের মতো জার্মান শিরোপা জয়লাভ করেছিল। বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের জার্মান আক্রমণভাগের খেলোয়াড় লোটার এমেরিখ এবং বায়ার্ন মিউনিখের জার্মান আক্রমণভাগের খেলোয়াড় গের্ড মুলার ২৮ গোল করে এই মৌসুমের শীর্ষ গোলদাতার পুরস্কার জয়লাভ করেছিলেন।
প্রতিটি ক্লাব একে অপরের বিরুদ্ধে দুটি করে ম্যাচ খেলেছিল, একটি নিজেদের মাঠে এবং অপরটি প্রতিপক্ষ দলের মাঠে। ক্লাবগুলো একটি জয়ের জন্য দুই পয়েন্ট এবং ড্রয়ের জন্য এক পয়েন্ট করে অর্জন করেছিল। যদি দুই বা ততোধিক দল সমান পয়েন্ট অর্জন করে থাকে, তবে পয়েন্ট তালিকায় তাদের অবস্থান গড় গোল দ্বারা নির্ধারণ করা হয়েছিল। সর্বাধিক পয়েন্ট অর্জনকারী ক্লাবটি চ্যাম্পিয়ন হিসেবে শিরোপা জয়লাভ করেছিল এবং সর্বনিম্ন পয়েন্ট অর্জনকারী দুটি ক্লাব তাদের নিজ নিজ আঞ্চলিক লিগে অবনমিত হয়েছিল।
১৯৬৫–৬৬ মৌসুম শেষে বরুসিয়া নয়কির্খেন এবং তাসমানিয়া বার্লিন মৌসুমে সর্বনিম্ন পয়েন্ট অর্জন করে পয়েন্ট তালিকার সর্বনিম্ন অবস্থানে থাকা দুই ক্লাব হিসেবে বুন্দেসলিগা হতে সরাসরি অবনমিত হয়েছিল। অন্যদিকে, তাদের বদলে ফর্টুনা ডুসেলডর্ফ এবং রট-ভাইস এসেন বুন্দেসলিগায় উন্নীত হয়েছিল। পূর্ববর্তী মৌসুমের মতো এই মৌসুমেও ১৮টি ক্লাব প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল।
ক্লাব | মাঠ[৩] | ধারণক্ষমতা[৩] |
---|---|---|
আইন্ট্রাখট ব্রাউনশভাইগ | আইন্ট্রাখট স্টেডিয়াম | ৩৮,০০০ |
ভেয়ার্ডার ব্রেমেন | ভেজার স্টেডিয়াম | ৩২,০০০ |
বরুসিয়া ডর্টমুন্ড | রোটে আর্ডে স্টেডিয়াম | ৩০,০০০ |
ডুসবুর্গ | ভেডাউস্টাডিওন | ৩৮,৫০০ |
ফর্টুনা ডুসেলডর্ফ | পল ইয়ানেস স্টেডিয়াম | ২৮,০০০ |
রট-ভাইস এসেন | গেওর্গ মেলশেস স্টেডিয়াম | ৪০,০০০ |
আইন্ট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্ট | ভাল্ডস্টাডিওন | ৮৭,০০০ |
হামবুর্গার | ফক্সপার্কস্টাডিওন | ৮০,০০০ |
হানোফার ৯৬ | নিডারজারকসেন স্টেডিয়াম | ৮৬,০০০ |
কাইজারস্লাউটার্ন | বেৎসেনবার্গ স্টেডিয়াম | ৪২,০০০ |
কার্লস্রুহার | ভিল্ডপার্কস্টাডিওন | ৫০,০০০ |
কলন | মুঙ্গার্সডর্ফার স্টেডিয়াম | ৭৬,০০০ |
বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ | বোকেলবার্গস্টাডিওন | ৩৪,৫০০ |
১৮৬০ মিউনিখ | গ্রুনভাল্ডার স্টেডিয়াম | ৪৪,৩০০ |
বায়ার্ন মিউনিখ | গ্রুনভাল্ডার স্টেডিয়াম | ৪৪,৩০০ |
নুর্নবার্গ | স্টাটিশেস স্টেডিয়াম | ৬৪,২৩৮ |
শালকে | গ্লুকাউফ-কাম্পবান | ৩৫,০০০ |
স্টুটগার্ট | নেকার স্টেডিয়াম | ৫৩,০০০ |
অব | দল | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | গোঅ | পয়েন্ট | যোগ্যতা অর্জন বা অবনমন |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | আইন্ট্রাখট ব্রাউনশভাইগ (C) | ৩৪ | ১৭ | ৯ | ৮ | ৪৯ | ২৭ | ১.৮১৫ | ৪৩ | ইউরোপীয় কাপের প্রথম পর্বে উত্তীর্ণ |
২ | ১৮৬০ মিউনিখ | ৩৪ | ১৭ | ৭ | ১০ | ৬০ | ৪৭ | ১.২৭৭ | ৪১ | আন্তঃনগর ফেয়ার্স কাপে উত্তীর্ণ |
৩ | বরুসিয়া ডর্টমুন্ড | ৩৪ | ১৫ | ৯ | ১০ | ৭০ | ৪১ | ১.৭০৭ | ৩৯ | |
৪ | আইন্ট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্ট | ৩৪ | ১৫ | ৯ | ১০ | ৬৬ | ৪৯ | ১.৩৪৭ | ৩৯ | আন্তঃনগর ফেয়ার্স কাপে উত্তীর্ণ |
৫ | কাইজারস্লাউটার্ন | ৩৪ | ১৩ | ১২ | ৯ | ৪৩ | ৪২ | ১.০২৪ | ৩৮ | |
৬ | বায়ার্ন মিউনিখ | ৩৪ | ১৬ | ৫ | ১৩ | ৬২ | ৪৭ | ১.৩১৯ | ৩৭ | কাপ উইনার্স কাপের প্রথম পর্বে উত্তীর্ণ[ক] |
৭ | কলন | ৩৪ | ১৪ | ৯ | ১১ | ৪৮ | ৪৮ | ১.০০০ | ৩৭ | আন্তঃনগর ফেয়ার্স কাপে উত্তীর্ণ |
৮ | বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ | ৩৪ | ১২ | ১০ | ১২ | ৭০ | ৪৯ | ১.৪২৯ | ৩৪ | |
৯ | হানোফার ৯৬ | ৩৪ | ১৩ | ৮ | ১৩ | ৪০ | ৪৬ | ০.৮৭০ | ৩৪ | আন্তঃনগর ফেয়ার্স কাপে উত্তীর্ণ |
১০ | নুর্নবার্গ | ৩৪ | ১২ | ১০ | ১২ | ৪৩ | ৫০ | ০.৮৬০ | ৩৪ | |
১১ | ডুসবুর্গ[খ] | ৩৪ | ১০ | ১৩ | ১১ | ৪০ | ৪২ | ০.৯৫২ | ৩৩ | |
১২ | স্টুটগার্ট | ৩৪ | ১০ | ১৩ | ১১ | ৪৮ | ৫৪ | ০.৮৮৯ | ৩৩ | |
১৩ | কার্লস্রুহার | ৩৪ | ১১ | ৯ | ১৪ | ৫৪ | ৬২ | ০.৮৭১ | ৩১ | |
১৪ | হামবুর্গার | ৩৪ | ১০ | ১০ | ১৪ | ৩৭ | ৫৩ | ০.৬৯৮ | ৩০ | কাপ উইনার্স কাপের প্রথম পর্বে উত্তীর্ণ[ক] |
১৫ | শালকে | ৩৪ | ১২ | ৬ | ১৬ | ৩৭ | ৬৩ | ০.৫৮৭ | ৩০ | |
১৬ | ভেয়ার্ডার ব্রেমেন | ৩৪ | ১০ | ৯ | ১৫ | ৪৯ | ৫৬ | ০.৮৭৫ | ২৯ | |
১৭ | ফর্টুনা ডুসেলডর্ফ (R) | ৩৪ | ৯ | ৭ | ১৮ | ৪৪ | ৬৬ | ০.৬৬৭ | ২৫ | রেগিওনাললিগায় অবনমিত |
১৮ | রট-ভাইস এসেন (R) | ৩৪ | ৬ | ১৩ | ১৫ | ৩৫ | ৫৩ | ০.৬৬০ | ২৫ |
স্বাগতিক \ সফরকারী | EBS | SVW | BVB | DUI | F95 | RWE | SGE | HSV | H96 | FCK | KSC | KOE | BMG | M60 | FCB | FCN | S04 | VFB |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
আইন্ট্রাখট ব্রাউনশভাইগ | — | ২–০ | ৩–১ | ০–০ | ৪–০ | ০–০ | ৩–০ | ২–০ | ০–১ | ২–০ | ৪–১ | ১–০ | ২–১ | ১–০ | ৫–২ | ৪–১ | ১–০ | ১–১ |
ভেয়ার্ডার ব্রেমেন | ২–৩ | — | ২–১ | ১–১ | ১–০ | ০–০ | ৩–০ | ৫–১ | ৩–০ | ১–১ | ০–৩ | ১–৩ | ২–২ | ২–৪ | ৪–১ | ৪–৪ | ২–১ | ১–২ |
বরুসিয়া ডর্টমুন্ড | ০–০ | ২–০ | — | ৪–১ | ১–২ | ০–০ | ৩–১ | ৭–০ | ৩–০ | ২–১ | ২–১ | ৬–১ | ৩–২ | ১–১ | ৪–০ | ০–১ | ৬–২ | ১–১ |
ডুসবুর্গ | ০–০ | ১–০ | ১–৫ | — | ১–১ | ২–০ | ০–০ | ২–১ | ৩–০ | ১–১ | ০–১ | ১–০ | ১–৩ | ১–২ | ০–০ | ২–০ | ৩–০ | ০–০ |
ফর্টুনা ডুসেলডর্ফ | ১–১ | ০–১ | ০–৫ | ১–৫ | — | ২–০ | ২–৪ | ২–২ | ১–০ | ৩–১ | ১–০ | ১–৩ | ২–২ | ০–১ | ০–০ | ২–২ | ৩–১ | ৩–৩ |
রট-ভাইস এসেন | ০–০ | ০–১ | ১–১ | ০–১ | ০–৪ | — | ১–১ | ১–১ | ৩–০ | ১–১ | ৩–১ | ১–৩ | ২–১ | ২–২ | ৩–১ | ১–১ | ৪–১ | ১–৩ |
আইন্ট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্ট | ০–১ | ৪–১ | ৩–৩ | ১–০ | ৩–০ | ৫–০ | — | ১–৩ | ৩–৩ | ১–১ | ৫–১ | ৪–০ | ১–০ | ৩–৩ | ২–১ | ১–৪ | ৪–২ | ৪–০ |
হামবুর্গার | ১–০ | ১–১ | ১–১ | ০–০ | ২–১ | ১–১ | ০–২ | — | ২–১ | ১–০ | ১–০ | ১–৩ | ২–০ | ৩–২ | ৩–১ | ০–১ | ১–১ | ১–১ |
হানোফার ৯৬ | ৪–২ | ২–১ | ২–০ | ৩–০ | ০–২ | ১–০ | ২–১ | ১–০ | — | ২–১ | ৩–১ | ০–১ | ১–১ | ২–২ | ২–১ | ২–০ | ১–২ | ২–২ |
কাইজারস্লাউটার্ন | ২–০ | ২–০ | ১–১ | ০–০ | ২–১ | ৫–২ | ১–১ | ২–১ | ১–০ | — | ৩–১ | ০–০ | ১–০ | ০–৩ | ১–০ | ১–১ | ১–০ | ৩–৩ |
কার্লস্রুহার | ৩–০ | ৪–৪ | ২–০ | ৩–০ | ৩–২ | ০–১ | ৩–২ | ১–১ | ০–০ | ২–২ | — | ১–১ | ৩–৩ | ৩–১ | ১–৬ | ০–১ | ১–০ | ৪–১ |
কলন | ১–০ | ৪–১ | ১–১ | ১–১ | ২–০ | ২–১ | ১–৪ | ০–০ | ১–১ | ২–১ | ২–২ | — | ১–২ | ২–০ | ২–৪ | ২–০ | ২–১ | ৩–১ |
বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ | ০–০ | ১–১ | ৪–০ | ৩–৩ | ৩–১ | ৪–৩ | ০–০ | ৪–২ | ২–০ | ১–১ | ৩–১ | ৩–০ | — | ২–৩ | ১–২ | ২–০ | ১১–০ | ১–২ |
১৮৬০ মিউনিখ | ২–১ | ২–১ | ১–২ | ৩–৩ | ৩–০ | ১–০ | ২–১ | ২–০ | ৩–০ | ৩–০ | ৩–০ | ২–১ | ৪–৩ | — | ১–০ | ১–২ | ০–২ | ১–১ |
বায়ার্ন মিউনিখ | ২–০ | ১–০ | ১–০ | ২–১ | ১–২ | ৪–১ | ১–২ | ৩–১ | ০–০ | ৫–০ | ২–২ | ২–০ | ৪–৩ | ৩–০ | — | ০–১ | ৫–০ | ১–১ |
নুর্নবার্গ | ০–৪ | ২–১ | ২–০ | ৩–১ | ৪–২ | ১–১ | ০–১ | ১–০ | ১–১ | ১–২ | ২–২ | ১–১ | ১–০ | ২–২ | ০–১ | — | ০–৪ | ৩–৩ |
শালকে | ০–০ | ০–১ | ১–৪ | ২–১ | ২–১ | ১–১ | ১–১ | ২–০ | ২–১ | ০–৩ | ১–৩ | ১–০ | ০–০ | ১–০ | ২–১ | ১–০ | — | ২–০ |
স্টুটগার্ট | ১–২ | ১–১ | ১–০ | ১–৩ | ৩–১ | ১–০ | ৩–০ | ১–৩ | ১–২ | ০–১ | ২–০ | ২–২ | ০–২ | ২–০ | ২–৪ | ১–০ | ১–১ | — |
অবস্থান | খেলোয়াড় | ক্লাব | গোল |
---|---|---|---|
১ | ![]() | বরুসিয়া ডর্টমুন্ড | ২৮ |
২ | ![]() | বায়ার্ন মিউনিখ | |
৩ | ![]() | বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ | ১৮ |
৪ | ![]() | কার্লস্রুহার | ১৭ |
৫ | ![]() | বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ | ১৫ |
৬ | ![]() | বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ | |
৭ | ![]() | আইন্ট্রাখট ব্রাউনশভাইগ | |
৮ | ![]() | বরুসিয়া ডর্টমুন্ড | |
৯ | ![]() | ১৮৬০ মিউনিখ | ১৪ |
১০ | ![]() | কলন | ১৩ |
২০২২–২৩ মৌসুম | |
---|---|
সাবেক ক্লাব |
|
ইতিহাস |
|
প্রতিযোগিতা |
|
পরিসংখ্যান ও তালিকা |
|
মৌসুম |
|