২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ

আন্তর্জাতিক ফুটবল প্রতিযোগিতা ফিফা বিশ্বকাপের ২০তম আসর

২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ ছিল ফিফা বিশ্বকাপের ২০তম আসর। এটি একটি আন্তর্জাতিক ফুটবল প্রতিযোগিতা যা দক্ষিণ আমেরিকার সর্ববৃহৎ দেশ ব্রাজিলে ২০১৪ সালের ১৩ জুন থেকে ১৩ জুলাই পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়। [১]

২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ
কোপা দু মুন্দো দা ফিফা
ব্রাজিল ২০১৪[nb ১]
২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ আনুষ্ঠানিক লোগো:
Juntos num só ritmo
(এক ছন্দে সবই)
বিবরণ
স্বাগতিক দেশব্রাজিল
তারিখ১৩ জুন - ১৩ জুলাই ২০১৪ (৩২ দিন)
দল৩২ (৫টি কনফেডারেশন থেকে)
মাঠ১২ (১২টি আয়োজক শহরে)
চূড়ান্ত অবস্থান
চ্যাম্পিয়ন জার্মানি (৪র্থ শিরোপা)
রানার-আপ আর্জেন্টিনা
তৃতীয় স্থান নেদারল্যান্ডস
চতুর্থ স্থান ব্রাজিল
পরিসংখ্যান
ম্যাচ৬৪
গোল সংখ্যা১৭১ (ম্যাচ প্রতি ২.৬৭টি)
দর্শক সংখ্যা৩৩,৫৫,১৩৫ (ম্যাচ প্রতি ৫২,৪২৪ জন)
শীর্ষ গোলদাতাকলম্বিয়া হামেস রদ্রিগেস
(৬ গোল)
সেরা খেলোয়াড়আর্জেন্টিনা লিওনেল মেসি
সেরা যুব খেলোয়াড়ফ্রান্স পল পগবা
সেরা গোলরক্ষকজার্মানি ম্যানুএল নয়ার

১৯৫০ সালের বিশ্বকাপের পর এটি হচ্ছে ব্রাজিলের আয়োজিত দ্বিতীয় বিশ্বকাপ। সেই সাথে মেক্সিকো, ইতালি, ফ্রান্স এবং জার্মানির পর ব্রাজিল হচ্ছে পঞ্চম দেশ যারা প্রত্যেকে দুইবার করে বিশ্বকাপ আয়োজন করেছে। এছাড়াও ১৯৯৪ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্বকাপ আয়োজনের পর এটি হবে আমেরিকা মহাদেশে আয়োজিত প্রথম বিশ্বকাপ। সেই সাথে ১৯৭৮ সালে আর্জেন্টিনায় আয়োজিত বিশ্বকাপের পর দক্ষিণ আমেরিকায় আয়োজিত প্রথম বিশ্বকাপ। এই বিশ্বকাপেই ব্রাজিল প্রতি আট বছর পর পর ইউরোপে বিশ্বকাপ আয়োজনের প্রচলিত ঐতিহ্য ভঙ্গ করেছে।

১৯৩০ সালের প্রথম বিশ্বকাপ থেকে এখন পর্যন্ত চ্যাম্পিয়ন হওয়া সবকয়টি দলই এবারের বিশ্বকাপে অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছে। এখন পর্যন্ত দক্ষিণ আমেরিকায় ৪ বার বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে যার সবকয়টিই জিতেছে দক্ষিণ আমেরিকান কোন দল।

মনোনয়ন প্রক্রিয়া

স্বাগতিক দেশের জন্যে ব্রাজিলের নাম ঘোষণা করছেন সেপ ব্লাটার

ফিফা পর্যায়ক্রমিকভাবে মহাদেশভিত্তিক ২০১৪ সালের স্বাগতিক দেশের জন্যে দক্ষিণ আমেরিকাকে পূর্ব নির্ধারিত করেছিল। ফিফা পূর্বেই পর্যায়ক্রমিকভিত্তিতে স্বাগতিক দেশ নির্ধারণের জন্যে পদক্ষেপ গ্রহণ করে।[২] কিন্তু ২০১৪ সালের পর এ সিদ্ধান্ত বলবৎ হবে না বলে ঘোষণা করে।

কলম্বিয়া ২০১৪ সালের জন্যে স্বাগতিক দেশ হবার আগ্রহ প্রকাশ করেছিল[৩] কিন্তু প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে।[৪] কোরিয়া-জাপানের সফলভাবে বিশ্বকাপ সমাপণের পর চিলি এবং আর্জেন্টিনাও যৌথভাবে স্বাগতিক দেশ হবার জন্যে কিছুটা আগ্রহ প্রকাশ করেছিল; কিন্তু যৌথ ডাক প্রক্রিয়া অগ্রহণযোগ্য হওয়ায় তা বাতিল হয়ে যায়। ব্রাজিলও স্বাগতিক দেশ হবার জন্যে আগ্রহ প্রকাশ করে। দক্ষিণ আমেরিকার ফুটবল ফেডারেশন কনমেবল ব্রাজিলকে স্বাগতিক হবার জন্যে সমর্থন ব্যক্ত করে।[৫] ফলে ব্রাজিল একমাত্র দেশ হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে কনমেবলের মাধ্যমে ডিসেম্বর, ২০০৬ সালে ডাক প্রক্রিয়াকে সুষ্ঠুভাবে সমাপণের জন্যে প্রস্তাবনা পাঠায়। ঐ সময়ে কলম্বিয়া, চিলি এবং আর্জেন্টিনা প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে ফেলে। ভেনেজুয়েলা ডাকে অংশগ্রহণ করেনি।

এরফলে ব্রাজিল প্রথমবারের মতো প্রতিপক্ষবিহীন অবস্থায় ডাক প্রক্রিয়ায় জয়লাভ করে। ৩০ অক্টোবর, ২০০৭ সালে ফিফা নির্বাহী পরিষদ স্বাগতিক দেশ হিসেবে ব্রাজিলের নাম ঘোষণা করে।[৬]

অংশগ্রহণকারী দলসমূহ এবং কর্মকর্তাবৃন্দ

বাছাই

২০১১ সালের ৩০ জুলাই রিও দি জেনিরোর মারিনা দা গ্লোরিয়ায় ২০১৪ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ড্র অনুষ্ঠিত হয়।[৭][৮] আয়োজক দেশ হিসেবে, ব্রাজিল সরাসরি বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পায়।

২০৮টি ফিফা জাতীয় দলের মধ্যে ২০৩টি দল বাছাইপর্বে অংশগ্রহণ করে, যা শুরু হয় ২০১১ সালের ১৫ জুন থেকে এবং শেষ হয় ২০১৩ সালের ২০ নভেম্বর। ২০১০ বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী ৩২টি দেশের মধ্যে ২৪টি দেশ ২০১৪ বিশ্বকাপে অংশগ্রহণের সুযোগ পায়। এবারই প্রথমবারের মত বিশ্বকাপে অংশগ্রহণের সুযোগ পায় বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা[৯] এই বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে ব্যর্থ দেশগুলোর মধ্যে র‍্যাংকিং এ সবচেয়ে উপরে অবস্থানকারী দেশ ইউক্রেন (১৮)।[১০] ওএফসি অঞ্চল থেকে কোন দল ২০১৪ বিশ্বকাপের মূলপর্বে অংশগ্রহণের সুযোগ পায়নি।

চূড়ান্ত পর্বে অংশগ্রহণকারী দল

নিচের ৩২টি দল বিশ্বকাপের মূলপর্বে অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছে। নিচে দলগুলোকে প্রতিযোগিতা পূর্ব র‍্যাংকিংসহ দেখানো হয়েছে।[১১]

চূড়ান্ত ড্র

২০১৪ বিশ্বকাপের চূড়ান্ত ড্র অনুষ্ঠিত হয় ২০১৩ সালের ৬ ডিসেম্বর বাইয়ার মাতা দি সাঁও জোয়াঁও এর কোস্তা দো সাউইপে রিসর্টে।[১২] স্থানীয় সময় ১৩:০০ (ইউসিটি−৩)।[১৩] চূড়ান্ত ড্রয়ের প্রস্তুতি হিসেবে, বাছাইপর্বে উত্তীর্ণ ৩২টি দলকে চারটি পাত্রে ভাগ করা হয়। প্রত্যেক পাত্রে রয়েছে আটটি করে দল। র‍্যাংকিং এর শীর্ষ সাতটি দলকে আয়োজক ব্রাজিলের সাথে একই পাত্রে রাখা হয়েছে।[১৪][১৫]

পূর্বেকার প্রতিযোগিতার মত ফিফা এমনভাবে গ্রুপ তৈরি করে যেন উয়েফা ব্যতীত একই কনফেডারেশনের দুইটি দল একই গ্রুপে না পড়ে। একটি গ্রুপে সর্বোচ্চ দুইটি উয়েফার দল থাকতে পারে।[১৬] পাত্রগুলোতে বিভিন্ন অঞ্চলের দলগুলোর সংখ্যা অসম হওয়ার কারণে, দলগুলো আটটি গ্রুপে ভাগ করতে ড্রয়ের জন্য অতিরিক্ত কিছু পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়।[১৫]

স্কোয়াডসমূহ

২০১০ বিশ্বকাপের মত ২০১৪ বিশ্বকাপেরও প্রতিটি স্কোয়াড ২৩ সদস্য বিশিষ্ট (তিনজন গোলরক্ষক আবশ্যক)। অংশগ্রহণকারী প্রত্যেকটি দেশকে প্রতিযোগিতা শুরুর কমপক্ষে ১০ দিন পূর্বে স্কোয়াড ঘোষণা করে। ইনজুরি আক্রান্ত খেলোয়াড়দের প্রতিস্থাপনে বৈধতা রয়েছে, তবে তা তাদের প্রথম খেলা শুরুর ২৪ ঘণ্টা পূর্বে করতে হবে।[১৭]

কর্মকর্তাবৃন্দ

২০১৩ সালের মার্চে, ৫২ জন সম্ভাব্য রেফারির তালিকা প্রকাশ করে এবং তাদের প্রত্যেকের সাথে ২ জন করে সহকারী রেফারিকে তালিকায় রাখা হয়।[১৮] ২০১৪ সালের ১৪ জানুয়ারী, ফিফার রেফারি কমিটি ২৫ জন রেফারি এবং তাদের সাথে ২ জন করে সহকারী রেফারিকে নির্বাচিত করে।[১৯][২০]

মাঠসমূহ

আঠারোটি শহরকে বিশ্বকাপের সম্ভাব্য আয়োজক শহর হিসেবে উপস্থাপন করা হয়: বেলেম, বেলো অরিজন্ঠ, ব্রাসিলিয়া, কাম্পো গ্রান্দে, কুইয়াবা, কুরিতিবা, ফ্লোরিয়ানোপোলিস, ফর্তালিজা, গোইয়ানিয়া, মাসেইও, মানাউশ, নাতাল, পোর্তো আলেগ্রে, রেসিফি, রিও ব্রাঙ্কো, রিউ দি জানেইরু, সালভাদোর এবং সাও পাওলো[২১]

ফিফা প্রস্তাব দেয় যে একাধিক শহরে দুইটি স্টেডিয়াম ব্যবহার করা যাবে না এবং আয়োজক শহরের সংখ্যা হতে হবে আট থেকে দশটি। অবশ্য, ব্রাজিলীয় ফুটবল কনফেডারেশনের তত্‍কালীন প্রধান রিকার্দো তেইশেইরা পুরো দেশের স্বার্থের জন্য বারোটি স্টেডিয়াম ব্যবহারের প্রস্তাব দেয়। যা ২০০৮ সালের ডিসেম্বর ফিফা কর্তৃক গৃহীত হয়।[২২]

২০০৯ সালের ৩১ মে, বারোটি আয়োজক শহরের নাম ঘোষণা করা হয়। বেলেম, কাম্পো গ্রান্দে, ফ্লোরিয়ানাপোলিস, গোইয়ানিয়া এবং রিও ব্রাঙ্কোকে বাতিল করা হয়।[২৩] ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে, মাসেইও তাদের প্রর্থীতা বাতিল করে। নির্বাচিত বারোটি শহর ব্রাজিলের বারোটি প্রদেশের রাজধানী, যা ব্রাজিলের সমস্ত প্রধান অঞ্চলগুলোকে অন্তর্ভুক্ত করে।[২৪] এর ফলে প্রতিযোগিতা চলাকালে দলগুলোর দীর্ঘ ভ্রমণের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেবে।[২৫]

প্রায় ৩.৪৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার স্টেডিয়াম প্রকল্পগুলোর পেছনে ব্যয় করা হয়েছে।[২৬] আয়োজক শহরগুলোর মধ্যে পাঁচটি শহরে বিশ্বকাপের জন্য বিশেষভাবে নতুন স্টেডিয়াম নির্মাণ করা হয়। রাজধানী ব্রাসিলিয়ার এস্তাদিও ন্যাশিওন্যাল মানে গারিঞ্চা ভেঙ্গে ফেলে নতুন করে তৈরি করা হয় এবং অপর ছয়টি স্টেডিয়ামের ব্যাপকভাবে উন্নয়ন করা হয়।[২৭] রিউ দি জানেইরুতে অবস্থিত এস্তাদিও দো মারাকানা বারোটি স্টেডিয়ামের মধ্যে সবচেয়ে বড়। যা একটি বিশ্বকাপ ফাইনালের জন্য সর্বোচ্চ দর্শক উপস্থিতির রেকর্ড বহন করে (১৯৯,৮৫৪)। এই স্টেডিয়ামেই প্রতিযোগিতার ফাইনাল খেলাটি অনুষ্ঠিত হবে। সিবিএফ এর মূল উদ্দেশ্য ছিল উদ্বোধনী খেলাটি সাঁউ পাউলুর এস্তাদিও দো মরুম্বিতে আয়োজন করার, কিন্তু ২০১০ সালে তাদের পরিকল্পনা ভেস্তে যায়, যখন প্রয়োজনীয় উন্নয়নের জন্য তারা আর্থিক নিশ্চয়তা প্রদানে ব্যর্থ হয়। উদ্বোধনী খেলার জন্য বেছে নেওয়া হয় অ্যারেনা করিন্থিয়ান্স স্টেডিয়ামটিকে।[২৮]

প্রথম নতুন স্টেডিয়াম ফর্তালিজার ক্যাস্তেলাও, ২০১৩ সালের জানুয়ারি থেকে ব্যবহার শুরু হয়।[২৯] ছয়টি স্টেডিয়ামকে ২০১৩ কোপা লিবের্তাদোরেসের সময় ব্যবহার করা হয়।[৩০] অপর ছয়টি স্টেডিয়ামের কাজ ফিফার বেঁধে দেওয়া সময়সীমা ৩১ ডিসেম্বর ২০১৩ এর মধ্যে সম্পন্ন হবে না।[৩১] নতুন স্টেডিয়াম অ্যারেনা করিন্থিয়ান্সের নির্মাণ কাজের সময় ক্রেন ধ্বসে পড়ার কারণে এর নির্মাণ কাজে বিঘ্ন ঘটে এবং দুইজন নির্মাণ কর্মী নিহত হয়।[৩২]

রিউ দি জানেইরুব্রাসিলিয়াসাও পাওলোফর্তালিজা
এস্তাদিও দো মারাকানাএস্তাদিও ন্যাশিওন্যাল মানে গারিঞ্চা[৩৩]অ্যারেনা করিন্থিয়ান্সএস্তাদিও ক্যাস্তেলাও

২২°৫৪′৪৩.৮″ দক্ষিণ ৪৩°১৩′৪৮.৫৯″ পশ্চিম / ২২.৯১২১৬৭° দক্ষিণ ৪৩.২৩০১৬৩৯° পশ্চিম / -22.912167; -43.2301639 (Estádio do Maracanã)

১৫°৪৭′০.৬″ দক্ষিণ ৪৭°৫৩′৫৬.৯৯″ পশ্চিম / ১৫.৭৮৩৫০০° দক্ষিণ ৪৭.৮৯৯১৬৩৯° পশ্চিম / -15.783500; -47.8991639 (Estádio Nacional Mané Garrincha)

২৩°৩২′৪৩.৯১″ দক্ষিণ ৪৬°২৮′২৪.১৪″ পশ্চিম / ২৩.৫৪৫৫৩০৬° দক্ষিণ ৪৬.৪৭৩৩৭২২° পশ্চিম / -23.5455306; -46.4733722 (Arena Corinthians)

৩°৪৮′২৬.১৬″ দক্ষিণ ৩৮°৩১′২০.৯৩″ পশ্চিম / ৩.৮০৭২৬৬৭° দক্ষিণ ৩৮.৫২২৪৮০৬° পশ্চিম / -3.8072667; -38.5224806 (Estádio Castelão)

ধারণক্ষমতা: ৭৬,৯৩৫[৩৪]

(উন্নয়নকৃত)

ধারণক্ষমতা: ৭০,০৪২[৩৫]

(নতুন স্টেডিয়াম)

ধারণক্ষমতা: ৬৮,০০০
(নতুন স্টেডিয়াম)
ধারণক্ষমতা: ৬৪,৮৪৬[৩৬]

(উন্নয়নকৃত)

বেলো অরিজন্ঠপোর্তো আলেগ্রে
এস্তাদিও মিনেইরাওএস্তাদিও বেইরা-রিও

১৯°৫১′৫৭″ দক্ষিণ ৪৩°৫৮′১৫″ পশ্চিম / ১৯.৮৬৫৮৩° দক্ষিণ ৪৩.৯৭০৮৩° পশ্চিম / -19.86583; -43.97083 (Estádio Mineirão)

৩০°৩′৫৬.২১″ দক্ষিণ ৫১°১৪′৯.৯১″ পশ্চিম / ৩০.০৬৫৬১৩৯° দক্ষিণ ৫১.২৩৬০৮৬১° পশ্চিম / -30.0656139; -51.2360861 (Estádio Beira-Rio)

ধারণক্ষমতা: ৬২,৫৪৭

(উন্নয়নকৃত)

ধারণক্ষমতা: ৫১,৩০০[৩৭]
(renovated)[৩৮]
সালভাদোররেসিফি
অ্যারেনা ফোন্তে নোভাঅ্যারেনা পেরনামবুকো

১২°৫৮′৪৩″ দক্ষিণ ৩৮°৩০′১৫″ পশ্চিম / ১২.৯৭৮৬১° দক্ষিণ ৩৮.৫০৪১৭° পশ্চিম / -12.97861; -38.50417 (Arena Fonte Nova)

৮°২′২৪″ দক্ষিণ ৩৫°০′২৯″ পশ্চিম / ৮.০৪০০০° দক্ষিণ ৩৫.০০৮০৬° পশ্চিম / -8.04000; -35.00806 (Arena Pernambuco)

ধারণক্ষমতা: ৫৬,০০০[৩৯]

(নতুন স্টেডিয়াম)

ধারণক্ষমতা: ৪৬,১৫৪

(নতুন স্টেডিয়াম)

কুইয়াবামানাউশনাতালকুরিতিবা
অ্যারেনা পান্তানালঅ্যারেনা দা আমাজনিয়াঅ্যারেনা দাস দুনাসঅ্যারেনা দা ব্যাইশাদ

১৫°৩৬′১১″ দক্ষিণ ৫৬°৭′১৪″ পশ্চিম / ১৫.৬০৩০৬° দক্ষিণ ৫৬.১২০৫৬° পশ্চিম / -15.60306; -56.12056 (Arena Pantanal)

৩°৪′৫৯″ দক্ষিণ ৬০°১′৪১″ পশ্চিম / ৩.০৮৩০৬° দক্ষিণ ৬০.০২৮০৬° পশ্চিম / -3.08306; -60.02806 (Arena Amazônia)

৫°৪৯′৪৪.১৮″ দক্ষিণ ৩৫°১২′৪৯.৯১″ পশ্চিম / ৫.৮২৮৯৩৮৯° দক্ষিণ ৩৫.২১৩৮৬৩৯° পশ্চিম / -5.8289389; -35.2138639 (Arena das Dunas)

২৫°২৬′৫৪″ দক্ষিণ ৪৯°১৬′৩৭″ পশ্চিম / ২৫.৪৪৮৩৩° দক্ষিণ ৪৯.২৭৬৯৪° পশ্চিম / -25.44833; -49.27694 (Arena da Baixada)

ধারণক্ষমতা: ৪২,৯৬৮
(নতুন স্টেডিয়াম)
ধারণক্ষমতা: ৪২,৩৭৪
(নতুন স্টেডিয়াম)
ধারণক্ষমতা: ৪২,০৮৬
(নতুন স্টেডিয়াম)
ধারণক্ষমতা: ৪৩,৯৮১[৪০]
(উন্নয়নকৃত)

ফিফা অনুরাগীদের উল্লাস

বেস ক্যাম্প

২০১৪ সালের ৩১ জানুয়ারী, প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী প্রতিটি দলের জন্য বেস ক্যাম্প ঘোষণা করে ফিফা।[৪১]

দলশহরপ্রদেশ দলশহরপ্রদেশ
 আলজেরিয়াসরোকাবাসাঁউ পাউলু  গ্রিসআরাকাজুসেরজিপে
 আর্জেন্টিনাভেসপাসিয়ানোমিনাস জেরাইস  হন্ডুরাসপোর্তো ফেলিজসাঁউ পাউলু
 অস্ট্রেলিয়াভিতরিয়াএস্পিরিতো সান্তো  ইরানগুয়ারুলুসসাঁউ পাউলু
 বেলজিয়ামমজি দাস ক্রুজেসসাঁউ পাউলু  ইতালিমাঙ্গারাতিবারিউ দি জানেইরু
 বসনিয়া ও হার্জেগোভিনাগুয়ারুজাসাঁউ পাউলু  কোত দিভোয়ারআগুয়াস দে লিন্দইয়াসাঁউ পাউলু
 ব্রাজিলতেরেজোপোলিসরিউ দি জানেইরু  জাপানইতুসাঁউ পাউলু
 ক্যামেরুনভিতরিয়াএস্পিরিতো সান্তো  মেক্সিকোসান্তোসসাঁউ পাউলু
 চিলিবেলো অরিজন্ঠমিনাস জেরাইস  নেদারল্যান্ডসরিউ দি জানেইরুরিউ দি জানেইরু
 কলম্বিয়াকোতিয়াসাঁউ পাউলু  নাইজেরিয়াকাম্পিনাসসাঁউ পাউলু
 কোস্টা রিকাসান্তোসসাঁউ পাউলু  পর্তুগালকাম্পিনাসসাঁউ পাউলু
 ক্রোয়েশিয়ামাতা দে সাঁও জোয়াঁওবাইয়া  রাশিয়াইতুসাঁউ পাউলু
 ইকুয়েডরভিয়ামাওরিও গ্রান্দে দু সুল  দক্ষিণ কোরিয়াফজ দো ইগুয়াসুপারানা
 ইংল্যান্ডরিউ দি জানেইরুরিউ দি জানেইরু  স্পেনকুরিতিবাপারানা
 ফ্রান্সরিবেইরাও প্রেতোসাঁউ পাউলু   সুইজারল্যান্ডপোর্তো সেগুরোবাইয়া
 জার্মানিসান্তা ক্রুজ কাব্রালিয়াবাইয়া  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসাও পাওলোসাঁউ পাউলু
 ঘানামাসেইওআলাগোয়াস  উরুগুয়েসেতে লাগোয়াসমিনাস জেরাইস

উদ্ভাবন

ফরম্যাট

২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী দেশসমূহ

গ্রুপের বিজয়ী এবং রানার-আপ দল ১৬ দলের পর্বে অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে।[১৭]

পুরস্কারের অর্থ

প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী প্রতিটি দল অন্তত ৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পুরস্কারসরূপ পাবে। চ্যাম্পিয়ন ও রানার-আপ দল পাবে যথাক্রমে ৩৫ মিলিয়ন ও ২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ১৬ দলের পর্বে হেরে যাওয়া দলগুলো পাবে ৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং কোয়ার্টার ফাইনালে হেরে যাওয়া দলগুলো পাবে ১৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। বিশ্বকাপ আসরের জন্য ক্লাব থেকে বিদায় নেওয়ার সময় খেলোয়াড়রা যেসব ক্লাবে খেলে থাকেন সেসব ক্লাবকে খেলোয়াড়দের বীমা এবং অন্যান্য খরচ বাবদ দেওয়া হবে ৭০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। সর্বমোট, ৫৭৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পরিমাণ অর্থ খরচ করবে ফিফা, যা একটি নতুন রেকর্ড। এর আগে ২০১০ বিশ্বকাপে ফিফা খরচ করেছিল ৪২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।[৪২]

গ্রুপ পর্ব

২০১১ সালের ২০ অক্টোবর, জুরিখে ফিফার সদর দপ্তরে ২০১৪ বিশ্বকাপের সময়সূচি ঘোষণা করা হয়।[৪৩] খেলা শুরু হওয়ার সময়গুলো ঘোষণা করা হয় ২০১২ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর।[৪৪]

নিচের তালিকাভুক্ত খেলাগুলো ব্রাজিলের দাপ্তরিক সময় অনুযায়ী দেওয়া রয়েছে (ইউটিসি−৩)। এটি বারোটির মধ্যে দশটি মাঠের সময় অঞ্চল; অন্য দুইটি মাঠ, কুইয়াবা এবং মানাউশ, অ্যামাজন সময় অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত (ইউটিসি–৪), সেজন্য এই দুইটি মাঠে অনুষ্ঠিতব্য খেলাগুলো শুরু হওয়ার স্থানীয় সময় নিচের তালিকাভূক্ত সময়ের চেয়ে এক ঘণ্টা আগে।[৪৫]

গ্রুপ টেবিলের রঙের ব্যাখ্যা
গ্রুপ বিজয়ী ও গ্রুপ রানার আপ ১৬ দলের রাউন্ডে অগ্রসর হবে

গ্রুপ এ

দল
খেলা
জয়
ড্র
পরাজয়
স্বগো
বিগো
গোপা
পয়েন্ট
 ব্রাজিল+৫
 মেক্সিকো+৩
 ক্রোয়েশিয়া
 ক্যামেরুন−৮
ব্রাজিল  ৩–১  ক্রোয়েশিয়া
নেইমার  ২৯'৭১' (পে.)
অস্কার  ৯০+১'
প্রতিবেদনমার্সেলো  ১১' (আ.গো.)
দর্শক সংখ্যা: ৬২,১০৩[৪৬]
রেফারি: ইউচি নিশিমুরা (জাপান)[৪৭]

মেক্সিকো  ১–০  ক্যামেরুন
অরিবে পেরাল্তা  ৬০'প্রতিবেদন
অ্যারেনা দাস দুনাস, নাতাল
দর্শক সংখ্যা: ৩৯,২১৬
রেফারি: উইলমার রোলদান (কলম্বিয়া)

ব্রাজিল  ০–০  মেক্সিকো
প্রতিবেদন
দর্শক সংখ্যা: ৬০,৩৪২
রেফারি: জুনেইত চাকার তুরস্ক

ক্যামেরুন  ০–৪  ক্রোয়েশিয়া
প্রতিবেদনঅলিচ  ১১'
পেরিশিচ  ৪৮'
মানজুকিচ  ৬১'৭৩'
অ্যারেনা দা আমজনিয়া, মানাউশ
দর্শক সংখ্যা: ৩৯,৯৮২
রেফারি: পেদ্রো প্রোয়েন্সা (পর্তুগাল)

ক্যামেরুন  ১–৪  ব্রাজিল
মাতিপ  ২৬'প্রতিবেদননেইমার  ১৭'৩৫'
ফ্রেড  ৪৯'
ফের্নান্দিনিয়ো  ৮৪'
দর্শক সংখ্যা: ৬৯,১১২
রেফারি: ইয়োনাস এরিকসন (সুইডেন)

ক্রোয়েশিয়া  ১–৩  মেক্সিকো
পেরিশিচ  ৮৭'প্রতিবেদনমার্কেজ  ৭২'
গুয়ারদাদো  ৭৫'
হার্নান্দেস  ৮২'
অ্যারেনা পেরনামবুকো, রেসিফি
দর্শক সংখ্যা: ৪১,২১২
রেফারি: রাভশান ইরমাতভ (উজবেকিস্তান)

গ্রুপ বি

দল
খেলা
জয়
ড্র
পরাজয়
স্বগো
বিগো
গোপা
পয়েন্ট
 নেদারল্যান্ডস১০+৭
 চিলি+২
 স্পেন−৩
 অস্ট্রেলিয়া−৬


স্পেন  ১–৫  নেদারল্যান্ডস
শাবি আলোনসো  ২৭' (পে.)প্রতিবেদনফন পার্সি  ৪৪'৭২'
রোবেন  ৫৩'৮০'
দে ফ্রেই  ৬৪'
অ্যারেনা ফোন্তে নোভা, সালভাদোর
দর্শক সংখ্যা: ৪৮,১৭৩
রেফারি: নিকোলা রিজ্জলি (ইতালি)

চিলি  ৩–১  অস্ট্রেলিয়া
সানচেজ  ১২'
বালদিবিয়া  ১৪'
বসেহুর  ৯০+২'
প্রতিবেদনকেহিল  ৩৫'
অ্যারেনা পান্তানাল, কুইয়াবা
দর্শক সংখ্যা: ৪০,২৭৫
রেফারি: নুমানডিয়ে ডুয়ে (আইভরি কোস্ট)[৪৭]

অস্ট্রেলিয়া  ২–৩  নেদারল্যান্ডস
কেহিল  ২১'
জেডিনাক  ৫৪' (পে.)
প্রতিবেদনরোবেন  ২০'
ফন পার্সি  ৫৮'
মেমফিস  ৬৮'
এস্তাদিও বেইরা-রিও, পোর্তো আলেগ্রে
দর্শক সংখ্যা: ৪২,৮৭৭
রেফারি: জামিল হামুদি (আলজেরিয়া)

স্পেন  ০–২  চিলি
প্রতিবেদনবার্গাস  ২০'
আরানগুইজ  ৪৩'
দর্শক সংখ্যা: ৭৪,১০১
রেফারি: মার্ক গাইগার (যুক্তরাষ্ট্র)

অস্ট্রেলিয়া  ০–৩  স্পেন
প্রতিবেদনভিয়া  ৩৬'
তোরেস  ৬৯'
মাতা  ৮২'
অ্যারেনা দা ব্যাইশাদ, কুরিতিবা
দর্শক সংখ্যা: ৩৯,৩৭৫
রেফারি: নাবাফ শুকরাল্লা (বাহরাইন)

নেদারল্যান্ডস  ২–০  চিলি
ফার  ৭৭'
মেমফিস  ৯০+২'
প্রতিবেদন
দর্শক সংখ্যা: ৬২,৯৯৬
রেফারি: বাকারি গাসামা (জাম্বিয়া)

গ্রুপ সি

দল
খেলা
জয়
ড্র
পরাজয়
স্বগো
বিগো
গোপা
পয়েন্ট
 কলম্বিয়া+৭
 গ্রিস−২
 কোত দিভোয়ার−১
 জাপান−৪


কলম্বিয়া  ৩–০  গ্রিস
আর্মেরো  ৫'
গুতিয়েরেজ  ৫৮'
রোদ্রিগেজ  ৯০+৩'
প্রতিবেদন
এস্তাদিও মিনেইরাও, বেলো অরিজন্ঠ
দর্শক সংখ্যা: ৫৭,১৭৪
রেফারি: মার্ক গাইগার (যুক্তরাষ্ট্র)

কোত দিভোয়ার  ২–১  জাপান
বুনি  ৬৪'
জের্ভিনিয়ো  ৬৬'
প্রতিবেদনহন্দা  ১৬'
অ্যারেনা পেরনামবুকো, রেসিফি
দর্শক সংখ্যা: ৪০,২৬৭
রেফারি: এনরিক ওসেস (চিলি)

কলম্বিয়া  ২–১  কোত দিভোয়ার
রোদ্রিগেস  ৬৪'
কিন্তেরো  ৭০'
প্রতিবেদনজের্ভিনিয়ো  ৭৩'
দর্শক সংখ্যা: ৬৮,৭৪৮
রেফারি: হাওয়ার্ড ওয়েব (ইংল্যান্ড)

জাপান  ০–০  গ্রিস
প্রতিবেদন
অ্যারেনা দাস দুনাস, নাতাল
দর্শক সংখ্যা: ৩৯,৪৮৫
রেফারি: জোয়েল আগিলার (এল সালভাদোর)

জাপান  ১-৪  কলম্বিয়া
ওকাজাকি  ৪৫+১'প্রতিবেদনকুয়াদ্রাদো  ১৭' (পে.)
মার্তিনেজ  ৫৫'৮২'
রোদ্রিগেস  ৯০'
অ্যারেনা পান্তানাল, কুইয়াবা
দর্শক সংখ্যা: ৪০,৩৪০
রেফারি: পেদ্রো প্রোয়েন্সা (পর্তুগাল)

গ্রিস  ২-১  কোত দিভোয়ার
সামারিস  ৪২'
সামারাস  ৯০+৩'
প্রতিবেদনবুনি  ৭৪'
দর্শক সংখ্যা: ৫০,০৯৫
রেফারি: কার্লোস বেরা (ইকুয়েডর)

গ্রুপ ডি

দল
খেলা
জয়
ড্র
পরাজয়
স্বগো
বিগো
গোপা
পয়েন্ট
 কোস্টা রিকা+৩
 উরুগুয়ে
 ইতালি−১
 ইংল্যান্ড−২
উরুগুয়ে  ১–৩  কোস্টা রিকা
কাভানি  ২৪' (পে.)প্রতিবেদনকাম্পবেল  ৫৪'
দুয়ার্তে  ৫৭'
উরেনিয়া  ৮৪'
দর্শক সংখ্যা: ৫৮,৬৭৯
রেফারি: ফেলিক্স ব্রাইচ (জার্মানি)[৪৮]

ইংল্যান্ড  ১–২  ইতালি
স্টারিজ  ৩৭'প্রতিবেদনমার্কিজিও  ৩৫'
বালোতেল্লি  ৫০'
অ্যারেনা দা আমাজনিয়া, মানাউশ
দর্শক সংখ্যা: ৩৯,৮০০
রেফারি: বিওয়ের্ন কাইপার্স (নেদারল্যান্ডস)[৪৮]

উরুগুয়ে  ২–১  ইংল্যান্ড
লুইস সুয়ারেজ  ৩৯'৮৫'প্রতিবেদনরুনি  ৭৫'
দর্শক সংখ্যা: ৬২,৫৭৫
রেফারি: কার্লোস বেলাস্কো কারবায়ো (স্পেন)

ইতালি  ০–১  কোস্টা রিকা
প্রতিবেদনরুইজ  ৪৪'
অ্যারেনা পেরনামবুকো, রেসিফি
দর্শক সংখ্যা: ৪০,২৮৫
রেফারি: এনরিক ওসেস (চিলি)

ইতালি  ০–১  উরুগুয়ে
প্রতিবেদনগদিন  ৮১'
অ্যারেনা দাস দুনাস, নাতাল
দর্শক সংখ্যা: ৩৯,৭০৬
রেফারি: মার্কো রোদ্রিগেস (মেক্সিকো)

কোস্টা রিকা  ০–০  ইংল্যান্ড
প্রতিবেদন
এস্তাদিও মিনেইরাও, বেলো অরিজন্ঠ
দর্শক সংখ্যা: ৫৭,৮২৩
রেফারি: জামিল হামুদি (আলজেরিয়া)

গ্রুপ ই

দল
খেলা
জয়
ড্র
পরাজয়
স্বগো
বিগো
গোপা
পয়েন্ট
 ফ্রান্স+৬
  সুইজারল্যান্ড+১
 ইকুয়েডর
 হন্ডুরাস−৭
সুইজারল্যান্ড   ২–১  ইকুয়েডর
মেহমেদি  ৪৮'
সেফেরোভিচ  ৯০+৩'
প্রতিবেদনএ. বালেন্সিয়া  ২২'

ফ্রান্স  ৩–০  হন্ডুরাস
বেনজেমা  ৪৫' (পে.)৭২'
ভায়াদারেস  ৪৮' (আ.গো.)
প্রতিবেদন
এস্তাদিও বেইরা-রিও, পোর্তো আলেগ্রে
দর্শক সংখ্যা: ৪৩,০১২
রেফারি: সান্দো হিসি (ব্রাজিল)[৪৯]

সুইজারল্যান্ড   ২–৫  ফ্রান্স
ডিমেইলি  ৮১'
ঝাকা  ৮৭'
প্রতিবেদনজিহু  ১৭'
মাতুদি  ১৮'
ভালবুয়েনা  ৪০'
বেনজেমা  ৬৭'
সিসকো  ৭৩'
অ্যারেনা ফোন্তে নোভা, সালভাদোর
দর্শক সংখ্যা: ৫১,০০৩
রেফারি: বিওয়ের্ন কাইপার্স (নেদারল্যান্ডস)

হন্ডুরাস  ১–২  ইকুয়েডর
কোস্তলি  ৩১'প্রতিবেদনএ. বালেন্সিয়া  ৩৪'৬৫'
অ্যারেনা দা ব্যাইশাদ, কুরিতিবা
দর্শক সংখ্যা: ৩৯,২২৪
রেফারি: বেন উইলিয়ামস (অস্ট্রেলিয়া)

হন্ডুরাস  ০–৩   সুইজারল্যান্ড
প্রতিবেদনশাকিরি  ৬'৩১'৭১'
অ্যারেনা দা আমাজনিয়া, মানাউশ
দর্শক সংখ্যা: ৪০,৩২২
রেফারি: নেস্তোর পিতানা (আর্জেন্টিনা)

ইকুয়েডর  ০-০  ফ্রান্স
প্রতিবেদন
দর্শক সংখ্যা: ৭৩,৭৪৯
রেফারি: নুমানডিয়ে ডুয়ে (আইভরি কোস্ট)

গ্রুপ এফ

দল
খেলা
জয়
ড্র
পরাজয়
স্বগো
বিগো
গোপা
পয়েন্ট
 আর্জেন্টিনা+৩
 নাইজেরিয়া
 বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা
 ইরান−৩
আর্জেন্টিনা  ২–১  বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা
কোলাশিনাচ  ৩' (আ.গো.)
মেসি  ৬৫'
প্রতিবেদনইবিশেভিচ  ৮৫'
দর্শক সংখ্যা: ৭৪,৭৩৮
রেফারি: জোয়েল আগিলার (এল সালভাদোর)

ইরান  ০–০  নাইজেরিয়া
প্রতিবেদন
অ্যারেনা দা ব্যাইশাদ, কুরিতিবা
দর্শক সংখ্যা: ৩৯,০৮১
রেফারি: কার্লোস ভেরা (ইকুয়েডর)

আর্জেন্টিনা  ১–০  ইরান
মেসি  ৯০+১'প্রতিবেদন
এস্তাদিও মিনেইরাও, বেলো অরিজন্ঠ
দর্শক সংখ্যা: ৫৭,৬৯৮
রেফারি: মিলোরাদ মাজিচ (সার্বিয়া)

নাইজেরিয়া  ১–০  বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা
অডেমউইঞ্জি  ২৯'প্রতিবেদন
অ্যারেনা পান্তানাল, কুইয়াবা
দর্শক সংখ্যা: ৪০,৪৯৯
রেফারি: পিটার ও’লেয়ারি (নিউজিল্যান্ড)

নাইজেরিয়া  ২–৩  আর্জেন্টিনা
মুসা  ৪'৪৭'প্রতিবেদনমেসি  ৩'৪৫+১'
রোহো  ৫০'
এস্তাদিও বেইরা-রিও, পোর্তো আলেগ্রে
দর্শক সংখ্যা: ৪৩,২৮৫
রেফারি: নিকোলা রিজ্জলি (ইতালি)

বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা  ৩-১  ইরান
জেকো  ২৩'
পিয়ানিচ  ৫৯'
ভ্রশায়েভিচ  ৮৩'
প্রতিবেদনঘুচান্নেজহাদ  ৮২'
অ্যারেনা ফোন্তে নোভা, সালভাদোর
দর্শক সংখ্যা: ৪৮,০১১
রেফারি: কার্লোস বেলাস্কো কারবায়ো (স্পেন)

গ্রুপ জি

দল
খেলা
জয়
ড্র
পরাজয়
স্বগো
বিগো
গোপা
পয়েন্ট
 জার্মানি+৫
 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
 পর্তুগাল−৩
 ঘানা−২
জার্মানি  ৪–০  পর্তুগাল
মুলার  ১২' (পে.)৪৫+১'৭৮'
হুমেলস  ৩২'
প্রতিবেদন
অ্যারেনা ফোন্তে নোভা, সালভাদোর
দর্শক সংখ্যা: ৫১,০৮১
রেফারি: মিলোরাদ মাজিচ (সার্বিয়া)

ঘানা  ১–২  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
আ. আয়িউ  ৮২'প্রতিবেদনডেম্পসি  ১'
ব্রুকস  ৮৬'
অ্যারেনা দাস দুনাস, নাতাল
দর্শক সংখ্যা: ৩৯,৭৬০
রেফারি: ইয়োনাস এরিকসন (সুইডেন)

জার্মানি  ২–২  ঘানা
গোটজে  ৫১'
ক্লোজে  ৭১'[nb ২]
প্রতিবেদনআ. আয়িউ  ৫৪'
জিয়ান  ৬৩'
দর্শক সংখ্যা: ৫৯,৬২১
রেফারি: সান্দো হিসি (ব্রাজিল)

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র  ২–২  পর্তুগাল
জোন্স  ৬৪'
ডেম্পসি  ৮১'
প্রতিবেদনন্যানি  ৫'
ভারেলা  ৯০+৫'
অ্যারেনা দা আমাজনিয়া, মানাউশ
দর্শক সংখ্যা: ৪০,১২৩
রেফারি: নেস্তোর পিতানা (আর্জেন্টিনা)

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র  ০–১  জার্মানি
প্রতিবেদনমুলার  ৫৫'
অ্যারেনা পেরনামবুকো, রেসিফি
দর্শক সংখ্যা: ৪১,৮৭৬
রেফারি: রাভশান ইরমাতভ (উজবেকিস্তান)

পর্তুগাল  ২-১  ঘানা
বোয়ে  ৩১' (আ.গো.)
রোনালদো  ৮০'
প্রতিবেদনজিয়ান  ৫৭'
দর্শক সংখ্যা: ৬৭,৫৪০
রেফারি: নাবাফ শুকরাল্লা (বাহরাইন)

গ্রুপ এইচ

দল
খেলা
জয়
ড্র
পরাজয়
স্বগো
বিগো
গোপা
পয়েন্ট
 বেলজিয়াম+৩
 আলজেরিয়া+১
 রাশিয়া−১
 দক্ষিণ কোরিয়া−৩


বেলজিয়াম  ২–১  আলজেরিয়া
ফেলাইনি  ৭০'
মের্তেন্স  ৮০'
প্রতিবেদনফাইঘুলি  ২৫' (পে.)
দ্রিস মের্তেন্স, বেলো অরিজন্ঠ
দর্শক সংখ্যা: ৫৬,৮০০
রেফারি: মার্কো রোদ্রিগেস (মেক্সিকো)

রাশিয়া  ১–১  দক্ষিণ কোরিয়া
কের্ঝাকভ  ৭৪'প্রতিবেদনলি কেন-হো  ৬৮'
অ্যারেনা পান্তানাল, কুইয়াবা
দর্শক সংখ্যা: ৩৭,৬০৩
রেফারি: নেস্তোর পিতানা (আর্জেন্টিনা)

বেলজিয়াম  ১-০  রাশিয়া
অরিজি  ৮৮'প্রতিবেদন
দর্শক সংখ্যা: ৭৩,৮১৯
রেফারি: ফেলিক্স ব্রাইচ (জার্মানি)

দক্ষিণ কোরিয়া  ২-৪  আলজেরিয়া
সন হেউং-মিন  ৫০'
কু জা-চেয়োল  ৭২'
প্রতিবেদনসুলাইমানি  ২৬'
হালিশ  ২৮'
জাবু  ৩৮'
ইব্রাহিমি  ৬২'
এস্তাদিও বেইরা-রিও, পোর্তো আলেগ্রে
দর্শক সংখ্যা: ৪২,৭৩২
রেফারি: উইলমার রোলদান (কলম্বিয়া)

দক্ষিণ কোরিয়া  ০-১  বেলজিয়াম
প্রতিবেদনভের্তঙ্গেন  ৭৮'
দর্শক সংখ্যা: ৬১,৩৯৭
রেফারি: বেন উইলিয়ামস (অস্ট্রেলিয়া)

আলজেরিয়া  ১-১  রাশিয়া
সুলাইমানি  ৬০'প্রতিবেদনকাকোরিন  ৬'
অ্যারেনা দা ব্যাইশাদ, কুরিতিবা
দর্শক সংখ্যা: ৩৯,৩১১
রেফারি: জুনেয়িত চাকির (তুরস্ক)

নকআউট পর্ব

নকআউট পর্বে যদি কোন খেলা সাধারণ ৯০ মিনিট সময়ের মধ্যে শেষ না হয়, তবে ৩০ মিনিটের অতিরিক্ত সময় প্রদান করা হবে (১৫ মিনিট করে দুইবার)। যদি এতেও খেলা শেষ না হয়, তাহলে পেনাল্টি শুট-আউটের মাধ্যমে খেলার ফলাফল নির্ধারণ করা হবে।[১৭]

 
কোয়ার্টার-ফাইনালসেমি-ফাইনালফাইনাল
 
              
 
২৮ জুন – বেলু ওরিজোঁতি
 
 
 ব্রাজিল (পে.) ১ (৩)
 
৪ জুলাই – ফর্তালিজা
 
 চিলি ১ (২)
 
 ব্রাজিল
 
২৮ জুন – রিউ দি জানেইরু
 
 কলম্বিয়া
 
 কলম্বিয়া
 
৮ জুলাইবেলু ওরিজোঁতি
 
 উরুগুয়ে
 
 ব্রাজিল
 
৩০ জুন – ব্রাসিলিয়া
 
 জার্মানি
 
 ফ্রান্স
 
৪ জুলাই – রিউ দি জানেইরু
 
 নাইজেরিয়া
 
 ফ্রান্স
 
৩০ জুন – পোর্তু আলেগ্রে
 
 জার্মানি
 
 জার্মানি (অ.স.প.)
 
১৩ জুলাইরিউ দি জানেইরু
 
 আলজেরিয়া
 
 জার্মানি (অ.স.প.)
 
২৯ জুন – ফর্তালিজা
 
 আর্জেন্টিনা
 
 নেদারল্যান্ডস
 
৫ জুলাই – সালভাদোর
 
 মেক্সিকো
 
 নেদারল্যান্ডস (পে.) ০ (৪)
 
২৯ জুন – রেসিফি
 
 কোস্টা রিকা ০ (৩)
 
 কোস্টা রিকা (পে.) ১ (৫)
 
৯ জুলাই – সাও পাওলো
 
 গ্রিস ১ (৩)
 
 নেদারল্যান্ডস ০ (২)
 
১ জুলাই – সাও পাওলো
 
 আর্জেন্টিনা (পে.) ০ (৪)তৃতীয় স্থান নির্ধারণী
 
 আর্জেন্টিনা (অ.স.প.)
 
৫ জুলাই – ব্রাসিলিয়া ১২ জুলাই – ব্রাসিলিয়া
 
  সুইজারল্যান্ড
 
 আর্জেন্টিনা  ব্রাজিল
 
১ জুলাই – সালভাদোর
 
 বেলজিয়াম  নেদারল্যান্ডস
 
 বেলজিয়াম (অ.স.প.)
 
 
 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
 


১৬ দলের পর্ব

ব্রাজিল  ১–১ (অ.স.প.)  চিলি
দাভিদ লুইজ  ১৮'প্রতিবেদনসানচেজ  ৩২'
পেনাল্টি
দাভিদ লুইজ
উইলিয়ান
মার্সেলো
হাক
নেইমার
৩–২ পিনিয়া
সানচেজ
আরানগুইজ
দিয়াজ
হারা
এস্তাদিও মিনেইরাও, বেলো অরিজন্ঠ
দর্শক সংখ্যা: ৫৭,৭১৪
রেফারি: হাওয়ার্ড ওয়েব (ইংল্যান্ড)

কলম্বিয়া  ২–০  উরুগুয়ে
রদ্রিগেস  ২৮'৫০'প্রতিবেদন
দর্শক সংখ্যা: ৭৩,৮০৪
রেফারি: বিওয়ের্ন কাইপার্স (নেদারল্যান্ডস)

নেদারল্যান্ডস  ২–১  মেক্সিকো
স্নাইডার  ৮৮'
হুন্তেলার  ৯০+৪' (পে.)
প্রতিবেদনদস সান্তোস  ৪৮'
দর্শক সংখ্যা: ৫৮,৮১৭
রেফারি: পেদ্রো প্রোয়েন্সা (পর্তুগাল)

কোস্টা রিকা  ১–১  গ্রিস
রুইস  ৫২'প্রতিবেদনপাপাস্তাথোপুলোস  ৯০+১'
পেনাল্টি
বোর্হেস
রুইস
গোন্সালেস
কাম্পবেল
উমানিয়া
৫–৩ মিত্রগ্লু
ক্রিস্তোদুলোপুলোস
হোলেবাস
গেকাস
অ্যারেনা পেরনামবুকো, রেসিফি
দর্শক সংখ্যা: ৪১,২৪২
রেফারি: বেন উইলিয়ামস (অস্ট্রেলিয়া)

ফ্রান্স  ২–০  নাইজেরিয়া
পগবা  ৭৯'
ইয়োবো  ৯০+২' (আ.গো.)
প্রতিবেদন

জার্মানি  ২–১ (অ.স.প.)  আলজেরিয়া
শুর্লে  ৯২'
ওজিল  ১২০'
প্রতিবেদনজাবু  ১২০+১'
এস্তাদিও বেইরা-রিও, পোর্তো আলেগ্রে
দর্শক সংখ্যা: ৪৩,০৬৩
রেফারি: সান্দো হিসি (ব্রাজিল)

 আর্জেন্টিনা১–০ (অ.স.প.)   সুইজারল্যান্ড
দি মারিয়া  ১১৮'প্রতিবেদন
দর্শক সংখ্যা: ৬৩,২৫৫
রেফারি: ইয়োনাস এরিকসন (সুইডেন)

বেলজিয়াম  ২-১  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
দে ব্রুয়িন  ৯৩'
লুকাকু  ১০৫'
প্রতিবেদনগ্রিন  ১০৭'
অ্যরেনা ফোন্তে নোভা, সালভাদোর
দর্শক সংখ্যা: ৫১,২২৭
রেফারি: জামিল হামুদি (আলজেরিয়া)

কোয়ার্টার-ফাইনাল

ফ্রান্স  ০-১  জার্মানি
প্রতিবেদনহুমেলস  ১৩'
দর্শক সংখ্যা: ৭৪,২৪০
রেফারি: নেস্তর পিতানা (আর্জেন্টিনা)

ব্রাজিল  ২–১  কলম্বিয়া
সিলভা  ৭'
লুইজ  ৬৯'
প্রতিবেদনরদ্রিগেস  ৮০' (পে.)
দর্শক সংখ্যা: ৬০,৩৪২
রেফারি: কার্লোস বেলাস্কো কারবায়ো (স্পেন)

আর্জেন্টিনা  ১-০  বেলজিয়াম
ইগুয়াইন  ৮'প্রতিবেদন
দর্শক সংখ্যা: ৬৮,৫৫১
রেফারি: নিকোলা রিজ্জলি (ইতালি)

নেদারল্যান্ডস  ০-০ (অ.স.প.)  কোস্টা রিকা
প্রতিবেদন
পেনাল্টি
ফন পার্সি
রোবেন
স্নাইডার
কাইট
৪–৩ বোর্হেস
রুইস
গোঞ্জালেস
বোলানিয়োস
উমানিয়া
অ্যারেনা ফোন্তে নোভা, সালভাদোর
দর্শক সংখ্যা: ৫১,১৭৯
রেফারি: রাভশান ইরমাতভ (উজবেকিস্তান)

সেমি-ফাইনাল

ব্রাজিল  ১–৭  জার্মানি
অস্কার  ৯০'প্রতিবেদনমুলার  ১১'
ক্লোজে  ২৩'
ক্রুস  ২৪'২৬'
খেদিরা  ২৯'
শুর্লে  ৬৯'৭৯'
এস্তাদিও মিনেইরাও, বেলো অরিজন্ঠ
দর্শক সংখ্যা: ৫৮,১৪১
রেফারি: মার্কো রোদ্রিগেস (মেক্সিকো)

নেদারল্যান্ডস  ০–০  আর্জেন্টিনা
পেনাল্টি
ফ্লার
রোবেন
স্নাইডার
কুইট
২–৪ মেসি
গারাই
আগুয়েরো
রোদ্রিগেস
দর্শক সংখ্যা: ৬৩,২৬৭
রেফারি: জুনেয়িত চাকির (তুরস্ক

তৃতীয় স্থান নির্ধারণী

 ব্রাজিল০–৩  নেদারল্যান্ডস
প্রতিবেদনফন পার্সি  ৩' (পে.)
ব্লিন্দ  ১৭'
উইনালদুম  ৯০+১'
দর্শক সংখ্যা: ৬৮,০৩৪
রেফারি: জামিল হামুদি (আলজেরিয়া)

ফাইনাল

 জার্মানি১-০  আর্জেন্টিনা
মারিও গোটজে (অতি.)প্রতিবেদন
দর্শক সংখ্যা: ৭৪,৭৩৮
রেফারি: নিকোলা রিজ্জলি (ইতালি)

পরিসংখ্যান

গোলদাতাগণ

প্রতিযোগিতায় এখনও সক্রিয় রয়েছে এধরণের খেলোয়াড়ের নাম গাঢ় অবস্থায় প্রদর্শিত হয়েছে।

৬ গোল
৫ গোল
৪ গোল
৩ গোল
২ গোল
১ গোল
অাত্মঘাতী গোল
  • সিয়াদ কোলাশিনাচ (আর্জেন্টিনা বিপক্ষে)
  • মার্সেলো (ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে)
  • জন বোয়ে (পর্তুগালের বিপক্ষে)
  • নোয়েল ভায়াদারেস (ফ্রান্সের বিপক্ষে)
  • জোসেফ ইয়োবো (ফ্রান্সের বিপক্ষে)

উৎস:[৫১]

সহায়ক

৪ সহায়ক
৩ সহায়ক
২ সহায়ক
১ সহায়ক

উৎস: UEFA[৫২]

শৃঙ্খলা

পুরস্কার

টুর্নামেন্ট শেষে নিম্নলিখিত পুরষ্কারসমূহ প্রদান করা হয়ে থাকে:[৫৩]

পুরস্কারের অর্থ

প্রতিযোগিতায় দলসমূহের র‍্যাঙ্কিং

২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী দলসমূহের অবস্থান
র‍্যাদলগ্রুখেলাড্রপগোবিগোগোপাপয়ে.
ফাইনাল
 জার্মানিজি১৮+১৪১৯
 আর্জেন্টিনাএফ+৪১৬
৩য় এবং ৪র্থ অবস্থান
 নেদারল্যান্ডসবি১৫+১১১৫
 ব্রাজিল১১১৪-৩১১
কোয়ার্টার-ফাইনালে বাদ পরা দল
 কলম্বিয়াসি১২+৮১২
 বেলজিয়ামএইচ+৩১২
 ফ্রান্স১০+৭১০
 কোস্টা রিকাডি+৩
১৬ দলের পর্বে বাদ পরা দল
 চিলিবি+২
১০  মেক্সিকো+২
১১   সুইজারল্যান্ড
১২  উরুগুয়েডি–২
১৩  গ্রিসসি−২
১৪  আলজেরিয়াএইচ
১৫  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রজি−১
১৬  নাইজেরিয়াএফ−২
গ্রুপ পর্বে বাদ পরা দল
১৭  ইকুয়েডর
১৮  পর্তুগালজি–৩
১৯  ক্রোয়েশিয়া
২০  বসনিয়া ও হার্জেগোভিনাএফ
২১  কোত দিভোয়ারসি−১
২২  ইতালিডি–১
২৩  স্পেনবি−৩
২৪  রাশিয়াএইচ−১
২৫  ঘানাজি−২
২৬  ইংল্যান্ডডি−২
২৭  দক্ষিণ কোরিয়াএইচ−৩
২৮  ইরানএফ−৩
২৯  জাপানসি−৪
৩০  অস্ট্রেলিয়াবি−৬
৩১  হন্ডুরাস−৭
৩২  ক্যামেরুন−৮

প্রতীক

ব্রাজিল ২০১৪ এর অফিসিয়াল লোগো।

লোগো

প্রতিযোগিতার অফিসিয়াল লোগোটি ডিজাইন করে ব্রাজিলীয় সংস্থা আফ্রিকা। লোগোটি "ইন্সপিরেশন" শিরোনামে উন্মুক্ত করা হয়।[৫৪] লোগোর ডিজাইনে তিনটি বিজয়ী হাত বিশ্বকাপের শিরোপা তুলে ধরে রয়েছে এবং এর হলুদ ও সবুজ রং ব্রাজিলের পুরো বিশ্বকে তাদের দেশে উষ্ণ স্বাগতম জানানোর প্রতি নির্দেশ করে। এই লোগোটি উন্মুক্ত করা হয় ২০১০ বিশ্বকাপ চলাকালে জোহানেসবার্গে একটি অনুষ্ঠানে।[৫৪] লোগো ডিজাইনের জন্য ব্রাজিল ভিত্তিক ২৫টি সংস্থাকে আমন্ত্রন জানানো হায়েছিল, এবং এই ২৫টি ডিজাইনের মধ্যে থেকে লোগোটি নির্বাচিত করা হয়।[৫৫] ব্রাজিলীয় গ্রাফিক ডিজাইনার আলেজান্দ্রে অউনের ডিজাইনের সমালোচনা করেন।

ফিফা প্রতিযোগিতার একটি অফিসিয়াল পোস্টারও অনুমোদিত করে যা ২০১৩ সালের জানুয়ারীতে উন্মুক্ত করা হয়, এবং এর ডিজাইন করে ব্রাজিলীয় উদ্ভাবনী সংস্থা ক্রামা.[৫৬] প্রতিযোগিতার অফিসিয়াল স্লোগান হল "একই ছন্দে সব" (পর্তুগিজ: Juntos num só ritmo, ইংরেজি: All in One Rhythm).[৫৭]

অফিসিয়াল সঙ্গীত

১৯৬২ বিশ্বকাপ থেকে এখন পর্যন্ত প্রতিটি বিশ্বকাপে অফিসিয়াল সঙ্গীত তৈরি করা হয়েছে। ২০১৪ সালের ২৪ জানুয়ারী, ফিফা এবং সনি মিউজিক ঘোষণা করে যে প্রতিযোগিতার অফিসিয়াল সঙ্গীত হতে যাচ্ছে "উই আর ওয়ান (ওলে ওলা)", যাতে কন্ঠ দিয়েছেন পিটবুল, জেনিফার লোপেজ এবং ক্লাউদা লেইত্তি।[৫৮] এছাড়া সনি প্রতিযোগিতার অফিসিয়াল অ্যালবাম ওয়ান লাভ, ওয়ান রিদমের জন্য একটি গান নিবার্চিত করতে 'সুপারসং' শিরোনামে বিশ্বব্যাপী একটি সঙ্গীত প্রতিযোগিতাও চালু করে।[৫৯] এই সঙ্গীত প্রতিযোগিতার নিয়ম অনুযায়ী যে কেউ একটি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে গান জমা দিতে পারবে এবং ২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে বিজয়ী নির্বাচিত করা হবে। নির্বাচিত গানটি রিকি মার্টিনের কন্ঠে রেকর্ড করা হবে।[৫৯] ২০১৪ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি, মার্কিন গীতিকার এলিজাহ্ কিং এর দাখিল করা "ভিদা" (বাংলায় "জীবন") গানটি নির্বাচিত করা হয়।[৬০] শাকিরার "ডেয়ার (লা লা লা)" গানটির একটি পরিবর্তীত সংস্করণ প্রতিযোগিতার দ্বিতীয় অফিসিয়াল সঙ্গীত হিসেবে ব্যবহৃত হবে।[৬১]

মাসকট

ফুলেকো, ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপের অফিসিয়াল মাসকট।

এই বিশ্বকাপের মাসকট হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে ব্রাজিলীয় তাতু-বলা, একটি আরমাডিলো যা শিকারিদের থেকে বাঁচতে বলের মত করে গুটিয়ে যায়। ২০১২ সালের সেপ্টেম্বরে স্থানীয় আয়োজক কমটি কর্তৃক আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে এটিকে নির্বাচিত করা হয়।[৬২] ছয়টি ব্রাজিলীয় সংস্থা কর্তৃক দাখিলকৃত ৪৭টি ডিজাইনের মধ্যে থেকে এটিকে নির্বাচিত করা হয়।[৬৩]

সে সময় নামহীন এই মাসকটটি প্রথম উন্মুক্ত করা হয় ব্রাজিলীয় সংবাদ অনুষ্ঠান ফান্তাসতিকোর একটি অংশে।[৬৪] তিনটি সম্ভাব্য নাম দিয়ে একটি অনলাইন ভোটের আয়োজন করা হয়।[৬৫] বিজয়ী ফুলেকো (পর্তুগিজ: Fuleco) নামটি ঘোষণা করা হয় ২০১২ সালের ২৫ নভেম্বর।[৬৬] ১.৭ মিলিয়ন (প্রায় ৪৮ শতাংশ) ভোট পায় ফুলেকো, জুজেকো পায় ৩১ শতাংশ ভোট এবং আমিজুবি পায় ২১ শতাংশ ভোট।[৬৭]

ফুলেকো (Fuleco) শব্দটি দুইটি পর্তুগিজ শব্দের সংমিশ্রণ: "Futebol" ("ফুটবল") এবং "Ecologia" ("বাস্তুসংস্থান")। অসফল নাম দুইটি আমিজুবি (Amijubi) ("Amizade" ("বন্ধুত্ব") এবং "Júbilo" ("আনন্দ")) এবং জুজেকো ("Azul" ("নীল") এবং "Ecologia").[৬৬]

বল

২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপের অফিসিয়াল বল আডিডাস ব্রাজুকা[৬৮] বলের নাম নির্বাচনের জন্য গণভোটের আয়োজন করা হয়েছিল, যাতে অংশগ্রহণ করে ১০ লক্ষেরও বেশি ব্রাজিলীয় ফুটবল ভক্ত। ব্রাজুকা নামটি প্রায় ৭০ শতাংশ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়।[৬৯] বিশ্বকাপে বল সরবরাহের দায়িত্ব দেওয়া হয় আডিডাসকে, যারা ১৯৭০ বিশ্বকাপ থেকে এই দায়িত্ব পালন করে আসছে।[৬৯]

কাশিরলা

প্রতিযোগিতায় একটি অফিসিয়াল বাদ্যযন্ত্রেরও স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে, যার নাম কাশিরলা। এটি টোকা দিয়ে বাজানো যায় এমন একটি বাদ্যযন্ত্র যা তৈরি করেছেন ব্রাজিলীয় সুরকার কারলিনিয়োস ব্রাউন। এটিকে এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যেন তা আফ্রিকান ভুভুজেলার চেয়ে মৃদু ধ্বনি সৃষ্টি করতে পারে। অবশ্য, নিরাপত্তা জনিত কারণে, ফিফা পরবর্তীতে ঘোষণা দেয় যে কাশিরলাকে নিয়ে স্টেডিয়ামের ভিতরে ঢোকা যাবেনা।[৭০] ২০১৩ সালের ২৮ এপ্রিল, বা-ভি ডার্বিতে দর্শকরা মাঠে বাদ্যযন্ত্রটি ছুড়ে মারার কারণে ফিফা এটিকে স্টেডিয়ামের ভিতরে নিষিদ্ধ করে।[৭১] অবশ্য, ২০১০ বিশ্বকাপে ভুভুজেলাকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল না।

প্রস্তুতি

পরিকাঠামো প্রকল্প

মারাকানা প্রকল্প

করিন্থিয়ান্স প্রকল্প

নিরাপত্তা ব্যবস্থা

প্রতিবাদ

টিকেটিং

প্রযুক্তি

এবারই প্রথমবারের মত কোন বিশ্বকাপ আসরে গোল-লাইন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। বিগত বিশ্বকাপকে বলা যায় এই প্রযুক্তি ব্যবহারের অনুঘটক। কেননা, বিগত বিশ্বকাপের ১৬ দলের, পর্বে জার্মানি ও ইংল্যান্ডের মধ্যকার খেলায় রেফারির ভুল সিদ্ধান্তে ইংল্যান্ডের একটি গোল বাতিল হয়ে যায়।[৭২] এই ঘটনার পর ফিফা প্রেসিডেন্ট সেপ ব্লাটারও গোল-লাইন প্রযুক্তি ব্যবহারের পক্ষে মত প্রকাশ করেন।[৭৩] ২০১২ সালে আইএফএবি এই প্রযুক্তি ব্যবহারের স্বীকৃতি প্রদান করে।[৭৪] এটি ফিফার চতুর্থ প্রতিযোগিতা যেখানে এই প্রযুক্তি ব্যবহার হচ্ছে। এর আগে ২০১২ ক্লাব বিশ্বকাপ, ২০১৩ ক্লাব বিশ্বকাপ এবং ২০১৩ কনফেডারেশন্স কাপে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। ২০১৩ সালের অক্টোবরে, জার্মান কোম্পানি গোলকন্ট্রোলকে প্রতিযোগিতার অফিসিয়াল গোল-লাইন প্রযুক্তি প্রদানকারী হিসেবে নির্বাচিত করা হয়।[৭৫]

২০১৩ ফিফা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ, ২০১৩ ফিফা অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ এবং ২০১৩ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে সফল ব্যবহারের পর প্রথমবারের মত কোন বিশ্বকাপের চূড়ান্ত পর্বে ভ্যানিশিং স্প্রে ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেয় ফিফা। এটি পানি দিয়ে তৈরি এক ধরনের স্প্রে যা ব্যবহারের এক মিনিটের মধ্যেই অদৃশ্য হয়ে যায়। খেলা চলাকালে প্রতিপক্ষ দলের জন্য ১০ গজের লাইন চিহ্নিত করতে এটি ব্যবহৃত হবে। এছাড়া, ফ্রি-কিকের স্থান চিহ্নিত করতেও রেফারিরা এটি ব্যবহার করবেন।[৭৬]

আরও দেখুন

টীকা

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ

টেমপ্লেট:Brazil topics

🔥 Top keywords: রাম নবমীমুজিবনগর দিবসপ্রধান পাতামুজিবনগর সরকারবিশেষ:অনুসন্ধানইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগএক্স এক্স এক্স এক্স (অ্যালবাম)বাংলাদেশবাংলা ভাষামিয়া খলিফারাজকুমার (২০২৪-এর চলচ্চিত্র)আনন্দবাজার পত্রিকাআবহাওয়ারামপহেলা বৈশাখউয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগইসরায়েলইরানরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরমুজিবনগরইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউনরিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব২০২৪ ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগক্লিওপেট্রাচর্যাপদভূমি পরিমাপশেখ মুজিবুর রহমানজনি সিন্সকাজী নজরুল ইসলামঈদুল আযহাফিলিস্তিনইউটিউবভারতবিকাশআসসালামু আলাইকুমসৌদি আরববাংলা প্রবাদ-প্রবচনের তালিকামুহাম্মাদ